নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ কি থাকছেন? এই বড় প্রশ্নের উত্তরে রহস্যই রেখেছেন বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন। তবে দলে মাহমুদউল্লাহ থাকা না থাকা নিয়ে আলোচনা চলছে, সেটা অস্বীকার করেননি সুজন। দল চূড়ান্ত করার টেবিলে মাহমুদউল্লাহ থাকলে এবং না থাকলে-দুই ক্ষেত্রেই বিতর্ক চান তিনি।
বিশ্বকাপের বাংলাদেশ দল অনেকটাই চূড়ান্ত। দু-একটি জায়গা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলছে। এর মধ্যে মাহমুদউল্লাহর থাকা না থাকা অন্যতম। লম্বা সময় ধরে ব্যাটিংয়ে নিজের সেরা অবস্থায় নেই মাহমুদউল্লাহ। মিরপুরে শ্রীধরণ শ্রীরামের বিশেষ ক্যাম্পের প্রথম দিন শেষে বিশ্বকাপ দলে তাঁকে রাখা হবে কি না প্রশ্নে সুজন বলেন, ‘রিয়াদ যেহেতু ক্যাম্পে আছে, এত বছর ধরে খেলছে, সাদা বলে আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওর জায়গাটা (মিডল অর্ডার) অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এটা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি যে, তা নয়। আমাদের মাথায় অবশ্যই আছে বিষয়টা। যখন দল হবে, তখন সিদ্ধান্ত হবে।’
মাহমুদউল্লাহ যদি দলে থাকেন, তাহলে কেন থাকবেন সেটা নিয়ে আলোচনা চান সুজন। একইসঙ্গে মাহমুদউল্লাহ যদি নাও থাকেন, সেটা নিয়েও বিতর্ক চান সুজন। তিনি বলেছেন, 'রিয়াদ থাকবে কি থাকবে না, দলে ওর প্রয়োজন আছে কি নেই, সেটা আমরা চিন্তা করব। তবে আমি মনে করি, রিয়াদ আমাদের জন্য এখনো গুরত্বপূর্ণ। কথা যে হচ্ছে না, তা নয়। তবে মূল সিলেকশনে বসলে তর্ক হবে, ওর দরকার আছে কি নেই। আমি চাই তর্ক হোক, রিয়াদের জায়গায় যদি অন্য কেউ আসে, তাহলে তাকে আমরা কেন সুযোগ দিচ্ছি, এসব কথা উঠুক। রিয়াদের থাকা উচিত নয় কেন, সেটাও নিয়ে কথা হোক।'
গুঞ্জন আছে, ইয়াসির আলী রাব্বী আর মাহমুদউল্লাহ-দুইজনের একজন থাকতে পারেন বিশ্বকাপের দলে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে একশোর বেশি ম্যাচ খেলেছেন মাহমুদউল্লাহ। এই সংস্করণে একটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছেন রাব্বী। তবে কে বেশি অভিজ্ঞ দল নির্বাচনে এটা বিবেচ্য হবে না বলে জানিয়েছেন সুজন, 'দিনশেষে বাংলাদেশ দলের জন্য যা প্রয়োজন, আমরা সেটাই করব। রিয়াদ যেহেতু এখনও এই ফরম্যাট খেলে, এখনও সে আর দশটা খেলোয়াড়ের মতোই। তার অভিজ্ঞতা আছে, তবে কার অভিজ্ঞতা আছে আর কার নেই এটার ভিত্তিতে আমরা কাউকে আলাদা করছি না। রিয়াদ আমাদের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, রাব্বিও আমাদের জন্য তেমনই গুরুত্বপূর্ণ। সবাই জাতীয় দলের খেলোয়াড়।'
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দলে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ কি থাকছেন? এই বড় প্রশ্নের উত্তরে রহস্যই রেখেছেন বাংলাদেশ দলের টিম ডিরেক্টর খালেদ মাহমুদ সুজন। তবে দলে মাহমুদউল্লাহ থাকা না থাকা নিয়ে আলোচনা চলছে, সেটা অস্বীকার করেননি সুজন। দল চূড়ান্ত করার টেবিলে মাহমুদউল্লাহ থাকলে এবং না থাকলে-দুই ক্ষেত্রেই বিতর্ক চান তিনি।
