নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি দুটি ষড়যন্ত্র নিয়ে এগোচ্ছে। একটি শেখ হাসিনাকে এলিমিনেট (শেষ) করে দেওয়া। আরেকটি দেশে একটি অস্বাভাবিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা। এরপর দেশটিকে অপশক্তির হাতে তুলে দেওয়া। বাংলাদেশের জনগণ তা হতে দেবে না।
আজ রোববার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সাম্প্রতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
শেখ হাসিনাকে মারতে হবে, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে—সিরাজগঞ্জের বিএনপির এক নেতা এমন মন্তব্য করেছেন। এ মন্তব্যের পর গ্রেপ্তার হয়ে তিনি এখান কারাগারে। কিন্তু বিএনপি বলছে যে বিনা বিচারে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাজশাহী বিএনপির আহ্বায়ক হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। এরপর সিরাজগঞ্জের সমাবেশে স্থানীয় বিএনপির নেতা রাশেদুল হাসান রঞ্জনও একই হুমকি দিয়েছেন। বিএনপি যে ভেতরে ভেতরে সেই ষড়যন্ত্রই করছে, তাদের নেতাদের কথাবার্তা থেকে সেটিই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে অপশক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, যে আন্তর্জাতিক অপশক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, সেই দুই অপশক্তি মিলে যখন বঙ্গবন্ধুকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছিল, তখন তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পথ বেছে নিয়েছিল। আজকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে বিএনপিসহ যে রাজনৈতিক অপশক্তি বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আজকে তারা ষড়যন্ত্রের পথই বেছে নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে যেভাবে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল এবং দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। বিএনপিও যে আজ একই পথে হাঁটছে, একই পরিকল্পনা করছে, তারই বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সিরাজগঞ্জে যে ঘটনা ঘটেছে, আমি তার সর্বাত্মক নিন্দা জানাই। বিএনপির উচিত ছিল তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিন্তু ব্যবস্থা গ্রহণ না করে বরং তাঁর পক্ষাবলম্বন করে বিএনপি স্বীকার করে নিয়েছে, এটি তাদেরই বক্তব্য।’
বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের গতানুগতিক বক্তব্য। প্রতিদিনই তিনি এসব কথা বলেন। কিন্তু সংবিধান অনুসারে চলতি সরকারই আগামী নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করবে। শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দুই দেশের সঙ্গেই আমাদের সম্পর্ক চমৎকার। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের উন্নয়ন সহযোগী, গত ৫১ বছরে আমাদের পথচলায় তাদের বিশাল ভূমিকা আছে। তাদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে কাজ করছি। একই সঙ্গে চীনও আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। এই দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে তারা বিশাল ভূমিকা রেখেছে। কাজেই সব দেশের সঙ্গেই আমাদের সম্পর্ক ভালো। কিন্তু চীন-যুক্তরাষ্ট্র দুই দেশই আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল।’
তথ্য ও সম্প্রচারমন্ত্রী হাছান মাহমুদ বলেছেন, বিএনপি দুটি ষড়যন্ত্র নিয়ে এগোচ্ছে। একটি শেখ হাসিনাকে এলিমিনেট (শেষ) করে দেওয়া। আরেকটি দেশে একটি অস্বাভাবিক অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরি করা। এরপর দেশটিকে অপশক্তির হাতে তুলে দেওয়া। বাংলাদেশের জনগণ তা হতে দেবে না।
আজ রোববার সচিবালয়ে মন্ত্রণালয় সভাকক্ষে সাম্প্রতিক বিভিন্ন ইস্যু নিয়ে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা বলেন তথ্যমন্ত্রী।
শেখ হাসিনাকে মারতে হবে, গণতন্ত্র ফিরিয়ে আনতে হবে—সিরাজগঞ্জের বিএনপির এক নেতা এমন মন্তব্য করেছেন। এ মন্তব্যের পর গ্রেপ্তার হয়ে তিনি এখান কারাগারে। কিন্তু বিএনপি বলছে যে বিনা বিচারে আদালত তাঁকে কারাগারে পাঠিয়েছেন। এ বিষয়ে মন্তব্য জানতে চাইলে তথ্যমন্ত্রী বলেন, এর আগে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে রাজশাহী বিএনপির আহ্বায়ক হত্যার হুমকি দিয়েছিলেন। এরপর সিরাজগঞ্জের সমাবেশে স্থানীয় বিএনপির নেতা রাশেদুল হাসান রঞ্জনও একই হুমকি দিয়েছেন। বিএনপি যে ভেতরে ভেতরে সেই ষড়যন্ত্রই করছে, তাদের নেতাদের কথাবার্তা থেকে সেটিই স্পষ্ট হয়ে উঠছে।
হাছান মাহমুদ বলেন, ১৯৭১ সালে দেশ স্বাধীন হওয়ার পর যে অপশক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, যে আন্তর্জাতিক অপশক্তি বাংলাদেশের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল, সেই দুই অপশক্তি মিলে যখন বঙ্গবন্ধুকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছিল, তখন তারা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার পথ বেছে নিয়েছিল। আজকে বঙ্গবন্ধুকন্যা শেখ হাসিনাকে বিএনপিসহ যে রাজনৈতিক অপশক্তি বাংলাদেশের উন্নয়ন অগ্রগতিকে বাধাগ্রস্ত করতে চায়, তারা শেখ হাসিনাকে রাজনৈতিকভাবে মোকাবিলা করতে ব্যর্থ হয়েছে। তাই আজকে তারা ষড়যন্ত্রের পথই বেছে নিয়েছে।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, বঙ্গবন্ধুর বিরুদ্ধে যেভাবে ষড়যন্ত্র করা হয়েছিল এবং দেশি-বিদেশি ষড়যন্ত্রের মাধ্যমে তাঁকে হত্যা করা হয়েছিল। বিএনপিও যে আজ একই পথে হাঁটছে, একই পরিকল্পনা করছে, তারই বহিঃপ্রকাশ হচ্ছে বিভিন্ন জায়গায় বিএনপি নেতাদের বক্তব্যে।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ‘সিরাজগঞ্জে যে ঘটনা ঘটেছে, আমি তার সর্বাত্মক নিন্দা জানাই। বিএনপির উচিত ছিল তাঁর বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণ করা। কিন্তু ব্যবস্থা গ্রহণ না করে বরং তাঁর পক্ষাবলম্বন করে বিএনপি স্বীকার করে নিয়েছে, এটি তাদেরই বক্তব্য।’
বিএনপির তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি নিয়ে জানতে চাইলে তিনি বলেন, এটি বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের গতানুগতিক বক্তব্য। প্রতিদিনই তিনি এসব কথা বলেন। কিন্তু সংবিধান অনুসারে চলতি সরকারই আগামী নির্বাচনকালীন দায়িত্ব পালন করবে। শেখ হাসিনা নির্বাচনকালীন প্রধানমন্ত্রীর দায়িত্ব পালন করবেন।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘দুই দেশের সঙ্গেই আমাদের সম্পর্ক চমৎকার। যুক্তরাষ্ট্র আমাদের উন্নয়ন সহযোগী, গত ৫১ বছরে আমাদের পথচলায় তাদের বিশাল ভূমিকা আছে। তাদের সঙ্গে সম্পর্ক আরও দৃঢ় করতে কাজ করছি। একই সঙ্গে চীনও আমাদের উন্নয়ন সহযোগী। এই দেশের অবকাঠামোগত উন্নয়নে তারা বিশাল ভূমিকা রেখেছে। কাজেই সব দেশের সঙ্গেই আমাদের সম্পর্ক ভালো। কিন্তু চীন-যুক্তরাষ্ট্র দুই দেশই আমাদের স্বাধীনতার বিরোধিতা করেছিল।’
হারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
১৬ মিনিট আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৩ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৪ ঘণ্টা আগেপ্রস্তাবে পাঠ্যক্রম, শিক্ষানীতি, শিক্ষা ব্যবস্থাপনা, উচ্চশিক্ষা, ছাত্র সংসদ, মাদ্রাসা শিক্ষা, দক্ষতা, মূল্যায়ন, শিক্ষক প্রশিক্ষণ এবং বিবিধ বিষয়ে মোট ৩০ দফা দাবি তুলে ধরা হয়।
১৯ ঘণ্টা আগে