মহাকাশ সংস্থা নাসার সোলার ডায়ানামিক্স অবজারভেটরির ধারণ করা নতুন একটি ছবিতে সূর্যের ওপর পৃথিবীর সমান সাতটি কালো দাগ ধরা পড়েছে। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, গুচ্ছ আকারে থাকা এই দাগগুলোর জন্য অচিরেই আমাদের পৃথিবীতে সূর্য রশ্মির বোমা বর্ষিত হতে পারে। বিজ্ঞানীরা এই দাগগুলোতে ‘সৌর দ্বীপপুঞ্জ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
এ বিষয়ে স্পেসওয়েদার ডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ছবিতে ধরা পড়া ওই কালো দাগের গুচ্ছটি ২ লাখ কিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত, যা কি-না পৃথিবীর চেয়েও ১৫ গুণের বেশি বড় এলাকা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যের ওপর ওই দাগগুলো শক্তিশালী করোনাল ভর ইজেকশন (CMEs) নির্গত করতে সক্ষম। যা পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে এবং বিপজ্জনক ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ের সৃষ্টি করতে পারে।
বিষয় এমন যে, এর ফলে বিদ্যুতায়িত গ্যাসের বিশাল মেঘ প্রতি সেকেন্ডে শত শত মাইল বেগে ধেয়ে এসে পৃথিবীর পাওয়ার গ্রিড, যোগাযোগ, জিপিএস ব্যবস্থা, বিমান চলাচল এবং উপগ্রহগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাগগুলো দেখা যাওয়ার পর পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করা উপগ্রহগুলো ইতিমধ্যেই তিনটি মধ্যম সারির এবং প্রায় এক ডজন ছোট আকারের বিকিরণ শনাক্ত করেছে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সৌর ক্রিয়াকলাপ একটি নিয়মিত প্যাটার্ন অনুসরণ করে ঘটে, যেখানে প্রতি ১১ বছর পর পর চূড়া এবং পাদ বিন্দু স্পর্শ করে। সৌর সর্বোচ্চ এবং সৌর সর্বনিম্ন হিসাবে পরিচিত এই চক্রগুলো সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্র দ্বারা চালিত হয়।
আমরা বর্তমানে ‘সৌর চক্র ২৫ ’-এ রয়েছি এবং ২০২৫ সালের জুলাইয়ের দিকে সৌর সর্বোচ্চে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। এই চক্রটি নাসার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কার্যকলাপ দেখিয়েছে।
তবে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত নন কেন প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সক্রিয় হয়েছে সূর্য। সামনের দিনগুলোতে ভবিষ্যদ্বাণীগুলোকে আরও উন্নত করতে এবং সূর্যের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াগুলো বোঝার গভীরতার জন্য আরও পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন বলে মনে করেন তাঁরা।
সোলার ডায়ানামিক্স অবজারভেটরি ছাড়াও নাসার পারসিভারেন্স মার্স রোভার প্রতিদিন সূর্যের ছবি ধারণ করে।
মহাকাশ সংস্থা নাসার সোলার ডায়ানামিক্স অবজারভেটরির ধারণ করা নতুন একটি ছবিতে সূর্যের ওপর পৃথিবীর সমান সাতটি কালো দাগ ধরা পড়েছে। বিজ্ঞানীরা আশঙ্কা করছেন, গুচ্ছ আকারে থাকা এই দাগগুলোর জন্য অচিরেই আমাদের পৃথিবীতে সূর্য রশ্মির বোমা বর্ষিত হতে পারে। বিজ্ঞানীরা এই দাগগুলোতে ‘সৌর দ্বীপপুঞ্জ’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছেন।
