আজকের পত্রিকা ডেস্ক
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স তাদের স্টারশিপ মেগা রকেটের নবম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করবে আগামীকাল (২৮ মে)। বাংলাদেশি সময় ভোর ৫টা ৩০ মিনিটে রকেটটি উৎক্ষেপণ হবে দক্ষিণ টেক্সাসের বোকা চিকা এলাকায় স্পেসএক্সের স্টারবেস সাইট থেকে।
এবারের উৎক্ষেপণটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, প্রথমবারের মতো স্পেসএক্স চেষ্টা করবে তাদের বিশাল ‘সুপার হেভি’ বুস্টারটি পুনর্ব্যবহার করার। কোম্পানিটি জানিয়েছে, বুস্টারের একবার ব্যবহারযোগ্য কিছু যন্ত্রাংশ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, তবে ৩৩টির মধ্যে ২৯টি র্যাপ্টর ইঞ্জিন আবার ব্যবহার করা হবে।
তবে আগেরবারের মতো এবার আর বুস্টারটি উৎক্ষেপণস্থলে ফিরে আসবে না। বরং এটি মহাসাগরে অবতরণ করবে বলে জানা গেছে।
স্টারশিপের ওপরের স্তর বা শিপ এবার চেষ্টা করবে একটি নকল স্টারলিংক স্যাটেলাইট মহাকাশে স্থাপন করতে। পাশাপাশি এই অংশে কিছু নতুন গবেষণা ও পরীক্ষা চালানো হবে, যার উদ্দেশ্য হলো স্টারশিপকে উৎক্ষেপণ স্থানে ফিরিয়ে আনার সক্ষমতা অর্জন করা।
স্পেসএক্স বলেছে, সুপার হেভি বুস্টার এবারও বিভিন্ন পরীক্ষা চালাবে, যা ভবিষ্যতের বুস্টারগুলোর কার্যকারিতা ও নির্ভরযোগ্যতা বাড়াতে সহায়ক হবে। এ ছাড়া, শিপর স্টেজ এবার একটি সাব-অরবিটাল ট্রাজেক্টরি (মহাকাশযান পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ না করেই আবার পৃথিবীতে ফিরে আসে।) অনুসরণ করবে, যা আগের পরীক্ষাগুলোয় ব্যর্থ হয়েছিল।
স্পেসএক্সের অন্যতম লক্ষ্য হলো রকেট পুনর্ব্যবহারযোগ্য করা, যা তাদের ব্যবসায়িক মডেলের মূল ভিত্তি। এর আগে ২০১০ সালে প্রথম কক্ষপথে ফ্যালকন-৯ উৎক্ষেপণের সাত বছর পর তারা প্রথম সফলভাবে একই বুস্টার ব্যবহার করে আবার উৎক্ষেপণ করেছিল।
চলতি বছরের জানুয়ারি ও মার্চে ফ্লাইট ৭ ও ফ্লাইট ৮ উৎক্ষেপণে বুস্টার সফলভাবে ফিরে এলেও স্টারশিপের শিপ অংশ সফলভাবে উড্ডয়ন করতে পারেনি।
সরাসরি দেখবেন যেভাবে
সব সময়ের মতো এবারও স্পেসএক্স উৎক্ষেপণের ৩০ মিনিট আগে থেকে লাইভ স্ট্রিম করবে। আপনি চাইলে লাইভ স্ট্রিমটি স্পেসএক্সের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট, কোম্পানিটির এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে বা ইউটিউব লিংক থেকে দেখতে পারবেন।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক মহাকাশ গবেষণাপ্রতিষ্ঠান স্পেসএক্স তাদের স্টারশিপ মেগা রকেটের নবম পরীক্ষামূলক উৎক্ষেপণ করবে আগামীকাল (২৮ মে)। বাংলাদেশি সময় ভোর ৫টা ৩০ মিনিটে রকেটটি উৎক্ষেপণ হবে দক্ষিণ টেক্সাসের বোকা চিকা এলাকায় স্পেসএক্সের স্টারবেস সাইট থেকে।
এবারের উৎক্ষেপণটি বেশ গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, প্রথমবারের মতো স্পেসএক্স চেষ্টা করবে তাদের বিশাল ‘সুপার হেভি’ বুস্টারটি পুনর্ব্যবহার করার। কোম্পানিটি জানিয়েছে, বুস্টারের একবার ব্যবহারযোগ্য কিছু যন্ত্রাংশ প্রতিস্থাপন করা হয়েছে, তবে ৩৩টির মধ্যে ২৯টি র্যাপ্টর ইঞ্জিন আবার ব্যবহার করা হবে।
