নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপির নেতাদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘খালেদা জিয়া অসুস্থ। তাকে বিদেশে নিতে দয়া-ভিক্ষা কেন? জেলখানা ঘেরাও করুন, হাইকোর্ট ঘেরাও করুন। ২০ হাজার লোক নিয়ে ফেব্রুয়ারির মধ্যে হাইকোর্ট ঘেরাও করুন। বিচারপতিদের জিজ্ঞেস করুন, জামিন দেওয়া হচ্ছে না কেন? জামিন পাওয়া তাঁর মৌলিক অধিকার। হাইকোর্টের বিচারপতিদের নৈতিক দায়িত্ব স্বপ্রণোদিত হয়ে খালেদা জিয়াকে জামিনে মুক্তি দেওয়া। তারপর তিনি কোথায় যাবেন সেটা তাঁর ব্যাপার।’
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চলমান সংলাপ প্রসঙ্গে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘রাষ্ট্রপতিকে বলব, হাস্যকর সংলাপ বন্ধ করুন। এটা ফাজলামি ছাড়া আর কিছু নয়।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় পার্টির প্রয়াত মহাসচিব জাফরুল্লাহ খান চৌধুরী লাহরীর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনপিপির একাংশের চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর অংশ) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গণতন্ত্র টানেলের নিচে আটকে পড়েছে। এখন একটাই পথ, সরকারের উচিত দ্রুত পদত্যাগ করা, জাতীয় সরকার গঠন করা। এই সরকারের অধীনে কোনোভাবেই গণতন্ত্র আসবে না, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বিএনপিকে বলব, রাজপথে নামুন। অনুমতির দিকে চেয়ে থাকবেন না। কার কাছ থেকে, কিসের অনুমতি নেবেন? কিসের ভয় পাচ্ছেন? রাস্তায় নামুন, আন্দোলন করুন। খালেদা জিয়ার জন্য দয়া চাইছেন কেন? জেলখানার দরজা ভেঙে তাঁকে বের করে নিয়ে আসুন।’
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘উন্নয়নের নাম করে জনগণের স্বাধীনতা নিয়ে নেওয়া, মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা—এটা মানায় না। পশ্চিমের সামান্য ধমকেই এখন দালাল নিয়োগ করা শুরু হয়েছে। সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। পাসপোর্ট নাগরিক হিসেবে মৌলিক অধিকার। এটা কারও দয়া না। আমি যেটা সত্য মনে করি, সেটা বলার অধিকার আমার রয়েছে। সরকারের দায়িত্ব জবাবদিহিতা, যেটা তারা বানান করাও ভুলে গেছেন। জবাবাদিহিতা না হলে গণতন্ত্র হয় না।’
নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, বাকশালের সময়েও কথা বলা যেত। এখন সেটাও নেই। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এখন বিপন্ন। স্বাধীনতা নেই বললেও ভুল হবে না। জনগণ পরিবর্তন চায়। তাই সবাইকে প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের ট্রাস্টি ডা. জাফরুল্লাহ চৌধুরী বিএনপির নেতাদের উদ্দেশে বলেছেন, ‘খালেদা জিয়া অসুস্থ। তাকে বিদেশে নিতে দয়া-ভিক্ষা কেন? জেলখানা ঘেরাও করুন, হাইকোর্ট ঘেরাও করুন। ২০ হাজার লোক নিয়ে ফেব্রুয়ারির মধ্যে হাইকোর্ট ঘেরাও করুন। বিচারপতিদের জিজ্ঞেস করুন, জামিন দেওয়া হচ্ছে না কেন? জামিন পাওয়া তাঁর মৌলিক অধিকার। হাইকোর্টের বিচারপতিদের নৈতিক দায়িত্ব স্বপ্রণোদিত হয়ে খালেদা জিয়াকে জামিনে মুক্তি দেওয়া। তারপর তিনি কোথায় যাবেন সেটা তাঁর ব্যাপার।’
বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের চলমান সংলাপ প্রসঙ্গে জাফরুল্লাহ বলেন, ‘রাষ্ট্রপতিকে বলব, হাস্যকর সংলাপ বন্ধ করুন। এটা ফাজলামি ছাড়া আর কিছু নয়।’
আজ শনিবার জাতীয় প্রেসক্লাবে জাতীয় পার্টির প্রয়াত মহাসচিব জাফরুল্লাহ খান চৌধুরী লাহরীর স্মরণসভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে এসব কথা বলেন গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা। এ সময় আরও বক্তব্য রাখেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান নিতাই রায় চৌধুরী, লেবার পার্টির চেয়ারম্যান ডা. মোস্তাফিজুর রহমান ইরান, এনপিপির একাংশের চেয়ারম্যান ফরিদুজ্জামান ফরহাদ প্রমুখ। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন জাতীয় পার্টির (কাজী জাফর অংশ) চেয়ারম্যান মোস্তফা জামাল হায়দার।
জাফরুল্লাহ চৌধুরী বলেন, ‘গণতন্ত্র টানেলের নিচে আটকে পড়েছে। এখন একটাই পথ, সরকারের উচিত দ্রুত পদত্যাগ করা, জাতীয় সরকার গঠন করা। এই সরকারের অধীনে কোনোভাবেই গণতন্ত্র আসবে না, নির্বাচন সুষ্ঠু হবে না। বিএনপিকে বলব, রাজপথে নামুন। অনুমতির দিকে চেয়ে থাকবেন না। কার কাছ থেকে, কিসের অনুমতি নেবেন? কিসের ভয় পাচ্ছেন? রাস্তায় নামুন, আন্দোলন করুন। খালেদা জিয়ার জন্য দয়া চাইছেন কেন? জেলখানার দরজা ভেঙে তাঁকে বের করে নিয়ে আসুন।’
গণস্বাস্থ্য কেন্দ্রের প্রতিষ্ঠাতা বলেন, ‘উন্নয়নের নাম করে জনগণের স্বাধীনতা নিয়ে নেওয়া, মৌলিক অধিকার থেকে বঞ্চিত করা—এটা মানায় না। পশ্চিমের সামান্য ধমকেই এখন দালাল নিয়োগ করা শুরু হয়েছে। সরকারের বিরুদ্ধে মুখ খুললে পাসপোর্ট কেড়ে নেওয়ার কথা বলা হচ্ছে। পাসপোর্ট নাগরিক হিসেবে মৌলিক অধিকার। এটা কারও দয়া না। আমি যেটা সত্য মনে করি, সেটা বলার অধিকার আমার রয়েছে। সরকারের দায়িত্ব জবাবদিহিতা, যেটা তারা বানান করাও ভুলে গেছেন। জবাবাদিহিতা না হলে গণতন্ত্র হয় না।’
নিতাই রায় চৌধুরী বলেন, বাকশালের সময়েও কথা বলা যেত। এখন সেটাও নেই। স্বাধীনতা-সার্বভৌমত্ব এখন বিপন্ন। স্বাধীনতা নেই বললেও ভুল হবে না। জনগণ পরিবর্তন চায়। তাই সবাইকে প্রস্তুতি নেওয়ার আহ্বান জানান তিনি।
নাশকতার অভিযোগে রাজধানীর রমনা মডেল থানায় করা এক মামলা থেকে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরসহ বিএনপির ৬৫ নেতা-কর্মীকে অব্যাহতি দেওয়া হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার (২১ আগস্ট) ঢাকার মহানগর দায়রা জজ ও সিনিয়র বিশেষ ট্রাইব্যুনালের বিচারক মো. জাকির হোসেন অব্যাহতির এই আদেশ দেন।
২ ঘণ্টা আগেএনসিপি ডায়াস্পোরা অ্যালায়েন্স–মালয়েশিয়া চ্যাপ্টারের আমন্ত্রণে আগামীকাল শুক্রবার (২২ আগস্ট) মালয়েশিয়া যাচ্ছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম। ২৪ আগস্ট পর্যন্ত তিনি মালয়েশিয়ায় অবস্থান করবেন। এনসিপির মিডিয়া সেল আজ বৃহস্পতিবার এ তথ্য জানিয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবৈঠকে বিএনপির তিন সদস্যের প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দেন দলের স্থায়ী কমিটির সদস্য আব্দুল মঈন খান। অন্য সদস্যরা হলেন বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক শামা ওবায়েদ ও ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের উপদেষ্টা মাহাদী আমিন।
৪ ঘণ্টা আগেশেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আওয়ামী লীগ নেতাদের বড় একটি অংশ ভারতে আশ্রয় নিয়েছেন। কলকাতার নিউটাউনে বসে তাঁরা এখন আয়েশ ও নানা কর্মকান্ড করছেন। এ লক্ষ্যে সাবেক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল থেকে শুরু করে বিভিন্ন সাবেক সংসদ সদস্য প্রতিদিন অনলাইন বৈঠক ও রাজনৈতিক পরিকল্পনায় ব্যস্ত।
২১ ঘণ্টা আগে