টেস্ট ক্রিকেটকে যেন পুনর্জন্ম দিচ্ছে ইংল্যান্ড। বাজবল তত্ত্বের প্রয়োগ মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টেস্টেও করছে তারা। প্রথম ইনিংসে ওভার প্রতি সাড়ে পাঁচের বেশি রান তুলে ৯ উইকেটে ৩২৫ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে সফরকারীরা। দিন শেষে ২৮৮ রানে এগিয়েও আছে তারা।
ইংল্যান্ডের ৩২৫ রানের বিপরীতে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে দিন শেষে ৩ উইকেটে ৩৭ রান করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রতিপক্ষের ব্যাটাররা ওভার প্রতি সাড়ে পাঁচের বেশি রান তুলতে সক্ষম হলেও ২.০৫ রান রেটে ব্যাটিং করেছেন স্বাগতিকদের ব্যাটার। রান নেওয়ার গতি ধীর হলেও দ্রুতই হারিয়ে ফেলেছে মহামূল্যবান ৩ উইকেট। ১৭ রানে ব্যাট করা ডেভন কনওয়ের সঙ্গে নাইট ওয়াচ ম্যান হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামা নেইল ওয়াগনার ৪ রানে অপরাজিত আছেন। ৩ উইকেটের মধ্যে ২টি নিয়েছেন চল্লিশে চালশে না হওয়া পেসার জেমস অ্যান্ডারসন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজেদের নতুন তত্ত্বের প্রয়োগ করেছে ইংল্যান্ড। টেস্টে হারলেও বাজবল তত্ত্বে কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে আগেই ঘোষণা দিয়ে রাখা দলটি তা আবারো প্রমাণ করল। মাত্র ৫৮.২ ওভারে ৯ উইকেটে ৩২৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা তাদের তত্ত্বের সত্যতাই প্রমাণ করে। এ সময় ৫.৫৭ রান রেটে ব্যাটিং করেছেন দলটির ব্যাটাররা।
ইনিংসের শুরুটা কিউইদের হলেও পরে তাদের বোলারদের শাসন করেছেন বেন ডাকেট-হ্যারি ব্রুকরা। দলীয় ১৮ রানে জ্যাক ক্রলি আউট হলে ওলি পোপকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে ৯৯ রানের জুটি গড়েন ডাকেট। ইংল্যান্ড ১০০ রান তুলে মাত্র ৯৯ বলে। প্রতিপক্ষের বোলারদের পিটিয়ে মাত্র ৬৮ বলে ৮৪ রান করে আউট হন ডাকেট। তাঁর বিদায়ের পর দলটি দ্রুত আরও দুই উইকেট হারিয়ে বসে।
ডাকেটের মতোই পরে স্বাগতিকদের বোলারদের শাসন করেছেন ব্রুক। ওয়াগনারের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৮১ বলে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৯ রান করেছেন তিনি। মাঝে ষষ্ঠ উইকেটে বেন ফোকসকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত রানের মতোই ঠিক ৮৯ রানের জুটিও গড়েন সাদা পোশাকে অভিষেকের পর থেকেই দুর্দান্ত খেলা এই ব্যাটার। তাঁর আউটের পর মাত্র ২৭ রানে ৩ উইকেট হারালে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ড। ৮২ রানে ৪ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার ওয়াগনার।
টেস্টের ইতিহাসে এত কম ওভারে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করার উদাহরণ আছে একটি। ১৯৭৪ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৪.৫ ওভারে ইনিংস ঘোষণা করেছিল পাকিস্তান। টেস্ট ক্রিকেটকে ধৈর্যের খেলা বলা হলেও ইংল্যান্ড এর সংজ্ঞাটা পরিবর্তন করে দিচ্ছে। টেস্টে ড্র নয় জয়কে মুখ্য মনে করেই তারা মাঠে খেলছে।
