এমনটা কি কখনো ভেবেছিলেন শুবমান গিল। নিজের প্রথম বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্নপূরণে এমন বাঁধা আসবে। নিশ্চয়ই হয়তো ঘুণাক্ষরেও কখনো ভাবেননি তিনি। দুর্দান্ত ছন্দটা যে বিশ্বকাপে রাঙাতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এখন তাঁর বিশ্বকাপই শেষ হওয়ার পথে।
টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো খেলার সুযোগ পাননি শুবমান। হঠাৎ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় তাঁর কপাল পুড়েছে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাঁকে প্রথম ম্যাচে পায়নি ভারত। গতকাল জানা যায় আফগানিস্তানের বিপক্ষেও পাবে না ভারত। এখনো শোনা যাচ্ছে ভারত–পাকিস্তানের হেভিওয়েট ম্যাচেও খেলতে পারবেন না তিনি।
শুবমান ডেঙ্গু জ্বরে এতটাই কাবু হয়েছেন যে হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয়েছে তাঁকে। ডেঙ্গু জ্বরে প্লাটিলেট কমে যাওয়ার কারণে চেন্নাইয়ের কাভেরি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। পরে অবশ্য ছাড়া পেয়েছেন ভারতীয় ব্যাটার। ছাড়া পেলেও এখনোই মাঠে ফেরা হচ্ছে না তাঁর। ফলে পাকিস্তানের বিপক্ষেও তাঁর খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা গেছে।
গতকাল এক বিবৃতিতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড লিখেছে, ‘২০২৩ সালের ৯ অক্টোবর ভারতীয় ব্যাটার শুবমান গিল দলের সঙ্গে দিল্লি যায়নি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চেন্নাইয়ে প্রথম ম্যাচটি খেলতে পারেনি ওপেনিং ব্যাটার গিল। ১১ অক্টোবর আফগানিস্তানের বিপক্ষে দিল্লিতেও খেলা হবে না তার। সে চেন্নাইয়ে চিকিৎসক দলের তত্ত্বাবধানে থাকবে।’
শুবমান পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলতে পারবেন কিনা তা আগামীকাল সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। এমনকি সেদিনই তাঁর টুর্নামেন্টে খেলার ভাগ্যেও ঠিক হতে পারে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, উদীয়মান এই ব্যাটারের বদলি নিয়েও নাকি কথা চলছে। তাঁর সুস্থ হতে যদি সময় লাগে তাহলে যশস্বী জয়সওয়াল কিংবা রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের মধ্যে একজনকে নেবে বেছে নেবে ভারত।
শেষ পর্যন্ত যদি খেলতে না পারেন তাহলে বড় দুর্ভাগা হবেন শুবমান। কেননা টুর্নামেন্ট শুরুর আগে এ বছর ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৭২.৩৫ গড়ে ১২৩০ করেছেন তিনি। ৫ ফিফটির বিপরীতে ৫ সেঞ্চুরিও করেছেন এই উদীয়মান ব্যাটার। আফসোসটা শুধু গিলের হবে না ভারতেরও হবে। কেননা এই বিশ্বকাপে তাঁকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন দেখছিল ভারত।
এমনটা কি কখনো ভেবেছিলেন শুবমান গিল। নিজের প্রথম বিশ্বকাপ খেলার স্বপ্নপূরণে এমন বাঁধা আসবে। নিশ্চয়ই হয়তো ঘুণাক্ষরেও কখনো ভাবেননি তিনি। দুর্দান্ত ছন্দটা যে বিশ্বকাপে রাঙাতে চেয়েছিলেন তিনি। কিন্তু এখন তাঁর বিশ্বকাপই শেষ হওয়ার পথে।
টুর্নামেন্ট শুরু হলেও এখনো খেলার সুযোগ পাননি শুবমান। হঠাৎ ডেঙ্গু জ্বরে আক্রান্ত হওয়ায় তাঁর কপাল পুড়েছে। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে তাঁকে প্রথম ম্যাচে পায়নি ভারত। গতকাল জানা যায় আফগানিস্তানের বিপক্ষেও পাবে না ভারত। এখনো শোনা যাচ্ছে ভারত–পাকিস্তানের হেভিওয়েট ম্যাচেও খেলতে পারবেন না তিনি।
শুবমান ডেঙ্গু জ্বরে এতটাই কাবু হয়েছেন যে হাসপাতালেও ভর্তি হতে হয়েছে তাঁকে। ডেঙ্গু জ্বরে প্লাটিলেট কমে যাওয়ার কারণে চেন্নাইয়ের কাভেরি হাসপাতালে ভর্তি করানো হয়েছিল। পরে অবশ্য ছাড়া পেয়েছেন ভারতীয় ব্যাটার। ছাড়া পেলেও এখনোই মাঠে ফেরা হচ্ছে না তাঁর। ফলে পাকিস্তানের বিপক্ষেও তাঁর খেলা নিয়ে অনিশ্চয়তা দেখা গেছে।
গতকাল এক বিবৃতিতে ভারতীয় ক্রিকেট বোর্ড লিখেছে, ‘২০২৩ সালের ৯ অক্টোবর ভারতীয় ব্যাটার শুবমান গিল দলের সঙ্গে দিল্লি যায়নি। অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে চেন্নাইয়ে প্রথম ম্যাচটি খেলতে পারেনি ওপেনিং ব্যাটার গিল। ১১ অক্টোবর আফগানিস্তানের বিপক্ষে দিল্লিতেও খেলা হবে না তার। সে চেন্নাইয়ে চিকিৎসক দলের তত্ত্বাবধানে থাকবে।’
শুবমান পাকিস্তানের বিপক্ষে খেলতে পারবেন কিনা তা আগামীকাল সিদ্ধান্ত নেওয়া হবে বলে জানা গেছে। এমনকি সেদিনই তাঁর টুর্নামেন্টে খেলার ভাগ্যেও ঠিক হতে পারে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যমগুলো জানাচ্ছে, উদীয়মান এই ব্যাটারের বদলি নিয়েও নাকি কথা চলছে। তাঁর সুস্থ হতে যদি সময় লাগে তাহলে যশস্বী জয়সওয়াল কিংবা রুতুরাজ গায়কোয়াড়ের মধ্যে একজনকে নেবে বেছে নেবে ভারত।
শেষ পর্যন্ত যদি খেলতে না পারেন তাহলে বড় দুর্ভাগা হবেন শুবমান। কেননা টুর্নামেন্ট শুরুর আগে এ বছর ওয়ানডেতে সর্বোচ্চ ৭২.৩৫ গড়ে ১২৩০ করেছেন তিনি। ৫ ফিফটির বিপরীতে ৫ সেঞ্চুরিও করেছেন এই উদীয়মান ব্যাটার। আফসোসটা শুধু গিলের হবে না ভারতেরও হবে। কেননা এই বিশ্বকাপে তাঁকে ঘিরে অনেক স্বপ্ন দেখছিল ভারত।
কাশ্মীরের পেহেলগামে নৃশংস হামলায় ২৬ পর্যটক নিহত হয়েছেন। ভারত দাবি করেছে, এর পেছনে পাকিস্তানের সম্পৃক্ততা রয়েছে। এ ইস্যুতে দুই দলের মধ্যে বিরাজ করছে উত্তেজনা। ভারত সরকার তাদের দেশে পাকিস্তানের বিভিন্ন নিউজ সাইট, ইউটিউব চ্যানেল ব্লক কেরে দিয়েছে। ক্রিকেটাররাও জড়িয়ে গেছেন বাগ্যুদ্ধে। শোয়েব আখতারের ইউটি
১১ ঘণ্টা আগেসাত বছর চলছে সাদমান ইসলামের আন্তর্জাতিক ক্যারিয়ারের। চট্টগ্রাম টেস্টের দ্বিতীয় দিন দেখা পেয়েছেন নিজের দ্বিতীয় টেস্ট সেঞ্চুরি, সঙ্গে পূর্ণ করলেন ১০০০ রান। বাংলাদেশের ১৮ তম ক্রিকেটার হিসেবে ১ হাজার রান সাদমানের।
১২ ঘণ্টা আগে৩ উইকেটে ২০৪ রান নিয়ে চা বিরতিতে যায় বাংলাদেশ দল। তৃতীয় সেশনেও ব্যাটিংটা ভালোই করছিলেন স্বাগতিক ব্যাটাররা। দলীয় ২৫৯ রান পর্যন্ত ছিল সেই তিন উইকেটই। কিন্তু শেষ বিকেলে ভিনসেন্ট মাসেকেসার ঘূর্ণি জাদুতে বেশ এলোমেলো হয়ে যায় ব্যাটিং। শেষ ৩০ রানে ৪ উইকেট হারিয়েছে তারা। তবু ৬৪ রানের লিড নিয়ে তৃতীয় দিন শেষ
১৪ ঘণ্টা আগে