ভারতের হারের পর হতাশায় টুপিতে বিরাট কোহলির মুখ ঢেকে ফেলার দৃশ্য এখন বেশ চিরপরিচিত দৃশ্য। আইসিসির বিভিন্ন ইভেন্ট থেকে শুরু করে আইপিএল-কোহলির ব্যাটে দেখা যায় রানের ফোয়াড়া। তবু কোহলি থেকে যান পরাজিত দলে।
২০২৩ বিশ্বকাপে পরিসংখ্যানের দিকে একবার চোখ বোলালেই বোঝা যাবে কোহলি কতটা দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন। ১১ ম্যাচে ৩ সেঞ্চুরিতে করেছেন ৭৬৫ রান। এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান, ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি-শচীন টেন্ডুলকারের এই দুটি রেকর্ড ভেঙেছেন কোহলি। ৩ সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৬ ফিফটি এবার করেছেন কোহলি। পরিস্থিতি বুঝে ব্যাটিং করেছেন। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গতকাল ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৬৩ বলে ৫৪ রান করেছেন। ৭৬৫ রান ও ১ উইকেট নিয়ে এবারের বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছেন কোহলি। গড়টাও অবিশ্বাস্য এবং তা হলো ৯৫.৬২। তবে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ১০ ম্যাচের ১০ টিতে জিতে ফাইনালে এসেই হোঁচট খেল ভারত।
ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েও রানার্সআপ হওয়ার ঘটনা কোহলির সঙ্গে এর আগেও হয়েছে। ২০১৪ সালে ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে হয়েছিল আরও এক বিশ্বকাপ। ৯ বছর আগে সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেই টুর্নামেন্টেও দুর্দান্ত খেলেছেন কোহলি। ৬ ম্যাচে ১০৬.৩৩ গড় ও ১২৯.১৪ স্ট্রাইকরেটে ৩১৯ রান করে হয়েছিলেন ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান করার পথে ৪টি ফিফটি করেছিলেন তিনি। মিরপুরে ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫৮ বলে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় করেছিলেন ৭৭ রান। তবে শ্রীলঙ্কা ৬ উইকেটে জিতে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুইবার এমন ঘটনার সাক্ষী হওয়া কোহলির সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে আইপিএলেও। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) জার্সিতে ২০১৬ আইপিএলে ছিলেন ফর্মের তুঙ্গে। ৪ সেঞ্চুরি ও ৭ ফিফটিতে করেন ৯৭৩ রান। যা এখনো পর্যন্ত আইপিএলের এক মৌসুমে সর্বোচ্চ রান। সেবার শিরোপার খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন কোহলি। প্রথমে ব্যাটিং করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ২০৮ রান করেছিল। ২০৯ রান তাড়া করতে নেমে আরসিবি ২০০ রানেই আটকে যায়। অবিশ্বাস্য ফর্মে থাকা কোহলি পেয়েছিলেন আইপিএলের টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার।
বিরাট কোহলির ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট ও দল রানার্সআপ:
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ; ৭৬৫ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ৬ ফিফটি; ব্যাটিং গড়: ৯৫.৬২; স্ট্রাইকরেট: ৯০.৩১; ভারত
২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ; ৩১৯ রান; ৪ ফিফটি; ব্যাটিং গড়: ৯৫.৬২; স্ট্রাইকরেট: ১২৯.১৪; ভারত
২০১৬ আইপিএল; ৯৭৩ রান; ৪ সেঞ্চুরি; ৭ ফিফটি; ব্যাটিং গড়: ৮১.০৮; স্ট্রাইকরেট: ১৫২.০৩; রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু
ভারতের হারের পর হতাশায় টুপিতে বিরাট কোহলির মুখ ঢেকে ফেলার দৃশ্য এখন বেশ চিরপরিচিত দৃশ্য। আইসিসির বিভিন্ন ইভেন্ট থেকে শুরু করে আইপিএল-কোহলির ব্যাটে দেখা যায় রানের ফোয়াড়া। তবু কোহলি থেকে যান পরাজিত দলে।
২০২৩ বিশ্বকাপে পরিসংখ্যানের দিকে একবার চোখ বোলালেই বোঝা যাবে কোহলি কতটা দুর্দান্ত ফর্মে ছিলেন। ১১ ম্যাচে ৩ সেঞ্চুরিতে করেছেন ৭৬৫ রান। এক বিশ্বকাপে সর্বোচ্চ রান, ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ সেঞ্চুরি-শচীন টেন্ডুলকারের এই দুটি রেকর্ড ভেঙেছেন কোহলি। ৩ সেঞ্চুরির পাশাপাশি ৬ ফিফটি এবার করেছেন কোহলি। পরিস্থিতি বুঝে ব্যাটিং করেছেন। আহমেদাবাদের নরেন্দ্র মোদি স্টেডিয়ামে গতকাল ফাইনালে অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৬৩ বলে ৫৪ রান করেছেন। ৭৬৫ রান ও ১ উইকেট নিয়ে এবারের বিশ্বকাপের ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েছেন কোহলি। গড়টাও অবিশ্বাস্য এবং তা হলো ৯৫.৬২। তবে ভারতকে কাঁদিয়ে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে অস্ট্রেলিয়া। ১০ ম্যাচের ১০ টিতে জিতে ফাইনালে এসেই হোঁচট খেল ভারত।
ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হয়েও রানার্সআপ হওয়ার ঘটনা কোহলির সঙ্গে এর আগেও হয়েছে। ২০১৪ সালে ভারতের প্রতিবেশী দেশ বাংলাদেশে হয়েছিল আরও এক বিশ্বকাপ। ৯ বছর আগে সেটা ছিল টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। সেই টুর্নামেন্টেও দুর্দান্ত খেলেছেন কোহলি। ৬ ম্যাচে ১০৬.৩৩ গড় ও ১২৯.১৪ স্ট্রাইকরেটে ৩১৯ রান করে হয়েছিলেন ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট। টুর্নামেন্টের সর্বোচ্চ রান করার পথে ৪টি ফিফটি করেছিলেন তিনি। মিরপুরে ফাইনালে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ৫৮ বলে ৫ চার ও ৪ ছক্কায় করেছিলেন ৭৭ রান। তবে শ্রীলঙ্কা ৬ উইকেটে জিতে প্রথমবারের মতো টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জয়ের স্বাদ পায়।
আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দুইবার এমন ঘটনার সাক্ষী হওয়া কোহলির সঙ্গে এমন ঘটনা ঘটেছে আইপিএলেও। রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর (আরসিবি) জার্সিতে ২০১৬ আইপিএলে ছিলেন ফর্মের তুঙ্গে। ৪ সেঞ্চুরি ও ৭ ফিফটিতে করেন ৯৭৩ রান। যা এখনো পর্যন্ত আইপিএলের এক মৌসুমে সর্বোচ্চ রান। সেবার শিরোপার খুব কাছাকাছি চলে গিয়েছিলেন কোহলি। প্রথমে ব্যাটিং করে সানরাইজার্স হায়দরাবাদ ২০৮ রান করেছিল। ২০৯ রান তাড়া করতে নেমে আরসিবি ২০০ রানেই আটকে যায়। অবিশ্বাস্য ফর্মে থাকা কোহলি পেয়েছিলেন আইপিএলের টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার।
বিরাট কোহলির ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট ও দল রানার্সআপ:
২০২৩ ওয়ানডে বিশ্বকাপ; ৭৬৫ রান; ৩ সেঞ্চুরি; ৬ ফিফটি; ব্যাটিং গড়: ৯৫.৬২; স্ট্রাইকরেট: ৯০.৩১; ভারত
২০১৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ; ৩১৯ রান; ৪ ফিফটি; ব্যাটিং গড়: ৯৫.৬২; স্ট্রাইকরেট: ১২৯.১৪; ভারত
২০১৬ আইপিএল; ৯৭৩ রান; ৪ সেঞ্চুরি; ৭ ফিফটি; ব্যাটিং গড়: ৮১.০৮; স্ট্রাইকরেট: ১৫২.০৩; রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে