ক্রীড়া ডেস্ক
দুবাইয়ে বাংলাদেশের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে রীতিমতো দিশেহারা হয়ে পড়ে পাকিস্তান। ৫০ ওভার ব্যাটিং তো অনেক দূরের কথা, স্কোরবোর্ডে ২০০ এমনকি ১৫০ রানও তুলতে পারেনি পাকিস্তান। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে ১১৭ রান করতে হবে বাংলাদেশকে।
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ এবার টুর্নামেন্ট জুড়ে ব্যাটিংয়ের চেয়ে বোলিংটা ভালো করছে। দুবাইয়ে আজ সেমিফাইনালেও আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ করেছে দুর্দান্ত বোলিং। ফিল্ডিংটাও হয়েছে চমৎকার। আক্রমণাত্মক বাংলাদেশের বিপক্ষে ১১৬ রানে গুটিয়ে গেল পাকিস্তান।
টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট যেমন হারাতে থাকে পাকিস্তান, তেমনি রান তোলার গতিও থাকে কম। ২.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৭ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। উসমান খান, শাহজাইব খান দুই ওপেনারই ডাক মেরেছেন। শুরুতেই চাপে পড়া পাকিস্তানের ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন মোহাম্মদ রিয়াজউল্লাহ ও সাদ বাইগ। তৃতীয় উইকেটে তারা গড়েন ৪২ রানের জুটি। ১৫তম ওভারের তৃতীয় বলে বাইগকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন ইকবাল হোসেন ইমন।
পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক ব্যাটার বাইগ ৪১ বলে ৩ চারে করেন ১৮ রান। এখান থেকে ধস নামে তাদের ইনিংসে। ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬ উইকেটে ৭৯ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। এরপর সপ্তম উইকেটে ফারহান ইউসাফ ও ফাহাম উল হক গড়েন ৩৪ রানের জুটি। এই জুটি ভাঙতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে তারা। ৩৭ ওভারে ১১৬ রানে অলআউট হয়ে যায় দলটি। ৩ রান যোগ করতে শেষ ৪ উইকেট হারিয়েছে পাকিস্তান।
ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন ইউসাফ। মিডল অর্ডার ব্যাটার ৩২ বলের ইনিংসে ৩ ছক্কা ও ১ চার মারেন। বাংলাদেশের সেরা বোলার ইমন ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন। ৭ ওভার বোলিং করেছেন। মেডেন দিয়েছেন এক ওভার। মারুফ মৃধা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন দেবাশিষ সরকার দেবা ও আল ফাহাদ। দুটি রান আউট হয়েছে পাকিস্তানের ইনিংসে।
দুবাইয়ে বাংলাদেশের আক্রমণাত্মক বোলিংয়ে রীতিমতো দিশেহারা হয়ে পড়ে পাকিস্তান। ৫০ ওভার ব্যাটিং তো অনেক দূরের কথা, স্কোরবোর্ডে ২০০ এমনকি ১৫০ রানও তুলতে পারেনি পাকিস্তান। অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠতে ১১৭ রান করতে হবে বাংলাদেশকে।
অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপের বর্তমান চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ এবার টুর্নামেন্ট জুড়ে ব্যাটিংয়ের চেয়ে বোলিংটা ভালো করছে। দুবাইয়ে আজ সেমিফাইনালেও আজিজুল হাকিম তামিমের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ করেছে দুর্দান্ত বোলিং। ফিল্ডিংটাও হয়েছে চমৎকার। আক্রমণাত্মক বাংলাদেশের বিপক্ষে ১১৬ রানে গুটিয়ে গেল পাকিস্তান।
টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক তামিম। প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে নিয়মিত বিরতিতে উইকেট যেমন হারাতে থাকে পাকিস্তান, তেমনি রান তোলার গতিও থাকে কম। ২.৩ ওভারে ২ উইকেটে ৭ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। উসমান খান, শাহজাইব খান দুই ওপেনারই ডাক মেরেছেন। শুরুতেই চাপে পড়া পাকিস্তানের ইনিংস মেরামতের দায়িত্ব নেন মোহাম্মদ রিয়াজউল্লাহ ও সাদ বাইগ। তৃতীয় উইকেটে তারা গড়েন ৪২ রানের জুটি। ১৫তম ওভারের তৃতীয় বলে বাইগকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন ইকবাল হোসেন ইমন।
পাকিস্তানের উইকেটরক্ষক ব্যাটার বাইগ ৪১ বলে ৩ চারে করেন ১৮ রান। এখান থেকে ধস নামে তাদের ইনিংসে। ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়ে ৬ উইকেটে ৭৯ রানে পরিণত হয় পাকিস্তান। এরপর সপ্তম উইকেটে ফারহান ইউসাফ ও ফাহাম উল হক গড়েন ৩৪ রানের জুটি। এই জুটি ভাঙতেই তাসের ঘরের মতো ভেঙে পড়ে তারা। ৩৭ ওভারে ১১৬ রানে অলআউট হয়ে যায় দলটি। ৩ রান যোগ করতে শেষ ৪ উইকেট হারিয়েছে পাকিস্তান।
ইনিংস সর্বোচ্চ ৩২ রান করেন ইউসাফ। মিডল অর্ডার ব্যাটার ৩২ বলের ইনিংসে ৩ ছক্কা ও ১ চার মারেন। বাংলাদেশের সেরা বোলার ইমন ২৪ রানে ৪ উইকেট নিয়েছেন। ৭ ওভার বোলিং করেছেন। মেডেন দিয়েছেন এক ওভার। মারুফ মৃধা নিয়েছেন ২ উইকেট। একটি করে উইকেট নিয়েছেন দেবাশিষ সরকার দেবা ও আল ফাহাদ। দুটি রান আউট হয়েছে পাকিস্তানের ইনিংসে।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে