অনলাইন ডেস্ক
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে সদ্য বিদায় জানানো তামিম ইকবালকে সম্মাননা দেওয়ার পরিকল্পনা আগে থেকেই ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে গতকাল ফরচুন বরিশাল-চিটাগং কিংস ফাইনাল শেষে মিরপুর স্টেডিয়াম হয়ে ওঠে তামিমময়।
তামিমের নেতৃত্বে ফরচুন বরিশাল ৩ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়ের পর মিরপুর স্টেডিয়ামে তৈরি হয় উৎসবের আবহ। বিসিবি তাদের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে নিয়ে বিশেষ সংবর্ধনার আয়োজনা করে। পুরস্কার বিতরণী মঞ্চের পাশে স্ক্রিনে তামিমকে নিয়ে মোহাম্মদ আশরাফুল, জাকের আলী অনিকরা প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। এবারের বিপিএলে যে তামিম আকার-ইঙ্গিতে বিসিবিকে নিয়ে নানা অভিযোগ করেছিলেন, গত রাতের ফাইনাল শেষে তিনিই যেন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘বিসিবি যা করেছে, তাতে আমি অনেক কৃতজ্ঞ। এটা তাঁরা যদি না করলেও পারতেন। তাঁরা আমাকে সেই সম্মান দিয়েছেন। আজকে যা করেছেন, সবকিছু নিয়ে অনেক খুশি। কোনো অভিযোগ নেই।’
বিসিবি ঘটা করে যে আয়োজন করেছে তামিমকে নিয়ে, তাতে সংবাদ সম্মেলনে বোর্ডের কথাই বারবার উল্লেখ করেছেন। ২০০৭-এর ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে ২০২৩-এর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ এক সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার পেছনে বিসিবির অবদানের কথা স্বীকার করেছেন তিনি। ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক বলেন, ‘বিসিবিকে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে। বিসিবির সঙ্গে সবসময় ক্রিকেটারদের ভালোভাসা ও ঘৃণার সম্পর্ক থাকে। তবে ১৭ বছর ধরে তারা আমার দেখাশোনা করেন। আগের সব সভাপতিকে ধন্যবাদ। তারা আমাকে অভিভাবকের মতোই ১৭ বছর খেলার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আমি ধন্যবাদ জানাই।’
বিদায়ী সংবর্ধনার স্মারক হিসেবে জার্সি, ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান প্রিন্ট করে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তুলে দেন তামিমের হাতে। তামিমের সঙ্গে স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে কথা বলেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহিমের মতো তারকারা। অনুষ্ঠানের শেষ দিকে মঞ্চে চলে আসেন তামিমের স্ত্রী আয়েশা, পুত্র আরহাম ও কন্যা আলিশবা। যে বিদায়ী সংবর্ধনা পেয়েছেন, সেটা আজীবন মনে রাখার মতো। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আন্তর্জাতিকে হতে পারত বা না-ও হতে পারত। মাঠে হওয়াতেই খুশি। দারুণ বিদায়।’
আরও পড়ুন:
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটকে সদ্য বিদায় জানানো তামিম ইকবালকে সম্মাননা দেওয়ার পরিকল্পনা আগে থেকেই ছিল বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি)। মিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামে গতকাল ফরচুন বরিশাল-চিটাগং কিংস ফাইনাল শেষে মিরপুর স্টেডিয়াম হয়ে ওঠে তামিমময়।
তামিমের নেতৃত্বে ফরচুন বরিশাল ৩ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়ের পর মিরপুর স্টেডিয়ামে তৈরি হয় উৎসবের আবহ। বিসিবি তাদের পূর্বপরিকল্পনা অনুযায়ী বাংলাদেশের তারকা ক্রিকেটারকে নিয়ে বিশেষ সংবর্ধনার আয়োজনা করে। পুরস্কার বিতরণী মঞ্চের পাশে স্ক্রিনে তামিমকে নিয়ে মোহাম্মদ আশরাফুল, জাকের আলী অনিকরা প্রশংসায় ভাসিয়েছেন। এবারের বিপিএলে যে তামিম আকার-ইঙ্গিতে বিসিবিকে নিয়ে নানা অভিযোগ করেছিলেন, গত রাতের ফাইনাল শেষে তিনিই যেন বিশ্বের সবচেয়ে সুখী মানুষ। সংবাদ সম্মেলনে বাংলাদেশের এই বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘বিসিবি যা করেছে, তাতে আমি অনেক কৃতজ্ঞ। এটা তাঁরা যদি না করলেও পারতেন। তাঁরা আমাকে সেই সম্মান দিয়েছেন। আজকে যা করেছেন, সবকিছু নিয়ে অনেক খুশি। কোনো অভিযোগ নেই।’
বিসিবি ঘটা করে যে আয়োজন করেছে তামিমকে নিয়ে, তাতে সংবাদ সম্মেলনে বোর্ডের কথাই বারবার উল্লেখ করেছেন। ২০০৭-এর ফেব্রুয়ারি থেকে শুরু করে ২০২৩-এর সেপ্টেম্বর পর্যন্ত দীর্ঘ এক সময় আন্তর্জাতিক ক্রিকেট খেলার পেছনে বিসিবির অবদানের কথা স্বীকার করেছেন তিনি। ফরচুন বরিশালের অধিনায়ক বলেন, ‘বিসিবিকে অবশ্যই ধন্যবাদ দিতে হবে। বিসিবির সঙ্গে সবসময় ক্রিকেটারদের ভালোভাসা ও ঘৃণার সম্পর্ক থাকে। তবে ১৭ বছর ধরে তারা আমার দেখাশোনা করেন। আগের সব সভাপতিকে ধন্যবাদ। তারা আমাকে অভিভাবকের মতোই ১৭ বছর খেলার ব্যবস্থা করে দিয়েছেন। আমি ধন্যবাদ জানাই।’
বিদায়ী সংবর্ধনার স্মারক হিসেবে জার্সি, ক্যারিয়ার পরিসংখ্যান প্রিন্ট করে বিসিবি সভাপতি ফারুক আহমেদ এবং যুব ও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া তুলে দেন তামিমের হাতে। তামিমের সঙ্গে স্মরণীয় মুহূর্ত নিয়ে কথা বলেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ-মুশফিকুর রহিমের মতো তারকারা। অনুষ্ঠানের শেষ দিকে মঞ্চে চলে আসেন তামিমের স্ত্রী আয়েশা, পুত্র আরহাম ও কন্যা আলিশবা। যে বিদায়ী সংবর্ধনা পেয়েছেন, সেটা আজীবন মনে রাখার মতো। বাংলাদেশের বাঁহাতি ব্যাটার বলেন, ‘আন্তর্জাতিকে হতে পারত বা না-ও হতে পারত। মাঠে হওয়াতেই খুশি। দারুণ বিদায়।’
আরও পড়ুন:
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১০ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১২ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৩ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৩ ঘণ্টা আগে