নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
মোস্তাফিজুর রহমান-রিশাদ হোসেনদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর তাওহিদ হৃদয়ের ঝোড়ো ব্যাটিং, লিটন দাস খেলেছেন কার্যকর এক ইনিংস। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ২ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ দল।
আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে ব্যাট হাতে একদমই সুবিধা করতে পারেনি লঙ্কানরা। ১২৪ রানে গুটিয়ে যায় তাদের ইনিংস। বড় কোনো লক্ষ্য নয়, ১২৫ রান তাড়া করতেই হাঁসফাঁস অবস্থা বাংলাদেশের ব্যাটারদের। শেষ দিকে বিপর্যয়ে সামলে দলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৮ উইকেট হারিয়ে এক ওভার হাতে রেখেই লক্ষ্য তাড়া করেছে বাংলাদেশ দল।
দলের জয়ে হৃদয় খেলেছেন ৩০ বলে ৪০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। ৩৮ বলে ৩৬ রানের কার্যকর এক ইনিংস খেলেছেন লিটন। বেশ কিছু ম্যাচেই টানা ব্যর্থ হয়েছেন এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। তাঁর রানে ফেরাও স্বস্তি দলের জন্য।
১২৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। পাওয়ার-প্লেতেই তারা হারিয়েছে ৩ উইকেট। বলা যায়, টপ অর্ডার আজও আলোর মুখ দেখেনি। সৌম্য সরকার ও তানজিদ হাসান তামিম—দুই বাঁহাতি ব্যাটারের বিপক্ষে শুরুতে পার্টটাইমার ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে বোলিং আক্রমণে নিয়ে আসেন লঙ্কান অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
তৃতীয় বলে মিড-অনে হাসারাঙ্গাকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সৌম্য। প্রস্তুতি ম্যাচসহ ব্যাট হাতে শেষ চার ইনিংসে তৃতীয় ‘ডাক’ এই বাঁহাতি ব্যাটারের। সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ১৩টি ডাক এখন সৌম্যর নামের পাশে। আয়ারল্যান্ডের ওপেনারের পর স্টার্লিংয়েরও ১৩টি ডাক। পরের ওভারেই ছন্দে থাকা তামিম (৩) ফিরলেন নুয়ান তুষারার দারুণ এক ইয়ার্কারে বোল্ড হয়। কাভারে খেলতে চেয়েছিলেন তামিম, বল ব্যাটের নিচ দিয়ে স্টাম্পের লালবাতি জ্বালায়।
৬ রানে দুই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দুই ওপেনার দ্রুত ফেরায় ছন্দ খোঁজা লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্তর সামনে সুযোগ আসে দারুণ কিছু করার। পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন শান্ত। ১৩ বলে ৭ রান করে তুষারার শিকার হয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। পাওয়ার-প্লেতে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৪ রান তোলে বাংলাদেশ দল।
চতুর্থ উইকেটে হৃদয়-লিটনের ৩৮ বলে ৬৩ রানের জুটিতে জয়ের পথটা মসৃণ হয় বাংলাদেশের। ১২তম ওভারে হাসারাঙ্গাকে টানা তিন বলে তিনটি ছক্কা মেরে পরের বলেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। ৪টি ছক্কা ও ১টি চারে করেছেন ৪০ রান। নিজের পরের ওভারে লিটনকেও (৩৬) ফেরান হাসারাঙ্গা।
