ক্রীড়া ডেস্ক
আইসিসির প্রথম সহযোগী সদস্য দেশ হিসেবে সংস্থার পূর্ণ সদস্য দেশ বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০০+ রান তাড়া করে জিতে আগের ম্যাচেই ইতিহাস গড়েছিল আরব আমিরাত। এবার আরও বড়, আরও বেশি গৌরবের ইতিহাস গড়ল তারা। শারজায় গতকাল শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ২-১ ব্যবধানে জিতল সিরিজ। টেস্ট খেলুড়ে কোনো দলের বিপক্ষে এটাই প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় আমিরাতের।
আগের ম্যাচে ২০৫ রান করেও স্বাগতিকদের হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। তাই গতকাল ১৬২ রানের পুঁজি নিয়ে জয়ের আশা ছিল খুব কম। স্বল্প পুঁজি নিয়েও জেতা যায়, যদি শুরুতেই প্রতিপক্ষকে বড় ধাক্কা দেওয়া যায়। কিন্তু এদিন সেটাও করতে পারেননি বাংলাদেশের বোলাররা। ব্যাটিংয়ে ৫৭ রানে যেখানে ৫ উইকেট খুইয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ, সেখানে ১ উইকেটেই দলীয় ফিফটি করে ফেলে আমিরাত। ১৪ রানে অধিনায়ক মুহাম্মদ ওয়াসিমকে (৯) হারানো আমিরাত ৫৮ রানে জোহাইব (২৯) এবং ৭৯ রানে রাহুল চোপড়াকে (১৩) হারায়। তবে কখনোই কক্ষচ্যুত হয়নি তারা। চতুর্থ উইকেটে আসিফ খান ও আলিশান সারাফু ৫১ বলে ৮৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়লে ৫ বল হাতে রেখেই জিতে যায় আমিরাত। সারাফু ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ করেন। আসিফ অপরাজিত থাকেন ৪১ রানে। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, রিশাদ ও তানজিম।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান পারভেজ হোসেন ইমন আউট হন শুন্য রানে। স্পিনার পরাশরকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন লং অফে। শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই দলের বিপদ বাড়িয়ে সাঝঘরে ফেরেন অধিনায়ক লিটন দাস। মেরিট বুঝে না হায়দার আলির অফ স্টাম্পের বাইরের বল প্যাডল সুইপ খেলার মাশুল দিয়েছেন এলবিডব্লিউ হয়ে। লিটনের রান তখন ১৪, বাংলাদেশের ৩১। হায়দারের ওই ওভারেই কোনো রান না করেই ফিরে যান তাওহীদ হৃদয়। এরপর মেহেদী হাসানও (২) বিদায় নিলে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৪৯।
এমন বিপদেও এক প্রান্ত ধরে রেখে রানের চাকা সচল রেখেছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। মাঝখানে দুই বলে টানা দুটি ছক্কা মারেন তিনি। পরাশের করা সেই ওভারে আসে ১৬ রানও। কিন্তু ইনিংসের সপ্তম ওভারে ব্যক্তিগত ৪০ রান করে ফিরে যান তানজিদ। আকিফ রাজার বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৪ চার ও চার ছক্কায় ১৮ বলে করেন ৪০। তাঁর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৫৭ /৫। এক পর্যায়ে সেটি হয়ে যায় ৮৪/৮! তখনএকটা