জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পেতে পেতেও পাননি আকাঙ্ক্ষিত টেস্ট সেঞ্চুরি। তবে অপেক্ষা বেশি বাড়াননি লিটন দাস। পরের টেস্টেই আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করলেন। তাঁর দারুণ সেঞ্চুরিতেই জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বড় রানের পথে এগোচ্ছে বাংলাদেশ।
চারদিক থেকে সমালোচনা যেন গা-সওয়া হয়ে গেছে লিটনের! টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কিংবা তারও আগে থেকে অন্য দুই সংস্করণে ব্যাট ঠিকঠাক কথা বলছিল না। বিশ্বকাপে বাজে পারফরম্যান্সের পর তো পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকেই বাদ পড়তে হয়েছে। তবে টেস্টে দলে জায়গা পেয়েই যেন ফিরে গেলেন নিজের ‘পুরোনো রূপে’। টেস্টের এই লিটন তো চেনাই, এটাই তো লিটনের পুরোনো রূপ। লাল বলের ক্রিকেট আর সাদা বলের ক্রিকেটের লিটন যে দুজন ভিন্ন ব্যাটার, নিজের সর্বশেষ ৬ টেস্টের পাঁচটি ফিফটি ছাড়ানো ইনিংস তো সে কথাই বলছে।
আগের ২৫ টেস্টের ৪২ ইনিংসে ৯ বার ফিফটি ছুঁয়েছিলেন লিটন। দুবার পৌঁছেছিলেন নব্বইয়ের ঘরেও। তবে সেঞ্চুরিটাই শুধু পাওয়া হচ্ছিল না কোনোভাবে। সব সমালোচনার জবাব দিতে যেন এই সময়টার অপেক্ষায় ছিলেন। ব্যাটিংয়েও সেটাই ফুটিয়ে তুললেন কী দারুণভাবে। অন্তত টেস্টে বরাবরই উইকেটে সাবলীল লিটন। সেটা ভারতের বিপক্ষে ২০১৫ সালে ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট থেকেই। আজও শুরু থেকে দারুণ স্বাচ্ছন্দ্যে খেলেছেন। শট খেলেছেন মাঠের চারপাশে।
৯৫ বলে বাঁহাতি স্পিনার নোমান আলীকে চার মেরে সেঞ্চুরির পথে প্রথম ফিফটি পূর্ণ করেন। ৪৯ রানে চার উইকেট হারিয়ে দল যখন ধুঁকছে, মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে প্রাথমিক বিপর্যয়টাও সামাল দেন। ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে একটুও বেগ পেতে হয়নি। তবে ৯৯ রানে সেঞ্চুরি পূর্ণ করা রানটা নিতে গিয়েই হয়তো কপাল পুড়ত লিটনের। বলটা সরাসরি থ্রোতে স্টাম্পে না লাগায় সেঞ্চুরি উদযাপনের সুযোগ পান লিটন। তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল ১০ চার ও ১ ছক্কায়।
জুলাইয়ে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে পেতে পেতেও পাননি আকাঙ্ক্ষিত টেস্ট সেঞ্চুরি। তবে অপেক্ষা বেশি বাড়াননি লিটন দাস। পরের টেস্টেই আজ পাকিস্তানের বিপক্ষে টেস্ট ক্যারিয়ারের প্রথম সেঞ্চুরি করলেন। তাঁর দারুণ সেঞ্চুরিতেই জহুর আহমেদ চৌধুরী স্টেডিয়ামে বড় রানের পথে এগোচ্ছে বাংলাদেশ।
