নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
রিশাদ হোসেন আর নাহিদ রানাকে নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ ছিল না বাংলাদেশ ক্রিকেটের। তাঁরা দুজন পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে বেশ কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের মধ্যে কীভাবে দেশে ফিরবেন, এ নিয়েই ছিল যত চিন্তা। পাকিস্তানে ভয়ংকর কয়েক দিন কাটিয়ে রিশাদ-রানা নিরাপদে আজ দেশে ফিরেছেন।
আজ বিকেলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রিশাদ জানালেন কী ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে তাঁদের পড়তে হয়েছিল। যুদ্ধ-পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ দলের তরুণ লেগ স্পিনার নিজেদের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা নিয়ে বললেন, ‘পাকিস্তানে যখন ভারত আক্রমণ করল, তখন একটু আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। ভয় লাগছিল, কিন্তু সবাই পাশে ছিল। বিসিবি, পরিবার, পিএসএল কর্তৃপক্ষ—সবাই যোগাযোগ রেখেছে। আমার সঙ্গে নাহিদ রানা ছিল, ও একটু ঘাবড়ে গিয়েছিল। আমি বলেছিলাম, আল্লাহ আছেন।’
পিএসএল খেলতে যাওয়া সব বিদেশি ক্রিকেটাররাই ঘাবড়ে গিয়েছিলেন। সংঘাতের সময় প্রায় সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সে অভিজ্ঞতা নিয়ে রিশাদ বললেন, ‘আমাদের সঙ্গে যারা বিদেশি খেলোয়াড় ছিল, তারা অনেক ডিপ্রেশনে ছিল—কীভাবে ফিরবে, সেটাই বুঝতে পারছিল না। (অবশেষে) আমরা যখন বিমানবন্দরে পৌঁছাই, তার ২০ মিনিট পরই বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। আল্লাহর রহমতে পাকিস্তান থেকে নিরাপদে ফিরতে পেরেছি, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় কথা।’
নিরাপদে তো দেশে ফিরলেন। কিন্তু কদিন পর যে পাকিস্তান সফরের কথা বাংলাদেশ দলের। এই সফর নিয়ে রিশাদ তাঁর জায়গা থেকে কিছুই বলার অবস্থায় নেই,, ‘পাকিস্তানে আমরা যাব কি না, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার কিছু নেই। সবাই জানে পরিস্থিতি কী, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সবাই দেখছে।’
বিসিবি জানিয়েছে, দলের নিরাপত্তা তাদের কাছে সর্বোচ্চ গুরুত্ব পাচ্ছে। তবে স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে সব ধরনের সামরিক অভিযান বন্ধে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান, কার্যকর আজ বিকেল ৫টা থেকে। নতুন পরিস্থিতিতে কী বিসিবি-পিসিবি কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাই দেখার।
রিশাদ হোসেন আর নাহিদ রানাকে নিয়ে দুশ্চিন্তার শেষ ছিল না বাংলাদেশ ক্রিকেটের। তাঁরা দুজন পাকিস্তান সুপার লিগ (পিএসএল) খেলতে গিয়ে বেশ কঠিন পরিস্থিতির মধ্যে পড়ে গিয়েছিলেন। ভারত-পাকিস্তান যুদ্ধের মধ্যে কীভাবে দেশে ফিরবেন, এ নিয়েই ছিল যত চিন্তা। পাকিস্তানে ভয়ংকর কয়েক দিন কাটিয়ে রিশাদ-রানা নিরাপদে আজ দেশে ফিরেছেন।
আজ বিকেলে হজরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে রিশাদ জানালেন কী ভীতিকর পরিস্থিতির মধ্যে তাঁদের পড়তে হয়েছিল। যুদ্ধ-পরিস্থিতিতে বাংলাদেশ দলের তরুণ লেগ স্পিনার নিজেদের ভয়ংকর অভিজ্ঞতা নিয়ে বললেন, ‘পাকিস্তানে যখন ভারত আক্রমণ করল, তখন একটু আতঙ্ক তৈরি হয়েছিল। ভয় লাগছিল, কিন্তু সবাই পাশে ছিল। বিসিবি, পরিবার, পিএসএল কর্তৃপক্ষ—সবাই যোগাযোগ রেখেছে। আমার সঙ্গে নাহিদ রানা ছিল, ও একটু ঘাবড়ে গিয়েছিল। আমি বলেছিলাম, আল্লাহ আছেন।’
পিএসএল খেলতে যাওয়া সব বিদেশি ক্রিকেটাররাই ঘাবড়ে গিয়েছিলেন। সংঘাতের সময় প্রায় সব আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। সে অভিজ্ঞতা নিয়ে রিশাদ বললেন, ‘আমাদের সঙ্গে যারা বিদেশি খেলোয়াড় ছিল, তারা অনেক ডিপ্রেশনে ছিল—কীভাবে ফিরবে, সেটাই বুঝতে পারছিল না। (অবশেষে) আমরা যখন বিমানবন্দরে পৌঁছাই, তার ২০ মিনিট পরই বোমা বিস্ফোরণ ঘটে। আল্লাহর রহমতে পাকিস্তান থেকে নিরাপদে ফিরতে পেরেছি, সেটাই এখন সবচেয়ে বড় কথা।’
নিরাপদে তো দেশে ফিরলেন। কিন্তু কদিন পর যে পাকিস্তান সফরের কথা বাংলাদেশ দলের। এই সফর নিয়ে রিশাদ তাঁর জায়গা থেকে কিছুই বলার অবস্থায় নেই,, ‘পাকিস্তানে আমরা যাব কি না, সে বিষয়ে পরামর্শ দেওয়ার কিছু নেই। সবাই জানে পরিস্থিতি কী, সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমেও সবাই দেখছে।’
বিসিবি জানিয়েছে, দলের নিরাপত্তা তাদের কাছে সর্বোচ্চ গুরুত্ব পাচ্ছে। তবে স্থল, সমুদ্র ও আকাশপথে সব ধরনের সামরিক অভিযান বন্ধে সম্মত হয়েছে ভারত-পাকিস্তান, কার্যকর আজ বিকেল ৫টা থেকে। নতুন পরিস্থিতিতে কী বিসিবি-পিসিবি কী সিদ্ধান্ত নেয়, সেটাই দেখার।
জয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
৫ ঘণ্টা আগেরাজস্থান রয়্যালসের প্রধান কোচের ভূমিকায় এর আগেও ছিলেন কুমার সাঙ্গাকারা। আইপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজিটিতে পুরোনো দায়িত্বে ফিরছেন শ্রীলঙ্কার এই কিংবদন্তি ক্রিকেটার। এমনটাই জানিয়েছে ভারতের ক্রিকেটভিত্তিক সংবাদমাধ্যম ইএসপিএনক্রিকইনফো।
৬ ঘণ্টা আগেআগের দিন বাংলাদেশকে হারিয়ে ফাইনালে নাম লেখায় ভারত। তাই আজ বাংলাদেশ-পাকিস্তানের সুপার ফোরের লড়াইটি হয়ে দাঁড়ায় এশিয়া কাপের অলিখিত সেমিফাইনাল। যে দল জিতবে সে দলই নাম লেখাবে ফাইনাল।
৭ ঘণ্টা আগেমোস্তাফিজুর রহমানের বল সালমান আলী আগার ব্যাট ছুঁয়ে চলে গিয়েছিল উইকেটের পেছনে থাকা জাকের আলীর গ্লাভসে। বোলার-ফিল্ডাররা আবেদন করলেও আউট দেননি আম্পায়ার। তবে রিভিউ নিয়ে জয়ী হয়েছে বাংলাদেশ। দলের বিপর্যয়ে যখন ব্যাটিং দৃঢ়তা দেখানোর কথা, তখনই দলের বিপদ বাড়িয়ে ফিরে গেলেন অধিনায়ক সালমান।
৮ ঘণ্টা আগে