দল বাড়ছে আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপের। গত দুই বিশ্বকাপ হয়েছিল ১০ দল নিয়ে। সেখান থেকে রাউন্ড রবিনে খেলে চার দল নিশ্চিত করে নকআউট পর্ব। তবে ২০২৭ বিশ্বকাপ হবে ১৪ দল নিয়ে। দল বাড়ার পাশাপাশি ফরম্যাটেও আসছে পরিবর্তন।
আজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) বিশ্বকাপ চ্যালেঞ্জে লিগের পরবর্তী চক্রের গ্রুপিং নিশ্চিত করেছে। যেখানে ১২ দল দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পরবর্তী বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়ার জন্য লড়বে। চ্যালেঞ্জ লিগ ‘এ’ গ্রুপে আছে ডেনমার্ক, কেনিয়া, জার্সি, কুয়েত, পাপুয়া নিউগিনি ও কাতার। চ্যালেঞ্জ লিগ ‘বি’-তে আছে বাহরাইন, হংকং, ইতালি, সিঙ্গাপুর, তানজানিয়া ও উগান্ডা।
অবশ্য এখান থেকে বিজয়ী দলও সরাসরি বিশ্বকাপে টিকিট পাবে না। প্রতিটি গ্রুপের বিজয়ী ও রানার্স-আপ দল আইসিসি বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ার প্লে-অফে খেলার সুযোগ পাবে। ২০২৭ বিশ্বকাপে হবে আফ্রিকা মহাদেশে। দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে। সঙ্গে সহযোগি আয়োজক নামিবিয়া। তবে স্বাগতিক হিসেবে সরাসরি মূল মঞ্চে খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে। ৩১ মার্চ ২০২৭ পর্যন্ত আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থাকা ৮ দলও সরাসরি টিকিট পাবে আফ্রিকার। বাকি ৪ দল আসবে প্লে অফ খেলে।
চ্যালেঞ্জ লিগের ১২ দলের আটটি দল যোগ্যতা অর্জন করেছে আগের সংস্করণের বাছাইয়ের পথ পেরিয়ে। বাকি চার দল (বাহরাইন, ইতালি, কুয়েত ও তানজানিয়া) এসেছে সম্প্রতি শেষ চ্যালেঞ্জ লিগ প্লে অফ খেলে। চ্যালেঞ্জ লিগের সূচি এখনো নিশ্চিত করেনি আইসিসি। তবে ২০২৪ থেকে ২০২৬ পর্যন্ত তিনটি রাউন্ড রবিন সিরিজে এ বাছাই-যাত্রা চলবে।
এ নিয়ে আইসিসি হেড অব ইভেন্টসের ক্রিস টেটলি বলেছেন, ‘১৪ দলের ২০২৭ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের জন্য চ্যালেঞ্জ লিগ পর্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রতিযোগিতাটি উদীয়মান দেশগুলোকে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনের জন্য এবং আরও বেশি সক্ষম হওয়ার জন্য একটি প্রতিযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে।’
গত কয়েক বিশ্বকাপে দলগুলোর অংশগ্রহণে বেশ কয়েকবার পরিবর্তন এসেছে। তবে এবার আইসিসি আবারও ফিরে যাচ্ছে নতুন শতকের প্রথম বিশ্বকাপের ফরম্যাটে। ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ হবে ২০০৩ বিশ্বকাপের আদলে। সেই বিশ্বকাপে ১৪ দলকে ভাগ করা হয়েছিল ‘এ’ পুল ও ‘বি’ পুলে। প্রত্যেক গ্রুপে ছিল ৭ দল। সেখান থেকে হবে সুপার সিক্স। যেখানে একে অপরের বিপক্ষে খেলবে দলগুলো।
