ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশ ক্রিকেটের আক্ষেপের একেকটা নাম যেন নাসির হোসেন, সাব্বির রহমান, মোহাম্মদ মিঠুন। কেউ সুযোগ কাজে না লাগানোর কারণে থিতু হতে পারেননি দলে। আবার কেউ নানা বিতর্কে হারিয়ে ফেলেছেন নিজেকে।
ক্যারিয়ারে দারুণ ছন্দে থাকা অবস্থায় ছিটকে পড়েন নাসির। বাংলাদেশ দলে ক্লিন হিটারের অভাব ছিল, সাব্বির দলে এসে দেখিয়েছিলেন সম্ভাবনা। কিন্তু তিনিও হারিয়ে গেলেন। পরবর্তী সময় ২০২২ সালে সাকিব আল হাসান অধিনায়ক থাকা অবস্থায় টি-টোয়েন্টিতে আবারও তাঁকে সুযোগ দিয়েছিলেন নির্বাচকেরা। তবে লাইফলাইন কাজে লাগাতে ব্যর্থ হওয়ায় আর ফেরা হয়নি তাঁর।
ইমরুল কায়েস শেষ পাঁচ ইনিংসে তিনটি সেঞ্চুরি ও একটি ৯০ রানের ইনিংস আছে। শেষ দুটি ম্যাচে সুবিধা করতে পারেননি। বাদ পড়লেন দল থেকে। তারপর আর তাঁকে সুযোগ দেননি নির্বাচকেরা। যথেষ্ট সুযোগ পেয়ে ব্যর্থ ছিলেন মিঠুনও।
অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার সাকিবও এই ক্রিকেটারদের ‘দুর্ভাগা’ মনে করেন। আবুধাবি টি-টেন লিগের দল বাংলা টাইগার্সের ফেসবুক পেজ থেকে সাকিবের সাক্ষাৎকারের একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানেই তাঁর কাছে উপস্থাপক জানতে চান বাংলাদেশের দুর্ভাগা ক্রিকেটারদের নাম।
সাকিবও রাখঢাক না রেখেই বললেন, ‘নাসির হোসেন, সাব্বির রহমান, ইমরুল কায়েস—এ রকম আরও অনেক খেলোয়াড় আছে। এ রকম আসলে অনেক অনেক...। এটা নির্বাচকেরা ভালো উত্তর দিতে পারবেন। এ রকম অনেক খেলোয়াড়ই আছে যারা দুর্ভাগা, আপনি যাদের নাম বললেন সঙ্গে মিঠুন—আরও অনেক খেলোয়াড়ই আছে যাদের ক্যারিয়ার অনেক ছোট ছিল, হয়তো আরও ভালো করতে পারত।’
সাকিবের মতে, ‘সব খেলোয়াড় সমান সুযোগ পায় না। কেউ বেশি, কেউ কম। সাকিব বললেন এটাই যথেষ্ট সুযোগ, ‘আসলে খেলাটাই এমন। ওই যে আপনার ১৫ জন নির্বাচন করতে হবে, তারপর ১১ জন। সেখান থেকে যারা সুযোগ পায় আসলে, তাদের পারফর্ম করারও একটা দায়িত্ব আছে আসলে। কেউ বলতে পারে, কেউ কম সুযোগ পেয়েছে। যা ঘটে, সবাই আসলে একরকম সুযোগ পায় না। এটা দেওয়াও আসলে সম্ভব না।’
নির্বাচকদের আস্থারও একটা ব্যাপার থাকে বললেন সাকিব, ‘আপনার দল, আপনি দল চালাচ্ছেন, সবাইকে আপনি একভাবে বিশ্বাসও করতে পারবেন না, একভাবে সুযোগও দিতে পারবেন না। কাউকে এক ম্যাচ পর মনে হবে, না একে দিয়ে মনে হয় হবে না। আবার কাউকে দেখে মনে হবে না ও পারবে। এ ব্যাপারটা আসলে থাকে। এটা ভুল কিছু না।’
সুযোগ যা-ই দেওয়া হোক, কাজে লাগতে হবে—এটাই মূল কথা বললে সাকিব, ‘যেটা হচ্ছে, কেউ কম সুযোগ পাবে কেউ বেশি সুযোগ পাবে। যে কম পাচ্ছে, তার জন্য সেটাই যথেষ্ট সুযোগ, যে বেশি পাচ্ছে তার জন্য ওটাই যথেষ্ট। ওখান থেকেই একজন খেলোয়াড়ের দায়িত্ব নিজেকে কীভাবে মেলে ধরতে পারবে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেটের আক্ষেপের একেকটা নাম যেন নাসির হোসেন, সাব্বির রহমান, মোহাম্মদ মিঠুন। কেউ সুযোগ কাজে না লাগানোর কারণে থিতু হতে পারেননি দলে। আবার কেউ নানা বিতর্কে হারিয়ে ফেলেছেন নিজেকে।
ক্যারিয়ারে দারুণ ছন্দে থাকা অবস্থায় ছিটকে পড়েন নাসির। বাংলাদেশ দলে ক্লিন হিটারের অভাব ছিল, সাব্বির দলে এসে দেখিয়েছিলেন সম্ভাবনা। কিন্তু তিনিও হারিয়ে গেলেন। পরবর্তী সময় ২০২২ সালে সাকিব আল হাসান অধিনায়ক থাকা অবস্থায় টি-টোয়েন্টিতে আবারও তাঁকে সুযোগ দিয়েছিলেন নির্বাচকেরা। তবে লাইফলাইন কাজে লাগাতে ব্যর্থ হওয়ায় আর ফেরা হয়নি তাঁর।
