ক্রীড়া ডেস্ক
এক ম্যাচ রান করলে দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকে লিটন দাসের ব্যাট। বোঝাই যাচ্ছে, তাঁর পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতার কী পরিমাণ অভাব। এমনকি কোচ ফিল সিমন্সও গতকাল বলেছিলেন, ‘লিটনের আত্মবিশ্বাস কমে গেছে।’ কোচের এমন কথা বলার ঠিক পরদিনই জেগে উঠলেন লিটন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে শূন্য রান করার পর বাকি দুই ম্যাচে সুযোগই পাননি একাদশে। টি-টোয়েন্টিতে গত বৃহস্পতিবার একাদশে অধিনায়ক হয়ে ফিরে করেছিলেন ১১ বলে ৬ রান। তাঁকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে চলছিল ব্যঙ্গ বিদ্রুপও। ডাম্বুলায় আজ তিনি ব্যঙ্গ বিদ্রুপ-সমালোচনার জবাব দিলেন মাঠের পারফরম্যান্সে। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৫০ বলে খেলেছেন ৭৬ রানের ইনিংস। অধিনায়কের দুর্দান্ত ইনিংসে বাংলাদেশ করেছে ১৭৭ রান।
টস জিতে আজও ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা। শুরুতে ব্যাটিং পেয়ে ইনিংসের ষষ্ঠ বলেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খোলার আগেই পারভেজ হোসেন ইমন বোল্ড হয়ে যান লঙ্কান পেসার নুয়ান থুসারার বলে। ঠিক তার পরের ওভারেই বাংলাদেশ হারায় তানজিদ হাসান তামিমের (২) উইকেট। বিনুরা ফার্নান্দোর বলে কাট করতে যান তানজিদ তামিম। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপ থেকে উড়ে ধরেন কুশল পেরেরা।
দুই ওপেনারকে হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২ ওভারে ২ উইকেটে ৭ রান। বেকায়দায় পড়া বাংলাদেশকে টেনে তোলার দায়িত্ব নেন লিটন ও তাওহীদ হৃদয়। ৫৫ বলে ৬৯ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (লিটন-হৃদয়)। ১২তম ওভারের প্রথম বলে হৃদয়কে (৩১) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বিনুরা। একই ওভারে তিনি (বিনুরা) নিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজের (১) উইকেট। লঙ্কান বাঁহাতি পেসারের জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১১.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৮ রান।
ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন শামীম হোসেন পাটোয়ারী। তিনি ও লিটন এরপর লঙ্কান বোলারদের ইচ্ছেমতো পেটাতে থাকেন। পঞ্চম উইকেটে ৩৯ বলে ৭৭ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (লিটন-শামীম)। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে লিটনকে ফিরিয়ে বিস্ফোরক এই জুটি ভাঙেন মাহিশ তিকশানা। ৫০ বলে ১ চার ও ৫ ছক্কায় লিটন করেন ৭৬ রান। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এটা তাঁর ১২তম ফিফটি।
লিটনের জেগে ওঠার ম্যাচে বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভারে করেছে ৭ উইকেটে ১৭৭ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন শামীম হোসেন পাটোয়ারী। ২৭ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৪৮ রান করেন তিনি। শ্রীলঙ্কার বিনুরা ফার্নান্দো নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান। একটি করে উইকেট পেয়েছেন তুষারা ও তিকশানা।
লিটন আজ যে ইনিংস খেলেছেন, তাতে শ্রীলঙ্কার ফিল্ডারদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকতে পারেন। দশম ওভারের তৃতীয় বলে তাঁকে এগিয়ে আসতে দেখে অনেকটা বাইরে বল ছোড়েন জেফরি ভ্যান্ডারসে। হাতে যথেষ্ট সময় থাকা সত্ত্বেও স্টাম্পিং করতে পারেননি লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস। ভ্যান্ডারসের বলটা হয়ে যায় ওয়াইড। লিটনের স্কোর ছিল তখন ৩০ রান। ব্যক্তিগত ৫৬ রানে আবার তিনি জীবন পান। ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে ভ্যান্ডারসেকে তুলে মারতে যান লিটন। এজ হওয়া বল লং অন থেকে দৌড়ে এসে তালুবন্দী করতে পারেননি তিকশানা।
ডাম্বুলায় বাংলাদেশ আজ নেমেছে সিরিজে সমতায় ফেরার লক্ষ্যে। এই ম্যাচে লিটনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের একাদশে রয়েছে তিন পরিবর্তন। নাঈম শেখ, তাসকিন আহমেদ ও তানজিম হাসান সাকিবের পরিবর্তে এসেছেন জাকের আলী অনিক, শরীফুল ইসলাম ও মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা খেলছে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে।
