ক্রীড়া ডেস্ক
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির বর্ষসেরা মনোনয়নের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে আইসিসি। তালিকায় জায়গা হয়নি বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের। ছেলেদের বর্ষসেরা ওয়ানডে ক্রিকেটারের হওয়ার দৌড়ে আছেন শ্রীলঙ্কার দুজন, আফগানিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের একজন করে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায়ও জায়গা করেছেন চার ক্রিকেটার।
ছেলেদের ওডিআই ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পেয়েছেন—ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, কুশল মেন্ডিস, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও শেরফানে রাদারফোর্ড (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)। বল হাতে ওয়ানডে সংস্করণে হাসারাঙ্গার ২০২৪ সাল কেটেছে দুর্দান্ত। শিকার করেছেন ২৬টি উইকেট। বোলিং গড় ১৫.৬১। ইকোনমি ছিল ৫.৩৬। এ ছাড়া ব্যাট হাতে ১০১.১৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৮৭ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫.৫ ওভারে মাত্র ১৯ রান খরচে ৭টি উইকেট নিয়েছিলেন এই লেগ স্পিনার।
আফগান অলরাউন্ডার আজমতউল্লাহও ব্যাট ও বল দারুণ একটা বছর কাটিয়েছেন। ১২ ইনিংসে ব্যাট হাতে তাঁর সংগ্রহ ৪১২ রান। স্ট্রাইকরেটও নজরকাড়া, ১০৫. ৫৬। ব্যাটিং গড় ৫২.১২। বল হাতে ওমরজাই শিকার করেছেন ৭ উইকেট। বোলিং গড় ২০.৪৭। ইকোনমি ৪.৯০। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১১৫ বলে খেলেছিলেন ১৪৯ রানের অসাধারণ এক ইনিংস।
আরেক লঙ্কান ক্রিকেটার কুশল মেন্ডিস ১৭ ইনিংসে এ বছর করেছেন ৭৪২ রান। ব্যাটিং গড় ৫৩.০০, স্ট্রাইকরেট ৯০.৫৯। বছর জুড়েই লঙ্কান ব্যাটিংয়ে ভরসার প্রতীক হয়েছিলেন মেন্ডিস। নভেম্বরে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা ইনিংস খেলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ১২৮ বলে করেছিলেন ১৪৩ রান।
ক্যারিবিয়ান ব্যাটার রাদারফোর্ডে ২০২৪ সালে করেছেন ৪২৫ রান। ব্যাটিং গড় আকাশছোঁয়া ১০৬.২৫। স্ট্রাইকরেট ১২০.০৫। এই মাসেই বাংলাদেশের বিপক্ষে ৮০ বলে খেলেছিলেন ১১৩ রানের চোখ ধাঁধানো ইনিংস। বিপর্যয়ের মুহূর্তে ঢাল হয়ে দলকে সেই ম্যাচও জিতিয়েছেন।
ছেলেদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায়ও জায়গা করেছেন চার ক্রিকেটার। বছরজুড়ে সর্বাধিক ৩৬ উইকেট নিয়ে জায়গা করেছেন ভারতের পেসার অর্শদীপ সিং। সর্বোচ্চ ৭৩৮ রান করে আছেন পাকিস্তানের বাবর আজম। ১৫ ম্যাচে ৫৩৯ রান করে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার ট্রাভিস হেড এবং ২৪ ম্যাচে ৫৭৩ রান ও ২৪ উইকেট নিয়ে জায়গা করেছেন জিম্বাবুয়ের অলরাউন্ডার সিকান্দার রাজা। আইসিসির সাইটে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন ভক্তরা। বিজয়ীদের নাম ২০২৫ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে ঘোষণা করা হবে।
ছেলেদের ওডিআই ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা (শ্রীলঙ্কা), কুশল মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা), আজমতউল্লাহ ওমরজাই (আফগানিস্তান), শেরফানে রাদারফোর্ড (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)।
মেয়েদের ওডিআই ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: চামারি আতাপাত্তু (শ্রীলঙ্কা), স্মৃতি মন্ধানা (ভারত), অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড (অস্ট্রেলিয়া), লরা উলভার্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা)।
ছেলেদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: বাবর আজম (পাকিস্তান), ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া), সিকান্দার রাজা (জিম্বাবুয়ে), অর্শদীপ সিং (ভারত)।
মেয়েদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: চামারি আতাপাত্তু (শ্রীলঙ্কা), অমেলিয়া কের (নিউজিল্যান্ড), অরলা প্রেন্ডারগাস্ট (আয়ারল্যান্ড), লরা উলভার্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা)।
ওয়ানডে ও টি-টোয়েন্টির বর্ষসেরা মনোনয়নের সংক্ষিপ্ত তালিকা প্রকাশ করেছে আইসিসি। তালিকায় জায়গা হয়নি বাংলাদেশের কোনো ক্রিকেটারের। ছেলেদের বর্ষসেরা ওয়ানডে ক্রিকেটারের হওয়ার দৌড়ে আছেন শ্রীলঙ্কার দুজন, আফগানিস্তান ও ওয়েস্ট ইন্ডিজের একজন করে। টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায়ও জায়গা করেছেন চার ক্রিকেটার।
ছেলেদের ওডিআই ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায় জায়গা পেয়েছেন—ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা, কুশল মেন্ডিস, আজমতউল্লাহ ওমরজাই ও শেরফানে রাদারফোর্ড (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)। বল হাতে ওয়ানডে সংস্করণে হাসারাঙ্গার ২০২৪ সাল কেটেছে দুর্দান্ত। শিকার করেছেন ২৬টি উইকেট। বোলিং গড় ১৫.৬১। ইকোনমি ছিল ৫.৩৬। এ ছাড়া ব্যাট হাতে ১০১.১৬ স্ট্রাইকরেটে করেছেন ৮৭ রান। জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে ৫.৫ ওভারে মাত্র ১৯ রান খরচে ৭টি উইকেট নিয়েছিলেন এই লেগ স্পিনার।
আফগান অলরাউন্ডার আজমতউল্লাহও ব্যাট ও বল দারুণ একটা বছর কাটিয়েছেন। ১২ ইনিংসে ব্যাট হাতে তাঁর সংগ্রহ ৪১২ রান। স্ট্রাইকরেটও নজরকাড়া, ১০৫. ৫৬। ব্যাটিং গড় ৫২.১২। বল হাতে ওমরজাই শিকার করেছেন ৭ উইকেট। বোলিং গড় ২০.৪৭। ইকোনমি ৪.৯০। শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ১১৫ বলে খেলেছিলেন ১৪৯ রানের অসাধারণ এক ইনিংস।
আরেক লঙ্কান ক্রিকেটার কুশল মেন্ডিস ১৭ ইনিংসে এ বছর করেছেন ৭৪২ রান। ব্যাটিং গড় ৫৩.০০, স্ট্রাইকরেট ৯০.৫৯। বছর জুড়েই লঙ্কান ব্যাটিংয়ে ভরসার প্রতীক হয়েছিলেন মেন্ডিস। নভেম্বরে ওয়ানডে ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা ইনিংস খেলেন নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে। ১২৮ বলে করেছিলেন ১৪৩ রান।
ক্যারিবিয়ান ব্যাটার রাদারফোর্ডে ২০২৪ সালে করেছেন ৪২৫ রান। ব্যাটিং গড় আকাশছোঁয়া ১০৬.২৫। স্ট্রাইকরেট ১২০.০৫। এই মাসেই বাংলাদেশের বিপক্ষে ৮০ বলে খেলেছিলেন ১১৩ রানের চোখ ধাঁধানো ইনিংস। বিপর্যয়ের মুহূর্তে ঢাল হয়ে দলকে সেই ম্যাচও জিতিয়েছেন।
ছেলেদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার হওয়ার সংক্ষিপ্ত তালিকায়ও জায়গা করেছেন চার ক্রিকেটার। বছরজুড়ে সর্বাধিক ৩৬ উইকেট নিয়ে জায়গা করেছেন ভারতের পেসার অর্শদীপ সিং। সর্বোচ্চ ৭৩৮ রান করে আছেন পাকিস্তানের বাবর আজম। ১৫ ম্যাচে ৫৩৯ রান করে অস্ট্রেলিয়ান ওপেনার ট্রাভিস হেড এবং ২৪ ম্যাচে ৫৭৩ রান ও ২৪ উইকেট নিয়ে জায়গা করেছেন জিম্বাবুয়ের অলরাউন্ডার সিকান্দার রাজা। আইসিসির সাইটে গিয়ে ভোট দিতে পারবেন ভক্তরা। বিজয়ীদের নাম ২০২৫ সালের জানুয়ারির শেষের দিকে ঘোষণা করা হবে।
ছেলেদের ওডিআই ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: ওয়ানিন্দু হাসারাঙ্গা (শ্রীলঙ্কা), কুশল মেন্ডিস (শ্রীলঙ্কা), আজমতউল্লাহ ওমরজাই (আফগানিস্তান), শেরফানে রাদারফোর্ড (ওয়েস্ট ইন্ডিজ)।
মেয়েদের ওডিআই ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: চামারি আতাপাত্তু (শ্রীলঙ্কা), স্মৃতি মন্ধানা (ভারত), অ্যানাবেল সাদারল্যান্ড (অস্ট্রেলিয়া), লরা উলভার্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা)।
ছেলেদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: বাবর আজম (পাকিস্তান), ট্রাভিস হেড (অস্ট্রেলিয়া), সিকান্দার রাজা (জিম্বাবুয়ে), অর্শদীপ সিং (ভারত)।
মেয়েদের টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটার অব দ্য ইয়ার: চামারি আতাপাত্তু (শ্রীলঙ্কা), অমেলিয়া কের (নিউজিল্যান্ড), অরলা প্রেন্ডারগাস্ট (আয়ারল্যান্ড), লরা উলভার্ট (দক্ষিণ আফ্রিকা)।
রোমাঞ্চের মঞ্চটা তৈরি হয়েছিল আগের দিনই। চতুর্থ ইনিংসে ৩৭১ রানের লক্ষ্য পাওয়ার পর শেষ দিনে জয়ের জন্য ইংল্যান্ডের দরকার ছিল ৩৫০ রান। ভারতের ১০ উইকেট। তবে শেষ দিনে কতটা রোমাঞ্চ ছড়াবে, সেটা নির্ভর করছিল ইংল্যান্ড জয়ের জন্য না ড্রয়ের জন্য খেলবে, সেটার ওপর। শেষ দিনে হেডিংলিতে জয়ের জন্যই খেলেছে ইংল্যান্ড।
৭ ঘণ্টা আগেনাজমুল হোসেন শান্তর অধিনায়কত্ব নানা গুঞ্জন গত বছরের অক্টোবর থেকেই। তিন সংস্করণেই অধিনায়ক হিসেবে শান্ত খুব বেশি দিন চালিয়ে যেতে পারেননি। গত মাসে টি-টোয়েন্টি অধিনায়কত্ব হারালেন। এ মাসে শ্রীলঙ্কা সফরের আগে গেল ওয়ানডে অধিনায়কত্বও। একটা টেস্ট সিরিজ চলার সময়ে তাঁর টেস্ট অধিনায়কত্ব নিয়েও আলোচনা হচ্ছে।
১১ ঘণ্টা আগেকলম্বোয় কয়েকটি মাইলফলক হাতছানি দিচ্ছে বাংলাদেশের ক্রিকেটারদের সামনে। আরেকটি ক্যাচ-স্ট্যাম্পিং করলেই উইকেটকিপার হিসেবে মুশফিকুর রহিমকে ছাড়িয়ে যাবেন লিটন দাস। ১৯ রান করলে টেস্টে সাকিব আল হাসানকে ছাড়িয়ে মুমিনুল হক হবেন বাংলাদেশের তৃতীয় সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহক। এ ছাড়া আর আরও কয়েকটি মাইলফলক হতে পারে। দেখে
১১ ঘণ্টা আগেম্যানচেস্টার সিটিকে হারিয়ে গত মৌসুমে এফএ কাপ জেতার গৌরব অর্জন করে ক্রিস্টাল প্যালেস। ১২০ বছরের ইতিহাসে সেটি ছিল তাদের প্রথম শিরোপা। এই শিরোপা জিতে বড্ড ঝামেলায় পড়ে গেছে ক্লাবটির স্বত্বাধিকারী! এখন অংশীদারত্ব বিক্রি করতে চাচ্ছেন ক্লাবের অন্যতম অংশীদার জন টেক্সটর।
১৩ ঘণ্টা আগে