২০১৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’কে চাঁদের পিঠে নামাতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল ইসরোর চন্দ্রযান-২। অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে চাঁদের মাটি ছোঁয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে ভারতের সংস্থা। আজ শুক্রবার দুপুরে চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দেবে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান-৩। ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে তার কাউন্টডাউন।
আজ শুক্রবার দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টারের লঞ্চিং প্যাড থেকে চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপণ করা হবে। এই অভিযান সফল হলে চাঁদে মহাকাশযান সফলভাবে অবতরণকারী দেশগুলোর মধ্যে ভারত চতুর্থ দেশ হবে। সোভিয়েত ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পাশাপাশি ভারতের নামও যোগ হবে।
মাত্র ৭৫ মিলিয়ন ডলারের কম বাজেটে নির্মিত এই চন্দ্রযান-৩ এবং মহাকাশ অনুসন্ধানে ভারতকে একটি শক্তিশালী শক্তি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করবে। পূর্বের ব্যর্থতা মুছে নতুন ইতিহাস রচনার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে ভারত। ইসরোর এই চন্দ্রযাত্রার কেন্দ্রে রয়েছে এলভিএম-৩ রকেট। এটি যানটিকে শক্তি জোগাবে এবং পৃথিবীর কক্ষপথের বাইরে ঠেলে দেবে। এলভিএম-৩ হলো একটি ত্রিস্তরীয় উৎক্ষেপণ যান।
এর আগে একাধিক কৃত্রিম উপগ্রহ এবং চন্দ্রযাত্রায় এই এলভিএম-৩ ব্যবহৃত হয়েছে। একে ভারতীয় রকেটের ‘বাহুবলী’ বলা হয়। এর মধ্যে দুটি স্তরে কঠিন জ্বালানি ও একটি স্তরে তরল জ্বালানি রয়েছে। কঠিন জ্বালানি ১২৭ সেকেন্ড ধরে জ্বলে। উৎক্ষেপণের ১০৮ সেকেন্ডের মধ্যে জ্বলতে শুরু করে তরল জ্বালানি।
তা ২০৩ সেকেন্ড ধরে রকেটটি চালনা করে। চাঁদের মাটিতে নামতে কক্ষপথে থাকা চন্দ্রযান-২-এর অরবিটারেরই সাহায্য নেবে চন্দ্রযান-৩-এর সঙ্গে যাওয়া ল্যান্ডার আর তার ভেতরে থাকা রোভার। চাঁদের মাটিতে নেমে দুই সপ্তাহ ইসরোর গবেষণা চলবে।
মিশনের উদ্দেশ্য কী?
মিশনের তিনটি প্রধান উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত, চাঁদে একটি নিরাপদ অবতরণ অর্জন করতে হবে। দ্বিতীয়ত, এর রোভারটি চন্দ্রপৃষ্ঠে ঘুরে বেড়াতে সক্ষম হতে হবে। তৃতীয়ত, চাঁদের গঠনের ওপর দৃষ্টিপাত করে বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ পরিচালনা করা। ছয় চাকার প্রজ্ঞান রোভারে দুটি পেলোড থাকবে এবং দুটি স্পেকট্রোমিটার প্রাচীন চন্দ্রের ভূত্বক থেকে উপাদান খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে।
২০১৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর ল্যান্ডার ‘বিক্রম’কে চাঁদের পিঠে নামাতে গিয়ে ব্যর্থ হয়েছিল ইসরোর চন্দ্রযান-২। অতীতের ভুল থেকে শিক্ষা নিয়ে নতুন করে চাঁদের মাটি ছোঁয়ার প্রস্তুতি নিয়েছে ভারতের সংস্থা। আজ শুক্রবার দুপুরে চাঁদের উদ্দেশে পাড়ি দেবে ভারতীয় মহাকাশ গবেষণা সংস্থা ইসরোর চন্দ্রযান-৩। ইতিমধ্যে শুরু হয়ে গেছে তার কাউন্টডাউন।
আজ শুক্রবার দুপুর ২টা ৩৫ মিনিটে শ্রীহরিকোটার সতীশ ধওয়ান স্পেস সেন্টারের লঞ্চিং প্যাড থেকে চন্দ্রযান-৩ উৎক্ষেপণ করা হবে। এই অভিযান সফল হলে চাঁদে মহাকাশযান সফলভাবে অবতরণকারী দেশগুলোর মধ্যে ভারত চতুর্থ দেশ হবে। সোভিয়েত ইউনিয়ন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র ও চীনের পাশাপাশি ভারতের নামও যোগ হবে।
মাত্র ৭৫ মিলিয়ন ডলারের কম বাজেটে নির্মিত এই চন্দ্রযান-৩ এবং মহাকাশ অনুসন্ধানে ভারতকে একটি শক্তিশালী শক্তি হিসাবে প্রতিষ্ঠিত করবে। পূর্বের ব্যর্থতা মুছে নতুন ইতিহাস রচনার দোরগোড়ায় দাঁড়িয়ে ভারত। ইসরোর এই চন্দ্রযাত্রার কেন্দ্রে রয়েছে এলভিএম-৩ রকেট। এটি যানটিকে শক্তি জোগাবে এবং পৃথিবীর কক্ষপথের বাইরে ঠেলে দেবে। এলভিএম-৩ হলো একটি ত্রিস্তরীয় উৎক্ষেপণ যান।
এর আগে একাধিক কৃত্রিম উপগ্রহ এবং চন্দ্রযাত্রায় এই এলভিএম-৩ ব্যবহৃত হয়েছে। একে ভারতীয় রকেটের ‘বাহুবলী’ বলা হয়। এর মধ্যে দুটি স্তরে কঠিন জ্বালানি ও একটি স্তরে তরল জ্বালানি রয়েছে। কঠিন জ্বালানি ১২৭ সেকেন্ড ধরে জ্বলে। উৎক্ষেপণের ১০৮ সেকেন্ডের মধ্যে জ্বলতে শুরু করে তরল জ্বালানি।
তা ২০৩ সেকেন্ড ধরে রকেটটি চালনা করে। চাঁদের মাটিতে নামতে কক্ষপথে থাকা চন্দ্রযান-২-এর অরবিটারেরই সাহায্য নেবে চন্দ্রযান-৩-এর সঙ্গে যাওয়া ল্যান্ডার আর তার ভেতরে থাকা রোভার। চাঁদের মাটিতে নেমে দুই সপ্তাহ ইসরোর গবেষণা চলবে।
মিশনের উদ্দেশ্য কী?
মিশনের তিনটি প্রধান উদ্দেশ্য রয়েছে। প্রথমত, চাঁদে একটি নিরাপদ অবতরণ অর্জন করতে হবে। দ্বিতীয়ত, এর রোভারটি চন্দ্রপৃষ্ঠে ঘুরে বেড়াতে সক্ষম হতে হবে। তৃতীয়ত, চাঁদের গঠনের ওপর দৃষ্টিপাত করে বৈজ্ঞানিক পর্যবেক্ষণ পরিচালনা করা। ছয় চাকার প্রজ্ঞান রোভারে দুটি পেলোড থাকবে এবং দুটি স্পেকট্রোমিটার প্রাচীন চন্দ্রের ভূত্বক থেকে উপাদান খুঁজে বের করার চেষ্টা করবে।
নিয়মিত আকাশপথে ভ্রমণ করা যাত্রীদের জন্য টার্বুলেন্স বা ঝাঁকুনি কোনো নতুন অভিজ্ঞতা নয়। শতাব্দীরও বেশি সময় ধরে চলমান বাণিজ্যিক বিমান চলাচলের ইতিহাসে এই টার্বুলেন্স মোকাবিলায় ব্যাপক উন্নতি হয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেবিজ্ঞান, প্রযুক্তি ও চিকিৎসাক্ষেত্রে অগ্রণী কিছু ভবিষ্যৎদ্রষ্টা মনে করছেন, মানুষ এখন আর আগের মতো কেবল শতবর্ষ আয়ুর স্বপ্ন দেখছে না। বরং এমন এক সময় আসছে, যখন আমরা স্বাভাবিক আয়ুর চেয়ে ১০ গুণ বেশি সময়, অর্থাৎ হাজার বছর পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারি।
১ দিন আগেআমাদের সূর্যের চেয়ে ৩৬০০ গুণ বেশি ভরের বিশালাকৃতির ব্ল্যাকহোল খুঁজে পেলেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা। এটি এখন পর্যন্ত খুঁজে পাওয়া সবচেয়ে বড় ব্ল্যাকহোলগুলোর একটি এবং সম্ভবত সর্ববৃহৎ। ব্ল্যাকহোলটি অবস্থান করছে ‘কসমিক হর্সশু’ নামের একটি গ্যালাক্সির কেন্দ্রে, যা পৃথিবী থেকে প্রায় ৫০০ কোটি আলোকবর্ষ দূরে।
২ দিন আগেপৃথিবীর বাইরের কোনো গ্রহে যদি একদিন মানুষের বসতি গড়তে হয়, তাহলে কেমন হবে সেই পরিবেশ? সেটা বোঝার চেষ্টা থেকেই যুক্তরাষ্ট্রের অ্যারিজোনায় তৈরি হয়েছিল ‘বায়োস্ফিয়ার ২’। তিন একরের বেশি জায়গাজুড়ে নির্মিত বিশাল কাচঘেরা ভবনটি যেন এক কৃত্রিম পৃথিবী।
২ দিন আগে