ঢাকা: মহাকাশ শিল্পে সুপারপাওয়ার হওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে চীন। এরই মধ্যে বাণিজ্যিক স্যাটেলাইট শিল্পে বেশ অগ্রগতি দেখিয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির এ দেশ। এবার ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে একটি সুপার কম্পিউটার কেন্দ্র গড়ে তোলার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদ মাধ্যম হাইনান ডেইলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হাইনান প্রদেশের ওয়েনচ্যাং মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে এ সুপার কম্পিউটার কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। আকাশ ও সামুদ্রিক বাণিজ্যের মতো বৃহৎ শিল্পের জন্য বিগ ডাটা এবং মহাকাশ সম্পর্কিত তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণে এ কেন্দ্রটি ব্যবহার করা হবে।
হাইনান ডেইলি জানিয়েছে, সুপার কম্পিউটার কেন্দ্রটির নির্মাণে ব্যয় হবে ২০ বিলিয়ন ইউয়ান (৩ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার)। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৬ হাজার ২৮৭ কোটি ১০ লাখ ৭২ হাজার টাকা। ২০২২ সালে এ কেন্দ্র চালু হবে।
আগামী দশকের মধ্যে মহাকাশে ব্যাপকভাবে বাণিজ্যিক উপগ্রহ স্থাপনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে চীন। এসব স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উড়োজাহাজে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবাদান থেকে শুরু করে কয়লার চালানের জাহাজ পর্যন্ত ট্র্যাক করা যাবে।
এই লক্ষ্য অর্জনে চীনের আরো বড় ও শক্তিশালী রকেট এবং উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের দরকার হবে। বর্তমানে চীনের চারটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মূল ভূখণ্ডে এবং একটি হাইনান প্রদেশের ওয়েনচ্যাংয়ে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে শি জিন পিং সরকার বলেছিল, ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে তাঁরা হাইনানে একটি নতুন বাণিজ্যিক মহাকাশ কেন্দ্র নির্মাণ করবেন।
ঢাকা: মহাকাশ শিল্পে সুপারপাওয়ার হওয়ার পরিকল্পনা নিয়ে এগোচ্ছে চীন। এরই মধ্যে বাণিজ্যিক স্যাটেলাইট শিল্পে বেশ অগ্রগতি দেখিয়েছে বিশ্বের দ্বিতীয় বৃহত্তম অর্থনীতির এ দেশ। এবার ৩ বিলিয়ন ডলার ব্যয়ে একটি সুপার কম্পিউটার কেন্দ্র গড়ে তোলার পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে।
গতকাল মঙ্গলবার চীনের রাষ্ট্রনিয়ন্ত্রিত সংবাদ মাধ্যম হাইনান ডেইলির এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, চীনের দক্ষিণাঞ্চলীয় হাইনান প্রদেশের ওয়েনচ্যাং মহাকাশ গবেষণা কেন্দ্রে এ সুপার কম্পিউটার কেন্দ্র নির্মাণ করা হবে। আকাশ ও সামুদ্রিক বাণিজ্যের মতো বৃহৎ শিল্পের জন্য বিগ ডাটা এবং মহাকাশ সম্পর্কিত তথ্য–উপাত্ত বিশ্লেষণে এ কেন্দ্রটি ব্যবহার করা হবে।
হাইনান ডেইলি জানিয়েছে, সুপার কম্পিউটার কেন্দ্রটির নির্মাণে ব্যয় হবে ২০ বিলিয়ন ইউয়ান (৩ দশমিক ১ বিলিয়ন ডলার)। বর্তমান বিনিময় হার অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় এর পরিমাণ ২৬ হাজার ২৮৭ কোটি ১০ লাখ ৭২ হাজার টাকা। ২০২২ সালে এ কেন্দ্র চালু হবে।
আগামী দশকের মধ্যে মহাকাশে ব্যাপকভাবে বাণিজ্যিক উপগ্রহ স্থাপনের পরিকল্পনা হাতে নিয়েছে চীন। এসব স্যাটেলাইটের মাধ্যমে উড়োজাহাজে উচ্চগতির ইন্টারনেট সেবাদান থেকে শুরু করে কয়লার চালানের জাহাজ পর্যন্ত ট্র্যাক করা যাবে।
এই লক্ষ্য অর্জনে চীনের আরো বড় ও শক্তিশালী রকেট এবং উৎক্ষেপণ কেন্দ্রের দরকার হবে। বর্তমানে চীনের চারটি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ কেন্দ্র রয়েছে। এর মধ্যে তিনটি মূল ভূখণ্ডে এবং একটি হাইনান প্রদেশের ওয়েনচ্যাংয়ে।
চলতি মাসের শুরুর দিকে শি জিন পিং সরকার বলেছিল, ক্রমবর্ধমান চাহিদা মেটাতে তাঁরা হাইনানে একটি নতুন বাণিজ্যিক মহাকাশ কেন্দ্র নির্মাণ করবেন।
বহু দশক ধরে ভিনগ্রহের প্রাণীর খোঁজে মহাকাশের দূর–দুরান্তে পর্যবেক্ষণ করেছে জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। অজানা গ্রহ, দূরবর্তী নক্ষত্রপুঞ্জ—সবখানে চলছে প্রাণের সম্ভাবনার সন্ধান। তবে সাম্প্রতিক এক গবেষণা ইঙ্গিত দিচ্ছে, এত দূরে নজর না দিলেও হবে।
২০ ঘণ্টা আগেনক্ষত্রের অভ্যন্তরীণ গঠন আসলে কেমন হয় তা নিয়ে বিজ্ঞানীদের আগ্রহের কমতি নেয়। তাদের এই বিষয় নিয়ে বিভিন্ন মত রয়েছে। তবে এবার এক সুপারনোভার বিস্ফোরণ পর্যবেক্ষণ করে বিজ্ঞানীরা আসলেই জানতে পারলেন একটি বিশাল তারার অন্তর্গঠন।
৩ দিন আগেসৌরজগতের সপ্তম গ্রহ ইউরেনাসের চারপাশে এক নতুন চাঁদ আবিষ্কৃত হয়েছে। তবে এটি এতটাই ছোট যে, এক ব্যক্তি দুই ঘণ্টার মধ্যে এর পুরো পরিধি হাঁটতে পারবেন।
৪ দিন আগেমহাকাশ গবেষণা মাঝেমধ্যে এমন তথ্য সামনে এনে দেয়, যা বিজ্ঞানীদেরও চমকে দেয়। অনেকে ভাবেন, আমাদের সৌরজগৎ মানে কয়েকটি গ্রহ আর অনেক শূন্য জায়গা। তবে নতুন গবেষণা বলছে, আমরা এক গরম ও কম ঘনত্বের অঞ্চলে বাস করছি, যা আশপাশের নক্ষত্রদের সঙ্গে ‘মহাজাগতিক সুড়ঙ্গের’ মাধ্যমে যুক্ত।
৫ দিন আগে