ক্রীড়া ডেস্ক
‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমাটা যে পাকিস্তানেরই প্রাপ্য, সেটা ফের তারা মনে করিয়ে দিল এবারের এশিয়া কাপে। মাঠের পারফরম্যান্সের চেয়ে অন্যান্য ঘটনায় তাদের নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশি। দুবাইয়ে গতকাল পাকিস্তান-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ মাঠে গড়ানো নিয়ে তুমুল শঙ্কা তৈরি হয়েছিল।
নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে পাকিস্তান-আরব আমিরাত ম্যাচটা হয়েছে। মাঠেও পাকিস্তান ঘটিয়ে বসে বিপজ্জনক এক ঘটনা। আমিরাতের ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে হয়েছে সেই ঘটনা। ওভারের পঞ্চম বলটি আরব আমিরাতের ধ্রুব পরাশরের উদ্দেশে করেন সাইম আইয়ুব। বোলিং সম্পন্ন হওয়ার পর পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ হারিস বলটা ছুড়ে মারেন সাইমের কাছে। কিন্তু হারিসের থ্রো লঙ্কান আম্পায়ার রুচিরা পাল্লিয়াগুরুগের বাঁ কানের পেছনে আঘাত করে। বল লাগার পরপরই আঘাতপ্রাপ্ত স্থান চাপ দিয়ে ধরেন পাল্লিয়াগুরুগে।
হারিসের সেই থ্রোর পর চিন্তিত হয়ে পড়ে পুরো পাকিস্তান দল। পাল্লিয়াগুরুর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে এগিয়ে আসেন পাকিস্তান দলের ফিজিও। শেষ পর্যন্ত মাঠের আম্পায়ার পাল্লিয়াগুরুগে মাঠ ছেড়ে চলে গেছেন। তাঁর (পাল্লিয়াগুরুগে) পরিবর্তে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশের গাজী সোহেল। পাকিস্তান-আরব আমিরাত ম্যাচে মূলত চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন পাল্লিয়াগুরুগে।
দুবাইয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে পাইক্রফট ছিলেন ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে। ৭ উইকেটে জয়ের পর ভারতীয় ক্রিকেটাররা হাত মেলাননি সালমান আলী আঘা, শাহিন শাহ আফ্রিদিদের সঙ্গে। এমনকি টসের সময়ও পাকিস্তান দলপতি সালমানের সঙ্গে ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব করমর্দন করেননি। পিসিবির থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল, সালমানকে টসের সময় সূর্যকুমারের সঙ্গে করমর্দন করতে নিষেধ করেছিলেন পাইক্রফট। আইসিসির কাছে পিসিবি দাবি করেছিল, এ ঘটনার কারণে পাইক্রফটকে টুর্নামেন্ট থেকে যেন বহিষ্কার করা হয়। এ কারণেই আরব আমিরাতের বিপক্ষে পাকিস্তান ম্যাচ বয়কটের হুমকি দিয়েছিল।
পাকিস্তান গত রাতে দুবাইয়ে না খেললে ওয়াকওভার পেয়ে সুপার ওভারে উঠত আমিরাত। শেষ পর্যন্ত পাইক্রফট ক্ষমা চেয়েছেন। এক ঘণ্টা দেরিতে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়েছে এই ম্যাচ। ম্যাচ রেফারি পাইক্রফটের উপস্থিতিতে টস করেছেন দুই অধিনায়ক সালমান আলী আঘা ও মুহাম্মদ ওয়াসিম। ৪১ রানে জিতে পাকিস্তান কাটল সুপার ফোরের টিকিট।
