নিজস্ব প্রতিবেদক
শীর্ষ পর্যায়ে খেলা ক্রিকেটারদের অনেক টাকা—এমন একটা কথা চালু দেশের ক্রীড়াঙ্গনে। কথাটার সঙ্গে হয়তো সহজেই একমত হতে চাইবেন না ক্রিকেটাররা। তবে এটা ঠিক, জাতীয় দলে খেলা একজন ক্রিকেটার বছর অনায়াসে কোটি টাকা আয় করার সুযোগ থাকে।
জাতীয় দলের বাইরে থাকা খেলোয়াড়দের আয়–রোজগারও মন্দ নয়। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ, জাতীয় লিগ (এনসিএল), বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ (বিসিএল) আর বিপিএল খেলেও অনায়াসে প্রায় কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। করোনায় গত বছর ঘরোয়া ক্রিকেট বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে গেছে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলা ক্রিকেটারদের।
মহামারির ধাক্কা কোনোভাবে সামলে এ বছর জাতীয় লিগ শুরু হতে না হতেই সেটি আবার স্থগিত। করোনায় প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আবারও স্থবির দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। জীবনজীবিকা নিয়ে সেই পুরোনো অনিশ্চয়তা ফিরে এসেছে ক্রিকেটারদের জীবন। জাতীয় দলের অধীনে থাকা ক্রিকেটার ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চুক্তির বাইরেও অনেক ক্রিকেটার ঘরোয়া লিগ খেলে আয় রোজগার করেন। এবারও যদি ঘরোয়া লিগের মৌসুমটা করোনা খেয়ে ফেলে, ক্রিকেটারদের পড়তে হবে আরও কঠিন পরিস্থিতিতে।
জাতীয় লিগে সর্বোচ্চ ছয়টি ম্যাচ খেলার সুযোগ থাকে। বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৬ ম্যাচ খেলতে পারে। এসব ম্যাচ খেলা ক্রিকেটারদের আয় খুব একটা বেশি নয়। একাদশের বাইরে থাকা ক্রিকেটারদের আয় আরও কম। ২০১৯ সালের অক্টোবরে ক্রিকেটারদের আন্দোলনের ফলে এনসিএলের ম্যাচ ফি বাড়ায় বিসিবি। প্রথম স্তরের ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি ৭১ শতাংশ বাড়িয়ে ৬০ হাজার টাকা করা হয়। দ্বিতীয় স্তরের ক্রিকেটারদের ১০০ শতাংশ বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়। এনসিএল থেকে একজন ক্রিকেটার সর্বোচ্চ সাড়ে তিন লাখ টাকা থেকে সর্বনিম্ন তিন লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) থেকে একজন ক্রিকেটার এক মৌসুমে গড়ে ১৫-২০ লাখ টাকা আয় করতে পারেন। বিপিএলে গড়ে ২০-২৫ লাখ আর বিসিএল থেকে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা আয়ের সুযোগ থাকে। জাতীয় দলের বাইরে থাকা একজন ভালো মানের ক্রিকেটারের বছরে প্রায় ৫০ লাখ টাকা আয়ের সুযোগ থাকে।
করোনায় ক্রিকেটারদের সব আয়ের পথ বন্ধ থাকায় চিন্তায় পড়ে গেছেন নুরুল হাসান। জাতীয় লিগের দল খুলনা বিভাগের অধিনায়ক বললেন, ‘আগের বছর লিগ বন্ধ হয়েছিল, এবারও না হলে ক্রিকেটারদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে। দেড় থেকে দুইশ ক্রিকেটার প্রিমিয়ার লিগের ওপর নির্ভরশীল। আর্থিকভাবে সবাই ক্রিকেটের সঙ্গে জড়িত। আশা করি বিসিবি ক্রিকেটারদের কথা চিন্তা করে ভালো সিদ্ধান্ত নেবে। আর যদি কোনো কারণে না হয় তবে অনেক ক্রিকেটার খারাপ পরিস্থতিতে পরে খেলাও ছেড়ে দিতে পারে।’
শীর্ষ পর্যায়ে খেলা ক্রিকেটারদের অনেক টাকা—এমন একটা কথা চালু দেশের ক্রীড়াঙ্গনে। কথাটার সঙ্গে হয়তো সহজেই একমত হতে চাইবেন না ক্রিকেটাররা। তবে এটা ঠিক, জাতীয় দলে খেলা একজন ক্রিকেটার বছর অনায়াসে কোটি টাকা আয় করার সুযোগ থাকে।