চারদিক থেকে সমালোচনা যেন গা-সওয়া হয়ে গেছে লিটনের! টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ কিংবা তারও আগে থেকে অন্য দুই সংস্করণে ব্যাট ঠিকঠাক কথা বলছিল না। বিশ্বকাপে বাজে পারফরম্যান্সের পর তো পাকিস্তানের বিপক্ষে টি-টোয়েন্টি সিরিজ থেকেই বাদ পড়তে হয়েছে। তবে টেস্টে দলে জায়গা পেয়েই যেন ফিরে গেলেন নিজের ‘পুরোনো রূপে’। টেস্টের এই লিটন তো চেনাই, এটাই তো লিটনের পুরোনো রূপ। লাল বলের ক্রিকেট আর সাদা বলের ক্রিকেটের লিটন যে দুজন ভিন্ন ব্যাটার, নিজের সর্বশেষ ৬ টেস্টের পাঁচটি ফিফটি ছাড়ানো ইনিংস তো সে কথাই বলছে।
আগের ২৫ টেস্টের ৪২ ইনিংসে ৯ বার ফিফটি ছুঁয়েছিলেন লিটন। দুবার পৌঁছেছিলেন নব্বইয়ের ঘরেও। তবে সেঞ্চুরিটাই শুধু পাওয়া হচ্ছিল না কোনোভাবে। সব সমালোচনার জবাব দিতে যেন এই সময়টার অপেক্ষায় ছিলেন। ব্যাটিংয়েও সেটাই ফুটিয়ে তুললেন কী দারুণভাবে। অন্তত টেস্টে বরাবরই উইকেটে সাবলীল লিটন। সেটা ভারতের বিপক্ষে ২০১৫ সালে ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট থেকেই। আজও শুরু থেকে দারুণ স্বাচ্ছন্দ্যে খেলেছেন। শট খেলেছেন মাঠের চারপাশে।
৯৫ বলে বাঁহাতি স্পিনার নোমান আলীকে চার মেরে সেঞ্চুরির পথে প্রথম ফিফটি পূর্ণ করেন। ৪৯ রানে চার উইকেট হারিয়ে দল যখন ধুঁকছে, মুশফিকুর রহিমকে নিয়ে প্রাথমিক বিপর্যয়টাও সামাল দেন। ফিফটিকে সেঞ্চুরিতে রূপ দিতে একটুও বেগ পেতে হয়নি। তবে ৯৯ রানে সেঞ্চুরি পূর্ণ করা রানটা নিতে গিয়েই হয়তো কপাল পুড়ত লিটনের। বলটা সরাসরি থ্রোতে স্টাম্পে না লাগায় সেঞ্চুরি উদযাপনের সুযোগ পান লিটন। তাঁর ইনিংসটি সাজানো ছিল ১০ চার ও ১ ছক্কায়।
কারও খেলা যদি ভালো লেগে যায় রিয়াল সভাপতি ফ্লোরেন্তিনো পেরেজের, আর তাঁর দলে সেই খেলোয়াড়ের ভালো সম্ভাবনা থাকে, তাহলে টাকা কোনো ব্যাপার নয়। তাঁকে কিনেই ছাড়বে রিয়াল। ২০১৪ ব্রাজিল বিশ্বকাপে দারুণ খেলা হামেস রদ্রিগেজকে বিশ্বকাপ শেষে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল।
১২ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে বাংলাদেশ আসতে পারছেন না সাকিব আল হাসান। বিদেশের বিভিন্ন ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলে সময় কাটছে তাঁর। যুক্তরাষ্ট্রে যাওয়ার পর নিউইয়র্কের স্থানীয় কিছু ম্যাচে তাঁকে দেখা গেছে অপেশাদার ক্রিকেটারদের সঙ্গে খেলতে। আন্তর্জাতিক অঙ্গনে তিনি এখনো পুরোদস্তুর পেশাদার ক্রিকেটার।
১৩ ঘণ্টা আগেনেপাল সফরের জন্য গত পরশু শুরু হয়েছে জাতীয় দলের ক্যাম্প। সে জন্য ২৪ জনের দলও সাজিয়েছেন কোচ হাভিয়ের কাবরেরা। কিন্তু মাঠের অনুশীলন এখনো পুরোদমে শুরু হয়নি। এর মধ্যে নতুন খবর, ক্যাম্পের জন্য আপাতত নিজেদের খেলোয়াড়দের ছাড়ছে না বসুন্ধরা কিংস। আজ এক চিঠির মাধ্যমে বিষয়টি বাফুফেকে জানিয়েছে তারা।
১৭ ঘণ্টা আগেলিওনেল মেসির সঙ্গে ধারেকাছে কেউ এলেই হতো। দেহরক্ষী ইয়াসিন চেউকো দ্রুত তাঁকে ধরে ফেলেন। বিমানের চেয়ে যেন ক্ষিপ্রগতিতে ছুটতে পারেন চেউকো। তাঁর কারণে তাই ভক্ত-সমর্থকেরা সেলফি তোলা তো দূরে থাক, অটোগ্রাফ পর্যন্ত নিতে পারেন না।
১৮ ঘণ্টা আগে