টি-টোয়েন্টির যুগে টেস্ট ক্রিকেটের ঐতিহ্য ধরে রাখতে আইসিসির নতুন টুর্নামেন্ট বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এসেছে বেশ ক’ বছর হয়। তারপরও ক্রিকেটের আদি সংস্করণ নিয়ে উদ্বিগ্নতা কাটেনি। সম্প্রতি নিউজিল্যান্ড সফরের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার একেবারে আনকোরা টেস্ট দল দেখে সেই শঙ্কা আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।
১০ জানুয়ারি থেকে শুরু ঘরোয়া ফ্র্যাঞ্চাইজি এসএ ২০ লিগ খেলতে প্রোটিয়াদের বেশির ভাগ তারকা কিউইদের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে নেই। বাধ্য হয়ে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকাকে ঘোষণা করতে হয়েছে দ্বিতীয় সারির দল। নেতৃত্ব দেওয়া হয়েছে এমন একজনকে, এখনো যাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই অভিষেক হয়নি। টেস্টের প্রতি প্রোটিয়াদের অনীহা দেখে সমালোচনা করেছিলেন স্টিভ ওয়াহ। এবার আকার-ইঙ্গিতে এবি ডি ভিলিয়ার্সও বুঝিয়ে দিলেন, টেস্টের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি লিগের ‘দ্বন্দ্বে’ তিনি বিরক্ত।
টি-টোয়েন্টি লিগের কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে আর একই কারণে দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারতের টেস্ট সিরিজটি হয়েছে দুই ম্যাচের—এমনটাই মনে করেন সাবেক প্রোটিয়া অধিনায়ক। এ প্রসঙ্গে ডি ভিলিয়ার্স নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন, ‘তৃতীয় টেস্ট না হওয়ায় আমি খুশি নই। বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি লিগের উত্থানকে এর জন্য দোষারোপ করতে হবে আপনার। জানি না, কাকে দোষ দেব। তবে বুঝতে পারি, ভুল কিছু হচ্ছে। আপনি যদি সব দলকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে এবং বিশ্বের সেরা দলকে দেখতে চান তবে কিছু একটা পাল্টাতে হবে।’
এবারও দুটি টেস্ট খেলতে ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফরে যাবে প্রোটিয়ারা। এ সময় চলবে টানা এক মাসের এসএ ২০ লিগের দ্বিতীয় সংস্করণ। অর্থনৈতিক কারণে এই লিগে খেলাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞরা। আর সেটিই টেস্ট ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে ডি ভিলিয়ার্সকে।
সাবেক প্রোটিয়া অধিনায়ক ডি ভিলিয়ার্স বলেছেন, ‘এটি (নিউজিল্যান্ড সফরের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল) ক্রিকেট বিশ্বকে খুবই নাড়া দিয়েছে এবং এটিই পরিষ্কার করে দিয়েছে, টেস্ট ক্রিকেট কঠিন সংকটে। এমনকি ওয়ানডে ক্রিকেটও। পুরো সিস্টেম টি-টোয়েন্টির দিকে ঘুরে যাচ্ছে। খেলোয়াড়, বোর্ড এবং কোচেরা আরও অধিক টাকা আয়ের দিকে ঝুঁকছে। তাদের পরিবারের কথা চিন্তা করে তাদের চিন্তাকে দোষারোপও করতে পারবেন না।’
টি-টোয়েন্টির যুগে টেস্ট ক্রিকেটের ঐতিহ্য ধরে রাখতে আইসিসির নতুন টুর্নামেন্ট বিশ্ব টেস্ট চ্যাম্পিয়নশিপ এসেছে বেশ ক’ বছর হয়। তারপরও ক্রিকেটের আদি সংস্করণ নিয়ে উদ্বিগ্নতা কাটেনি। সম্প্রতি নিউজিল্যান্ড সফরের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার একেবারে আনকোরা টেস্ট দল দেখে সেই শঙ্কা আবারও মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।
১০ জানুয়ারি থেকে শুরু ঘরোয়া ফ্র্যাঞ্চাইজি এসএ ২০ লিগ খেলতে প্রোটিয়াদের বেশির ভাগ তারকা কিউইদের বিপক্ষে টেস্ট সিরিজে নেই। বাধ্য হয়ে ক্রিকেট দক্ষিণ আফ্রিকাকে ঘোষণা করতে হয়েছে দ্বিতীয় সারির দল। নেতৃত্ব দেওয়া হয়েছে এমন একজনকে, এখনো যাঁর আন্তর্জাতিক ক্রিকেটেই অভিষেক হয়নি। টেস্টের প্রতি প্রোটিয়াদের অনীহা দেখে সমালোচনা করেছিলেন স্টিভ ওয়াহ। এবার আকার-ইঙ্গিতে এবি ডি ভিলিয়ার্সও বুঝিয়ে দিলেন, টেস্টের সঙ্গে টি-টোয়েন্টি লিগের ‘দ্বন্দ্বে’ তিনি বিরক্ত।
টি-টোয়েন্টি লিগের কারণে এ পরিস্থিতি তৈরি হয়েছে আর একই কারণে দক্ষিণ আফ্রিকা-ভারতের টেস্ট সিরিজটি হয়েছে দুই ম্যাচের—এমনটাই মনে করেন সাবেক প্রোটিয়া অধিনায়ক। এ প্রসঙ্গে ডি ভিলিয়ার্স নিজের ইউটিউব চ্যানেলে বলেছেন, ‘তৃতীয় টেস্ট না হওয়ায় আমি খুশি নই। বিশ্বজুড়ে টি-টোয়েন্টি লিগের উত্থানকে এর জন্য দোষারোপ করতে হবে আপনার। জানি না, কাকে দোষ দেব। তবে বুঝতে পারি, ভুল কিছু হচ্ছে। আপনি যদি সব দলকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে এবং বিশ্বের সেরা দলকে দেখতে চান তবে কিছু একটা পাল্টাতে হবে।’
এবারও দুটি টেস্ট খেলতে ফেব্রুয়ারিতে নিউজিল্যান্ড সফরে যাবে প্রোটিয়ারা। এ সময় চলবে টানা এক মাসের এসএ ২০ লিগের দ্বিতীয় সংস্করণ। অর্থনৈতিক কারণে এই লিগে খেলাকে প্রাধান্য দিচ্ছেন দক্ষিণ আফ্রিকার অভিজ্ঞরা। আর সেটিই টেস্ট ক্রিকেটের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বিগ্ন করে তুলেছে ডি ভিলিয়ার্সকে।
সাবেক প্রোটিয়া অধিনায়ক ডি ভিলিয়ার্স বলেছেন, ‘এটি (নিউজিল্যান্ড সফরের জন্য দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট দল) ক্রিকেট বিশ্বকে খুবই নাড়া দিয়েছে এবং এটিই পরিষ্কার করে দিয়েছে, টেস্ট ক্রিকেট কঠিন সংকটে। এমনকি ওয়ানডে ক্রিকেটও। পুরো সিস্টেম টি-টোয়েন্টির দিকে ঘুরে যাচ্ছে। খেলোয়াড়, বোর্ড এবং কোচেরা আরও অধিক টাকা আয়ের দিকে ঝুঁকছে। তাদের পরিবারের কথা চিন্তা করে তাদের চিন্তাকে দোষারোপও করতে পারবেন না।’
পাকিস্তানের বিপক্ষে অলিখিত সেমিফাইনালটা লিটন দাসকে দেখতে হয়েছে ডাগ আউটে বসে। দুবাইয়ে তাওহীদ হৃদয়, পারভেজ হোসেন ইমন, জাকের আলী অনিকদের একের পর এক আত্মাহুতি দেখে লিটনের মুখটা বেশ ফ্যাকাশে দেখিয়েছে। ওয়াসিম আকরামের মতে লিটন থাকলে ম্যাচের ফল অন্য কিছু হতেও পারত।
১০ মিনিট আগেজিতলেই ফাইনাল—দুবাইয়ে গত রাতে সুপার ফোরের বাংলাদেশ-পাকিস্তান ম্যাচটা ছিল এমনই। অলিখিত সেমিফাইনালে প্রথম ইনিংস শেষে বাংলাদেশের ফাইনাল খেলা মনে হচ্ছিল সময়ের ব্যাপার মাত্র। কিন্তু ‘আনপ্রেডিক্টেবল’ পাকিস্তান কখন যে পাশার দান উল্টে দেবে, সেটা বোঝা মুশকিল।
৪৩ মিনিট আগেদুবাইয়ে গত রাতে বাংলাদেশ-পাকিস্তান সুপার ফোরের ম্যাচে ছিল না কোনো জটিল সমীকরণের খেলা। অলিখিত সেমিফাইনালের বাধা যে টপকতে পারবে, সেই দল কাটবে ফাইনালের টিকিট। বাংলাদেশ সেখানে নিজেদের হাতে থাকা ম্যাচ ফস্কেছে বলে মনে করেন ওয়াসিম আকরাম।
১ ঘণ্টা আগেজয়ের জন্য ১৩৬ রানের লক্ষ্যটা কি খুব বড় ছিল? মোটেও না। কিন্তু মাঝারি মানের এই লক্ষ্যতাড়ায় শুরু থেকেই বাংলাদেশের ব্যাটাররা যে অস্থিরতা দেখালেন, স্ট্যাম্পের বাইরের বল চেজ করে খেলতে গিয়ে আত্মাহুতি দিলেন নিজেদের, তাতে ম্যাচটি যাঁরা দেখেছেন তাঁদের উপলব্ধি এটাই—এই দলের শেখার এখনো অনেক বাকি!
১১ ঘণ্টা আগে