৯১ থেকে ১১৩ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। বোলিংয়ের মতো ব্যাট হাতে ছন্দে ছিলেন না সাকিব আল হাসানও। ১৪ বলে ফিরেছেন ৮ রানে। ৭ নম্বরে নেমে ১৩ বলে ১৬ রানে অপরাজিত থেকে দলকে লক্ষ্যে পৌঁছে দেন মাহমুদউল্লাহ। শ্রীলঙ্কার তুষারা ১৮ রান দিয়ে শিকার করেছেন ৪ উইকেট।
নিজেদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বোলিংটা দুর্দান্ত করেছে বাংলাদেশ দল। তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজুর রহমানদের তোপ, রিশাদ হোসেনের ঘূর্ণি জাদুতে শ্রীলঙ্কাকে ১২৪ রানে আটকে ফেলেছে তারা।
ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ। দেখেশুনেই শুরু করেন শ্রীলঙ্কার দুই ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। চোট কাটিয়ে ফেরা তাসকিনই তৃতীয় ওভারে লঙ্কান ব্যাটিং অর্ডারে প্রথম ধাক্কা দেন।
প্রিয় প্রতিপক্ষ বাংলাদেশের বিপক্ষে কুশল মেন্ডিস ভালো শুরুরই ইঙ্গিত দেন। তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে দারুণ দুটি চার মারলেন তাসকিনকে। তৃতীয় বলে বুঝে ওঠার আগে ইনসাইড-এজে হয়েছেন বোল্ড। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশে বিপক্ষে ৫৪.০০ গড় নিয়ে খেলতে নামা মেন্ডিস আজ ফিরেছেন ১০ রান করে।
২১ রানে প্রথম উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। পাতুম নিশাঙ্কা ও কামিন্দু মেন্ডিস দ্বিতীয় উইকেটে দ্রুত রান তোলার সঙ্গে জুটি বড় করার চেষ্টা করেন। পঞ্চম ওভারে সাকিব আল হাসানের ওভারে ৪টি চার মারেন নিশাঙ্কা। ষষ্ঠ ওভারে বোলিং আক্রমণে এসেই প্রথম বলে কামিন্দুকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। মিডঅফে তানজিম হাসান সাকিবকে ক্যাচ দিয়ে ৪ রানে ফেরেন কামিন্দু।
পাওয়ার-প্লেতে ২টি উইকেট হারালেও স্কোরে ৫৩ রান জমা করে শ্রীলঙ্কা। ওভারপ্রতি ৮.৮৩ হারে রান তোলেন লঙ্কান ব্যাটাররা। অবিচল ছিল নিশাঙ্কার ব্যাট। বাউন্ডারির ফুলঝুরি ছুটিয়ে হাঁটছিলেন ফিফটির দিকে। নবম ওভারে তাঁকে থামিয়েছেন মোস্তাফিজ। ২৮ বলে ৪৭ রান এসেছে নিশাঙ্কার ব্যাট থেকে। মেরেছেন ৭টি চার ও ১টি ছক্কা। ভাঙে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে সঙ্গে তাঁর ২২ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি।
নিশাঙ্কা ফেরার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার রানের গতিও কমে যায়। স্কোরে প্রথম ৫০ রান জমা করতে শ্রীলঙ্কার লেগেছিল ৩৩ বল (৫.৩ ওভার)। ৫০ থেকে ১০০ রান করতে তাদের লাগে ৫১ বল। ধনাঞ্জয়াকে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৩২ বলে ৩০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন চরিত আসালাঙ্কা। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে আসালাঙ্কাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন রিশাদ হোসেন। ২১ বলে ১৯ রানে ফেরেন আসালাঙ্কা। পরে বলেই স্লিপে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