ইমরুল কায়েস শেষ পাঁচ ইনিংসে তিনটি সেঞ্চুরি ও একটি ৯০ রানের ইনিংস আছে। শেষ দুটি ম্যাচে সুবিধা করতে পারেননি। বাদ পড়লেন দল থেকে। তারপর আর তাঁকে সুযোগ দেননি নির্বাচকেরা। যথেষ্ট সুযোগ পেয়ে ব্যর্থ ছিলেন মিঠুনও।
অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার সাকিবও এই ক্রিকেটারদের ‘দুর্ভাগা’ মনে করেন। আবুধাবি টি-টেন লিগের দল বাংলা টাইগার্সের ফেসবুক পেজ থেকে সাকিবের সাক্ষাৎকারের একটি ভিডিও প্রকাশ করা হয়েছে। সেখানেই তাঁর কাছে উপস্থাপক জানতে চান বাংলাদেশের দুর্ভাগা ক্রিকেটারদের নাম।
সাকিবও রাখঢাক না রেখেই বললেন, ‘নাসির হোসেন, সাব্বির রহমান, ইমরুল কায়েস—এ রকম আরও অনেক খেলোয়াড় আছে। এ রকম আসলে অনেক অনেক...। এটা নির্বাচকেরা ভালো উত্তর দিতে পারবেন। এ রকম অনেক খেলোয়াড়ই আছে যারা দুর্ভাগা, আপনি যাদের নাম বললেন সঙ্গে মিঠুন—আরও অনেক খেলোয়াড়ই আছে যাদের ক্যারিয়ার অনেক ছোট ছিল, হয়তো আরও ভালো করতে পারত।’
সাকিবের মতে, ‘সব খেলোয়াড় সমান সুযোগ পায় না। কেউ বেশি, কেউ কম। সাকিব বললেন এটাই যথেষ্ট সুযোগ, ‘আসলে খেলাটাই এমন। ওই যে আপনার ১৫ জন নির্বাচন করতে হবে, তারপর ১১ জন। সেখান থেকে যারা সুযোগ পায় আসলে, তাদের পারফর্ম করারও একটা দায়িত্ব আছে আসলে। কেউ বলতে পারে, কেউ কম সুযোগ পেয়েছে। যা ঘটে, সবাই আসলে একরকম সুযোগ পায় না। এটা দেওয়াও আসলে সম্ভব না।’
নির্বাচকদের আস্থারও একটা ব্যাপার থাকে বললেন সাকিব, ‘আপনার দল, আপনি দল চালাচ্ছেন, সবাইকে আপনি একভাবে বিশ্বাসও করতে পারবেন না, একভাবে সুযোগও দিতে পারবেন না। কাউকে এক ম্যাচ পর মনে হবে, না একে দিয়ে মনে হয় হবে না। আবার কাউকে দেখে মনে হবে না ও পারবে। এ ব্যাপারটা আসলে থাকে। এটা ভুল কিছু না।’
সুযোগ যা-ই দেওয়া হোক, কাজে লাগতে হবে—এটাই মূল কথা বললে সাকিব, ‘যেটা হচ্ছে, কেউ কম সুযোগ পাবে কেউ বেশি সুযোগ পাবে। যে কম পাচ্ছে, তার জন্য সেটাই যথেষ্ট সুযোগ, যে বেশি পাচ্ছে তার জন্য ওটাই যথেষ্ট। ওখান থেকেই একজন খেলোয়াড়ের দায়িত্ব নিজেকে কীভাবে মেলে ধরতে পারবে।’
সম্পর্ক বদলে গেল একটি পলকে—এবারের এশিয়া কাপ দেখলে বাংলা চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় গানটি মনে পড়াটাই স্বাভাবিক। শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচ শুরুর আগেই গতকাল শ্রীলঙ্কা ক্রিকেটের (এসএলসি) ফেসবুক পেজে হুমড়ি খেয়ে পড়েছিলেন বাংলাদেশের ভক্ত-সমর্থকেরা। সেই শ্রীলঙ্কাই এক দিনের মধ্যে হয়ে গেল লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন
৩৫ মিনিট আগেচ্যালেঞ্জ কাপের শিরোপা ধরে রেখেছে বসুন্ধরা কিংস। আজ ফাইনালে তারা ৪-১ গোলে হারিয়েছে মোহামেডানকে। ম্যাচের ৬৩তম মিনিটে মোহামেডানের মিনহাজকে ফাউল করে দ্বিতীয় হলুদ কার্ড দেখে মাঠ ছাড়েন বসুন্ধরার সোহেল রানা। বাকিটা সময় ১০ জন নিয়ে খেলে জিতেছে মারিও গোমেজের দল।
১ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস লিগে নাপোলিকে ডেকে এনে ২–০ গোলে হারিয়েছে ম্যানচেস্টার সিটি। সিটিজেনদের জয় ছাপিয়ে এদিন খবরের শিরোনামে উঠে এসেছেন আর্লিং হাল্যান্ড। নিজেদের ঢেরা ইতিহাদ স্টেডিয়ামে স্বাগিতকদের হয়ে একটি গোল করেন এই তারকা স্ট্রাইকার।
২ ঘণ্টা আগে‘এ’ গ্রুপ থেকে ভারত-পাকিস্তানের সুপার ফোরে ওঠা আগেভাগেই নিশ্চিত হয়ে গিয়েছিল। কিন্তু গতকাল শ্রীলঙ্কা-আফগানিস্তান ম্যাচের আগ পর্যন্ত নিশ্চিত হওয়া যায়নি, ‘বি’ গ্রুপ থেকে কারা উঠবে পরের রাউন্ডে। শেষ পর্যন্ত আবুধাবির শেখ জায়েদ স্টেডিয়ামে আফগানদের ৬ উইকেটে হারিয়ে দিয়েছে লঙ্কানরা।
২ ঘণ্টা আগে