বিশ্বকাপের বাংলাদেশ দল অনেকটাই চূড়ান্ত। দু-একটি জায়গা নিয়ে জল্পনা-কল্পনা চলছে। এর মধ্যে মাহমুদউল্লাহর থাকা না থাকা অন্যতম। লম্বা সময় ধরে ব্যাটিংয়ে নিজের সেরা অবস্থায় নেই মাহমুদউল্লাহ। মিরপুরে শ্রীধরণ শ্রীরামের বিশেষ ক্যাম্পের প্রথম দিন শেষে বিশ্বকাপ দলে তাঁকে রাখা হবে কি না প্রশ্নে সুজন বলেন, ‘রিয়াদ যেহেতু ক্যাম্পে আছে, এত বছর ধরে খেলছে, সাদা বলে আমাদের জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওর জায়গাটা (মিডল অর্ডার) অবশ্যই গুরুত্বপূর্ণ। এটা নিয়ে আমরা চিন্তা করিনি যে, তা নয়। আমাদের মাথায় অবশ্যই আছে বিষয়টা। যখন দল হবে, তখন সিদ্ধান্ত হবে।’
মাহমুদউল্লাহ যদি দলে থাকেন, তাহলে কেন থাকবেন সেটা নিয়ে আলোচনা চান সুজন। একইসঙ্গে মাহমুদউল্লাহ যদি নাও থাকেন, সেটা নিয়েও বিতর্ক চান সুজন। তিনি বলেছেন, 'রিয়াদ থাকবে কি থাকবে না, দলে ওর প্রয়োজন আছে কি নেই, সেটা আমরা চিন্তা করব। তবে আমি মনে করি, রিয়াদ আমাদের জন্য এখনো গুরত্বপূর্ণ। কথা যে হচ্ছে না, তা নয়। তবে মূল সিলেকশনে বসলে তর্ক হবে, ওর দরকার আছে কি নেই। আমি চাই তর্ক হোক, রিয়াদের জায়গায় যদি অন্য কেউ আসে, তাহলে তাকে আমরা কেন সুযোগ দিচ্ছি, এসব কথা উঠুক। রিয়াদের থাকা উচিত নয় কেন, সেটাও নিয়ে কথা হোক।'
গুঞ্জন আছে, ইয়াসির আলী রাব্বী আর মাহমুদউল্লাহ-দুইজনের একজন থাকতে পারেন বিশ্বকাপের দলে। আন্তর্জাতিক টি-টোয়েন্টিতে একশোর বেশি ম্যাচ খেলেছেন মাহমুদউল্লাহ। এই সংস্করণে একটি ম্যাচ খেলার সুযোগ পেয়েছেন রাব্বী। তবে কে বেশি অভিজ্ঞ দল নির্বাচনে এটা বিবেচ্য হবে না বলে জানিয়েছেন সুজন, 'দিনশেষে বাংলাদেশ দলের জন্য যা প্রয়োজন, আমরা সেটাই করব। রিয়াদ যেহেতু এখনও এই ফরম্যাট খেলে, এখনও সে আর দশটা খেলোয়াড়ের মতোই। তার অভিজ্ঞতা আছে, তবে কার অভিজ্ঞতা আছে আর কার নেই এটার ভিত্তিতে আমরা কাউকে আলাদা করছি না। রিয়াদ আমাদের জন্য যেমন গুরুত্বপূর্ণ, রাব্বিও আমাদের জন্য তেমনই গুরুত্বপূর্ণ। সবাই জাতীয় দলের খেলোয়াড়।'
গলে ম্যাচ ড্র হওয়া অনেকটা চোখ কপালে ওঠার মতো। সমুদ্রঘেঁষা এই ভেন্যুতে সবশেষ ২৬ ম্যাচে কোনো দলই ড্রয়ের জন্য সমঝোতা করেনি। বাংলাদেশের ম্যাচ দিয়ে ইতি টানল সেই ধারাবাহিকতার। ম্যাচটি কি জেতার জন্য খেলতে পারত না বাংলাদেশ? পারত না আরেকটু আগে ইনিংস ঘোষণা করতে? সেই প্রশ্নগুলোই রাখা হয়েছিল সংবাদ সম্মেলনে...
১২ ঘণ্টা আগেএক টেস্টে জোড়া সেঞ্চুরি আগেও দেখেছে বাংলাদেশ। নাজমুল হোসেন শান্ত প্রায় দুই বছর আগে সেই ক্লাবে নাম লেখান। এবার শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে গলে জোড়া সেঞ্চুরি করে নতুন কীর্তি গড়লেন তিনি। বাংলাদেশের কোনো অধিনায়কই এর আগে এক টেস্টে দুই সেঞ্চুরি হাঁকাতে পারেননি। এই রেকর্ডে নাম লেখানোর কথা আগে থেকে জানতেন না শান্ত।
১৪ ঘণ্টা আগেকিছু কি মনে পড়ছে? না পড়লেও অবশ্য দোষের কিছু নেই। মেলবোর্নে গত বছর অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে প্রথম ইনিংসে ৩৭ বলে ২৮ রানের ইনিংস খেলে তোপের মুখে পড়েন ঋষভ পন্ত। তাঁর আউটের ধরন দেখে রীতিমত ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েন কিংবদন্তি সুনীল গাভাস্কার। ধারাভাষ্যকক্ষে মাইক হাতে তিরস্কার করতে থাকেন ‘স্টুপিড, স্টুপিড, স্টুপিড’ বলে
১৫ ঘণ্টা আগেদিন শেষ হতে তখনো বাকি আরও ৫ ওভার। ৩০ বলে শ্রীলঙ্কার ৬ উইকেট পড়ে যাবে এমন ভাবাটা আকাশ-কুসুম কল্পনার মতো। বাংলাদেশ অধিনায়ক নাজমুল হোসেন শান্ত তাই বাস্তবতা মেনে নিয়ে ছুটে গেলেন লঙ্কান অধিনায়ক ধনঞ্জয়া ডি সিলভার সঙ্গে করমর্দন করতে। বাকিরাও তা অনুসরণ করতে থাকেন।
১৫ ঘণ্টা আগে