১৭ তম ওভারে আবারও বোলিং আক্রমণে এসে রিশাদ ফেরান ধনাঞ্জয়াকে। তাঁর ঘূর্ণি জাদুতেই মূলত শ্রীলঙ্কা শেষ দিকে ঝড় তোলার সুযোগ পায়নি। ২৬ বলে ২১ রান করেছেন ধনাঞ্জয়া। নিজের শেষ ওভারে দাসুন শানাকার (৩) উইকেট নেন তাসকিন। মোস্তিফজও তাঁর শেষ ওভারে রানের খাতা খোলার আগে ফেরান মহীশ তিকসানাকে।
শেষ ওভারে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে ফেরান তানজিম হাসান সাকিব। এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ১৬ রান। শেষ ৬ ওভারে ২৪ রান তুলতে পারে শ্রীলঙ্কা। ১৮ রান দিয়ে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২২ রান দিয়ে রিশাদেরও শিকার ৩ উইকেট। ২৫ রানে তাসকিন নিয়েছেন ২টি উইকেট।
মোস্তাফিজুর রহমান-রিশাদ হোসেনদের দুর্দান্ত বোলিংয়ের পর তাওহিদ হৃদয়ের ঝোড়ো ব্যাটিং, লিটন দাস খেলেছেন কার্যকর এক ইনিংস। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ২ উইকেটের জয় পেয়েছে বাংলাদেশ দল।
আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ পেয়ে ব্যাট হাতে একদমই সুবিধা করতে পারেনি লঙ্কানরা। ১২৪ রানে গুটিয়ে যায় তাদের ইনিংস। বড় কোনো লক্ষ্য নয়, ১২৫ রান তাড়া করতেই হাঁসফাঁস অবস্থা বাংলাদেশের ব্যাটারদের। শেষ দিকে বিপর্যয়ে সামলে দলের গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখেছেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। ৮ উইকেট হারিয়ে এক ওভার হাতে রেখেই লক্ষ্য তাড়া করেছে বাংলাদেশ দল।
দলের জয়ে হৃদয় খেলেছেন ৩০ বলে ৪০ রানের অসাধারণ এক ইনিংস। ৩৮ বলে ৩৬ রানের কার্যকর এক ইনিংস খেলেছেন লিটন। বেশ কিছু ম্যাচেই টানা ব্যর্থ হয়েছেন এ উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। তাঁর রানে ফেরাও স্বস্তি দলের জন্য।
১২৫ রানের লক্ষ্য তাড়ায় নেমে শুরুতেই বিপর্যয়ে পড়ে বাংলাদেশ। পাওয়ার-প্লেতেই তারা হারিয়েছে ৩ উইকেট। বলা যায়, টপ অর্ডার আজও আলোর মুখ দেখেনি। সৌম্য সরকার ও তানজিদ হাসান তামিম—দুই বাঁহাতি ব্যাটারের বিপক্ষে শুরুতে পার্টটাইমার ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে বোলিং আক্রমণে নিয়ে আসেন লঙ্কান অধিনায়ক ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
তৃতীয় বলে মিড-অনে হাসারাঙ্গাকে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন সৌম্য। প্রস্তুতি ম্যাচসহ ব্যাট হাতে শেষ চার ইনিংসে তৃতীয় ‘ডাক’ এই বাঁহাতি ব্যাটারের। সব মিলিয়ে আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে যৌথভাবে সর্বোচ্চ ১৩টি ডাক এখন সৌম্যর নামের পাশে। আয়ারল্যান্ডের ওপেনারের পর স্টার্লিংয়েরও ১৩টি ডাক। পরের ওভারেই ছন্দে থাকা তামিম (৩) ফিরলেন নুয়ান তুষারার দারুণ এক ইয়ার্কারে বোল্ড হয়। কাভারে খেলতে চেয়েছিলেন তামিম, বল ব্যাটের নিচ দিয়ে স্টাম্পের লালবাতি জ্বালায়।
