ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়েছেন ২০১৮ সালে। আর বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিস সেন্ট জার্মেইতে (পিএসজি) লিওনেল মেসি পাড়ি জমিয়েছেন ২০২১ সালে। তার পরও রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনার ‘এল ক্লাসিকো’ নিয়ে ক্রীড়াপ্রেমীদের আগ্রহের কমতি নেই। রোববার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ২০২২-২৩ মৌসুমের প্রথম ক্লাসিকোতে মাঠে নামছে স্প্যানিশ ফুটবলের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। চলতি মৌসুমের লা-লিগায় দল দুটি এখনো পর্যন্ত অপরাজিত।
পর্দায় রিয়াল-বার্সার লড়াই দেখতে বসার আগে জেনে নেওয়া যাক এল ক্লাসিকোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ খুঁটিনাটি—
প্রথম এল ক্লাসিকো
১৯০২ সালে প্রথম মুখোমুখি হয় রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনা। কিন্তু সেটা তখন এল ক্লাসিকো পরিচিতি পায়নি। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম এল ক্লাসিকো হয় ১৯২৯-এর ফেব্রুয়ারিতে। লেস কল্টস স্টেডিয়ামে রিয়ালকে আতিথেয়তা দেয় বার্সা। প্রথম এল ক্লাসিকোতে লস ব্লাংকোসরা ২-১ গোলে জয় পায়। পরের দেখায় কাতালান জায়ান্টরা ১-০ গোলে জিতে যায় এবং লা-লিগা শিরোপাও ঘরে তোলে।
এল ক্লাসিকোতে সবচেয়ে বড় জয়
এল ক্লাসিকোতে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয় রিয়ালের। ১৯৪৩ সালে কোপা দেল জেনারেলিসমোর সেকেন্ড লেগে বার্সাকে ১১-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল তারা।
প্রথম সম্প্রচারিত এল ক্লাসিকো
১৯৫৯ সালে টেলিভিশনে প্রথমবারের মতো সম্প্রচারিত হয় এল ক্লাসিকো। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুত বার্সাকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছিল আলফ্রেড ডি স্টেফানো, ফেরেংক পুসকাসদের রিয়াল মাদ্রিদ।
রিয়াল মাদ্রিদের আধিপত্য
ষাটের দশকে আলফ্রেডো ডি স্টেফানোর রিয়াল আধিপত্য বিস্তার করে খেলতে থাকে। এই কিংবদন্তি এল ক্লাসিকোতে ২০ ম্যাচে করেন ১৮ গোল। ১৯৬০ সালের ডিসেম্বরে বার্সাকে তাদের মাঠ ক্যাম্প ন্যুয়ে ৫-৩ গোলে হারায় অলহোয়াইটরা।
ইয়োহান ক্রুইফের বার্সেলোনা
১৯৭৪ সালে ইয়োহান ক্রুইফ আসার পর বার্সেলোনা হয়ে ওঠে অপ্রতিরোধ্য। সে বছর সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়াল মাদ্রিদকে ৫-০ গোলে হারায় বার্সেলোনা। ম্যাচটিতে এক গোল করেন ক্রুইফ। ওই মৌসুমের লা-লিগাও জেতে কাতালান জায়ান্টরা।
মেসি-রোনালদো যুগের শুরু
লিওনেল মেসি ২০০৪ সাল থেকে বার্সার মূল দলের হয়ে খেলা শুরু করেন। আর ২০০৯ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে রিয়ালে যোগ দেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। এরপর মেসি-রোনালদোর দ্বৈরথ হয়ে ওঠে এল-ক্লাসিকোর মূল আকর্ষণ। এই দুজনই এখন পর্যন্ত এই ঐতিহাসিক লড়াইয়ের সর্বোচ্চ গোলদাতা। ৪৪ ম্যাচে ২৬ গোল করেছেন মেসি এবং ২৯ ম্যাচে ১৮ গোল রোনালদোর। এ দুই কিংবদন্তি এখন অন্য ঠিকানায়।
ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো রিয়াল মাদ্রিদ ছেড়েছেন ২০১৮ সালে। আর বার্সেলোনা ছেড়ে প্যারিস সেন্ট জার্মেইতে (পিএসজি) লিওনেল মেসি পাড়ি জমিয়েছেন ২০২১ সালে। তার পরও রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনার ‘এল ক্লাসিকো’ নিয়ে ক্রীড়াপ্রেমীদের আগ্রহের কমতি নেই। রোববার সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে ২০২২-২৩ মৌসুমের প্রথম ক্লাসিকোতে মাঠে নামছে স্প্যানিশ ফুটবলের দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বী। চলতি মৌসুমের লা-লিগায় দল দুটি এখনো পর্যন্ত অপরাজিত।
