বিজ্ঞান প্রতিবেদক, ঢাকা
সৌরজগতের অন্যগ্রহে পানির অস্তিত্ব আছে কীনা এ বিষয়ে বেশ সক্রিয় গবেষণা হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীরা এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন। সম্প্রতি ফ্রান্স আর জার্মানির বিজ্ঞানীরা প্লুটোর চাঁদে পানির অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণা করেছেন। প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয় এবং বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে এ বিষয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন।
এর আগে সৌরজগতের অন্য গ্রহ আর চাঁদসমূহে কীভাবে পানি বিস্তৃত থাকতে পারে সে বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করেছিলেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের এই গবেষণা সৌরজগতের গ্রহগুলো আর চাঁদগুলো সম্পর্কে মানুষের ধারণা আরও স্বচ্ছ করে। প্রফেসর হিদেকি তানাকা এই গবেষণা কার্যক্রমে নেতৃত্ব দেন। তাদের এই গবেষণা দ্য প্লানেটারি সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়। প্রফেসর হিদেকি তানাকা দীর্ঘদিন ধরে পৃথিবীর বাইরে গ্রহ আর চাঁদসমূহে পানির অস্তিত্ব নিয়ে কাজ করছেন। প্লুটো গ্রহের চাঁদেও পরিবেশ নিয়ে রয়েছে তার অনবদ্য কাজ।
চাঁদ শব্দটি আমাদের কাছে বেশ পরিচিত। আমরা পৃথিবীর মানুষ চাঁদের সঙ্গে বিশেষ পরিচিত। আমরা পরিচিত চাঁদ সম্পর্কিত বিভিন্ন ঘটনার সঙ্গে। চন্দ্রগ্রহণ, জোয়ারভাটা, পূর্ণিমা, অমাবস্যা এগুলো চাঁদ সম্পর্কিত বিষয়বস্তু।
পৃথিবী ছাড়াও সূর্যের অন্যান্য গ্রহেরও চাঁদ রয়েছে। যেমন আমাদের পৃথিবীর যেখানে একটি চাঁদ রয়েছে প্লুটো গ্রহের রয়েছে পাচঁটি চাঁদ। এই চাঁদগুলো হচ্ছে চ্যারন, স্টিক্স, নিক্স, কারবেরস ও হাইড্রা। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, প্লুটো গ্রহের এ চাঁদগুলো সৌরজগতে গতিশীল থাকা অবস্থায় বড় কোনো গ্রহ বা গ্রহ সদৃশ বস্তুর সঙ্গে প্লুটোর সংঘর্ষের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে। এই সকল চাঁদে আদেও পানি আছে কী না এবং তা কি পরিমাণে কীভাবে আছে সেটি নিয়ে কাজ করেছেন প্রফেসর তানাকা আর তার দল।
এখন, ফ্রান্সের প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী জ্য কক রুয়েত এবং জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী মারিনা সোদবার্গ প্লুটো গ্রহের চাঁদে পানির অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারা বেশকিছু টেলিস্কোপভিত্তিক ডাটা বিশ্লেষণ করে প্লুটো গ্রহের চাঁদে পানির অস্তিত্ব সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করেছেন। এভাবে ইউরোপের এই বিজ্ঞানীদের কাজ জাপানের ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের কাজকে সমর্থন করল। পৃথিবীর বাইরে অন্যগ্রহ আর চাঁদে পানির অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণায় বিজ্ঞানীদের বিশেষ আগ্রহী হওয়ার কারণ হচ্ছে এটি পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব এবং মানুষের বাসযোগ্য পরিবেশ সৃষ্টির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।
সৌরজগতের অন্যগ্রহে পানির অস্তিত্ব আছে কীনা এ বিষয়ে বেশ সক্রিয় গবেষণা হচ্ছে। বিশ্বব্যাপী বিজ্ঞানীরা এই বিষয়টি নিয়ে কাজ করছেন। সম্প্রতি ফ্রান্স আর জার্মানির বিজ্ঞানীরা প্লুটোর চাঁদে পানির অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণা করেছেন। প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয় এবং বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের এই বিজ্ঞানীরা দীর্ঘ পাঁচ বছর ধরে এ বিষয়ে পরীক্ষা নিরীক্ষা করছেন।