শঙ্কা জাগে মনে, বাংলাদেশের দলীয় সেঞ্চুরি হবে তো! শেষ পর্যন্ত তা হয়েছে, ৯ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছে ১৬২ রান। আর তা সম্ভব হয়েছে জাকের আলী ও দশ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা হাসান মাহমুদের কল্যাণে। নবম উইকেটে ২৬ বলে ৪৪ রান যোগ করেন তাঁরা। বিরুদ্ধ স্রোতে বুক চিতিয়ে লড়াই করে ১ টি চার ও ৩টি ছয়ে ৩৩ বলে করেছেন ৪১ রান। আর হাসান মাহমুদ ৩টি চারে ১৫ বলে করেছেন অপরাজিত ২৬। শেষ উইকেট জুটিতে হাসান ও শরীফুল (১৬*) ১২ বলে যোগ করেন ৩৪ রান। শেষ পাঁচ ওভারে আসে ৬৪ রান।
বাংলাদেশ ইনিংসের সংক্ষিপ্ত স্কোর না দিয়ে ইনিংসটাকে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করা যায় এভাবে—দুই অঙ্কের রান করেছেন: তানজিদ, লিটন, জাকের, হাসান ও শরীফুল, কোনো রান করেননি: ইমন, হৃদয় ও রিশাদ, বাকি ব্যাটাররা দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট! ৩ উইকেট নিয়েছেন হায়দার, ২টি করে মাতিউল্লাহ ও সাগির।
আইসিসির প্রথম সহযোগী সদস্য দেশ হিসেবে সংস্থার পূর্ণ সদস্য দেশ বাংলাদেশের বিপক্ষে ২০০+ রান তাড়া করে জিতে আগের ম্যাচেই ইতিহাস গড়েছিল আরব আমিরাত। এবার আরও বড়, আরও বেশি গৌরবের ইতিহাস গড়ল তারা। শারজায় গতকাল শেষ টি-টোয়েন্টিতে বাংলাদেশকে ৭ উইকেটে হারিয়ে ২-১ ব্যবধানে জিতল সিরিজ। টেস্ট খেলুড়ে কোনো দলের বিপক্ষে এটাই প্রথম টি-টোয়েন্টি সিরিজ জয় আমিরাতের।
আগের ম্যাচে ২০৫ রান করেও স্বাগতিকদের হারাতে পারেনি বাংলাদেশ। তাই গতকাল ১৬২ রানের পুঁজি নিয়ে জয়ের আশা ছিল খুব কম। স্বল্প পুঁজি নিয়েও জেতা যায়, যদি শুরুতেই প্রতিপক্ষকে বড় ধাক্কা দেওয়া যায়। কিন্তু এদিন সেটাও করতে পারেননি বাংলাদেশের বোলাররা। ব্যাটিংয়ে ৫৭ রানে যেখানে ৫ উইকেট খুইয়ে ফেলেছিল বাংলাদেশ, সেখানে ১ উইকেটেই দলীয় ফিফটি করে ফেলে আমিরাত। ১৪ রানে অধিনায়ক মুহাম্মদ ওয়াসিমকে (৯) হারানো আমিরাত ৫৮ রানে জোহাইব (২৯) এবং ৭৯ রানে রাহুল চোপড়াকে (১৩) হারায়। তবে কখনোই কক্ষচ্যুত হয়নি তারা। চতুর্থ উইকেটে আসিফ খান ও আলিশান সারাফু ৫১ বলে ৮৭ রানের অবিচ্ছিন্ন জুটি গড়লে ৫ বল হাতে রেখেই জিতে যায় আমিরাত। সারাফু ইনিংস সর্বোচ্চ ৬৮ করেন। আসিফ অপরাজিত থাকেন ৪১ রানে। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন শরীফুল, রিশাদ ও তানজিম।
এর আগে টসে হেরে ব্যাটিংয়ে নামে বাংলাদেশ। প্রথম ম্যাচের সেঞ্চুরিয়ান পারভেজ হোসেন ইমন আউট হন শুন্য রানে। স্পিনার পরাশরকে তুলে মারতে গিয়ে ক্যাচ তুলে দেন লং অফে। শুরুর ধাক্কা কাটিয়ে ওঠার আগেই দলের বিপদ বাড়িয়ে সাঝঘরে ফেরেন অধিনায়ক লিটন দাস। মেরিট বুঝে না হায়দার আলির অফ স্টাম্পের বাইরের বল প্যাডল সুইপ খেলার মাশুল দিয়েছেন এলবিডব্লিউ হয়ে। লিটনের রান তখন ১৪, বাংলাদেশের ৩১। হায়দারের ওই ওভারেই কোনো রান না করেই ফিরে যান তাওহীদ হৃদয়। এরপর মেহেদী হাসানও (২) বিদায় নিলে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৪ উইকেটে ৪৯।
