নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের জার্সিতে নাসির হোসেনের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। মিডল অর্ডারে নেমে ক্যামিও ইনিংস খেলে ‘ফিনিশার’ তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলিং, দুর্দান্ত ফিল্ডিং—সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ এক প্যাকেজ ছিলেন তিনি।
দুর্দান্ত শুরু করা নাসির এখন বাংলাদেশ দলের অতীত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ খেলেছেন ২০১৮ সালে। মাঠের বাইরের নেতিবাচক ঘটনায় শিরোনাম হয়েছেন ৩৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার। এমনকি প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে তেমন নিয়মিত হতে পারেননি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকেও পেয়েছিলেন নিষেধাজ্ঞা।
আইসিসির নিষেধাজ্ঞা কাটানোর পর নাসির এ বছরের এপ্রিলে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলেছেন শেষ ভাগে। তাতে প্রায় দুই বছর পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরেছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। ৩৩ বছর বয়সে জাতীয় দলে ফেরার আশা কতটুকু করছেন—সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে গতকাল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে নাসির বলেন, ‘বাংলাদেশে সবই সম্ভব ভাই। আসল কথা হচ্ছে যে যদি আপনার সুযোগ-সুবিধা থাকে, জাতীয় দলে অবশ্যই আবার খেলতে পারবেন। কারণ, ইনশা আল্লাহ সামনের বার প্রিমিয়ার লিগ খেলব, ডিপিএল খেলব। জাতীয় দলে বললেই তো হবে না। পারফর্ম করে খেলতে হবে। চেষ্টা করব পারফর্ম করে আসার।’
এক আইপিএল থেকেই প্রতিবছর ঝাঁকে ঝাঁকে ক্রিকেটার বেরিয়ে আসে ভারতের। এমনকি আইপিএলে নতুন কোনো ক্রিকেটারের একাদশে সুযোগ পাওয়াটাও অনেক কঠিন ব্যাপার। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আসতে হয় বলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁরা পরিণত হয়ে আসেন। গড়েন একের পর এক রেকর্ড। তাই তো রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো ক্রিকেটাররা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছাড়লেও টি-টোয়েন্টিতে ভারত দুর্দান্ত খেলছে। অন্যদিকে তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাশরাফি বিন মর্তুজা—বাংলাদেশের সেই পঞ্চ পাণ্ডব ছাড়া অন্যান্য ক্রিকেটাররা সেভাবে গড়ে ওঠেননি। লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, সৌম্য সরকাররা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দশ বছর খেলার পরও তাঁদের শিক্ষাপর্ব চলছে।
বাংলাদেশের ক্রিকেটের বর্তমান অবস্থা বলতে গিয়ে নাসির তুলনা করেছেন ভারতের স্কুল ক্রিকেট কাঠামোর সঙ্গে। এই অলরাউন্ডার বলেন,
‘আমার কাছে যেটা মনে হয়, আপনি যদি সেভাবে চিন্তা করেন, আমি বলব যে ভারতের একটা স্কুলে যে সুযোগ-সুবিধা আছে, আমাদের জাতীয় দলে সেটি নেই। সে অনুযায়ী বলব যে বাংলাদেশ ভালো খেলে। তবে আরও ভালো খেলার সুযোগ ছিল। ভালো খেলতে পারত। আশা করি সব সময় ভালো খেলুক এবং দেশের জন্য সুনাম বয়ে নিয়ে আসুক।’
২০১১ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ১৯ টেস্ট, ৬৫ ওয়ানডে ও ৩১টি-টোয়েন্টি খেলেছেন নাসির। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১১৫ ম্যাচে করেছেন ২৬৯৫ রান। ২ সেঞ্চুরি ও ১৪ ফিফটি করেছেন। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৩৯ উইকেট।
বাংলাদেশের জার্সিতে নাসির হোসেনের শুরুটা হয়েছিল স্বপ্নের মতো। মিডল অর্ডারে নেমে ক্যামিও ইনিংস খেলে ‘ফিনিশার’ তকমা পেয়ে গিয়েছিলেন। ব্যাটিংয়ের পাশাপাশি খণ্ডকালীন বোলিং, দুর্দান্ত ফিল্ডিং—সব মিলিয়ে পরিপূর্ণ এক প্যাকেজ ছিলেন তিনি।