এর আগে সৌরজগতের অন্য গ্রহ আর চাঁদসমূহে কীভাবে পানি বিস্তৃত থাকতে পারে সে বিষয়ে গবেষণা প্রবন্ধ প্রকাশ করেছিলেন জাপানের বিজ্ঞানীরা। ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের এই গবেষণা সৌরজগতের গ্রহগুলো আর চাঁদগুলো সম্পর্কে মানুষের ধারণা আরও স্বচ্ছ করে। প্রফেসর হিদেকি তানাকা এই গবেষণা কার্যক্রমে নেতৃত্ব দেন। তাদের এই গবেষণা দ্য প্লানেটারি সায়েন্স জার্নালে প্রকাশিত হয়। প্রফেসর হিদেকি তানাকা দীর্ঘদিন ধরে পৃথিবীর বাইরে গ্রহ আর চাঁদসমূহে পানির অস্তিত্ব নিয়ে কাজ করছেন। প্লুটো গ্রহের চাঁদেও পরিবেশ নিয়ে রয়েছে তার অনবদ্য কাজ।
চাঁদ শব্দটি আমাদের কাছে বেশ পরিচিত। আমরা পৃথিবীর মানুষ চাঁদের সঙ্গে বিশেষ পরিচিত। আমরা পরিচিত চাঁদ সম্পর্কিত বিভিন্ন ঘটনার সঙ্গে। চন্দ্রগ্রহণ, জোয়ারভাটা, পূর্ণিমা, অমাবস্যা এগুলো চাঁদ সম্পর্কিত বিষয়বস্তু।
পৃথিবী ছাড়াও সূর্যের অন্যান্য গ্রহেরও চাঁদ রয়েছে। যেমন আমাদের পৃথিবীর যেখানে একটি চাঁদ রয়েছে প্লুটো গ্রহের রয়েছে পাচঁটি চাঁদ। এই চাঁদগুলো হচ্ছে চ্যারন, স্টিক্স, নিক্স, কারবেরস ও হাইড্রা। বিজ্ঞানীরা ধারণা করছেন, প্লুটো গ্রহের এ চাঁদগুলো সৌরজগতে গতিশীল থাকা অবস্থায় বড় কোনো গ্রহ বা গ্রহ সদৃশ বস্তুর সঙ্গে প্লুটোর সংঘর্ষের মাধ্যমে সৃষ্টি হয়েছে। এই সকল চাঁদে আদেও পানি আছে কী না এবং তা কি পরিমাণে কীভাবে আছে সেটি নিয়ে কাজ করেছেন প্রফেসর তানাকা আর তার দল।
এখন, ফ্রান্সের প্যারিস বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী জ্য কক রুয়েত এবং জার্মানির বার্লিন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানী মারিনা সোদবার্গ প্লুটো গ্রহের চাঁদে পানির অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণার নেতৃত্ব দিচ্ছেন। তারা বেশকিছু টেলিস্কোপভিত্তিক ডাটা বিশ্লেষণ করে প্লুটো গ্রহের চাঁদে পানির অস্তিত্ব সম্পর্কে তথ্য উপস্থাপন করেছেন। এভাবে ইউরোপের এই বিজ্ঞানীদের কাজ জাপানের ওকায়ামা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানীদের কাজকে সমর্থন করল। পৃথিবীর বাইরে অন্যগ্রহ আর চাঁদে পানির অস্তিত্ব নিয়ে গবেষণায় বিজ্ঞানীদের বিশেষ আগ্রহী হওয়ার কারণ হচ্ছে এটি পৃথিবীর বাইরে প্রাণের অস্তিত্ব এবং মানুষের বাসযোগ্য পরিবেশ সৃষ্টির সঙ্গে সম্পর্কযুক্ত।
মানুষের মস্তিষ্কের ভেতর নীরব চিন্তাভাবনা বা ‘ইনার স্পিচ’ (মনের কথা) শনাক্ত করার কৌশল উদ্ভাবন করেছেন বিজ্ঞানীরা। মস্তিষ্কের কম্পিউটার ইন্টারফেস (বিসিআই) প্রযুক্তির ক্ষেত্রে এটিকে একটি বড় অগ্রগতি বলে বিবেচনা করা হচ্ছে।
৪ ঘণ্টা আগেযুক্তরাষ্ট্রের জর্জিয়া অঙ্গরাজ্যের একটি বাড়ির ওপর আছড়ে পড়া এক উল্কাপিণ্ডকে পৃথিবীর থেকেও প্রাচীন বলে শনাক্ত করেছেন বিজ্ঞানীরা। ইউনিভার্সিটি অব জর্জিয়ার এক গবেষণায় উঠে এসেছে, এই উল্কাপিণ্ডের বয়স ৪৫৬ কোটি বছর—যা পৃথিবীর বর্তমান আনুমানিক বয়স ৪৫৪ কোটি বছরের তুলনায় প্রায় ২ কোটি বছর বেশি।
১ দিন আগেআন্তর্জাতিক মহাকাশ গবেষণায় আবারও চাঞ্চল্য সৃষ্টি করেছেন হার্ভার্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের জ্যোতির্বিদ অধ্যাপক আভি লোয়েব। তিনি দাবি করেছেন, সৌরজগতের দিকে ধেয়ে আসা ‘৩১ /অ্যাটলাস’ (31 /ATLAS) নামের একটি মহাজাগতিক বস্তু সম্ভবত প্রাকৃতিক নয়, বরং এটি কোনো বুদ্ধিমান সভ্যতার তৈরি করা প্রযুক্তিগত বস্তু হতে পারে।
২ দিন আগেমানববর্জ্যকে প্রক্রিয়াজাত করে তৈরি করা বায়োচার বা একধরনের শুষ্ক চারকোল সার সংকট মোকাবিলা, পরিবেশদূষণ হ্রাস ও জ্বালানি সাশ্রয়ে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখতে পারে। সম্প্রতি প্রকাশিত এক গবেষণায় এমন তথ্য উঠে এসেছে। গবেষকেরা বলছেন, এটি কেবল কৃষি নয়, বরং বৈশ্বিক খাদ্যনিরাপত্তা, অর্থনীতি ও ভূরাজনীতির
৩ দিন আগে