তবে আগেরবারের মতো এবার আর বুস্টারটি উৎক্ষেপণস্থলে ফিরে আসবে না। বরং এটি মহাসাগরে অবতরণ করবে বলে জানা গেছে।
স্টারশিপের ওপরের স্তর বা শিপ এবার চেষ্টা করবে একটি নকল স্টারলিংক স্যাটেলাইট মহাকাশে স্থাপন করতে। পাশাপাশি এই অংশে কিছু নতুন গবেষণা ও পরীক্ষা চালানো হবে, যার উদ্দেশ্য হলো স্টারশিপকে উৎক্ষেপণ স্থানে ফিরিয়ে আনার সক্ষমতা অর্জন করা।
স্পেসএক্স বলেছে, সুপার হেভি বুস্টার এবারও বিভিন্ন পরীক্ষা চালাবে, যা ভবিষ্যতের বুস্টারগুলোর কার্যকারিতা ও নির্ভরযোগ্যতা বাড়াতে সহায়ক হবে। এ ছাড়া, শিপর স্টেজ এবার একটি সাব-অরবিটাল ট্রাজেক্টরি (মহাকাশযান পৃথিবীর কক্ষপথে প্রবেশ না করেই আবার পৃথিবীতে ফিরে আসে।) অনুসরণ করবে, যা আগের পরীক্ষাগুলোয় ব্যর্থ হয়েছিল।
স্পেসএক্সের অন্যতম লক্ষ্য হলো রকেট পুনর্ব্যবহারযোগ্য করা, যা তাদের ব্যবসায়িক মডেলের মূল ভিত্তি। এর আগে ২০১০ সালে প্রথম কক্ষপথে ফ্যালকন-৯ উৎক্ষেপণের সাত বছর পর তারা প্রথম সফলভাবে একই বুস্টার ব্যবহার করে আবার উৎক্ষেপণ করেছিল।
চলতি বছরের জানুয়ারি ও মার্চে ফ্লাইট ৭ ও ফ্লাইট ৮ উৎক্ষেপণে বুস্টার সফলভাবে ফিরে এলেও স্টারশিপের শিপ অংশ সফলভাবে উড্ডয়ন করতে পারেনি।
সরাসরি দেখবেন যেভাবে
সব সময়ের মতো এবারও স্পেসএক্স উৎক্ষেপণের ৩০ মিনিট আগে থেকে লাইভ স্ট্রিম করবে। আপনি চাইলে লাইভ স্ট্রিমটি স্পেসএক্সের অফিশিয়াল ওয়েবসাইট, কোম্পানিটির এক্স (সাবেক টুইটার) হ্যান্ডেলে বা ইউটিউব লিংক থেকে দেখতে পারবেন।
তথ্যসূত্র: দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস
চাঁদে মরিচা ধরছে। আর এর জন্য দায়ী আমাদের পৃথিবী। সম্প্রতি বিজ্ঞানীরা এমনই এক চমকপ্রদ তথ্য প্রকাশ করেছেন। তাঁদের গবেষণায় দেখা , পৃথিবী থেকে চাঁদের দিকে ছুটে যাওয়া অক্সিজেন কণার প্রভাবে চাঁদের খনিজ পদার্থ হেমাটাইটে (haematite) রূপান্তরিত হচ্ছে।
৮ ঘণ্টা আগেঅর্ধশতাব্দীরও বেশি সময় (৫৩ বছর) পর আবারও চাঁদের উদ্দেশে যাত্রা করতে চলেছে মানবজাতি। আগামী বছরের ফেব্রুয়ারিতে আর্টেমিস ২ নামের এই মিশনে চারজন নভোচারী চাঁদকে ঘিরে ১০ দিনের মিশনে অংশ নেবেন। ১৯৭২ সালে অ্যাপোলো ১৭-এর পর এই প্রথম কোনো নভোচারী পৃথিবীর নিম্ন কক্ষপথের বাইরে পা রাখবেন।
১ দিন আগেপ্রায় ৬ কোটি ৬০ লাখ বছর আগে পৃথিবীর বুকে ডাইনোসরদের রাজত্বের অবসান হয় এক ভয়ংকর গ্রহাণু আছড়ে পড়ার মাধ্যমে। প্রায় ১২ কিলোমিটার প্রস্থের একটি গ্রহাণু ঘণ্টায় প্রায় ৪৩ হাজার কিলোমিটার গতিতে পৃথিবীতে আঘাত হানে। এই সংঘর্ষের ফলে একের পর এক প্রাণঘাতী ঘটনা শুরু হয়। এটি শেষ পর্যন্ত পৃথিবীতে প্রায় ৭৫ শতাংশ প্রজ
২ দিন আগেপ্রাচীন মিসরীয়রা তাদের পিরামিডগুলোকে সুরক্ষিত করতে বিভিন্ন ব্যবস্থা নিয়েছিল। তবে অনেকেই মনে করেন বহিরাগতদের ঠেকাতে তারা পিরামিডের ভেতর ফাঁদ তৈরি করে রাখতেন। এই তথ্য কতটুকু সত্য তা নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বিজ্ঞান বিষয়ক ওয়েবসাইট লাইভ সায়েন্স।
৩ দিন আগে