দক্ষিণ আফ্রিকা, আফগানিস্তান—দল দুটির যে-ই জিতত, সেই উঠত স্বপ্নের ফাইনালে। কারণ ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—সব ধরনের বিশ্বকাপ মিলে এটা ছিল দুই দলেরই প্রথম ফাইনালে ওঠার মঞ্চ। তবে ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামে আজ প্রথম সেমিফাইনালটা হয়েছে বড্ড একপেশে। আফগানদের ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রোটিয়ারা পৌঁছে গেল ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে।
ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—সব ধরনের বিশ্বকাপ মিলিয়ে এর আগের সাতবার দক্ষিণ আফ্রিকা পেরোতে পারেনি সেমিফাইনালের বাধা। অষ্টমবারে এসে সেই ফাড়া কাটল প্রোটিয়াদের। আফগানদের দেওয়া ৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করে দক্ষিণ আফ্রিকা জিতে গেল ৮.৫ ওভারে। কখনো বৃষ্টির বাধা, কখনো হিসেব মেলাতে না পারা—১৯৯২ বিশ্বকাপ থেকে যেসব ঝামেলা প্রোটিয়াদের পিছু নিচ্ছিল, এবার তারা তুড়ি মেরে সব উড়িয়ে দিয়েছে।
৫৭ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ৫ রানেই উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় দক্ষিণ আফ্রিকার। দ্বিতীয় ওভারের পঞ্চম বলে কুইন্টন ডি কককে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন ফজলহক ফারুকি। ডি কক ৮ বলে করেছেন ৫ রান। টুর্নামেন্ট জুড়ে যেভাবে আফগানিস্তান চমক দেখাচ্ছে, এখানেও সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে কি না সেটা দেখারই বাকি ছিল। কারণ গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা ক্রিকেটে যেকোনো কিছুই তো হতে পারে। স্কোরবোর্ডে ৫৬ রান করে ছিটেফোঁটা লড়াইও করতে পারেনি আফগানিস্তান।
প্রথম ৪ ওভারে ১ উইকেটে ১৩ রান করার পর প্রোটিয়ারা খেলেছে চড়াও হয়ে। এইডেন মার্করাম, রিজা হেনড্রিকস একের পর এক বাউন্ডারি মেরে চেষ্টা করেন কত তাড়াতাড়ি জয় নিশ্চিত করা যায়। নবম ওভারে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে গেছে। ওভারের দ্বিতীয় বলে প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করাম চার মেরেছেন। এক বল ডট দিয়ে চতুর্থ বলে সিঙ্গেল নিয়েছেন। নো বলের সুবাদে প্রোটিয়ারা পেয়ে যায় ফ্রী হিট এবং সেটা কাজে লাগিয়ে ছক্কা মারেন হেনড্রিকস। ম্যাচে এটাই ছিল প্রথম ছক্কা। আফগানদের সমান স্কোর হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকার। পঞ্চম বলে চার মেরে প্রোটিয়াদের স্বপ্নের ফাইনালে নিয়ে যান হেনড্রিকস। ৬৭ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ইনিংস সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন হেনড্রিকস। ২৫ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন প্রোটিয়া এই ওপেনার। মার্করাম ২১ বলে ৪ চারে করেছেন ২৩ রান। প্রোটিয়াদের এমন অসাধারণ জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন মার্কো ইয়ানসেন। ৩ ওভারে ১৬ রানে নেন ৩ উইকেট।