জাতীয় দলের বাইরে থাকা খেলোয়াড়দের আয়–রোজগারও মন্দ নয়। ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ, জাতীয় লিগ (এনসিএল), বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগ (বিসিএল) আর বিপিএল খেলেও অনায়াসে প্রায় কোটি টাকা আয় করা সম্ভব। করোনায় গত বছর ঘরোয়া ক্রিকেট বন্ধ হয়ে যাওয়ার পর থেকেই আয়ের উৎস বন্ধ হয়ে গেছে ঘরোয়া ক্রিকেট খেলা ক্রিকেটারদের।
মহামারির ধাক্কা কোনোভাবে সামলে এ বছর জাতীয় লিগ শুরু হতে না হতেই সেটি আবার স্থগিত। করোনায় প্রকোপ বেড়ে যাওয়ায় আবারও স্থবির দেশের ক্রিকেটাঙ্গন। জীবনজীবিকা নিয়ে সেই পুরোনো অনিশ্চয়তা ফিরে এসেছে ক্রিকেটারদের জীবন। জাতীয় দলের অধীনে থাকা ক্রিকেটার ও বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) চুক্তির বাইরেও অনেক ক্রিকেটার ঘরোয়া লিগ খেলে আয় রোজগার করেন। এবারও যদি ঘরোয়া লিগের মৌসুমটা করোনা খেয়ে ফেলে, ক্রিকেটারদের পড়তে হবে আরও কঠিন পরিস্থিতিতে।
জাতীয় লিগে সর্বোচ্চ ছয়টি ম্যাচ খেলার সুযোগ থাকে। বাংলাদেশ ক্রিকেট লিগে (বিসিএল) সর্বোচ্চ ৩ থেকে ৬ ম্যাচ খেলতে পারে। এসব ম্যাচ খেলা ক্রিকেটারদের আয় খুব একটা বেশি নয়। একাদশের বাইরে থাকা ক্রিকেটারদের আয় আরও কম। ২০১৯ সালের অক্টোবরে ক্রিকেটারদের আন্দোলনের ফলে এনসিএলের ম্যাচ ফি বাড়ায় বিসিবি। প্রথম স্তরের ক্রিকেটারদের ম্যাচ ফি ৭১ শতাংশ বাড়িয়ে ৬০ হাজার টাকা করা হয়। দ্বিতীয় স্তরের ক্রিকেটারদের ১০০ শতাংশ বাড়িয়ে ৫০ হাজার টাকা করা হয়। এনসিএল থেকে একজন ক্রিকেটার সর্বোচ্চ সাড়ে তিন লাখ টাকা থেকে সর্বনিম্ন তিন লক্ষ টাকা আয় করতে পারেন।
ঢাকা প্রিমিয়ার লিগ (ডিপিএল) থেকে একজন ক্রিকেটার এক মৌসুমে গড়ে ১৫-২০ লাখ টাকা আয় করতে পারেন। বিপিএলে গড়ে ২০-২৫ লাখ আর বিসিএল থেকে সর্বোচ্চ তিন লাখ টাকা আয়ের সুযোগ থাকে। জাতীয় দলের বাইরে থাকা একজন ভালো মানের ক্রিকেটারের বছরে প্রায় ৫০ লাখ টাকা আয়ের সুযোগ থাকে।
করোনায় ক্রিকেটারদের সব আয়ের পথ বন্ধ থাকায় চিন্তায় পড়ে গেছেন নুরুল হাসান। জাতীয় লিগের দল খুলনা বিভাগের অধিনায়ক বললেন, ‘আগের বছর লিগ বন্ধ হয়েছিল, এবারও না হলে ক্রিকেটারদের জন্য কঠিন হয়ে যাবে। দেড় থেকে দুইশ ক্রিকেটার প্রিমিয়ার লিগের ওপর নির্ভরশীল। আর্থিকভাবে সবাই ক্রিকেটের সঙ্গে জড়িত। আশা করি বিসিবি ক্রিকেটারদের কথা চিন্তা করে ভালো সিদ্ধান্ত নেবে। আর যদি কোনো কারণে না হয় তবে অনেক ক্রিকেটার খারাপ পরিস্থতিতে পরে খেলাও ছেড়ে দিতে পারে।’
নেদারল্যান্ডসের বিপক্ষে তিন ম্যাচের টি-টোয়েন্টি সিরিজের আগে নিজেদের ঝালিয়ে নিতে আজ সিলেট আন্তর্জাতিক ক্রিকেট স্টেডিয়ামে লাল ও সবুজ দলে ভাগ হয়ে খেলেছে জাতীয় দল। ম্যাচটা ছিল নেহাতই ঝালিয়ে নেওয়ার। তবে ক্রিকেটাররা খেলেছেন যথেষ্ট সিরিয়াস মুডে।
৫ ঘণ্টা আগেফ্ল্যাশিং মিডোয় এবারই লাকোস্ত জ্যাকেটে প্রথম দেখা গেল নোভাক জোকোভিচকে। রাফায়েল নাদালের অনুকরণে হাতাকাটা পোশাক পরেছেন জ্যাক ড্র্যাপার। লাকোস্ত জ্যাকেট নিয়ে যতটা না সার্বিয়ান জোকোভিচ কিংবা হাতাকাটা পোশাক পরে ব্রিটিশ ড্র্যাপার আলোচিত, তার চেয়ে নিজের নতুন লুক নিয়ে অনেক বেশি আলোচিত কার্লোস আলকারাস।
৮ ঘণ্টা আগেপ্রথমবারের মতো নারী এশিয়ান কাপে খেলবে বাংলাদেশ। হাতে আছে ৬ মাস। প্রস্তুতি নিতে পরিকল্পনাও গুছিয়ে ফেলেছে বাফুফে। ১৫ সেপ্টেম্বর থেকে শুরু হবে এশিয়ান কাপের প্রস্তুতি। আজ বাফুফে ভবনে এমনটাই জানিয়েছেন নারী উইংয়ের প্রধান মাহফুজা আক্তার কিরণ।
৯ ঘণ্টা আগেএশিয়া কাপ খেলতে আজ ভারতে পা রেখেছে বাংলাদেশ হকি দল। কলকাতা থেকে রাতে টুর্নামেন্টের মূল ভেন্যু বিহারের রাজগীরে পৌঁছানোর কথা তাদের।
১১ ঘণ্টা আগে