ক্রীড়া ডেস্ক
বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে উজ্জ্বল নাম সাকিব আল হাসান। ব্যাটিংয়ে-বোলিংয়ে আস্থার প্রতীক। বিশ্বের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডারদের একজনও বটে। মাঠের পারফরম্যান্স থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি—সব জায়গায় তার উপস্থিতিই দলকে এনে দেয় বাড়তি আত্মবিশ্বাস। প্রায় ১ বছর ধরে তাঁকে ছাড়াই খেলছে বাংলাদেশ দল।
সাকিব থাকলে দরের কম্বিনেশনও বেশ দারুণ হয়। লম্বা সময় সার্ভিস দেওয়া এই অলরাউন্ডারকে ছাড়া দল সাজাতে কিছুটা অসুবিধাও হয়ে ম্যানেজমেন্টের। কাল কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ নির্ধারণী লড়াইয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। তার আগে আজ ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনও জানালেন, সাকিব ছাড়া দলের ভারসাম্যে কতটা কঠিন।
সালাহ উদ্দীন মতে, সাকিব দলে থাকলে টিম কম্বিনেশন সাজাতে কিছুটা বিলাসিতার সুযোগ থাকত। তবে এখন ব্যাটার-বোলারের ভারসাম্য নিয়ে প্রতিটি ম্যাচেই ভাবতে হয়। বাংলাদেশ দলের এই কোচ বলেন, ‘আমাদের বিলাসিতা করার সুযোগ থাকে না। অনেক সময় ব্যাটার কম, অনেক সময় বোলার কম। সাকিব থাকাকালে বিলাসিতার সুযোগ ছিল, একটা অতিরিক্ত ব্যাটার বা বোলার খেলাতে পারতাম।’
টিম গঠনের জটিলতা ব্যাখ্যা করে সালাহ উদ্দীন বলেন, ‘দলের শক্তি অনুযায়ী আমাদের চলতে হয়। সেভাবেই টিম সেটআপ করি। আমরা জানি, নাসুমকে খেলালে বেনিফিট হতে পারে, কিন্তু তখন হয়তো রিশাদকে বসাতে হবে বা অন্য কাউকে। সব দিক ব্যালেন্স করে দল করতে হয়। যেহেতু ব্যাটিংয়েও তাকাতে হয়—ব্যাটার কতজন আছে, কে ফর্মে বা অফ ফর্মে আছে—তাই যেটাই করি, সবাই মিলেই করি। চেষ্টা করি সম্ভাব্য সেরা একাদশ খেলানোর।’
টিম ম্যানেজমেন্ট এই চ্যালেঞ্জ সামাল দিতে গিয়ে একটু হলেও হিমশিম খাচ্ছে। সালাহ উদ্দীন বললেন, ‘আমাদের সব সময় চ্যালেঞ্জের মধ্যেই থাকতে হয়। মেনে নিতে হয়, দলের জন্য মানানসই না কিন্তু মেনে নিতে হয়। যে খেলোয়াড় থাকে ওদের থেকেই সেরাটা নেওয়ার চেষ্টা করি। চাইলেই তো অনেক কিছু করতে পারবেন না। কে কোন ফরম্যাটে আছে এসব ভাবলে খুবই কঠিন। একটা কাঠামোর ভিত্তিতে আসলে ভালো হবে। শ্রীলঙ্কা দলে টেস্ট থেকে ওয়ানডে দলে, বা টি-টোয়েন্টিতে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি। আমাদের অনেক পরিবর্তন হয়। পাঁচটা খেলোয়াড় যায় আবার পাঁচটা খেলোয়াড় আসে। ১-২ দিনের মধ্যে তাদের দলে মানিয়ে নিতে হয়। বিলাসী হওয়ার সুযোগ নেই। চেষ্টা করব দল যেন স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আসে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেটের ইতিহাসে সবচেয়ে উজ্জ্বল নাম সাকিব আল হাসান। ব্যাটিংয়ে-বোলিংয়ে আস্থার প্রতীক। বিশ্বের সর্বকালের সেরা অলরাউন্ডারদের একজনও বটে। মাঠের পারফরম্যান্স থেকে শুরু করে আন্তর্জাতিক স্বীকৃতি—সব জায়গায় তার উপস্থিতিই দলকে এনে দেয় বাড়তি আত্মবিশ্বাস। প্রায় ১ বছর ধরে তাঁকে ছাড়াই খেলছে বাংলাদেশ দল।
সাকিব থাকলে দরের কম্বিনেশনও বেশ দারুণ হয়। লম্বা সময় সার্ভিস দেওয়া এই অলরাউন্ডারকে ছাড়া দল সাজাতে কিছুটা অসুবিধাও হয়ে ম্যানেজমেন্টের। কাল কলম্বোয় শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে শেষ টি-টোয়েন্টিতে সিরিজ নির্ধারণী লড়াইয়ে মাঠে নামবে বাংলাদেশ। তার আগে আজ ম্যাচপূর্ব সংবাদ সম্মেলনে দলের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনও জানালেন, সাকিব ছাড়া দলের ভারসাম্যে কতটা কঠিন।
সালাহ উদ্দীন মতে, সাকিব দলে থাকলে টিম কম্বিনেশন সাজাতে কিছুটা বিলাসিতার সুযোগ থাকত। তবে এখন ব্যাটার-বোলারের ভারসাম্য নিয়ে প্রতিটি ম্যাচেই ভাবতে হয়। বাংলাদেশ দলের এই কোচ বলেন, ‘আমাদের বিলাসিতা করার সুযোগ থাকে না। অনেক সময় ব্যাটার কম, অনেক সময় বোলার কম। সাকিব থাকাকালে বিলাসিতার সুযোগ ছিল, একটা অতিরিক্ত ব্যাটার বা বোলার খেলাতে পারতাম।’
টিম গঠনের জটিলতা ব্যাখ্যা করে সালাহ উদ্দীন বলেন, ‘দলের শক্তি অনুযায়ী আমাদের চলতে হয়। সেভাবেই টিম সেটআপ করি। আমরা জানি, নাসুমকে খেলালে বেনিফিট হতে পারে, কিন্তু তখন হয়তো রিশাদকে বসাতে হবে বা অন্য কাউকে। সব দিক ব্যালেন্স করে দল করতে হয়। যেহেতু ব্যাটিংয়েও তাকাতে হয়—ব্যাটার কতজন আছে, কে ফর্মে বা অফ ফর্মে আছে—তাই যেটাই করি, সবাই মিলেই করি। চেষ্টা করি সম্ভাব্য সেরা একাদশ খেলানোর।’
টিম ম্যানেজমেন্ট এই চ্যালেঞ্জ সামাল দিতে গিয়ে একটু হলেও হিমশিম খাচ্ছে। সালাহ উদ্দীন বললেন, ‘আমাদের সব সময় চ্যালেঞ্জের মধ্যেই থাকতে হয়। মেনে নিতে হয়, দলের জন্য মানানসই না কিন্তু মেনে নিতে হয়। যে খেলোয়াড় থাকে ওদের থেকেই সেরাটা নেওয়ার চেষ্টা করি। চাইলেই তো অনেক কিছু করতে পারবেন না। কে কোন ফরম্যাটে আছে এসব ভাবলে খুবই কঠিন। একটা কাঠামোর ভিত্তিতে আসলে ভালো হবে। শ্রীলঙ্কা দলে টেস্ট থেকে ওয়ানডে দলে, বা টি-টোয়েন্টিতে খুব বেশি পরিবর্তন আসেনি। আমাদের অনেক পরিবর্তন হয়। পাঁচটা খেলোয়াড় যায় আবার পাঁচটা খেলোয়াড় আসে। ১-২ দিনের মধ্যে তাদের দলে মানিয়ে নিতে হয়। বিলাসী হওয়ার সুযোগ নেই। চেষ্টা করব দল যেন স্থিতিশীল পরিস্থিতিতে আসে।’
বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল পরিবারের সঙ্গে কদিন ছুটি কাটাতে গেছেন মেলবোর্নে। ছুটি শেষে ১৮ আগস্ট ঢাকায় ফিরে আসার কথা তাঁর। এরপর শুরু সভাপতি হিসেবে বুলবুলের সংক্ষিপ্ত মেয়াদের বাকি অংশ।
৩৪ মিনিট আগেফ্লোরিডার লডারহিলে গতকাল জেসন হোল্ডারের শেষ বলের বাউন্ডারিতে ওয়েস্ট ইন্ডিজ টানা ৯ হারের পর জয়ের দেখা পেয়েছিল। তাতে পাকিস্তানের বিপক্ষে সিরিজ জয়ের আশা তৈরি হয়েছিল উইন্ডিজের। সেই জয়ের রেশ কাটতে না কাটতেই ফের যখন মাঠে নামল উইন্ডিজ, এবার তারা মাঠ ছাড়ল হারের হতাশা নিয়েই।
১ ঘণ্টা আগেমিরপুর শেরেবাংলা স্টেডিয়ামের কিউরেটর হিসেবে গামিনি ডি সিলভাকে নিয়ে আলোচনা-সমালোচনার শেষ নেই। মিরপুরের উইকেটকে ‘মাইনফিল্ডে পরিণত করে বাংলাদেশ দল শক্তিশালী দলের বিপক্ষে মাঝে মধ্যে সাফল্য পেলেও তাতে যতটা না প্রশংসা, তার চেয়ে বেশি নিন্দিত-সমালোচিত হয়েছেন গামিনি।
১ ঘণ্টা আগেকোচ হিসেবে মোহাম্মদ আশরাফুল যাত্রা শুরু করেছেন গত বছর। তবে এনসিএল বা জাতীয় লিগের কোচ হলেন প্রথমবার। সেপ্টেম্বরে এনসিএল টি-টোয়েন্টি দিয়ে বরিশালের প্রধান কোচ হিসেবে কাজ শুরু করবেন তিনি।
১ ঘণ্টা আগে