ক্রীড়া ডেস্ক
টি-টোয়েন্টিতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যাটিংয়ের অভ্যাস যে গড়েই তুলতে পারেনি বাংলাদেশ। পাল্লেকেলেতে গতকাল সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিংয়ের শুরু ও শেষটা ভালো হলেও স্কোরবোর্ডে পর্যাপ্ত রান জমা করতে পারেনি। বারবার ম্যাচ হেরে বাজে ব্যাটিংয়ের খেসারত দিতে হচ্ছে তাদের।
পাল্লেকেলেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়েছিল। সপ্তম থেকে ১৬—এই ১০ ওভারে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ যোগ করেছে ৬২ রান। এই সময় তারা হারিয়েছে ৩ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের রানরেট হঠাৎ করে ওয়ানডের মতো হয়ে যাওয়ার কারণ মূলত নাঈম শেখ ও মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটিং। পঞ্চম উইকেটে মিরাজ-নাঈম গড়েছেন ৩৬ বলে ৪৬ রানের জুটি। নাঈম শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেও তিনি করেছেন ২৯ বলে ৩২ রান। মিরাজের স্ট্রাইকরেট ছিল ১২৬.০৮।
শ্রীলঙ্কার কাছে ৭ উইকেটে হারের পর গত রাতে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে আসেন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। মিরাজ-নাঈমের ধীরগতির ব্যাটিং যে বাংলাদেশের সর্বনাশ করেছে, সেই প্রশ্ন এসেছে মুশতাকের কাছে। যদিও মুশতাক তাঁদের (মিরাজ-নাঈম) আগলে রেখেছেন। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন, ‘না। ক্রিকেট তো ক্রিকেট। ক্রাইম এখানে নিয়ে আসবেন না। ক্রাইম অনেক খারাপ শব্দ। তারা (মিরাজ-নাঈম) সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেছে। তারা প্রতি বলে আক্রমণ করার চেষ্টা করে গেছে। কোচ হিসেবে এটা দেখেছি আমি। তারাও হতাশ।’
১৫৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৭৮ রান হয়ে যায় শ্রীলঙ্কার স্কোর। লঙ্কানদের দ্রুত ম্যাচ জেতা তখন ছিল সময়ের অপেক্ষা। তবে স্বাগতিকদের ম্যাচ জিততে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯ ওভার পর্যন্ত। ১৯তম ওভারের শেষ বলে তানজিম হাসান সাকিবকে ছক্কা মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন লঙ্কান অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা। মুশতাকের মতে স্কোরবোর্ডে আরও কিছু রান যোগ হলে বাংলাদেশ ম্যাচটা জিততেও পারত। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন, ‘৪ ওভারে ৮০ রান ছিল শ্রীলঙ্কার। পরে আমরা দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। যদি আমরা ১৭০ রান করতাম, তাহলে কী হতো? ফলে আমাদের দ্রুত শিখতে হবে এবং দ্রুত মুভ অন করতে হবে। এখান থেকে এগিয়ে যেতে হবে।’
শ্রীলঙ্কার এক ওভার হাতে রেখে ৭ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন কুশল মেন্ডিস। ৫১ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৩ রান করেন তিনি। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশে মেন্ডিসের মতো ব্যাটার দরকার বলে মনে করছেন মুশতাক। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন, ‘সঠিক বলেছেন। আমাদের মধ্যে থেকে যারা ফর্মে আছে, ৩০-৪০ রান করে আউট হয়ে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে কাউকে মেন্ডিসের মত করে আমাদের হয়ে কাজটা করে দিতে হবে। আমাদের ব্যাটিংয়ের জন্য এটা জরুরি।’
টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিততে হলে বাংলাদেশের এখন সিরিজের বাকি দুই ম্যাচই জিততে হবে। ১৩ জুলাই ডাম্বুলায় হবে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। তৃতীয় টি-টোয়েন্টির জন্য বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কাকে বদলাতে হবে ভেন্যু। কলম্বোর প্রেমাদাসায় ১৬ জুলাই হবে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি।
টি-টোয়েন্টিতে যুগের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ব্যাটিংয়ের অভ্যাস যে গড়েই তুলতে পারেনি বাংলাদেশ। পাল্লেকেলেতে গতকাল সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে ব্যাটিংয়ের শুরু ও শেষটা ভালো হলেও স্কোরবোর্ডে পর্যাপ্ত রান জমা করতে পারেনি। বারবার ম্যাচ হেরে বাজে ব্যাটিংয়ের খেসারত দিতে হচ্ছে তাদের।