টেস্ট ক্রিকেটকে যেন পুনর্জন্ম দিচ্ছে ইংল্যান্ড। বাজবল তত্ত্বের প্রয়োগ মাউন্ট মঙ্গানুইয়ে টেস্টেও করছে তারা। প্রথম ইনিংসে ওভার প্রতি সাড়ে পাঁচের বেশি রান তুলে ৯ উইকেটে ৩২৫ রানে ইনিংস ঘোষণা করেছে সফরকারীরা। দিন শেষে ২৮৮ রানে এগিয়েও আছে তারা।
ইংল্যান্ডের ৩২৫ রানের বিপরীতে প্রথম ইনিংসে ব্যাটিংয়ে নেমে দিন শেষে ৩ উইকেটে ৩৭ রান করেছে নিউজিল্যান্ড। প্রতিপক্ষের ব্যাটাররা ওভার প্রতি সাড়ে পাঁচের বেশি রান তুলতে সক্ষম হলেও ২.০৫ রান রেটে ব্যাটিং করেছেন স্বাগতিকদের ব্যাটার। রান নেওয়ার গতি ধীর হলেও দ্রুতই হারিয়ে ফেলেছে মহামূল্যবান ৩ উইকেট। ১৭ রানে ব্যাট করা ডেভন কনওয়ের সঙ্গে নাইট ওয়াচ ম্যান হিসেবে ব্যাটিংয়ে নামা নেইল ওয়াগনার ৪ রানে অপরাজিত আছেন। ৩ উইকেটের মধ্যে ২টি নিয়েছেন চল্লিশে চালশে না হওয়া পেসার জেমস অ্যান্ডারসন।
এর আগে টস হেরে ব্যাটিংয়ে নেমে নিজেদের নতুন তত্ত্বের প্রয়োগ করেছে ইংল্যান্ড। টেস্টে হারলেও বাজবল তত্ত্বে কোনো পরিবর্তন আসবে না বলে আগেই ঘোষণা দিয়ে রাখা দলটি তা আবারো প্রমাণ করল। মাত্র ৫৮.২ ওভারে ৯ উইকেটে ৩২৫ রানে প্রথম ইনিংস ঘোষণা তাদের তত্ত্বের সত্যতাই প্রমাণ করে। এ সময় ৫.৫৭ রান রেটে ব্যাটিং করেছেন দলটির ব্যাটাররা।
ইনিংসের শুরুটা কিউইদের হলেও পরে তাদের বোলারদের শাসন করেছেন বেন ডাকেট-হ্যারি ব্রুকরা। দলীয় ১৮ রানে জ্যাক ক্রলি আউট হলে ওলি পোপকে নিয়ে তৃতীয় উইকেটে ৯৯ রানের জুটি গড়েন ডাকেট। ইংল্যান্ড ১০০ রান তুলে মাত্র ৯৯ বলে। প্রতিপক্ষের বোলারদের পিটিয়ে মাত্র ৬৮ বলে ৮৪ রান করে আউট হন ডাকেট। তাঁর বিদায়ের পর দলটি দ্রুত আরও দুই উইকেট হারিয়ে বসে।
ডাকেটের মতোই পরে স্বাগতিকদের বোলারদের শাসন করেছেন ব্রুক। ওয়াগনারের বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৮১ বলে দলের হয়ে সর্বোচ্চ ৮৯ রান করেছেন তিনি। মাঝে ষষ্ঠ উইকেটে বেন ফোকসকে নিয়ে তাঁর ব্যক্তিগত রানের মতোই ঠিক ৮৯ রানের জুটিও গড়েন সাদা পোশাকে অভিষেকের পর থেকেই দুর্দান্ত খেলা এই ব্যাটার। তাঁর আউটের পর মাত্র ২৭ রানে ৩ উইকেট হারালে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করে ইংল্যান্ড। ৮২ রানে ৪ উইকেট নিয়ে কিউইদের সেরা বোলার ওয়াগনার।
টেস্টের ইতিহাসে এত কম ওভারে প্রথম ইনিংস ঘোষণা করার উদাহরণ আছে একটি। ১৯৭৪ সালে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ৪৪.৫ ওভারে ইনিংস ঘোষণা করেছিল পাকিস্তান। টেস্ট ক্রিকেটকে ধৈর্যের খেলা বলা হলেও ইংল্যান্ড এর সংজ্ঞাটা পরিবর্তন করে দিচ্ছে। টেস্টে ড্র নয় জয়কে মুখ্য মনে করেই তারা মাঠে খেলছে।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে