নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
এক আইপিএল থেকেই প্রতিবছর ঝাঁকে ঝাঁকে ক্রিকেটার বেরিয়ে আসে ভারতের। এমনকি আইপিএলে নতুন কোনো ক্রিকেটারের একাদশে সুযোগ পাওয়াটাও অনেক কঠিন ব্যাপার। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আসতে হয় বলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁরা পরিণত হয়ে আসেন। গড়েন একের পর এক রেকর্ড।
রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো ক্রিকেটাররা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছাড়লেও টি-টোয়েন্টিতে ভারত দুর্দান্ত খেলছে। তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাশরাফি বিন মর্তুজা—বাংলাদেশের সেই পঞ্চ পাণ্ডব ছাড়া অন্যান্য ক্রিকেটাররা সেভাবে গড়ে ওঠেননি। লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, সৌম্য সরকাররা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দশ বছর খেলার পরও তাঁদের শিক্ষাপর্ব চলছে।
বাংলাদেশের ক্রিকেটের বর্তমান অবস্থা বলতে গিয়ে নাসির তুলনা করেছেন ভারতের স্কুল ক্রিকেট কাঠামোর সঙ্গে। সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে গতকাল সাংবাদিকদের নাসির বলেন, ‘আমার কাছে যেটা মনে হয়, আপনি যদি সেভাবে চিন্তা করেন, আমি বলব যে ভারতের একটা স্কুলে যে সুযোগ-সুবিধা আছে, আমাদের জাতীয় দলে সেটি নেই। সে অনুযায়ী বলব যে বাংলাদেশ ভালো খেলে। তবে আরও ভালো খেলার সুযোগ ছিল। ভালো খেলতে পারত। আশা করি সব সময় ভালো খেলুক এবং দেশের জন্য সুনাম বয়ে নিয়ে আসুক।’
বাংলাদেশের জার্সিতে নাসির হোসেনের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। মিডল অর্ডারে নেমে ক্যামিও ইনিংস খেলে ‘ফিনিশার’ তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলিং, দুর্দান্ত ফিল্ডিং—সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ এক প্যাকেজ ছিলেন তিনি।
দুর্দান্ত শুরু করা নাসির এখন বাংলাদেশ দলের অতীত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ খেলেছেন ২০১৮ সালে। মাঠের বাইরের নেতিবাচক ঘটনায় শিরোনাম হয়েছেন ৩৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার। এমনকি প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে তেমন নিয়মিত হতে পারেননি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকেও পেয়েছিলেন নিষেধাজ্ঞা।
আইসিসির নিষেধাজ্ঞা কাটানোর পর নাসির এ বছরের এপ্রিলে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলেছেন শেষ ভাগে। তাতে প্রায় দুই বছর পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরেছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। ৩৩ বছর বয়সে জাতীয় দলে ফেরার আশা কতটুকু করছেন—, ‘বাংলাদেশে সবই সম্ভব ভাই। আসল কথা হচ্ছে যে যদি আপনার সুযোগ-সুবিধা থাকে, জাতীয় দলে অবশ্যই আবার খেলতে পারবেন। কারণ, ইনশা আল্লাহ সামনের বার প্রিমিয়ার লিগ খেলব, ডিপিএল খেলব। জাতীয় দলে বললেই তো হবে না। পারফর্ম করে খেলতে হবে। চেষ্টা করব পারফর্ম করে আসার।’
২০১১ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ১৯ টেস্ট, ৬৫ ওয়ানডে ও ৩১টি-টোয়েন্টি খেলেছেন নাসির। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১১৫ ম্যাচে করেছেন ২৬৯৫ রান। ২ সেঞ্চুরি ও ১৪ ফিফটি করেছেন। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৩৯ উইকেট।
এক আইপিএল থেকেই প্রতিবছর ঝাঁকে ঝাঁকে ক্রিকেটার বেরিয়ে আসে ভারতের। এমনকি আইপিএলে নতুন কোনো ক্রিকেটারের একাদশে সুযোগ পাওয়াটাও অনেক কঠিন ব্যাপার। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আসতে হয় বলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁরা পরিণত হয়ে আসেন। গড়েন একের পর এক রেকর্ড।
রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো ক্রিকেটাররা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছাড়লেও টি-টোয়েন্টিতে ভারত দুর্দান্ত খেলছে। তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাশরাফি বিন মর্তুজা—বাংলাদেশের সেই পঞ্চ পাণ্ডব ছাড়া অন্যান্য ক্রিকেটাররা সেভাবে গড়ে ওঠেননি। লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, সৌম্য সরকাররা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দশ বছর খেলার পরও তাঁদের শিক্ষাপর্ব চলছে।
বাংলাদেশের ক্রিকেটের বর্তমান অবস্থা বলতে গিয়ে নাসির তুলনা করেছেন ভারতের স্কুল ক্রিকেট কাঠামোর সঙ্গে। সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে গতকাল সাংবাদিকদের নাসির বলেন, ‘আমার কাছে যেটা মনে হয়, আপনি যদি সেভাবে চিন্তা করেন, আমি বলব যে ভারতের একটা স্কুলে যে সুযোগ-সুবিধা আছে, আমাদের জাতীয় দলে সেটি নেই। সে অনুযায়ী বলব যে বাংলাদেশ ভালো খেলে। তবে আরও ভালো খেলার সুযোগ ছিল। ভালো খেলতে পারত। আশা করি সব সময় ভালো খেলুক এবং দেশের জন্য সুনাম বয়ে নিয়ে আসুক।’
বাংলাদেশের জার্সিতে নাসির হোসেনের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। মিডল অর্ডারে নেমে ক্যামিও ইনিংস খেলে ‘ফিনিশার’ তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলিং, দুর্দান্ত ফিল্ডিং—সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ এক প্যাকেজ ছিলেন তিনি।
দুর্দান্ত শুরু করা নাসির এখন বাংলাদেশ দলের অতীত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ খেলেছেন ২০১৮ সালে। মাঠের বাইরের নেতিবাচক ঘটনায় শিরোনাম হয়েছেন ৩৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার। এমনকি প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে তেমন নিয়মিত হতে পারেননি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকেও পেয়েছিলেন নিষেধাজ্ঞা।
আইসিসির নিষেধাজ্ঞা কাটানোর পর নাসির এ বছরের এপ্রিলে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলেছেন শেষ ভাগে। তাতে প্রায় দুই বছর পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরেছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। ৩৩ বছর বয়সে জাতীয় দলে ফেরার আশা কতটুকু করছেন—, ‘বাংলাদেশে সবই সম্ভব ভাই। আসল কথা হচ্ছে যে যদি আপনার সুযোগ-সুবিধা থাকে, জাতীয় দলে অবশ্যই আবার খেলতে পারবেন। কারণ, ইনশা আল্লাহ সামনের বার প্রিমিয়ার লিগ খেলব, ডিপিএল খেলব। জাতীয় দলে বললেই তো হবে না। পারফর্ম করে খেলতে হবে। চেষ্টা করব পারফর্ম করে আসার।’
২০১১ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ১৯ টেস্ট, ৬৫ ওয়ানডে ও ৩১টি-টোয়েন্টি খেলেছেন নাসির। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১১৫ ম্যাচে করেছেন ২৬৯৫ রান। ২ সেঞ্চুরি ও ১৪ ফিফটি করেছেন। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৩৯ উইকেট।
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৬ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৭ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৯ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
১০ ঘণ্টা আগে