এমন বিপদেও এক প্রান্ত ধরে রেখে রানের চাকা সচল রেখেছিলেন তানজিদ হাসান তামিম। মাঝখানে দুই বলে টানা দুটি ছক্কা মারেন তিনি। পরাশের করা সেই ওভারে আসে ১৬ রানও। কিন্তু ইনিংসের সপ্তম ওভারে ব্যক্তিগত ৪০ রান করে ফিরে যান তানজিদ। আকিফ রাজার বলে বোল্ড হওয়ার আগে ৪ চার ও চার ছক্কায় ১৮ বলে করেন ৪০। তাঁর বিদায়ে বাংলাদেশের স্কোর দাঁড়ায় ৫৭ /৫। এক পর্যায়ে সেটি হয়ে যায় ৮৪/৮! তখনএকটা শঙ্কা জাগে মনে, বাংলাদেশের দলীয় সেঞ্চুরি হবে তো! শেষ পর্যন্ত তা হয়েছে, ৯ উইকেটে বাংলাদেশ তুলেছে ১৬২ রান। আর তা সম্ভব হয়েছে জাকের আলী ও দশ নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামা হাসান মাহমুদের কল্যাণে। নবম উইকেটে ২৬ বলে ৪৪ রান যোগ করেন তাঁরা। বিরুদ্ধ স্রোতে বুক চিতিয়ে লড়াই করে ১ টি চার ও ৩টি ছয়ে ৩৩ বলে করেছেন ৪১ রান। আর হাসান মাহমুদ ৩টি চারে ১৫ বলে করেছেন অপরাজিত ২৬। শেষ উইকেট জুটিতে হাসান ও শরীফুল (১৬*) ১২ বলে যোগ করেন ৩৪ রান। শেষ পাঁচ ওভারে আসে ৬৪ রান।
বাংলাদেশ ইনিংসের সংক্ষিপ্ত স্কোর না দিয়ে ইনিংসটাকে সংক্ষিপ্তভাবে বর্ণনা করা যায় এভাবে—দুই অঙ্কের রান করেছেন: তানজিদ, লিটন, জাকের, হাসান ও শরীফুল, কোনো রান করেননি: ইমন, হৃদয় ও রিশাদ, বাকি ব্যাটাররা দুই অঙ্ক ছোঁয়ার আগেই আউট! ৩ উইকেট নিয়েছেন হায়দার, ২টি করে মাতিউল্লাহ ও সাগির।
চলতি মাসে জুভেন্তুদের বিপক্ষে জোড়া গোল করে এভাবেই জাতীয় দলে ফেরার জন্য বার্তা দিয়েছিলেন নেইমার। সেপ্টেম্বরে বিশ্বকাপ বাছাইয়ের দুটি ম্যাচের জন্য দলে দেখা যাবে তাঁকে; এমন প্রত্যাশায় বুদ হয়ে থাকেন ব্রাজিল ভক্তরা। কিন্তু দিনশেষে তাদের হতাশই হতে হয়।
৩ মিনিট আগেআমরা প্রতিটি ম্যাচই জেতার জন্য খেলি। ম্যাচ জিতলে সিরিজ জেতার ভাবনাও আসে। আশা করি, এই সিরিজেও ম্যাচ জিততে পারব। (২০২৬) বিশ্বকাপ বাছাইয়ে ভালো করায় (খেলার যোগ্যতা অর্জন করা) আমরা আত্মবিশ্বাসী মনেই আসছি।
৩৭ মিনিট আগেঅ্যাথলেটিকসে দূরপাল্লার দৌড় নিয়ে খুব একটা আলোচনা হয় না কখনো। রিনকী বিশ্বাস রেকর্ডের পর রেকর্ডের জন্ম না দিলে এবারও কি হতো! সে ক্ষেত্রে ‘না’র পাল্লাই হয়তো ভারী হবে। ৩০০০, ৫০০০ ও ১০০০০ মিটার—খালি পায়ে দৌড়ে তিনটি ইভেন্ট রেকর্ডময় করেছেন রিনকী।
১ ঘণ্টা আগেযেকোনো বড় টুর্নামেন্টে খেলতে যাওয়ার আগে বাংলাদেশ দলের জার্সির নকশা কেমন হচ্ছে, সেটি এক কৌতূহলের বিষয়। বিশেষ করে টি-টোয়েন্টি কিংবা ওয়ানডে বিশ্বকাপের মতো এশিয়া কাপের জার্সি নিয়ে সেভাবে আলোচনা না হলেও এবার লিটনদের জার্সি নিয়ে ভিন্ন একটা বিষয় জানা গেল।
১ ঘণ্টা আগে