দুর্দান্ত শুরু করা নাসির এখন বাংলাদেশ দলের অতীত। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে সবশেষ খেলেছেন ২০১৮ সালে। মাঠের বাইরের নেতিবাচক ঘটনায় শিরোনাম হয়েছেন ৩৩ বছর বয়সী অলরাউন্ডার। এমনকি প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে তেমন নিয়মিত হতে পারেননি। আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থার (আইসিসি) থেকেও পেয়েছিলেন নিষেধাজ্ঞা।
আইসিসির নিষেধাজ্ঞা কাটানোর পর নাসির এ বছরের এপ্রিলে ঢাকা প্রিমিয়ার লিগে খেলেছেন শেষ ভাগে। তাতে প্রায় দুই বছর পর প্রতিযোগিতামূলক ক্রিকেটে ফিরেছেন বাংলাদেশের এই অলরাউন্ডার। ৩৩ বছর বয়সে জাতীয় দলে ফেরার আশা কতটুকু করছেন—সেলিব্রিটি ক্রিকেট লিগে গতকাল সাংবাদিকদের এমন প্রশ্নের উত্তরে নাসির বলেন, ‘বাংলাদেশে সবই সম্ভব ভাই। আসল কথা হচ্ছে যে যদি আপনার সুযোগ-সুবিধা থাকে, জাতীয় দলে অবশ্যই আবার খেলতে পারবেন। কারণ, ইনশা আল্লাহ সামনের বার প্রিমিয়ার লিগ খেলব, ডিপিএল খেলব। জাতীয় দলে বললেই তো হবে না। পারফর্ম করে খেলতে হবে। চেষ্টা করব পারফর্ম করে আসার।’
এক আইপিএল থেকেই প্রতিবছর ঝাঁকে ঝাঁকে ক্রিকেটার বেরিয়ে আসে ভারতের। এমনকি আইপিএলে নতুন কোনো ক্রিকেটারের একাদশে সুযোগ পাওয়াটাও অনেক কঠিন ব্যাপার। অনেক কাঠখড় পুড়িয়ে আসতে হয় বলেই আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে তাঁরা পরিণত হয়ে আসেন। গড়েন একের পর এক রেকর্ড। তাই তো রোহিত শর্মা, বিরাট কোহলির মতো ক্রিকেটাররা আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টি ছাড়লেও টি-টোয়েন্টিতে ভারত দুর্দান্ত খেলছে। অন্যদিকে তামিম ইকবাল, মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ, সাকিব আল হাসান, মুশফিকুর রহিম, মাশরাফি বিন মর্তুজা—বাংলাদেশের সেই পঞ্চ পাণ্ডব ছাড়া অন্যান্য ক্রিকেটাররা সেভাবে গড়ে ওঠেননি। লিটন দাস, মোস্তাফিজুর রহমান, সৌম্য সরকাররা আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে দশ বছর খেলার পরও তাঁদের শিক্ষাপর্ব চলছে।
বাংলাদেশের ক্রিকেটের বর্তমান অবস্থা বলতে গিয়ে নাসির তুলনা করেছেন ভারতের স্কুল ক্রিকেট কাঠামোর সঙ্গে। এই অলরাউন্ডার বলেন,
‘আমার কাছে যেটা মনে হয়, আপনি যদি সেভাবে চিন্তা করেন, আমি বলব যে ভারতের একটা স্কুলে যে সুযোগ-সুবিধা আছে, আমাদের জাতীয় দলে সেটি নেই। সে অনুযায়ী বলব যে বাংলাদেশ ভালো খেলে। তবে আরও ভালো খেলার সুযোগ ছিল। ভালো খেলতে পারত। আশা করি সব সময় ভালো খেলুক এবং দেশের জন্য সুনাম বয়ে নিয়ে আসুক।’
২০১১ থেকে ২০১৮ পর্যন্ত ১৯ টেস্ট, ৬৫ ওয়ানডে ও ৩১টি-টোয়েন্টি খেলেছেন নাসির। আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে ১১৫ ম্যাচে করেছেন ২৬৯৫ রান। ২ সেঞ্চুরি ও ১৪ ফিফটি করেছেন। বোলিংয়ে নিয়েছেন ৩৯ উইকেট।
বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের মধ্যে ২০২৩ সালে আইসিসির মাসসেরার পুরস্কার পেয়েছিলেন সাকিব আল হাসান। পরের দুই বছরে কত সময় গড়িয়ে গেছে। অবশেষে মেহেদী হাসান মিরাজকে দিয়ে ফুরোল বাংলাদেশের অপেক্ষা।
২ ঘণ্টা আগেদুঃসময়ের মধ্য দিয়ে যাচ্ছে ব্রাজিল ফুটবল দল। ২০০২ সালে পঞ্চম বিশ্বকাপ জয়ের পর আর কখনো ফাইনালেই উঠতে পারেনি সেলেসাওরা। হেক্সা মিশনের লক্ষ্যে নেমে কোয়ার্টার ফাইনাল-সেমিফাইনালেই থেমে যাচ্ছে ব্রাজিলের পথচলা।
২ ঘণ্টা আগেরাজশাহীতে সিরিজের প্রথম ওয়ানডেতে ৩ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয় পেয়েছিল বাংলাদেশ ইমার্জিং দল। একই মাঠে আজ সিরিজের দ্বিতীয় ওয়ানডেতে মুখোমুখি হয়েছে বাংলাদেশ-দক্ষিণ আফ্রিকা। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পাওয়া প্রোটিয়ারা নির্ধারিত ৫০ ওভারে ৭ উইকেটে ৩৩২ রান করেছিল।
৩ ঘণ্টা আগেভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের কারণে স্থগিত হয়ে গিয়েছিল আইপিএল ও পিএসএল। দুটি টুর্নামেন্ট পুনরায় শুরুর দিনক্ষণ জানানো হয়েছে। সমস্যাটা হয়েছে এখানেই। বিশেষ করে, আইপিএলের কারণে ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ক্রিকেট বোর্ডের মধ্যে সম্পর্ক আরও খারাপ হতে পারে বলে আশঙ্কা রয়েছে।
৪ ঘণ্টা আগে