পাঁচ বছর পর ভারতে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলতে গিয়ে বাংলাদেশের ভরাডুবি হয়েছে। ২ টেস্ট, ৩ টি-টোয়েন্টি—৫ ম্যাচের প্রতিটিতেই বাজেভাবে হেরেছে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর টোটকা দিলেন তাওহীদ হৃদয়।
১২৭, ১৩৫, ১৬৪—টি-টোয়েন্টি সিরিজের তিন ম্যাচে বাংলাদেশের দলীয় স্কোরই বলে দিচ্ছে এই সংস্করণে তারা কতটা পিছিয়ে। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গত রাতে ভারত ২৯৭ রান করার পর সেটা আরও স্পষ্ট হয়েছে। বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে রেকর্ড বই তছনছ করে ফেলেন সঞ্জু স্যামসন-সূর্যকুমার যাদবরা। ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছে ১৩৩ রানে। বিব্রতকর এই পরাজয়ের ম্যাচে ৪২ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৩ রান করে অপরাজিত থাকেন হৃদয়।
ম্যাচ শেষে রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনে যখন হৃদয় এলেন, তখন তাঁর কাছে প্রশ্ন টেকনিকের দিক থেকে ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পিছিয়ে রয়েছে কিনা। বাংলাদেশের ২৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় ভালো প্রশ্ন করেছেন। আমরা বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই উইকেটটা পড়তে পারি না। বেশির ভাগ ম্যাচ খেলি মিরপুরে। চট্টগ্রামে খেললে আমরা জানি কী হতে পারে। এটাও একটা কারণ হতে পারে।’
গোয়ালিয়র, দিল্লি, হায়দরাবাদ—বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের তিনটি টি-টোয়েন্টি হয়েছে তিন ভেন্যুতে। তিন ভেন্যুতেই ভারতের ব্যাটাররা রীতিমতো তান্ডব চালিয়েছে। যেখানে অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে একটা পর্যায়ে ভারতের স্কোর ছিল ৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৪৫ রান। সেখান থেকে রিংকু সিং, নীতিশ কুমার রেড্ডি,হার্দিক পান্ডিয়াদের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে স্বাগতিকেরা করে ৯ উইকেটে ২২১ রান। বাংলাদেশের উন্নতিতে ফ্ল্যাট উইকেটে খেলার তাগিদ হৃদয়ের, ‘অন্য জায়গায় একেক দিন একেক রকম উইকেট থাকে। তাই উইকেট নিয়ে ধারণা করা কঠিন হয় আমাদের কাছে। আমার মনে হয়েছে, যদি ভালো উইকেটে খেলতে থাকি, তাহলে রাতারাতি পরিবর্তন হবে না। তবে আমরা দিন দিন উন্নতি করতে পারব ইনশা আল্লাহ।’
২০০৮ থেকে শুরু করে আইপিএল ইতিহাসে ২৫০ বা তার বেশি রান হয়েছে ১০ ইনিংসে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭৭ রান সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এ বছরের শুরুতেই করেছিল রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে। অথচ বিপিএলে দলীয় সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর ২৩৯ রান। আইপিএল-বিপিএল তুলনায় না গিয়ে হৃদয় বলেন,‘বিপিএলের সঙ্গে আইপিএলের তুলনা করতে চাচ্ছি না। শুধু উইকেটের কথা চিন্তা করলে হবে না। স্কিলেও আমাদের উন্নতি করতে হবে। আমাদের চিন্তাভাবনাও ঠিক করতে হবে। আমাদের অনেক জায়গায় উন্নতির জায়গা রয়েছে। আশা করি আমরা আস্তে আস্তে এটা ভালো করব ইনশা আল্লাহ।’
আরও পড়ুন:
পাঁচ বছর পর ভারতে দ্বিপক্ষীয় সিরিজ খেলতে গিয়ে বাংলাদেশের ভরাডুবি হয়েছে। ২ টেস্ট, ৩ টি-টোয়েন্টি—৫ ম্যাচের প্রতিটিতেই বাজেভাবে হেরেছে নাজমুল হোসেন শান্তর নেতৃত্বাধীন বাংলাদেশ। এমন পরিস্থিতি থেকে ঘুরে দাঁড়ানোর টোটকা দিলেন তাওহীদ হৃদয়।
১২৭, ১৩৫, ১৬৪—টি-টোয়েন্টি সিরিজের তিন ম্যাচে বাংলাদেশের দলীয় স্কোরই বলে দিচ্ছে এই সংস্করণে তারা কতটা পিছিয়ে। হায়দরাবাদের রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে গত রাতে ভারত ২৯৭ রান করার পর সেটা আরও স্পষ্ট হয়েছে। বাংলাদেশের বোলারদের বেধড়ক পিটিয়ে রেকর্ড বই তছনছ করে ফেলেন সঞ্জু স্যামসন-সূর্যকুমার যাদবরা। ধবলধোলাই এড়ানোর ম্যাচে বাংলাদেশ হেরেছে ১৩৩ রানে। বিব্রতকর এই পরাজয়ের ম্যাচে ৪২ বলে ৫ চার ও ৩ ছক্কায় ৬৩ রান করে অপরাজিত থাকেন হৃদয়।
ম্যাচ শেষে রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামের সংবাদ সম্মেলনে যখন হৃদয় এলেন, তখন তাঁর কাছে প্রশ্ন টেকনিকের দিক থেকে ভারতের চেয়ে বাংলাদেশের ক্রিকেটাররা পিছিয়ে রয়েছে কিনা। বাংলাদেশের ২৩ বছর বয়সী ক্রিকেটার বলেন, ‘আমার কাছে মনে হয় ভালো প্রশ্ন করেছেন। আমরা বেশির ভাগ খেলোয়াড়ই উইকেটটা পড়তে পারি না। বেশির ভাগ ম্যাচ খেলি মিরপুরে। চট্টগ্রামে খেললে আমরা জানি কী হতে পারে। এটাও একটা কারণ হতে পারে।’
গোয়ালিয়র, দিল্লি, হায়দরাবাদ—বাংলাদেশ-ভারত সিরিজের তিনটি টি-টোয়েন্টি হয়েছে তিন ভেন্যুতে। তিন ভেন্যুতেই ভারতের ব্যাটাররা রীতিমতো তান্ডব চালিয়েছে। যেখানে অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টিতে একটা পর্যায়ে ভারতের স্কোর ছিল ৬ ওভারে ৩ উইকেটে ৪৫ রান। সেখান থেকে রিংকু সিং, নীতিশ কুমার রেড্ডি,হার্দিক পান্ডিয়াদের বিস্ফোরক ব্যাটিংয়ে স্বাগতিকেরা করে ৯ উইকেটে ২২১ রান। বাংলাদেশের উন্নতিতে ফ্ল্যাট উইকেটে খেলার তাগিদ হৃদয়ের, ‘অন্য জায়গায় একেক দিন একেক রকম উইকেট থাকে। তাই উইকেট নিয়ে ধারণা করা কঠিন হয় আমাদের কাছে। আমার মনে হয়েছে, যদি ভালো উইকেটে খেলতে থাকি, তাহলে রাতারাতি পরিবর্তন হবে না। তবে আমরা দিন দিন উন্নতি করতে পারব ইনশা আল্লাহ।’
২০০৮ থেকে শুরু করে আইপিএল ইতিহাসে ২৫০ বা তার বেশি রান হয়েছে ১০ ইনিংসে। দ্বিতীয় সর্বোচ্চ ২৭৭ রান সানরাইজার্স হায়দরাবাদ এ বছরের শুরুতেই করেছিল রাজীব গান্ধী স্টেডিয়ামে। অথচ বিপিএলে দলীয় সর্বোচ্চ দলীয় স্কোর ২৩৯ রান। আইপিএল-বিপিএল তুলনায় না গিয়ে হৃদয় বলেন,‘বিপিএলের সঙ্গে আইপিএলের তুলনা করতে চাচ্ছি না। শুধু উইকেটের কথা চিন্তা করলে হবে না। স্কিলেও আমাদের উন্নতি করতে হবে। আমাদের চিন্তাভাবনাও ঠিক করতে হবে। আমাদের অনেক জায়গায় উন্নতির জায়গা রয়েছে। আশা করি আমরা আস্তে আস্তে এটা ভালো করব ইনশা আল্লাহ।’
আরও পড়ুন:
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
৮ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১০ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১০ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১১ ঘণ্টা আগে