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিং তোপে ৬.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ২৮ রান হয়ে যায় আফগানদের। সপ্তম উইকেটে রশিদ ও করিম জানাত ১৮ বলে ২২ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে ইনিংসের সর্বোচ্চ রানের জুটি ভাঙার পর নিমেষেই গুঁড়িয়ে গেছে আফগানরা। ১১.৫ ওভারে ৫৬ রানে অলআউট হয়েছে আফগানিস্তান। ওমরজাইয়ের ১২ বলে ১০ রানই আফগানদের ইনিংসের একমাত্র দুই অঙ্ক পেরোনো স্কোর। বাকিদের স্কোর যে মোবাইল নম্বরের মতো সেটা না বললেও চলছে। দক্ষিণ আফ্রিকার ইয়ানসেন, তাবরেইজ শামসি নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
দক্ষিণ আফ্রিকা, আফগানিস্তান—দল দুটির যে-ই জিতত, সেই উঠত স্বপ্নের ফাইনালে। কারণ ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—সব ধরনের বিশ্বকাপ মিলে এটা ছিল দুই দলেরই প্রথম ফাইনালে ওঠার মঞ্চ। তবে ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা স্টেডিয়ামে আজ প্রথম সেমিফাইনালটা হয়েছে বড্ড একপেশে। আফগানদের ৯ উইকেটে হারিয়ে প্রোটিয়ারা পৌঁছে গেল ২০২৪ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের ফাইনালে।
ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি—সব ধরনের বিশ্বকাপ মিলিয়ে এর আগের সাতবার দক্ষিণ আফ্রিকা পেরোতে পারেনি সেমিফাইনালের বাধা। অষ্টমবারে এসে সেই ফাড়া কাটল প্রোটিয়াদের। আফগানদের দেওয়া ৫৭ রানের লক্ষ্য তাড়া করে দক্ষিণ আফ্রিকা জিতে গেল ৮.৫ ওভারে। কখনো বৃষ্টির বাধা, কখনো হিসেব মেলাতে না পারা—১৯৯২ বিশ্বকাপ থেকে যেসব ঝামেলা প্রোটিয়াদের পিছু নিচ্ছিল, এবার তারা তুড়ি মেরে সব উড়িয়ে দিয়েছে।
৫৭ রানের লক্ষ্যে নেমে দলীয় ৫ রানেই উদ্বোধনী জুটি ভেঙে যায় দক্ষিণ আফ্রিকার। দ্বিতীয় ওভারের পঞ্চম বলে কুইন্টন ডি কককে অসাধারণ এক ডেলিভারিতে বোল্ড করেন ফজলহক ফারুকি। ডি কক ৮ বলে করেছেন ৫ রান। টুর্নামেন্ট জুড়ে যেভাবে আফগানিস্তান চমক দেখাচ্ছে, এখানেও সেই ধারাবাহিকতা ধরে রাখতে পারে কি না সেটা দেখারই বাকি ছিল। কারণ গৌরবময় অনিশ্চয়তার খেলা ক্রিকেটে যেকোনো কিছুই তো হতে পারে। স্কোরবোর্ডে ৫৬ রান করে ছিটেফোঁটা লড়াইও করতে পারেনি আফগানিস্তান।
