২০০ এর কম পুঁজি নিয়েও লড়াই কীভাবে জমিয়ে তুলতে হয়, সেটা যে পাকিস্তানের ভালোই জানা। ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তান তা দেখিয়েছে বারবার। বেনোনির উইলোমুর পার্কে আজ টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান ম্যাচের ফল বদলেছে ক্ষণে ক্ষণে। নাটকীয়তার ম্যাচে পাকিস্তানকে ১ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে ভারতকে পেল অস্ট্রেলিয়া।
১৮০ রানের লক্ষ্যে শুরুতে ধীরেসুস্থে খেলতে থাকে অস্ট্রেলিয়া। ৬১ বলে ৩৩ রানের জুটি গড়েন দুই অজি ওপেনার হ্যারি ডিক্সন ও স্যাম কনস্টাস। ১১ তম ওভারের প্রথম বলে কনস্টাসকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন পাকিস্তানি পেসার আলি রাজা। এরপর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক হাগ উইবগেন। তবে ১২ বলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। ১৪ ওভারের পঞ্চম বলে অজি অধিনায়ককে ফেরান পাকিস্তানি স্পিনার নাভিদ আহমেদ খান।
উইবগেনের পর হারজাস সিং, রায়ান হিকস এই দুই ব্যাটারেরও উইকেট হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অজিদের স্কোর হয়ে যায় ১৬.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৫৯ রান। এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন অজি ওপেনার ডিক্সটন। পঞ্চম উইকেটে ৬০ বলে ৪৩ রানের জুটি গড়েন ডিক্সন ও অলিভার পিক। ২৭ তম ওভারের তৃতীয় বলে ডিক্সনকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আরাফাত মিনহাস। ৭৫ বলে ৫ চারে ৫০ রান করেন ডিক্সন।
ডিক্সন ফেরায় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ২৬.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ১০২ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন টম ক্যাম্পবেল। ষষ্ঠ উইকেটে ৭৩ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়েন পিক ও ক্যাম্পবেল। ৩৯ তম ওভারের পঞ্চম বলে ক্যাম্পবেলকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিনহাস। এতে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ৩৮.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৬ রান। হাতে তখনো অস্ট্রেলিয়ার ৪ উইকেট। এখান থেকেই ম্যাচের বাঁক বদলাতে থাকে। যেখানে ৪৬ তম ওভারের শেষ বলে মাহলি বিয়ার্ডম্যানকে বোল্ড করে লড়াই জমিয়ে তোলেন পাক পেসার রাজা। অজিদের স্কোর তখন ৪৬ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৪ রান। ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল হওয়ার সম্ভাবনা যখন জোরালো হয়, সেই সময়ে বিপদে পড়া অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন কালাম ভিডলার ও রাফ ম্যাকমিলান। দশম উইকেটে ১৯ বলে ১৭ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি ঘোষণা করেন ভিডলার ও ম্যাকমিলান। ৫০ তম ওভারের প্রথম বলে মোহাম্মদ জিসানকে চার মেরে অস্ট্রেলিয়াকে রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দেন ম্যাকমিলান। ৫ বল হাতে রেখে পাওয়া ১ উইকেটের জয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া পেল ভারতকে। ১১ ফেব্রুয়ারি বেনোনিতে হবে ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ফাইনাল।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক হাগ উইবগেন। ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল না, তা অজি বোলাররা প্রমাণ করেছেন। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া পাকিস্তান ৪৮.৫ ওভারে ১৭৯ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন দুই ব্যাটার আজান আওয়াইস ও মিনহাস। যেখানে মিনহাস ৬১ বলে ৯ চারে করেন ৫২ রান। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬ উইকেট নিয়েছেন টম স্ট্রেকার। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন টম ক্যাম্পবেল, ম্যাকমিলান, ভিডলার ও মাহলি বিয়ার্ডম্যান।
২০০ এর কম পুঁজি নিয়েও লড়াই কীভাবে জমিয়ে তুলতে হয়, সেটা যে পাকিস্তানের ভালোই জানা। ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে পাকিস্তান তা দেখিয়েছে বারবার। বেনোনির উইলোমুর পার্কে আজ টুর্নামেন্টের দ্বিতীয় সেমিফাইনালে অস্ট্রেলিয়া-পাকিস্তান ম্যাচের ফল বদলেছে ক্ষণে ক্ষণে। নাটকীয়তার ম্যাচে পাকিস্তানকে ১ উইকেটে হারিয়ে ফাইনালে ভারতকে পেল অস্ট্রেলিয়া।
১৮০ রানের লক্ষ্যে শুরুতে ধীরেসুস্থে খেলতে থাকে অস্ট্রেলিয়া। ৬১ বলে ৩৩ রানের জুটি গড়েন দুই অজি ওপেনার হ্যারি ডিক্সন ও স্যাম কনস্টাস। ১১ তম ওভারের প্রথম বলে কনস্টাসকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন পাকিস্তানি পেসার আলি রাজা। এরপর তিন নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক হাগ উইবগেন। তবে ১২ বলে ৪ রান করে আউট হয়েছেন তিনি। ১৪ ওভারের পঞ্চম বলে অজি অধিনায়ককে ফেরান পাকিস্তানি স্পিনার নাভিদ আহমেদ খান।
উইবগেনের পর হারজাস সিং, রায়ান হিকস এই দুই ব্যাটারেরও উইকেট হারিয়েছে অস্ট্রেলিয়া। অজিদের স্কোর হয়ে যায় ১৬.৩ ওভারে ৪ উইকেটে ৫৯ রান। এক প্রান্ত ধরে রেখে খেলতে থাকেন অজি ওপেনার ডিক্সটন। পঞ্চম উইকেটে ৬০ বলে ৪৩ রানের জুটি গড়েন ডিক্সন ও অলিভার পিক। ২৭ তম ওভারের তৃতীয় বলে ডিক্সনকে ফিরিয়ে জুটি ভাঙেন পাকিস্তানি বাঁহাতি স্পিনার আরাফাত মিনহাস। ৭৫ বলে ৫ চারে ৫০ রান করেন ডিক্সন।
ডিক্সন ফেরায় অস্ট্রেলিয়ার স্কোর হয়ে যায় ২৬.৩ ওভারে ৫ উইকেটে ১০২ রান। এরপর সাত নম্বরে ব্যাটিংয়ে নামেন টম ক্যাম্পবেল। ষষ্ঠ উইকেটে ৭৩ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়েন পিক ও ক্যাম্পবেল। ৩৯ তম ওভারের পঞ্চম বলে ক্যাম্পবেলকে বোল্ড করে জুটি ভাঙেন মিনহাস। এতে অজিদের স্কোর হয়ে যায় ৩৮.৪ ওভারে ৬ উইকেটে ১৪৬ রান। হাতে তখনো অস্ট্রেলিয়ার ৪ উইকেট। এখান থেকেই ম্যাচের বাঁক বদলাতে থাকে। যেখানে ৪৬ তম ওভারের শেষ বলে মাহলি বিয়ার্ডম্যানকে বোল্ড করে লড়াই জমিয়ে তোলেন পাক পেসার রাজা। অজিদের স্কোর তখন ৪৬ ওভারে ৯ উইকেটে ১৬৪ রান। ভারত-পাকিস্তান ফাইনাল হওয়ার সম্ভাবনা যখন জোরালো হয়, সেই সময়ে বিপদে পড়া অস্ট্রেলিয়ার হাল ধরেন কালাম ভিডলার ও রাফ ম্যাকমিলান। দশম উইকেটে ১৯ বলে ১৭ রানের অবিচ্ছেদ্য জুটি ঘোষণা করেন ভিডলার ও ম্যাকমিলান। ৫০ তম ওভারের প্রথম বলে মোহাম্মদ জিসানকে চার মেরে অস্ট্রেলিয়াকে রুদ্ধশ্বাস জয় এনে দেন ম্যাকমিলান। ৫ বল হাতে রেখে পাওয়া ১ উইকেটের জয়ে ফাইনালে অস্ট্রেলিয়া পেল ভারতকে। ১১ ফেব্রুয়ারি বেনোনিতে হবে ২০২৪ অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ ফাইনাল।
এর আগে টস জিতে ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন অস্ট্রেলিয়া অধিনায়ক হাগ উইবগেন। ফিল্ডিংয়ের সিদ্ধান্ত যে ভুল ছিল না, তা অজি বোলাররা প্রমাণ করেছেন। প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া পাকিস্তান ৪৮.৫ ওভারে ১৭৯ রানে অলআউট হয়েছে। ইনিংস সর্বোচ্চ ৫২ রান করেন দুই ব্যাটার আজান আওয়াইস ও মিনহাস। যেখানে মিনহাস ৬১ বলে ৯ চারে করেন ৫২ রান। অস্ট্রেলিয়ার বোলারদের মধ্যে সর্বোচ্চ ৬ উইকেট নিয়েছেন টম স্ট্রেকার। ১টি করে উইকেট নিয়েছেন টম ক্যাম্পবেল, ম্যাকমিলান, ভিডলার ও মাহলি বিয়ার্ডম্যান।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৮ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৯ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
১০ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
১১ ঘণ্টা আগে