টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামের পিচ নিয়ে তুমুল সমালোচনা হয়েছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চার-ছক্কার ফুলঝুরি দেখতে যেখানে সবাই অভ্যস্ত, সেখানে এই স্টেডিয়ামের পিচ ছিল বোলারদের স্বর্গ। বিশ্বকাপের প্রায় দুই মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) নিউইয়র্কের পিচকে বাজে রেটিং দিয়েছে।
জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হয়েছে ৫৫ ম্যাচ। যেখানে ১৬ ম্যাচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন মুলুকের অর্ধেক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে নিউইয়র্কে। নাসাউ কাউন্টিতে প্রথম যে দুই ম্যাচ হয়েছে, সেই ম্যাচ দুটিতে ব্যবহৃত পিচগুলোকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। যেখানে ৩ জুন দক্ষিণ আফ্রিকার দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কা অলআউট হয়েছিল ৭৭ রানে। এই রান তাড়া করে জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার রীতিমতো ঘাম ছুটে গিয়েছিল। ৫ জুন একই মাঠে দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-আয়ারল্যান্ড। এই ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে ৯৬ রানে অলআউট করে ভারত হেসেখেলে জিতলেও রোহিত শর্মাকে আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল। রোহিতের সতীর্থ ঋষভ পন্ত ও আয়ারল্যান্ডের হ্যারি টেক্টরও আহত হয়েছিলেন।
নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টিতেই হয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর ম্যাচের পিচকে আবার ‘সন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। সেই ম্যাচে নাসাউ কাউন্টির গ্যালারি ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। ‘লো স্কোরিং থ্রিলারে’ ভারত পায় ৬ রানের রুদ্ধশ্বাস জয়। ১২০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাকিস্তান থেমে গিয়েছিল ১১৩ রানে। বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়েই অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার নিউইয়র্কের পিচকে বিপজ্জনক বলেছিলেন। নাসাউ কাউন্টির পিচ নিয়ে তোপ দেগেছিলেন মাইকেল ভনও।
আইসিসি অসন্তোষজনক রেটিং দিয়েছে আফগানিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা সেমিফাইনালের ভেন্যু ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা একাডেমির পিচকেও।আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে হারিয়ে ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি সব ধরনের বিশ্বকাপ মিলে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনালের টিকিট কাটে প্রোটিয়ারা। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিং তোপে আফগানরা অলআউট হয় ৫৬ রানে। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসেই দলীয় সর্বনিম্ন। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনালের পিচকে ‘অনেক ভালো’ রেটিং দেয় আইসিসি। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে প্রোটিয়াদের ৭ রানে হারিয়ে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে ভারত। তাতে ভারতের ফুরিয়েছে ১১ বছরের আইসিসি শিরোপা খরার অপেক্ষা। গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে ভারত-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালের পিচকে সন্তোষজনক রেটিং দেয় ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়েই নিউইয়র্কের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয়েছে। এই মাঠের পিচ আনা হয়েছে সুদূর অ্যাডিলেড থেকে। অ্যাডিলেড ওভাল টার্ফ সলুশনের অধীনে গত বছরের শেষের দিকে বানানোর কাজ শুরু হয়েছিল। তত্ত্বাবধানে ছিলেন অ্যাডিলেড ওভালের প্রধান কিউরেটর ড্যামিয়েন হাউ। নিউইয়র্কের আইসেনহাওয়ার পার্কে নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামটি ছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম কোনো মডিউলার স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামটি এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। ১২ জুন ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচের পরই নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়াম গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পাঁচ মাস লেগেছিল স্টেডিয়ামটি বানাতে।
আরও পড়ুন:
টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামের পিচ নিয়ে তুমুল সমালোচনা হয়েছে। টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে চার-ছক্কার ফুলঝুরি দেখতে যেখানে সবাই অভ্যস্ত, সেখানে এই স্টেডিয়ামের পিচ ছিল বোলারদের স্বর্গ। বিশ্বকাপের প্রায় দুই মাস পর আন্তর্জাতিক ক্রিকেট সংস্থা (আইসিসি) নিউইয়র্কের পিচকে বাজে রেটিং দিয়েছে।
জুনে ওয়েস্ট ইন্ডিজ ও যুক্তরাষ্ট্রে অনুষ্ঠিত টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে হয়েছে ৫৫ ম্যাচ। যেখানে ১৬ ম্যাচ হয়েছে যুক্তরাষ্ট্রে। মার্কিন মুলুকের অর্ধেক ম্যাচ অনুষ্ঠিত হয়েছে নিউইয়র্কে। নাসাউ কাউন্টিতে প্রথম যে দুই ম্যাচ হয়েছে, সেই ম্যাচ দুটিতে ব্যবহৃত পিচগুলোকে ‘অসন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। যেখানে ৩ জুন দক্ষিণ আফ্রিকার দুর্দান্ত বোলিংয়ে শ্রীলঙ্কা অলআউট হয়েছিল ৭৭ রানে। এই রান তাড়া করে জিততে দক্ষিণ আফ্রিকার রীতিমতো ঘাম ছুটে গিয়েছিল। ৫ জুন একই মাঠে দ্বিতীয় ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল ভারত-আয়ারল্যান্ড। এই ম্যাচে আয়ারল্যান্ডকে ৯৬ রানে অলআউট করে ভারত হেসেখেলে জিতলেও রোহিত শর্মাকে আহত অবসর হয়ে মাঠ ছাড়তে হয়েছিল। রোহিতের সতীর্থ ঋষভ পন্ত ও আয়ারল্যান্ডের হ্যারি টেক্টরও আহত হয়েছিলেন।
নিউইয়র্কের নাসাউ কাউন্টিতেই হয়েছিল ভারত-পাকিস্তান ম্যাচ। দুই চিরপ্রতিদ্বন্দ্বীর ম্যাচের পিচকে আবার ‘সন্তোষজনক’ রেটিং দিয়েছে আইসিসি। সেই ম্যাচে নাসাউ কাউন্টির গ্যালারি ছিল কানায় কানায় পরিপূর্ণ। ‘লো স্কোরিং থ্রিলারে’ ভারত পায় ৬ রানের রুদ্ধশ্বাস জয়। ১২০ রানের লক্ষ্য তাড়া করতে নেমে পাকিস্তান থেমে গিয়েছিল ১১৩ রানে। বিশ্বকাপ চলাকালীন সময়েই অ্যান্ডি ফ্লাওয়ার নিউইয়র্কের পিচকে বিপজ্জনক বলেছিলেন। নাসাউ কাউন্টির পিচ নিয়ে তোপ দেগেছিলেন মাইকেল ভনও।
আইসিসি অসন্তোষজনক রেটিং দিয়েছে আফগানিস্তান-দক্ষিণ আফ্রিকা সেমিফাইনালের ভেন্যু ত্রিনিদাদের ব্রায়ান লারা একাডেমির পিচকেও।আফগানিস্তানকে ৯ উইকেটে হারিয়ে ওয়ানডে, টি-টোয়েন্টি সব ধরনের বিশ্বকাপ মিলে প্রথমবারের মতো বিশ্বকাপ ফাইনালের টিকিট কাটে প্রোটিয়ারা। দক্ষিণ আফ্রিকার বোলিং তোপে আফগানরা অলআউট হয় ৫৬ রানে। যা টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ ইতিহাসেই দলীয় সর্বনিম্ন। ভারত-দক্ষিণ আফ্রিকা ফাইনালের পিচকে ‘অনেক ভালো’ রেটিং দেয় আইসিসি। বার্বাডোজের কেনসিংটন ওভালে প্রোটিয়াদের ৭ রানে হারিয়ে দ্বিতীয় টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ জেতে ভারত। তাতে ভারতের ফুরিয়েছে ১১ বছরের আইসিসি শিরোপা খরার অপেক্ষা। গায়ানার প্রভিডেন্স স্টেডিয়ামে ভারত-ইংল্যান্ড সেমিফাইনালের পিচকে সন্তোষজনক রেটিং দেয় ক্রিকেটের অভিভাবক সংস্থা।
এবারের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ দিয়েই নিউইয়র্কের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটে পথচলা শুরু হয়েছে। এই মাঠের পিচ আনা হয়েছে সুদূর অ্যাডিলেড থেকে। অ্যাডিলেড ওভাল টার্ফ সলুশনের অধীনে গত বছরের শেষের দিকে বানানোর কাজ শুরু হয়েছিল। তত্ত্বাবধানে ছিলেন অ্যাডিলেড ওভালের প্রধান কিউরেটর ড্যামিয়েন হাউ। নিউইয়র্কের আইসেনহাওয়ার পার্কে নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়ামটি ছিল আন্তর্জাতিক ক্রিকেটের প্রথম কোনো মডিউলার স্টেডিয়াম। এই স্টেডিয়ামটি এমনভাবে ডিজাইন করা, যাতে এক জায়গা থেকে অন্য জায়গায় নিয়ে যাওয়া যায়। ১২ জুন ভারত-যুক্তরাষ্ট্র ম্যাচের পরই নাসাউ কাউন্টি স্টেডিয়াম গুঁড়িয়ে দেওয়া হয়। পাঁচ মাস লেগেছিল স্টেডিয়ামটি বানাতে।
আরও পড়ুন:
১৮ বছর পূর্ণ হতে এখনো বাকি দুই মাসের বেশি সময়। তবে লামিনে ইয়ামালকে দেখে কি তা বোঝার উপায় আছে? প্রতিপক্ষকে যেভাবে বোকা বানিয়ে গোল করছেন, তাতে প্রশংসা কুড়োচ্ছেন অসংখ্য ফুটবলপ্রেমীর। বার্সেলোনা কোচ হ্যান্সি ফ্লিক রীতিমতো মুগ্ধ ইয়ামালের পারফরম্যান্স দেখে।
৩১ মিনিট আগেগ্রীষ্মের প্রখর রোদে পূর্ণ উদ্যমে অনুশীলন করে যাচ্ছেন লিটন-মেহেদীরা। দলের সিনিয়র সহকারী কোচ মোহাম্মদ সালাহ উদ্দীনের ভাষায়, ‘সত্যিই অমানুষের মতো পরিশ্রম’। আগামী সপ্তাহে জাতীয় দল যাবে আরব আমিরাতে, সেখানে খেলবে স্বাগতিকদের বিপক্ষে দুটি টি-টোয়েন্টি ম্যাচ। সিরিজটা খেলতে বাংলাদেশ দল দুবাইয়ে যাবে ১৪ মে...
১ ঘণ্টা আগেএবারের এল ক্লাসিকোই কি তবে কার্লো আনচেলত্তির জীবনের শেষ এল ক্লাসিকো—এমন আলোচনা চলছে অনেক ধরেই। এস্তাদি অলিম্পিক কোম্পানিজ লুইজ স্টেডিয়ামে গত রাতে বার্সেলোনা-রিয়াল মাদ্রিদ ম্যাচ শেষে আবার এল এই প্রশ্ন। আনচেলত্তি একটু কৌশলেই উত্তর দিয়েছেন।
১ ঘণ্টা আগেচ্যাম্পিয়নস লিগে ইন্টার মিলানের কাছে হারের ক্ষত এখনো পুরোপুরি শুকায়নি বার্সেলোনার। কিন্তু দুয়ারে কড়া নাড়ছে লিগ শিরোপা। হতাশ হয়ে বসে থাকলে তো আর চলবে না। রিয়াল মাদ্রিদের বিপক্ষে তাই উজ্জীবিত দেখা গেল তাদের। নয়তো ১৪ মিনিটে দুই গোলে পিছিয়ে যাওয়ার পর ঘুরে দাঁড়ানোর আত্মবিশ্বাস খুব কম দলেরই থাকে। বারুদে ঠ
১৩ ঘণ্টা আগে