ক্রীড়া ডেস্ক
সিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল। দিন শেষে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান স্কোরে জমা করেছে তারা।
এর আগে মেহেদি হাসান মিরাজের পাঁচ উইকেটের বদান্যতায় লিড বড় করতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। কার নিয়ন্ত্রণে ম্যাচের ভাগ্য, কি হবে আগামী দুই দিন তা হয়তো সময়ই বলে দেবে। তবে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে বেশ আত্মবিশ্বাসী মিরাজ। পিছিয়ে থাকলেও বাংলাদেশের হাতেই ম্যাচের ভাগ্য দেখছেন এই তারকা অলরাউন্ডার।
দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে মিরাজ বললেন, ‘এখন পর্যন্ত (ম্যাচ) আমাদের নিয়ন্ত্রণ আছে, আমি মনে করি। কারণ ওরা হয়তো ৮২ রানের লিড পেয়েছে। আমরা আজকে ভালো একটা স্কোর করেছি, হয়তো আমরা ২৫ রান পিছিয়ে আছি। যেহেতু আমাদের এক উইকেট গিয়েছে, আমাদের ব্যাটার আছে। আমরা যদি ভালো একটা টোটাল (সংগ্রহ) দিতে পারি ওদেরকে, তাহলে চতুর্থ দিন ওদের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ হবে এই উইকেটে।’
দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় ইনিংসে যেভাবে সাবলীল ব্যাট চালিয়েছেন জয়-মুমিনুল, সেই ছন্দ তৃতীয় দিনও অব্যাহত থাকলে ভালো সংগ্রহের দিকেই হাঁটবে বাংলাদেশ। তৃতীয় দিনের শুরুতে এই জুটিতে প্রথম সেশন পার করতে পারলে অবশ্য মিরাজের বক্তব্য প্রমাণিত হতে পারে। টপ অর্ডারে বড় জুটি গড়তে পারলে লিড কাটিয়ে জিম্বাবুয়েকে বড় লক্ষ্য ছুড়ে দেওয়া সম্ভব।
সিলেটে টসে জিতে বাংলাদেশের আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত পাশার দানের মতো উল্টে গিয়েছিল। ব্যাটারদের একের পর এক উইকেট বিলানোর দিনে ১৯১ রানেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস। বল হাতেও তেমন সুবিধা করতে পারেনি হাসান-নাহিদরা। অবশ্য প্রথম দিনের বিনা উইকেটে ৬৭ রান নিয়ে শুরু করা জিম্বাবুয়েকে আজ চেপে ধরেছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। শুরুতে নাহিদের ৩ উইকেট আর শেষে মিরাজের ৫ উইকেট শিকারে বড় লিড সংগ্রহ করতে পারেনি জিম্বাবুয়ে।
সিলেট টেস্টে দ্বিতীয় দিন শেষে কিছুটা স্বস্তি বাংলাদেশ শিবিরে। যদিও এখনো পিছিয়ে আছে ২৫ রানে। ৮২ রানের লিড মাথায় নিয়ে দ্বিতীয় ইনিংসের শুরুতেই মাত্র ১৩ রানে কাটা পড়েছেন ওপেনার সাদমান ইসলাম। তবে দিন শেষে মাহমুদুল হাসান জয় ও মুমিনুল হকের ব্যাটে অপরাজিত ৪৪ রানের জুটিতে স্বপ্ন দেখছে বাংলাদেশ দল। দিন শেষে ১ উইকেট হারিয়ে ৫৭ রান স্কোরে জমা করেছে তারা।
এর আগে মেহেদি হাসান মিরাজের পাঁচ উইকেটের বদান্যতায় লিড বড় করতে পারেনি জিম্বাবুয়ে। কার নিয়ন্ত্রণে ম্যাচের ভাগ্য, কি হবে আগামী দুই দিন তা হয়তো সময়ই বলে দেবে। তবে দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে বেশ আত্মবিশ্বাসী মিরাজ। পিছিয়ে থাকলেও বাংলাদেশের হাতেই ম্যাচের ভাগ্য দেখছেন এই তারকা অলরাউন্ডার।
দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে মিরাজ বললেন, ‘এখন পর্যন্ত (ম্যাচ) আমাদের নিয়ন্ত্রণ আছে, আমি মনে করি। কারণ ওরা হয়তো ৮২ রানের লিড পেয়েছে। আমরা আজকে ভালো একটা স্কোর করেছি, হয়তো আমরা ২৫ রান পিছিয়ে আছি। যেহেতু আমাদের এক উইকেট গিয়েছে, আমাদের ব্যাটার আছে। আমরা যদি ভালো একটা টোটাল (সংগ্রহ) দিতে পারি ওদেরকে, তাহলে চতুর্থ দিন ওদের জন্য অনেক চ্যালেঞ্জ হবে এই উইকেটে।’
দ্বিতীয় দিনের দ্বিতীয় ইনিংসে যেভাবে সাবলীল ব্যাট চালিয়েছেন জয়-মুমিনুল, সেই ছন্দ তৃতীয় দিনও অব্যাহত থাকলে ভালো সংগ্রহের দিকেই হাঁটবে বাংলাদেশ। তৃতীয় দিনের শুরুতে এই জুটিতে প্রথম সেশন পার করতে পারলে অবশ্য মিরাজের বক্তব্য প্রমাণিত হতে পারে। টপ অর্ডারে বড় জুটি গড়তে পারলে লিড কাটিয়ে জিম্বাবুয়েকে বড় লক্ষ্য ছুড়ে দেওয়া সম্ভব।
সিলেটে টসে জিতে বাংলাদেশের আগে ব্যাট করার সিদ্ধান্ত পাশার দানের মতো উল্টে গিয়েছিল। ব্যাটারদের একের পর এক উইকেট বিলানোর দিনে ১৯১ রানেই থামে বাংলাদেশের ইনিংস। বল হাতেও তেমন সুবিধা করতে পারেনি হাসান-নাহিদরা। অবশ্য প্রথম দিনের বিনা উইকেটে ৬৭ রান নিয়ে শুরু করা জিম্বাবুয়েকে আজ চেপে ধরেছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। শুরুতে নাহিদের ৩ উইকেট আর শেষে মিরাজের ৫ উইকেট শিকারে বড় লিড সংগ্রহ করতে পারেনি জিম্বাবুয়ে।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
৪ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
৫ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
৬ ঘণ্টা আগে