‘আনপ্রেডিক্টেবল’ তকমাটা যে পাকিস্তানেরই প্রাপ্য, সেটা ফের তারা মনে করিয়ে দিল এবারের এশিয়া কাপে। মাঠের পারফরম্যান্সের চেয়ে অন্যান্য ঘটনায় তাদের নিয়ে আলোচনা হচ্ছে বেশি। দুবাইয়ে গতকাল পাকিস্তান-সংযুক্ত আরব আমিরাত ম্যাচ মাঠে গড়ানো নিয়ে তুমুল শঙ্কা তৈরি হয়েছিল।
নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে পাকিস্তান-আরব আমিরাত ম্যাচটা হয়েছে। মাঠেও পাকিস্তান ঘটিয়ে বসে বিপজ্জনক এক ঘটনা। আমিরাতের ইনিংসের ষষ্ঠ ওভারে হয়েছে সেই ঘটনা। ওভারের পঞ্চম বলটি আরব আমিরাতের ধ্রুব পরাশরের উদ্দেশে করেন সাইম আইয়ুব। বোলিং সম্পন্ন হওয়ার পর পাকিস্তানি উইকেটরক্ষক মোহাম্মদ হারিস বলটা ছুড়ে মারেন সাইমের কাছে। কিন্তু হারিসের থ্রো লঙ্কান আম্পায়ার রুচিরা পাল্লিয়াগুরুগের বাঁ কানের পেছনে আঘাত করে। বল লাগার পরপরই আঘাতপ্রাপ্ত স্থান চাপ দিয়ে ধরেন পাল্লিয়াগুরুগে।
হারিসের সেই থ্রোর পর চিন্তিত হয়ে পড়ে পুরো পাকিস্তান দল। পাল্লিয়াগুরুর অবস্থা পর্যবেক্ষণ করতে এগিয়ে আসেন পাকিস্তান দলের ফিজিও। শেষ পর্যন্ত মাঠের আম্পায়ার পাল্লিয়াগুরুগে মাঠ ছেড়ে চলে গেছেন। তাঁর (পাল্লিয়াগুরুগে) পরিবর্তে মাঠের আম্পায়ারের দায়িত্ব পালন করেন বাংলাদেশের গাজী সোহেল। পাকিস্তান-আরব আমিরাত ম্যাচে মূলত চতুর্থ আম্পায়ারের দায়িত্বে ছিলেন পাল্লিয়াগুরুগে।
দুবাইয়ে ১৪ সেপ্টেম্বর ভারত-পাকিস্তান ম্যাচে পাইক্রফট ছিলেন ম্যাচ রেফারির দায়িত্বে। ৭ উইকেটে জয়ের পর ভারতীয় ক্রিকেটাররা হাত মেলাননি সালমান আলী আঘা, শাহিন শাহ আফ্রিদিদের সঙ্গে। এমনকি টসের সময়ও পাকিস্তান দলপতি সালমানের সঙ্গে ভারতীয় অধিনায়ক সূর্যকুমার যাদব করমর্দন করেননি। পিসিবির থেকে অভিযোগ করা হয়েছিল, সালমানকে টসের সময় সূর্যকুমারের সঙ্গে করমর্দন করতে নিষেধ করেছিলেন পাইক্রফট। আইসিসির কাছে পিসিবি দাবি করেছিল, এ ঘটনার কারণে পাইক্রফটকে টুর্নামেন্ট থেকে যেন বহিষ্কার করা হয়। এ কারণেই আরব আমিরাতের বিপক্ষে পাকিস্তান ম্যাচ বয়কটের হুমকি দিয়েছিল।
পাকিস্তান গত রাতে দুবাইয়ে না খেললে ওয়াকওভার পেয়ে সুপার ওভারে উঠত আমিরাত। শেষ পর্যন্ত পাইক্রফট ক্ষমা চেয়েছেন। এক ঘণ্টা দেরিতে বাংলাদেশ সময় রাত ৯টা ৩০ মিনিটে শুরু হয়েছে এই ম্যাচ। ম্যাচ রেফারি পাইক্রফটের উপস্থিতিতে টস করেছেন দুই অধিনায়ক সালমান আলী আঘা ও মুহাম্মদ ওয়াসিম। ৪১ রানে জিতে পাকিস্তান কাটল সুপার ফোরের টিকিট।
অম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
৫ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
৫ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
৭ ঘণ্টা আগে২৫ বছর পর উৎসে ফিরলেন জোসে মরিনিও। প্রধান কোচ হিসেবে যে ক্লাবে ডাগআউটে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু, সেই বেনফিকায় ফিরলেন তিনি। গতকাল দুই বছরের জন্য মরিনিওর ফেরার কথা নিশ্চিত করেছে পর্তুগিজ ক্লাবটি।
৮ ঘণ্টা আগে