পর্দায় রিয়াল-বার্সার লড়াই দেখতে বসার আগে জেনে নেওয়া যাক এল ক্লাসিকোর কিছু গুরুত্বপূর্ণ খুঁটিনাটি—
প্রথম এল ক্লাসিকো
১৯০২ সালে প্রথম মুখোমুখি হয় রিয়াল মাদ্রিদ-বার্সেলোনা। কিন্তু সেটা তখন এল ক্লাসিকো পরিচিতি পায়নি। আনুষ্ঠানিকভাবে প্রথম এল ক্লাসিকো হয় ১৯২৯-এর ফেব্রুয়ারিতে। লেস কল্টস স্টেডিয়ামে রিয়ালকে আতিথেয়তা দেয় বার্সা। প্রথম এল ক্লাসিকোতে লস ব্লাংকোসরা ২-১ গোলে জয় পায়। পরের দেখায় কাতালান জায়ান্টরা ১-০ গোলে জিতে যায় এবং লা-লিগা শিরোপাও ঘরে তোলে।
এল ক্লাসিকোতে সবচেয়ে বড় জয়
এল ক্লাসিকোতে সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয় রিয়ালের। ১৯৪৩ সালে কোপা দেল জেনারেলিসমোর সেকেন্ড লেগে বার্সাকে ১১-১ গোলে উড়িয়ে দিয়েছিল তারা।
প্রথম সম্প্রচারিত এল ক্লাসিকো
১৯৫৯ সালে টেলিভিশনে প্রথমবারের মতো সম্প্রচারিত হয় এল ক্লাসিকো। সান্তিয়াগো বার্নাব্যুত বার্সাকে ১-০ গোলে হারিয়ে দিয়েছিল আলফ্রেড ডি স্টেফানো, ফেরেংক পুসকাসদের রিয়াল মাদ্রিদ।
রিয়াল মাদ্রিদের আধিপত্য
ষাটের দশকে আলফ্রেডো ডি স্টেফানোর রিয়াল আধিপত্য বিস্তার করে খেলতে থাকে। এই কিংবদন্তি এল ক্লাসিকোতে ২০ ম্যাচে করেন ১৮ গোল। ১৯৬০ সালের ডিসেম্বরে বার্সাকে তাদের মাঠ ক্যাম্প ন্যুয়ে ৫-৩ গোলে হারায় অলহোয়াইটরা।
ইয়োহান ক্রুইফের বার্সেলোনা
১৯৭৪ সালে ইয়োহান ক্রুইফ আসার পর বার্সেলোনা হয়ে ওঠে অপ্রতিরোধ্য। সে বছর সান্তিয়াগো বার্নাব্যুতে রিয়াল মাদ্রিদকে ৫-০ গোলে হারায় বার্সেলোনা। ম্যাচটিতে এক গোল করেন ক্রুইফ। ওই মৌসুমের লা-লিগাও জেতে কাতালান জায়ান্টরা।
মেসি-রোনালদো যুগের শুরু
লিওনেল মেসি ২০০৪ সাল থেকে বার্সার মূল দলের হয়ে খেলা শুরু করেন। আর ২০০৯ সালে ম্যানচেস্টার ইউনাইটেড ছেড়ে রিয়ালে যোগ দেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। এরপর মেসি-রোনালদোর দ্বৈরথ হয়ে ওঠে এল-ক্লাসিকোর মূল আকর্ষণ। এই দুজনই এখন পর্যন্ত এই ঐতিহাসিক লড়াইয়ের সর্বোচ্চ গোলদাতা। ৪৪ ম্যাচে ২৬ গোল করেছেন মেসি এবং ২৯ ম্যাচে ১৮ গোল রোনালদোর। এ দুই কিংবদন্তি এখন অন্য ঠিকানায়।
নিষেধাজ্ঞা আগেই পেয়েছিলেন বসুন্ধরা কিংসের ডিফেন্ডার সাদ উদ্দিন। একইসঙ্গে কারণ দর্শানো নোটিশও পান তিনি। নোটিশের জবাব পাওয়ার পর তাঁকে ৬ মাস নিষিদ্ধ করেছে বাফুফের শৃঙ্খলা কমিটি।
৩ ঘণ্টা আগেভারত ম্যাচের আগ দিয়ে উন্মোচন হয়েছিল বাংলাদেশে অ্যাওয়ে জার্সি। আগামী ১০ জুন এএফসি এশিয়ান কাপ বাছাইয়ে সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে লড়বে বাংলাদেশ। ম্যাচটি হবে ঢাকার জাতীয় স্টেডিয়ামে। তাই হোম জার্সি কেমন হবে সেটাই ছিল দেখার অপেক্ষা। আজ নিজেদের অফিসিয়াল ফেসবুক পেজে সাদা রংয়ের হোম জার্সি উন্মোচন করল বাফুফের...
৬ ঘণ্টা আগেআরামবাগ ক্রীড়া সংঘের নামের পাশে লেপ্টে আছে। ম্যাচ পাতানোর দায়ে ২০২১ সালে দুই বছর নিষিদ্ধ হয়েছিল ক্লাবটি। যদিও সেই নিষেধাজ্ঞার মেয়াদ কমে আসে এক বছরে। কিন্তু ফুটবলে ফিরতে গত বছর পর্যন্ত অপেক্ষা। সিনিয়র ডিভিশন লিগ ও চ্যাম্পিয়নশিপ লিগ মারিয়ে এসে চার বছর পর প্রিমিয়ার লিগের দরজা খুলল তারা।
৭ ঘণ্টা আগেজাতীয় দলের নতুন পেস বোলিং কোচ শন টেইটকে ঘিরে আশাবাদী তাসকিন আহমেদ। অস্ট্রেলিয়ার সাবেক এই পেসারকে পেস বোলিং কোচ হিসেবে পাওয়াটাকে ইতিবাচক দৃষ্টিতেই দেখছেন তিনি। মিরপুরে আজ নিজের পুনর্বাসন সেশন শেষে সংবাদমাধ্যমকে তাসকিন বলেন, ‘আশা করছি টেইট আসায় ভালো কিছু হবে।
৮ ঘণ্টা আগে