এক ম্যাচ রান করলে দীর্ঘদিন ঘুমিয়ে থাকে লিটন দাসের ব্যাট। বোঝাই যাচ্ছে, তাঁর পারফরম্যান্সে ধারাবাহিকতার কী পরিমাণ অভাব। এমনকি কোচ ফিল সিমন্সও গতকাল বলেছিলেন, ‘লিটনের আত্মবিশ্বাস কমে গেছে।’ কোচের এমন কথা বলার ঠিক পরদিনই জেগে উঠলেন লিটন।
শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে শূন্য রান করার পর বাকি দুই ম্যাচে সুযোগই পাননি একাদশে। টি-টোয়েন্টিতে গত বৃহস্পতিবার একাদশে অধিনায়ক হয়ে ফিরে করেছিলেন ১১ বলে ৬ রান। তাঁকে নিয়ে সামাজিক মাধ্যমে চলছিল ব্যঙ্গ বিদ্রুপও। ডাম্বুলায় আজ তিনি ব্যঙ্গ বিদ্রুপ-সমালোচনার জবাব দিলেন মাঠের পারফরম্যান্সে। সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে ৫০ বলে খেলেছেন ৭৬ রানের ইনিংস। অধিনায়কের দুর্দান্ত ইনিংসে বাংলাদেশ করেছে ১৭৭ রান।
টস জিতে আজও ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন শ্রীলঙ্কান অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা। শুরুতে ব্যাটিং পেয়ে ইনিংসের ষষ্ঠ বলেই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। রানের খাতা খোলার আগেই পারভেজ হোসেন ইমন বোল্ড হয়ে যান লঙ্কান পেসার নুয়ান থুসারার বলে। ঠিক তার পরের ওভারেই বাংলাদেশ হারায় তানজিদ হাসান তামিমের (২) উইকেট। বিনুরা ফার্নান্দোর বলে কাট করতে যান তানজিদ তামিম। এজ হওয়া বল প্রথম স্লিপ থেকে উড়ে ধরেন কুশল পেরেরা।
দুই ওপেনারকে হারিয়ে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ২ ওভারে ২ উইকেটে ৭ রান। বেকায়দায় পড়া বাংলাদেশকে টেনে তোলার দায়িত্ব নেন লিটন ও তাওহীদ হৃদয়। ৫৫ বলে ৬৯ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (লিটন-হৃদয়)। ১২তম ওভারের প্রথম বলে হৃদয়কে (৩১) ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন বিনুরা। একই ওভারে তিনি (বিনুরা) নিয়েছেন মেহেদী হাসান মিরাজের (১) উইকেট। লঙ্কান বাঁহাতি পেসারের জোড়া আঘাতে বাংলাদেশের স্কোর হয়ে যায় ১১.৪ ওভারে ৪ উইকেটে ৭৮ রান।
ছয় নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন শামীম হোসেন পাটোয়ারী। তিনি ও লিটন এরপর লঙ্কান বোলারদের ইচ্ছেমতো পেটাতে থাকেন। পঞ্চম উইকেটে ৩৯ বলে ৭৭ রানের জুটি গড়েন তাঁরা (লিটন-শামীম)। ১৯তম ওভারের প্রথম বলে লিটনকে ফিরিয়ে বিস্ফোরক এই জুটি ভাঙেন মাহিশ তিকশানা। ৫০ বলে ১ চার ও ৫ ছক্কায় লিটন করেন ৭৬ রান। স্বীকৃত টি-টোয়েন্টিতে এটা তাঁর ১২তম ফিফটি।
লিটনের জেগে ওঠার ম্যাচে বাংলাদেশ নির্ধারিত ২০ ওভারে করেছে ৭ উইকেটে ১৭৭ রান। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ৪৮ রান করেন শামীম হোসেন পাটোয়ারী। ২৭ বলে ৫ চার ও ২ ছক্কায় ৪৮ রান করেন তিনি। শ্রীলঙ্কার বিনুরা ফার্নান্দো নিয়েছেন ৩ উইকেট। ৪ ওভারে খরচ করেন ৩১ রান। একটি করে উইকেট পেয়েছেন তুষারা ও তিকশানা।
লিটন আজ যে ইনিংস খেলেছেন, তাতে শ্রীলঙ্কার ফিল্ডারদের কাছে কৃতজ্ঞ থাকতে পারেন। দশম ওভারের তৃতীয় বলে তাঁকে এগিয়ে আসতে দেখে অনেকটা বাইরে বল ছোড়েন জেফরি ভ্যান্ডারসে। হাতে যথেষ্ট সময় থাকা সত্ত্বেও স্টাম্পিং করতে পারেননি লঙ্কান উইকেটরক্ষক কুশল মেন্ডিস। ভ্যান্ডারসের বলটা হয়ে যায় ওয়াইড। লিটনের স্কোর ছিল তখন ৩০ রান। ব্যক্তিগত ৫৬ রানে আবার তিনি জীবন পান। ১৬তম ওভারের চতুর্থ বলে ভ্যান্ডারসেকে তুলে মারতে যান লিটন। এজ হওয়া বল লং অন থেকে দৌড়ে এসে তালুবন্দী করতে পারেননি তিকশানা।
ডাম্বুলায় বাংলাদেশ আজ নেমেছে সিরিজে সমতায় ফেরার লক্ষ্যে। এই ম্যাচে লিটনের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশের একাদশে রয়েছে তিন পরিবর্তন। নাঈম শেখ, তাসকিন আহমেদ ও তানজিম হাসান সাকিবের পরিবর্তে এসেছেন জাকের আলী অনিক, শরীফুল ইসলাম ও মোস্তাফিজুর রহমান। অন্যদিকে শ্রীলঙ্কা খেলছে অপরিবর্তিত একাদশ নিয়ে।
অম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
৮ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
৮ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
১০ ঘণ্টা আগে২৫ বছর পর উৎসে ফিরলেন জোসে মরিনিও। প্রধান কোচ হিসেবে যে ক্লাবে ডাগআউটে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু, সেই বেনফিকায় ফিরলেন তিনি। গতকাল দুই বছরের জন্য মরিনিওর ফেরার কথা নিশ্চিত করেছে পর্তুগিজ ক্লাবটি।
১১ ঘণ্টা আগে