পাল্লেকেলেতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে সিরিজের প্রথম টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশ টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়েছিল। সপ্তম থেকে ১৬—এই ১০ ওভারে লিটন দাসের নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ যোগ করেছে ৬২ রান। এই সময় তারা হারিয়েছে ৩ উইকেট। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশের রানরেট হঠাৎ করে ওয়ানডের মতো হয়ে যাওয়ার কারণ মূলত নাঈম শেখ ও মেহেদী হাসান মিরাজের ব্যাটিং। পঞ্চম উইকেটে মিরাজ-নাঈম গড়েছেন ৩৬ বলে ৪৬ রানের জুটি। নাঈম শেষ পর্যন্ত অপরাজিত থাকলেও তিনি করেছেন ২৯ বলে ৩২ রান। মিরাজের স্ট্রাইকরেট ছিল ১২৬.০৮।
শ্রীলঙ্কার কাছে ৭ উইকেটে হারের পর গত রাতে বাংলাদেশের প্রতিনিধি হিসেবে সংবাদ সম্মেলনে আসেন স্পিন বোলিং কোচ মুশতাক আহমেদ। মিরাজ-নাঈমের ধীরগতির ব্যাটিং যে বাংলাদেশের সর্বনাশ করেছে, সেই প্রশ্ন এসেছে মুশতাকের কাছে। যদিও মুশতাক তাঁদের (মিরাজ-নাঈম) আগলে রেখেছেন। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন, ‘না। ক্রিকেট তো ক্রিকেট। ক্রাইম এখানে নিয়ে আসবেন না। ক্রাইম অনেক খারাপ শব্দ। তারা (মিরাজ-নাঈম) সর্বোচ্চ দিয়ে চেষ্টা করেছে। তারা প্রতি বলে আক্রমণ করার চেষ্টা করে গেছে। কোচ হিসেবে এটা দেখেছি আমি। তারাও হতাশ।’
১৫৫ রানের লক্ষ্যে নেমে ৪.৪ ওভারে ১ উইকেটে ৭৮ রান হয়ে যায় শ্রীলঙ্কার স্কোর। লঙ্কানদের দ্রুত ম্যাচ জেতা তখন ছিল সময়ের অপেক্ষা। তবে স্বাগতিকদের ম্যাচ জিততে অপেক্ষা করতে হয়েছে ১৯ ওভার পর্যন্ত। ১৯তম ওভারের শেষ বলে তানজিম হাসান সাকিবকে ছক্কা মেরে দলের জয় নিশ্চিত করেন লঙ্কান অধিনায়ক চারিথ আসালাঙ্কা। মুশতাকের মতে স্কোরবোর্ডে আরও কিছু রান যোগ হলে বাংলাদেশ ম্যাচটা জিততেও পারত। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন, ‘৪ ওভারে ৮০ রান ছিল শ্রীলঙ্কার। পরে আমরা দারুণভাবে ঘুরে দাঁড়িয়েছি। যদি আমরা ১৭০ রান করতাম, তাহলে কী হতো? ফলে আমাদের দ্রুত শিখতে হবে এবং দ্রুত মুভ অন করতে হবে। এখান থেকে এগিয়ে যেতে হবে।’
শ্রীলঙ্কার এক ওভার হাতে রেখে ৭ উইকেটের জয়ে ম্যাচসেরা হয়েছেন কুশল মেন্ডিস। ৫১ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৭৩ রান করেন তিনি। টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশে মেন্ডিসের মতো ব্যাটার দরকার বলে মনে করছেন মুশতাক। বাংলাদেশের স্পিন বোলিং কোচ বলেন, ‘সঠিক বলেছেন। আমাদের মধ্যে থেকে যারা ফর্মে আছে, ৩০-৪০ রান করে আউট হয়ে যাচ্ছে। তাদের মধ্যে কাউকে মেন্ডিসের মত করে আমাদের হয়ে কাজটা করে দিতে হবে। আমাদের ব্যাটিংয়ের জন্য এটা জরুরি।’
টি-টোয়েন্টি সিরিজ জিততে হলে বাংলাদেশের এখন সিরিজের বাকি দুই ম্যাচই জিততে হবে। ১৩ জুলাই ডাম্বুলায় হবে সিরিজের দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি। তৃতীয় টি-টোয়েন্টির জন্য বাংলাদেশ-শ্রীলঙ্কাকে বদলাতে হবে ভেন্যু। কলম্বোর প্রেমাদাসায় ১৬ জুলাই হবে সিরিজের শেষ টি-টোয়েন্টি।
অম্ল-মধুর এক ম্যাচই কাটালেন দুনিথ ভেল্লালাগে। আফগানিস্তানকে হারিয়ে এশিয়া কাপের সুপার ফোর নিশ্চিত করেছে তাঁর দল শ্রীলঙ্কা। এই ম্যাচেই আফগান ব্যাটার মোহাম্মদ নবির কাছে তাঁকে হজম করতে হয় টানা ৫ ছক্কা। সবমিলিয়ে শেষ ওভারে ৩২ রান খরচ করেন তিনি। পরে সেই দুঃসহ অভিজ্ঞতা ভুলিয়ে দেয় শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেটের জয়।
৮ ঘণ্টা আগেসুপার ফোরে যাওয়ার জন্য ১০১ রান হলেই চলত শ্রীলঙ্কার। তাতে ম্যাচ হারলেও তাদের ‘আসে-যায়’-এর কিছু ছিল না। কিন্তু টি-টোয়েন্টি এশিয়া কাপের ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কা। লক্ষ্য যখন শিরোপা ধরে রাখা, তখন আফগানদের কাছে হারলে চলে!
৮ ঘণ্টা আগেলঙ্কান বোলারদের তোপে বড় পুঁজি আফগানদের জন্য কঠিনই ছিল। কিন্তু ওস্তাদের মার যে হয় শেষ রাতে। ওস্তাদের ভূমিকাটা বেশ সাদরেই নিলেন মোহাম্মদ নবি। দুনিথ ভেল্লালাগের শেষ ওভারে ৫ ছক্কা মেরে শ্রীলঙ্কাকে চ্যালেঞ্জিং লক্ষ্য ছুড়ে দেন এই অভিজ্ঞ ব্যাটার। একটা পর্যায়ে দেড় শ পেরোনো মুশকিল মনে হচ্ছিল আফগানিস্তানের।
১০ ঘণ্টা আগে২৫ বছর পর উৎসে ফিরলেন জোসে মরিনিও। প্রধান কোচ হিসেবে যে ক্লাবে ডাগআউটে তাঁর ক্যারিয়ার শুরু, সেই বেনফিকায় ফিরলেন তিনি। গতকাল দুই বছরের জন্য মরিনিওর ফেরার কথা নিশ্চিত করেছে পর্তুগিজ ক্লাবটি।
১১ ঘণ্টা আগে