Ajker Patrika

মুশফিকের হাতে জয়ের স্টাম্প দেখে অনুপ্রাণিত হৃদয়

নিজস্ব প্রতিবেদক, সিলেট থেকে
মুশফিকের হাতে জয়ের স্টাম্প দেখে অনুপ্রাণিত হৃদয়

আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডে তখনো শুরু হওয়ার অপেক্ষা। এর আগে তাওহীদ হৃদয়কে অভিষেকের ক্যাপ পরিয়ে পিঠ চাপড়ে দেন মুশফিকুর রহিম। সঙ্গে সাহস দিয়েছেন এভাবে, 'ভালো কিছু করো, ভবিষ্যতে দেশকে ভালো কিছু দাও।' 

অভিষেকটা হৃদয় রাঙিয়েছেন ভালো কিছু করেই। ৯২ রানের দুর্দান্ত এক ইনিংস খেলেছেন। অভিষেকে বাংলাদেশের সর্বোচ্চ রানের ইনিংসের পথে মুশফিককে সঙ্গী হিসেবে পেয়েছেন হৃদয়। হৃদয়ের ক্রিকেটার হয়ে ওঠার প্রেরণার সঙ্গেও জড়িয়ে মুশফিক। 

ঘটনাটা হৃদয় শোনালেন ম্যাচ শেষে সংবাদ সম্মেলনে এসে। তাঁর মুখেই শোনা যাক গল্পটা, 'আমি অনেক ছোট ছিলাম ২০০৭ এর একটা কাহিনি। মুশফিক ভাই বিশ্বকাপে ভারতের বিপক্ষে জয়ের একটা স্টাম্প পেয়েছিলেন। তখন আমি অনেক ছোট, একদিন স্টেডিয়ামে গিয়েছিলাম। একটা প্রোগ্রামে মুশফিক ভাইয়ের কাছে যখন স্টাম্প দেখেছিলাম তখন থেকেই অনেক অনুপ্রাণিত হই। ওখান থেকেই ইচ্ছে ছিল যদি আমি একদিন খেলতে পারি জাতীয় দলে।' 

সেই স্বপ্ন পূরণ হয়েছে হৃদয়ের। কদিন আগে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে টি টোয়েন্টি অভিষেক হয়েছিল। আয়ারল্যান্ডের বিপক্ষে হয়ে গেল ওয়ানডে অভিষেকও। নিজের এত দূর আসা নিয়ে হৃদয় বলছিলেন, 'যখন একাডেমিতে গিয়েছিলাম, অনেক কিছু আসলে ক্ষতি করেই গিয়েছিলাম ওখানে। তারপর একটা সময় ক্রিকেট খেলার কোনো ইচ্ছে ছিল না। পরিবার থেকে ওভাবে কোনো সমর্থন ছিল না। বাবার সমর্থন ছিল, যদিও বাবা খেলা বুঝে না। আমি যখন জেদ ধরতাম মায়ের সঙ্গে, যতটুকু পেরেছে চেষ্টা করেছে। একটা সময় আমার খেলার ইচ্ছে ছিল না। সে সময় সুজন স্যার আসলে সেই ছোটবেলাতেই, যখন আমি অনূর্ধ্ব-১৬ খেলি ওখান থেকে নিয়ে এসেছে। উনি আসলে সুযোগ করে দিয়েছে। ওখান থেকে ফাস্ট ডিভিশন খেলে আস্তে আস্তে উঠে আসা।'

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

‘আমরা মরে গেলাম ঋণের দায়ে আর খাওয়ার অভাবে’, চিরকুটে লেখা

জ্যেষ্ঠ সেনা কর্মকর্তার বিরুদ্ধে অভিযোগ তদন্তে উচ্চপদস্থ বোর্ড গঠন: আইএসপিআর

যুক্তরাষ্ট্রে পা রাখামাত্র পুতিনকে গ্রেপ্তারের আহ্বান

ফেসবুকে ছাত্রলীগ নেতার ‘হুমকি’, রাবিতে ১৫ আগস্টের কনসার্টে যাচ্ছে না আর্টসেল

পাবনায় প্রবাসীর স্ত্রীকে নিয়ে এএসআই উধাও, থানায় শ্বশুরের জিডি

এলাকার খবর
খুঁজুন

পাঠকের আগ্রহ

সম্পর্কিত