প্রথম ৪ ওভারে ১ উইকেটে ১৩ রান করার পর প্রোটিয়ারা খেলেছে চড়াও হয়ে। এইডেন মার্করাম, রিজা হেনড্রিকস একের পর এক বাউন্ডারি মেরে চেষ্টা করেন কত তাড়াতাড়ি জয় নিশ্চিত করা যায়। নবম ওভারে আজমতউল্লাহ ওমরজাইয়ের ওপর দিয়ে ঝড় বয়ে গেছে। ওভারের দ্বিতীয় বলে প্রোটিয়া অধিনায়ক মার্করাম চার মেরেছেন। এক বল ডট দিয়ে চতুর্থ বলে সিঙ্গেল নিয়েছেন। নো বলের সুবাদে প্রোটিয়ারা পেয়ে যায় ফ্রী হিট এবং সেটা কাজে লাগিয়ে ছক্কা মারেন হেনড্রিকস। ম্যাচে এটাই ছিল প্রথম ছক্কা। আফগানদের সমান স্কোর হয়ে যায় দক্ষিণ আফ্রিকার। পঞ্চম বলে চার মেরে প্রোটিয়াদের স্বপ্নের ফাইনালে নিয়ে যান হেনড্রিকস। ৬৭ বল হাতে রেখে পাওয়া এই জয়ে ইনিংস সর্বোচ্চ ২৯ রান করেন হেনড্রিকস। ২৫ বলে ৩ চার ও ১ ছক্কা মেরেছেন প্রোটিয়া এই ওপেনার। মার্করাম ২১ বলে ৪ চারে করেছেন ২৩ রান। প্রোটিয়াদের এমন অসাধারণ জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন মার্কো ইয়ানসেন। ৩ ওভারে ১৬ রানে নেন ৩ উইকেট।
টস জিতে আজ ব্যাটিংয়ের সিদ্ধান্ত নেন আফগানিস্তান অধিনায়ক রশিদ খান। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিং তোপে ৬.৩ ওভারে ৬ উইকেটে ২৮ রান হয়ে যায় আফগানদের। সপ্তম উইকেটে রশিদ ও করিম জানাত ১৮ বলে ২২ রানের জুটি গড়ে বিপর্যয় সামাল দেওয়ার চেষ্টা করেন। তবে ইনিংসের সর্বোচ্চ রানের জুটি ভাঙার পর নিমেষেই গুঁড়িয়ে গেছে আফগানরা। ১১.৫ ওভারে ৫৬ রানে অলআউট হয়েছে আফগানিস্তান। ওমরজাইয়ের ১২ বলে ১০ রানই আফগানদের ইনিংসের একমাত্র দুই অঙ্ক পেরোনো স্কোর। বাকিদের স্কোর যে মোবাইল নম্বরের মতো সেটা না বললেও চলছে। দক্ষিণ আফ্রিকার ইয়ানসেন, তাবরেইজ শামসি নিয়েছেন ৩টি করে উইকেট।
সিরিজ শুরুর আগে সিলেটে সংবাদ সম্মেলনে অধিনায়ক শান্ত বলেছিলেন, প্রস্তুতি ভালো ছিল এবং সিরিজ জেতার লক্ষ্য নিয়েই খেলবেন। সিলেট টেস্টে হারের পর দৃশ্য বদলে গেছে। শান্তদের ওপর উল্টো জেঁকে বসে রাজ্যের চাপ। সিলেট টেস্টে হেরে নিজের ব্যাটিংকে দায়ী করেছিলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক।
১ ঘণ্টা আগেমার্চে সৌদি আরবের ক্যাম্প শেষে প্রবাসী ফুটবলার ফাহামিদুল ইসলামের জাতীয় দল থেকে বাদ পড়ার অভিযোগের তির সবচেয়ে বেশি ছিল মেহেদী হাসান শ্রাবণের দিকে। সেই অভিযোগ ভিত্তিহীন বলেই দাবি করেছেন তিনি। তবু প্রতিনিয়ত সাইবার বুলিংয়ের শিকার হচ্ছেন এই গোলরক্ষক।
২ ঘণ্টা আগেসময়ের সঙ্গে সঙ্গে পরিণত হয়ে উঠছেন লামিনে ইয়ামাল। বড় মঞ্চে কীভাবে জ্বলে উঠতে হয়, সেটা যেন ভালো করেই জানেন তিনি। ইন্টার মিলানের বিপক্ষে গত রাতে চোখ ধাঁধানো এক গোল করেছেন। সেটাও চ্যাম্পিয়নস লিগের সেমিফাইনালের মতো গুরুত্বপূর্ণ মঞ্চে।
২ ঘণ্টা আগেলাল বলের ক্রিকেটে গত বছর ব্যাটে-বলে ঔজ্জ্বল্য ছড়িয়েছিলেন মেহেদী হাসান মিরাজ। ৫৫.৫৮ স্ট্রাইকরেটে ১৭ ইনিংসে করেছিলেন ৬০৮ রান, যা দেশের ব্যাটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে ওই বছর তিনি রানের তিন অঙ্ক ছুঁতে পারেননি। তবে ফিফটি ছিল ৪টি। ২০২৫ সালে টেস্ট অভিযান শুরুর সিলেট টেস্টে দল হারলেও দুই ইনিংসে
৩ ঘণ্টা আগে