৬ রানে দুই উইকেট হারায় বাংলাদেশ। দুই ওপেনার দ্রুত ফেরায় ছন্দ খোঁজা লিটন দাস ও নাজমুল হোসেন শান্তর সামনে সুযোগ আসে দারুণ কিছু করার। পুরোপুরি ব্যর্থ হয়েছেন শান্ত। ১৩ বলে ৭ রান করে তুষারার শিকার হয়েছেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। পাওয়ার-প্লেতে ৩ উইকেট হারিয়ে ৩৪ রান তোলে বাংলাদেশ দল।
চতুর্থ উইকেটে হৃদয়-লিটনের ৩৮ বলে ৬৩ রানের জুটিতে জয়ের পথটা মসৃণ হয় বাংলাদেশের। ১২তম ওভারে হাসারাঙ্গাকে টানা তিন বলে তিনটি ছক্কা মেরে পরের বলেই এলবিডব্লিউর ফাঁদে পড়েন হৃদয়। ৪টি ছক্কা ও ১টি চারে করেছেন ৪০ রান। নিজের পরের ওভারে লিটনকেও (৩৬) ফেরান হাসারাঙ্গা।
৯১ থেকে ১১৩ রানের মধ্যে ৫ উইকেট হারায় বাংলাদেশ। বোলিংয়ের মতো ব্যাট হাতে ছন্দে ছিলেন না সাকিব আল হাসানও। ১৪ বলে ফিরেছেন ৮ রানে। ৭ নম্বরে নেমে ১৩ বলে ১৬ রানে অপরাজিত থেকে দলকে লক্ষ্যে পৌঁছে দেন মাহমুদউল্লাহ। শ্রীলঙ্কার তুষারা ১৮ রান দিয়ে শিকার করেছেন ৪ উইকেট।
নিজেদের প্রথম ম্যাচে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে বোলিংটা দুর্দান্ত করেছে বাংলাদেশ দল। তাসকিন আহমেদ-মোস্তাফিজুর রহমানদের তোপ, রিশাদ হোসেনের ঘূর্ণি জাদুতে শ্রীলঙ্কাকে ১২৪ রানে আটকে ফেলেছে তারা।
ডালাসের গ্র্যান্ড প্রেইরি স্টেডিয়ামে টস জিতে শ্রীলঙ্কাকে আগে ব্যাটিংয়ের আমন্ত্রণ জানায় বাংলাদেশ। দেখেশুনেই শুরু করেন শ্রীলঙ্কার দুই ওপেনার পাতুম নিশাঙ্কা ও কুশল মেন্ডিস। চোট কাটিয়ে ফেরা তাসকিনই তৃতীয় ওভারে লঙ্কান ব্যাটিং অর্ডারে প্রথম ধাক্কা দেন।
প্রিয় প্রতিপক্ষ বাংলাদেশের বিপক্ষে কুশল মেন্ডিস ভালো শুরুরই ইঙ্গিত দেন। তৃতীয় ওভারের প্রথম দুই বলে দারুণ দুটি চার মারলেন তাসকিনকে। তৃতীয় বলে বুঝে ওঠার আগে ইনসাইড-এজে হয়েছেন বোল্ড। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশে বিপক্ষে ৫৪.০০ গড় নিয়ে খেলতে নামা মেন্ডিস আজ ফিরেছেন ১০ রান করে।
২১ রানে প্রথম উইকেট হারায় শ্রীলঙ্কা। পাতুম নিশাঙ্কা ও কামিন্দু মেন্ডিস দ্বিতীয় উইকেটে দ্রুত রান তোলার সঙ্গে জুটি বড় করার চেষ্টা করেন। পঞ্চম ওভারে সাকিব আল হাসানের ওভারে ৪টি চার মারেন নিশাঙ্কা। ষষ্ঠ ওভারে বোলিং আক্রমণে এসেই প্রথম বলে কামিন্দুকে ফেরান মোস্তাফিজুর রহমান। মিডঅফে তানজিম হাসান সাকিবকে ক্যাচ দিয়ে ৪ রানে ফেরেন কামিন্দু।
পাওয়ার-প্লেতে ২টি উইকেট হারালেও স্কোরে ৫৩ রান জমা করে শ্রীলঙ্কা। ওভারপ্রতি ৮.৮৩ হারে রান তোলেন লঙ্কান ব্যাটাররা। অবিচল ছিল নিশাঙ্কার ব্যাট। বাউন্ডারির ফুলঝুরি ছুটিয়ে হাঁটছিলেন ফিফটির দিকে। নবম ওভারে তাঁকে থামিয়েছেন মোস্তাফিজ। ২৮ বলে ৪৭ রান এসেছে নিশাঙ্কার ব্যাট থেকে। মেরেছেন ৭টি চার ও ১টি ছক্কা। ভাঙে ধনাঞ্জয়া ডি সিলভাকে সঙ্গে তাঁর ২২ রানের তৃতীয় উইকেট জুটি।