এ বিষয়ে স্পেসওয়েদার ডটকমের এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নতুন ছবিতে ধরা পড়া ওই কালো দাগের গুচ্ছটি ২ লাখ কিলোমিটারজুড়ে বিস্তৃত, যা কি-না পৃথিবীর চেয়েও ১৫ গুণের বেশি বড় এলাকা।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, সূর্যের ওপর ওই দাগগুলো শক্তিশালী করোনাল ভর ইজেকশন (CMEs) নির্গত করতে সক্ষম। যা পৃথিবীতে আছড়ে পড়তে পারে এবং বিপজ্জনক ভূ-চৌম্বকীয় ঝড়ের সৃষ্টি করতে পারে।
বিষয় এমন যে, এর ফলে বিদ্যুতায়িত গ্যাসের বিশাল মেঘ প্রতি সেকেন্ডে শত শত মাইল বেগে ধেয়ে এসে পৃথিবীর পাওয়ার গ্রিড, যোগাযোগ, জিপিএস ব্যবস্থা, বিমান চলাচল এবং উপগ্রহগুলোকে প্রভাবিত করতে পারে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, দাগগুলো দেখা যাওয়ার পর পৃথিবীকে প্রদক্ষিণ করা উপগ্রহগুলো ইতিমধ্যেই তিনটি মধ্যম সারির এবং প্রায় এক ডজন ছোট আকারের বিকিরণ শনাক্ত করেছে।
বিজ্ঞানীরা জানিয়েছেন, সৌর ক্রিয়াকলাপ একটি নিয়মিত প্যাটার্ন অনুসরণ করে ঘটে, যেখানে প্রতি ১১ বছর পর পর চূড়া এবং পাদ বিন্দু স্পর্শ করে। সৌর সর্বোচ্চ এবং সৌর সর্বনিম্ন হিসাবে পরিচিত এই চক্রগুলো সূর্যের চৌম্বক ক্ষেত্র দ্বারা চালিত হয়।
আমরা বর্তমানে ‘সৌর চক্র ২৫ ’-এ রয়েছি এবং ২০২৫ সালের জুলাইয়ের দিকে সৌর সর্বোচ্চে পৌঁছানোর আশা করা হচ্ছে। এই চক্রটি নাসার প্রত্যাশার চেয়েও বেশি কার্যকলাপ দেখিয়েছে।
তবে বিজ্ঞানীরা নিশ্চিত নন কেন প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সক্রিয় হয়েছে সূর্য। সামনের দিনগুলোতে ভবিষ্যদ্বাণীগুলোকে আরও উন্নত করতে এবং সূর্যের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াগুলো বোঝার গভীরতার জন্য আরও পর্যবেক্ষণ প্রয়োজন বলে মনে করেন তাঁরা।
সোলার ডায়ানামিক্স অবজারভেটরি ছাড়াও নাসার পারসিভারেন্স মার্স রোভার প্রতিদিন সূর্যের ছবি ধারণ করে।
গণিত, প্রকৌশল, জ্যোতির্বিদ্যা ও চিকিৎসাবিদ্যার মতো বিষয়ে উচ্চতর বৈজ্ঞানিক জ্ঞান ছিল প্রাচীন মিসরীয়দের। তাঁরা তাত্ত্বিক জ্ঞানের চেয়ে ব্যবহারিক জ্ঞানকে বেশি প্রাধান্য দিতেন। অনেকের ধারণা, বিজ্ঞান আধুনিককালের আবিষ্কার, যার শিকড় প্রাচীন গ্রিক সভ্যতায়।
৯ ঘণ্টা আগেপ্রস্তর যুগে চীনের পূর্বাঞ্চলে সমাজের নেতৃত্বে ছিল নারী। সম্প্রতি প্রাপ্ত ডিএনএ বিশ্লেষণে উঠে এসেছে এমনই অভূতপূর্ব তথ্য। প্রায় সাড়ে ৪ হাজার আগের কঙ্কালের জিনগত উপাদান বিশ্লেষণ করে বিজ্ঞানীরা জানতে পেরেছেন, সেই সময়কার সমাজ ছিল মাতৃতান্ত্রিক এবং সমাজের সদস্যরা অন্তত ১০ প্রজন্ম ধরে মায়ের বংশ অনুসারে...
১ দিন আগেপ্রতি বছর নদী, সমুদ্র ও অন্য বিভিন্ন জলাশয় থেকে প্রায় ১ ট্রিলিয়ন মাছ ধরা হয়। এদের বেশির ভাগই খাদ্য হিসেবে ব্যবহৃত হয়। তবে এই বিপুল-সংখ্যক মাছ ধরার পরে তাদের যে পদ্ধতিতে মারা হয়, তা অত্যন্ত যন্ত্রণাদায়ক। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় দেখা গেছে, মাছকে পানি থেকে তোলার পর তারা গড়ে প্রায় ২২ মিনিট পর্যন্ত
৩ দিন আগেপৃথিবীর সবচেয়ে শুষ্ক মরুভূমিগুলোর কেন্দ্রে অবস্থিত আরব অঞ্চল একসময় সবুজে মোড়ানো স্বর্গোদ্যান ছিল। মরুপ্রধান অঞ্চল হলেও পৃথিবীর দীর্ঘ ইতিহাসে এই ভূমি নানা সময়ে আর্দ্র আবহাওয়ার দেখা পেয়েছে, আর তখনই সেখানে জন্ম নিয়েছে লেক-নদী, বনভূমি এবং জীববৈচিত্র্যের স্বর্গ। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণাপত্রে এমনটাই
৫ দিন আগে