দল বাড়ছে আইসিসি ওয়ানডে বিশ্বকাপের। গত দুই বিশ্বকাপ হয়েছিল ১০ দল নিয়ে। সেখান থেকে রাউন্ড রবিনে খেলে চার দল নিশ্চিত করে নকআউট পর্ব। তবে ২০২৭ বিশ্বকাপ হবে ১৪ দল নিয়ে। দল বাড়ার পাশাপাশি ফরম্যাটেও আসছে পরিবর্তন।
আজ আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিল (আইসিসি) বিশ্বকাপ চ্যালেঞ্জে লিগের পরবর্তী চক্রের গ্রুপিং নিশ্চিত করেছে। যেখানে ১২ দল দুই গ্রুপে বিভক্ত হয়ে পরবর্তী বিশ্বকাপের টিকিট পাওয়ার জন্য লড়বে। চ্যালেঞ্জ লিগ ‘এ’ গ্রুপে আছে ডেনমার্ক, কেনিয়া, জার্সি, কুয়েত, পাপুয়া নিউগিনি ও কাতার। চ্যালেঞ্জ লিগ ‘বি’-তে আছে বাহরাইন, হংকং, ইতালি, সিঙ্গাপুর, তানজানিয়া ও উগান্ডা।
অবশ্য এখান থেকে বিজয়ী দলও সরাসরি বিশ্বকাপে টিকিট পাবে না। প্রতিটি গ্রুপের বিজয়ী ও রানার্স-আপ দল আইসিসি বিশ্বকাপ কোয়ালিফায়ার প্লে-অফে খেলার সুযোগ পাবে। ২০২৭ বিশ্বকাপে হবে আফ্রিকা মহাদেশে। দ্বিতীয়বারের মতো বিশ্বকাপের আয়োজক দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে। সঙ্গে সহযোগি আয়োজক নামিবিয়া। তবে স্বাগতিক হিসেবে সরাসরি মূল মঞ্চে খেলবে দক্ষিণ আফ্রিকা ও জিম্বাবুয়ে। ৩১ মার্চ ২০২৭ পর্যন্ত আইসিসি ওয়ানডে র্যাঙ্কিংয়ে শীর্ষে থাকা ৮ দলও সরাসরি টিকিট পাবে আফ্রিকার। বাকি ৪ দল আসবে প্লে অফ খেলে।
চ্যালেঞ্জ লিগের ১২ দলের আটটি দল যোগ্যতা অর্জন করেছে আগের সংস্করণের বাছাইয়ের পথ পেরিয়ে। বাকি চার দল (বাহরাইন, ইতালি, কুয়েত ও তানজানিয়া) এসেছে সম্প্রতি শেষ চ্যালেঞ্জ লিগ প্লে অফ খেলে। চ্যালেঞ্জ লিগের সূচি এখনো নিশ্চিত করেনি আইসিসি। তবে ২০২৪ থেকে ২০২৬ পর্যন্ত তিনটি রাউন্ড রবিন সিরিজে এ বাছাই-যাত্রা চলবে।
এ নিয়ে আইসিসি হেড অব ইভেন্টসের ক্রিস টেটলি বলেছেন, ‘১৪ দলের ২০২৭ বিশ্বকাপ বাছাইপর্বের জন্য চ্যালেঞ্জ লিগ পর্ব খুবই গুরুত্বপূর্ণ। এই প্রতিযোগিতাটি উদীয়মান দেশগুলোকে বিশ্বকাপের যোগ্যতা অর্জনের জন্য এবং আরও বেশি সক্ষম হওয়ার জন্য একটি প্রতিযোগিতামূলক প্ল্যাটফর্ম প্রদান করে।’
গত কয়েক বিশ্বকাপে দলগুলোর অংশগ্রহণে বেশ কয়েকবার পরিবর্তন এসেছে। তবে এবার আইসিসি আবারও ফিরে যাচ্ছে নতুন শতকের প্রথম বিশ্বকাপের ফরম্যাটে। ২০২৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ হবে ২০০৩ বিশ্বকাপের আদলে। সেই বিশ্বকাপে ১৪ দলকে ভাগ করা হয়েছিল ‘এ’ পুল ও ‘বি’ পুলে। প্রত্যেক গ্রুপে ছিল ৭ দল। সেখান থেকে হবে সুপার সিক্স। যেখানে একে অপরের বিপক্ষে খেলবে দলগুলো।
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৯ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে