গত দুই বিশ্বকাপের মতো ২০২৩ বিশ্বকাপেও শুরুটা বাজে হয়েছিল আফগানিস্তানের। বাংলাদেশ, ভারত-এশিয়ার এই দুই দলের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছিল আফগানরা। বিধ্বস্ত আফগানরা গতকাল ঘুরে দাঁড়ায় দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে। ইংল্যান্ডকে ৬৯ রানে হারিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দেয় আফগানরা। এই জয় বিশ্বকাপে আফগানদের অনেক আত্মবিশ্বাসী করেছে বলে মনে করেন অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদী।
দিল্লিতে গতকাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হওয়ার আগে ওয়ানডে বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের জয় ছিল ১ টি। ২০১৫ সালে নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপে ডানেডিনে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আফগানরা পেয়েছিল ১ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়। এরপর গুনে গুনে টানা ১৪ ম্যাচ হারে আফগানরা। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২৮৪ রান করলেও জয় নিয়ে খোদ আফগান সমর্থকেরা হয়তো অতটা আশাবাদী ছিলেন না। একেই তো ইংল্যান্ড ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন, তার ওপর অনেক পরিসংখ্যান তাদের পক্ষেও কথা বলছিল। ম্যাচের চিত্র পাল্টাতে থাকে মুজিব-রশিদ-নবীর ঘূর্ণি জাদুতে হাঁসফাঁস করা ইংল্যান্ড ৪০.৩ ওভারে অলআউট হয়ে যায় ২১৫ রানে। ১০ উইকেটের ৮টিই নিয়েছেন আফগান স্পিন ত্রয়ী। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়কে নিজেদের ইতিহাসের সেরা জয় মনে করছেন শাহিদী। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘আমি সত্যিই খুব খুশি। সতীর্থরাও অনেক খুশি। এটা আমাদের সেরা জয়। পরের ম্যাচের আত্মবিশ্বাস আমরা পেয়ে গেছি। আমি সত্যিই খুব গর্বিত।’
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে আফগানিস্তানের শুরুটা হয়েছিল আক্রমণাত্মক। প্রথম ১৪ ওভার শেষে আফগানদের স্কোর দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ১০৬ রান। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা আফগানদের স্কোর এক পর্যায়ে হয়েছে ৩৬.১ ওভার শেষে ৬ উইকেটে ১৯০ রান। শেষ পর্যন্ত তারা ৪৯.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে শাহিদীর দল করেছে ২৮৪ রান। নাজিবুল্লাহ জাদরানের পরিবর্তে আসা ইকরাম আলি খিল ফিফটি করেছেন। অষ্টম উইকেটে ইকরাম আলি খিল-মুজিব উর রহমান ২৫ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়েছেন।
সতীর্থদের প্রশংসা ঝরেছে শাহিদীর কণ্ঠে। আফগান অধিনায়কের ভাষ্য, ‘ওপেনারদের (রহমানুল্লাহ গুরবাজ, ইবরাহিম জাদরান) কৃতিত্ব দেওয়া উচিত। তারা দারুণ শুরু এনে দিয়েছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা বেশ কিছু উইকেট মিডল ওভারে দ্রুত হারিয়েছি। ইকরাম গত দুই বছর আমাদের সঙ্গে থাকলেও তেমন সুযোগ পায়নি। তার ওপর আমার বিশ্বাস ছিল। সুযোগ দিলাম এবং আস্থার প্রতিদান সে (ইকরাম) দিয়েছে। মুজিব দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছে। আমাদের জন্য কিছু রান করেছে।’
গত দুই বিশ্বকাপের মতো ২০২৩ বিশ্বকাপেও শুরুটা বাজে হয়েছিল আফগানিস্তানের। বাংলাদেশ, ভারত-এশিয়ার এই দুই দলের কাছে বিধ্বস্ত হয়েছিল আফগানরা। বিধ্বস্ত আফগানরা গতকাল ঘুরে দাঁড়ায় দিল্লির অরুণ জেটলি স্টেডিয়ামে। ইংল্যান্ডকে ৬৯ রানে হারিয়ে ক্রিকেট বিশ্বকে চমকে দেয় আফগানরা। এই জয় বিশ্বকাপে আফগানদের অনেক আত্মবিশ্বাসী করেছে বলে মনে করেন অধিনায়ক হাশমাতুল্লাহ শাহিদী।
দিল্লিতে গতকাল বিশ্বচ্যাম্পিয়ন ইংল্যান্ডের মুখোমুখি হওয়ার আগে ওয়ানডে বিশ্বকাপে আফগানিস্তানের জয় ছিল ১ টি। ২০১৫ সালে নিজেদের প্রথম বিশ্বকাপে ডানেডিনে স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে আফগানরা পেয়েছিল ১ উইকেটের রুদ্ধশ্বাস জয়। এরপর গুনে গুনে টানা ১৪ ম্যাচ হারে আফগানরা। টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে ২৮৪ রান করলেও জয় নিয়ে খোদ আফগান সমর্থকেরা হয়তো অতটা আশাবাদী ছিলেন না। একেই তো ইংল্যান্ড ডিফেন্ডিং চ্যাম্পিয়ন, তার ওপর অনেক পরিসংখ্যান তাদের পক্ষেও কথা বলছিল। ম্যাচের চিত্র পাল্টাতে থাকে মুজিব-রশিদ-নবীর ঘূর্ণি জাদুতে হাঁসফাঁস করা ইংল্যান্ড ৪০.৩ ওভারে অলআউট হয়ে যায় ২১৫ রানে। ১০ উইকেটের ৮টিই নিয়েছেন আফগান স্পিন ত্রয়ী। ইংল্যান্ডের বিপক্ষে জয়কে নিজেদের ইতিহাসের সেরা জয় মনে করছেন শাহিদী। ম্যাচ শেষে পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠানে আফগান অধিনায়ক বলেন, ‘আমি সত্যিই খুব খুশি। সতীর্থরাও অনেক খুশি। এটা আমাদের সেরা জয়। পরের ম্যাচের আত্মবিশ্বাস আমরা পেয়ে গেছি। আমি সত্যিই খুব গর্বিত।’
টস হেরে প্রথমে ব্যাটিং পেয়ে আফগানিস্তানের শুরুটা হয়েছিল আক্রমণাত্মক। প্রথম ১৪ ওভার শেষে আফগানদের স্কোর দাঁড়ায় বিনা উইকেটে ১০৬ রান। নিয়মিত বিরতিতে উইকেট হারাতে থাকা আফগানদের স্কোর এক পর্যায়ে হয়েছে ৩৬.১ ওভার শেষে ৬ উইকেটে ১৯০ রান। শেষ পর্যন্ত তারা ৪৯.৫ ওভারে সব উইকেট হারিয়ে শাহিদীর দল করেছে ২৮৪ রান। নাজিবুল্লাহ জাদরানের পরিবর্তে আসা ইকরাম আলি খিল ফিফটি করেছেন। অষ্টম উইকেটে ইকরাম আলি খিল-মুজিব উর রহমান ২৫ বলে ৪৪ রানের জুটি গড়েছেন।
সতীর্থদের প্রশংসা ঝরেছে শাহিদীর কণ্ঠে। আফগান অধিনায়কের ভাষ্য, ‘ওপেনারদের (রহমানুল্লাহ গুরবাজ, ইবরাহিম জাদরান) কৃতিত্ব দেওয়া উচিত। তারা দারুণ শুরু এনে দিয়েছিল। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমরা বেশ কিছু উইকেট মিডল ওভারে দ্রুত হারিয়েছি। ইকরাম গত দুই বছর আমাদের সঙ্গে থাকলেও তেমন সুযোগ পায়নি। তার ওপর আমার বিশ্বাস ছিল। সুযোগ দিলাম এবং আস্থার প্রতিদান সে (ইকরাম) দিয়েছে। মুজিব দুর্দান্ত ব্যাটিং করেছে। আমাদের জন্য কিছু রান করেছে।’
আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে ঘরের মাঠে অস্ট্রেলিয়ার রান তাড়া করে জয়ের রেকর্ড ছিল ১৫৮। ২০০৯ সালে ব্রিসবেনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে এবং ২০২২ সালে পার্থে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে এই রান তাড়া করে জিতেছিল অস্ট্রেলিয়া। সেই রেকর্ড ভেঙে গতকাল কেয়ার্নসে নতুন রেকর্ড গড়ল অস্ট্রেলিয়া।
৪ ঘণ্টা আগেপাকিস্তান শাহিনসের কাছে বাজেভাবে হেরে অস্ট্রেলিয়ায় টপ এন্ড টি-টোয়েন্টি সিরিজ শুরু করেছিল বাংলাদেশ ‘এ’। তবে দ্বিতীয় ম্যাচেই ঘুরে দাঁড়িয়েছে বাংলাদেশ। আজ ডারউইনে নেপাল জাতীয় দলকে হারিয়েছে ৩২ রানে।
৫ ঘণ্টা আগেআসছে অক্টোবরে আফগানিস্তানের বিপক্ষে সংযুক্ত আরব আমিরাতে সাদা বলের সিরিজ খেলবে বাংলাদেশ। ৩টি টি-টোয়েন্টি ও সমান ম্যাচের একটি ওয়ানডে সিরিজের সূচিও গতকাল আনুষ্ঠানিকভাবে প্রকাশ করেছে আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি)।
৭ ঘণ্টা আগেএএফসি চ্যাম্পিয়নস লিগে একই গ্রুপে পড়েছে ভারতীয় ক্লাব এফসি গোয়া ও সৌদি ক্লাব আল নাসর। সব ঠিক থাকলে ভারতে আসছেন ক্রিস্টিয়ানো রোনালদো। সেজন্য ম্যাচটি রূপ নিয়েছে ঐতিহাসিকে। এফসি গোয়ার প্রধান নির্বাহী রবি পুষ্কুরের কাছে তা জীবনে একবার আসার মতো মুহূর্ত।
৮ ঘণ্টা আগে