নিশাঙ্কা ফেরার সঙ্গে শ্রীলঙ্কার রানের গতিও কমে যায়। স্কোরে প্রথম ৫০ রান জমা করতে শ্রীলঙ্কার লেগেছিল ৩৩ বল (৫.৩ ওভার)। ৫০ থেকে ১০০ রান করতে তাদের লাগে ৫১ বল। ধনাঞ্জয়াকে নিয়ে চতুর্থ উইকেটে ৩২ বলে ৩০ রানের আরেকটি জুটি গড়েন চরিত আসালাঙ্কা। ১৫ তম ওভারের প্রথম বলে আসালাঙ্কাকে ফিরিয়ে বাংলাদেশকে ব্রেক-থ্রু এনে দেন রিশাদ হোসেন। ২১ বলে ১৯ রানে ফেরেন আসালাঙ্কা। পরে বলেই স্লিপে সৌম্য সরকারকে ক্যাচ দিয়ে গোল্ডেন ডাকে ফেরেন ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা।
১৭ তম ওভারে আবারও বোলিং আক্রমণে এসে রিশাদ ফেরান ধনাঞ্জয়াকে। তাঁর ঘূর্ণি জাদুতেই মূলত শ্রীলঙ্কা শেষ দিকে ঝড় তোলার সুযোগ পায়নি। ২৬ বলে ২১ রান করেছেন ধনাঞ্জয়া। নিজের শেষ ওভারে দাসুন শানাকার (৩) উইকেট নেন তাসকিন। মোস্তিফজও তাঁর শেষ ওভারে রানের খাতা খোলার আগে ফেরান মহীশ তিকসানাকে।
শেষ ওভারে অ্যাঞ্জেলো ম্যাথুসকে ফেরান তানজিম হাসান সাকিব। এই অভিজ্ঞ ক্রিকেটারের ব্যাট থেকে আসে ১৯ বলে ১৬ রান। শেষ ৬ ওভারে ২৪ রান তুলতে পারে শ্রীলঙ্কা। ১৮ রান দিয়ে মোস্তাফিজ নিয়েছেন ৩ উইকেট। ২২ রান দিয়ে রিশাদেরও শিকার ৩ উইকেট। ২৫ রানে তাসকিন নিয়েছেন ২টি উইকেট।
প্রথমবারের মতো আইএল টি-টোয়েন্টিতে খেলার সুযোগ পেয়েছেন মোস্তাফিজুর রহমান। ২ ডিসেম্বর শুরু হতে যাওয়া সংযুক্ত আরব আমিরাতের এই টি-টোয়েন্টি লিগে বাংলাদেশের কাটার মাস্টার খেলবেন দুবাই ক্যাপিটালসের হয়ে।
৩ ঘণ্টা আগেহাতের ব্যাটকে তলোয়ার বানালেন ডেওয়াল্ড ব্রেভিস। কচু কাটা করলেন অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের। ৪১ বলে সেঞ্চুরি ছুঁয়ে খেললেন রেকর্ড ১২৫ রানের ইনিংস। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি দক্ষিণ আফ্রিকার পক্ষে সর্বোচ্চ এই ইনিংসই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি ব্যবধান গড়ে দিয়েছে। ৫৩ রানে জিতেছে দক্ষিণ আফ্রিকা।
৪ ঘণ্টা আগেএকেকটা পাসের পর হতাশা ঝাড়ছিলেন সুলেমান দিয়াবাতে। প্রতিপক্ষে দীর্ঘদেহী ফুটবলারদের সামনে কোনোভাবেই পেরে উঠছিলেন না বাকিরা। যা লড়াই করার তা দেখা গেছে শুধু দিয়াবাতের মধ্যে। দিন শেষে বিফলেই যায় তা। আবাহনী লিমিটেডকে ২-০ গোলে হারিয়ে এএফসি চ্যালেঞ্জ লিগের মূল পর্বে নাম লিখিয়েছে কিরগিজস্তানের ক্লাব মুরাস ইউন
৪ ঘণ্টা আগেবিশ্বকাপ কিংবা অলিম্পিকের মতো বড় প্রতিযোগিতায় সাফল্যের জন্য কমবেশি সব দেশেই পুরস্কৃত করা হয় খেলোয়াড়দের। তবে আফ্রিকান নেশনস চ্যাম্পিয়নশিপকে ঘিরেই নিজ দেশের ফুটবলারদের আর্থিক বোনাসের ঘোষণা দিয়েছেন কেনিয়ার প্রেসিডেন্ট উইলিয়াম রুটো। প্রতিটি ম্যাচ জয়ের জন্য কেনিয়ার খেলোয়াড়েরা পাবেন বাড়তি অর্থ।
৬ ঘণ্টা আগে