নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ব্যর্থ এক বিশ্বকাপ কাটিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেমিফাইনালের আশা নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে গেলেও মাত্র দুটি ম্যাচ জিতে দেশে ফিরেছে তারা। মাঠের খেলায় ভালো পারফরম্যান্স করতে পারেনি সাকিব আল হাসানের দল, কিন্তু বিশ্বকাপে বাংলাদেশ বেশি আলোচনায় ছিল বাগ্যুদ্ধে।
বিশ্বকাপ দলে তামিম ইকবালের সুযোগ না পাওয়া পর ভিডিও বার্তায় অভিযোগের তীর, অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের পাল্টা বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার, বিশ্বকাপ চলাকালীনও ছিল অনেক ইস্যু। ফলে বাংলাদেশ দলের খেলায় এর নেতিবাচক প্রভাবও পড়েছে। তাই বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবি পরিচালক আকরাম খানের মতে, এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দল খেলায় নয়, জিতেছে কথার লড়াইয়ে।
পারফরম্যান্সের দিক থেকে এটি বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বাজে বিশ্বকাপ বললেন আকরাম, ‘কোনো দিন না (এমন বিতর্কের পর বিশ্বকাপ ভালো হওয়া)। কারণ মনে হয় না বাংলাদেশ এত বাজে খেলেছে এর আগে। ৯৯তে ছয়টা ম্যাচের দুটিতে জিতেছি। প্রত্যাশা বেশি ছিল। আমরা পরিকল্পনাও করেছিলাম অনেক ভালোভাবে। চার বছর আগে থেকেই শুরু করেছিলাম যেহেতু ভারতে খেলা হবে। পরিবেশ আমাদের মতো হবে।’
বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও কথার লড়াইয়ে কী ঠিকই জিতেছে? এমন প্রশ্নে আজ মিরপুরে আকরাম সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা সত্যি কথা বলতে কী অনেকে কথায় জিততে চায়। এ জন্য দেশের পারফরম্যান্স ওরকম ভালো হয় না। খেলোয়াড়দের উচিত মাঠে গিয়ে পারফর্ম করা। সে জিনিসটা আমরা করতে পারিনি। মাঠের বাইরে অনেক বিষয় নিয়ে আলাপ আলোচনা করেছি। এটা সবার বোঝা উচিত ছিল।’
আকরামের মতে, বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন সাকিব-তামিমরা। কর্তৃত্ব বা নিজেদের মতো করে দল সাজাবে এটা কোনো ভাবেই উচিত নয়। বিসিবির এই পরিচালক বলেন, ‘এই দেশ কারও ব্যক্তিগত না, সবার। যদি বাংলাদেশ ভালো করে, সবার ভালো লাগবে। কেউ যদি নিজেরা নিজেদের মতো করতে চায়, তাহলে তো এটা হবে না। এটা হওয়া উচিতও না। সব সময় আমি দেখেছি যখন একটা বড় টুর্নামেন্ট হয় তখন খেলা ছাড়া খেলার বাইরের জিনিসগুলো নিয়ে অনেক বেশি কথাবার্তা বলি। এ জন্য সবাই চাপে পড়ে যায়।’
গত ২০ বছরের মধ্যে সবচেয়ে ব্যর্থ এক বিশ্বকাপ কাটিয়েছে বাংলাদেশ দল। সেমিফাইনালের আশা নিয়ে বিশ্বকাপ খেলতে গেলেও মাত্র দুটি ম্যাচ জিতে দেশে ফিরেছে তারা। মাঠের খেলায় ভালো পারফরম্যান্স করতে পারেনি সাকিব আল হাসানের দল, কিন্তু বিশ্বকাপে বাংলাদেশ বেশি আলোচনায় ছিল বাগ্যুদ্ধে।
বিশ্বকাপ দলে তামিম ইকবালের সুযোগ না পাওয়া পর ভিডিও বার্তায় অভিযোগের তীর, অধিনায়ক সাকিব আল হাসানের পাল্টা বিস্ফোরক সাক্ষাৎকার, বিশ্বকাপ চলাকালীনও ছিল অনেক ইস্যু। ফলে বাংলাদেশ দলের খেলায় এর নেতিবাচক প্রভাবও পড়েছে। তাই বাংলাদেশ দলের সাবেক অধিনায়ক ও বিসিবি পরিচালক আকরাম খানের মতে, এই বিশ্বকাপে বাংলাদেশ দল খেলায় নয়, জিতেছে কথার লড়াইয়ে।
পারফরম্যান্সের দিক থেকে এটি বাংলাদেশ দলের সবচেয়ে বাজে বিশ্বকাপ বললেন আকরাম, ‘কোনো দিন না (এমন বিতর্কের পর বিশ্বকাপ ভালো হওয়া)। কারণ মনে হয় না বাংলাদেশ এত বাজে খেলেছে এর আগে। ৯৯তে ছয়টা ম্যাচের দুটিতে জিতেছি। প্রত্যাশা বেশি ছিল। আমরা পরিকল্পনাও করেছিলাম অনেক ভালোভাবে। চার বছর আগে থেকেই শুরু করেছিলাম যেহেতু ভারতে খেলা হবে। পরিবেশ আমাদের মতো হবে।’
বিশ্বকাপ খেলতে গিয়ে চ্যাম্পিয়ন হতে না পারলেও কথার লড়াইয়ে কী ঠিকই জিতেছে? এমন প্রশ্নে আজ মিরপুরে আকরাম সংবাদমাধ্যমকে বলেছেন, ‘আমরা সত্যি কথা বলতে কী অনেকে কথায় জিততে চায়। এ জন্য দেশের পারফরম্যান্স ওরকম ভালো হয় না। খেলোয়াড়দের উচিত মাঠে গিয়ে পারফর্ম করা। সে জিনিসটা আমরা করতে পারিনি। মাঠের বাইরে অনেক বিষয় নিয়ে আলাপ আলোচনা করেছি। এটা সবার বোঝা উচিত ছিল।’
আকরামের মতে, বাংলাদেশের হয়ে প্রতিনিধিত্ব করেন সাকিব-তামিমরা। কর্তৃত্ব বা নিজেদের মতো করে দল সাজাবে এটা কোনো ভাবেই উচিত নয়। বিসিবির এই পরিচালক বলেন, ‘এই দেশ কারও ব্যক্তিগত না, সবার। যদি বাংলাদেশ ভালো করে, সবার ভালো লাগবে। কেউ যদি নিজেরা নিজেদের মতো করতে চায়, তাহলে তো এটা হবে না। এটা হওয়া উচিতও না। সব সময় আমি দেখেছি যখন একটা বড় টুর্নামেন্ট হয় তখন খেলা ছাড়া খেলার বাইরের জিনিসগুলো নিয়ে অনেক বেশি কথাবার্তা বলি। এ জন্য সবাই চাপে পড়ে যায়।’
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১১ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে