নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের জোর দাবি জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান বলেছেন, গণঅধিকার পরিষদ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে অপরিহার্য মনে করে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের অষ্টম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
শাকিল উজ্জামান তাঁর বক্তব্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার অনুপস্থিতিকে বিগত সময়ে নির্বাচনব্যবস্থার ত্রুটির প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা না থাকায় সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়নি। বরং বারবার ভোট ডাকাতির নির্বাচন হয়েছে। এই অবস্থা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে।
শাকিল আরও বলেন, একটি ‘ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যেই খুনি হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্ত করেন। সরকার নিজেই ক্ষমতায় থেকে ভোট ডাকাতির নির্বাচন করে ক্ষমতায় এসে জনগণের ওপর বারবার জুলুম-নির্যাতন করেছে। এ ধরনের কার্যকলাপে জনগণের আস্থা নষ্ট হয়েছে এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। গণঅধিকার পরিষদ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, দেশে ভোট ডাকাতির নির্বাচন বন্ধ করতে এবং একটি সত্যিকারের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অত্যন্ত জরুরি।
শাকিল উজ্জামান তাঁর বক্তব্যে এই ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, এর মাধ্যমেই কেবল জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষিত হতে পারে এবং একটি গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
গণঅধিকার পরিষদ আশা করে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এই দাবির গুরুত্ব অনুধাবন করবে এবং একটি টেকসই সমাধানের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার পুনর্বহাল ছাড়া বাংলাদেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়, যা দেশের ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা পুনর্বহালের জোর দাবি জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল উজ্জামান বলেছেন, গণঅধিকার পরিষদ একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচনের জন্য তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থাকে অপরিহার্য মনে করে। আজ বুধবার রাজধানীর ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের দ্বিতীয় ধাপের অষ্টম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা জানান তিনি।
শাকিল উজ্জামান তাঁর বক্তব্যে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার অনুপস্থিতিকে বিগত সময়ে নির্বাচনব্যবস্থার ত্রুটির প্রধান কারণ হিসেবে উল্লেখ করেন। তিনি বলেন, তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা না থাকায় সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হয়নি। বরং বারবার ভোট ডাকাতির নির্বাচন হয়েছে। এই অবস্থা দেশের গণতান্ত্রিক প্রক্রিয়াকে গুরুতরভাবে ক্ষতিগ্রস্ত করেছে এবং জনগণের ভোটাধিকার কেড়ে নিয়েছে।
শাকিল আরও বলেন, একটি ‘ফ্যাসিবাদী ও স্বৈরাচারী রাষ্ট্র’ প্রতিষ্ঠার উদ্দেশ্যেই খুনি হাসিনা তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বিলুপ্ত করেন। সরকার নিজেই ক্ষমতায় থেকে ভোট ডাকাতির নির্বাচন করে ক্ষমতায় এসে জনগণের ওপর বারবার জুলুম-নির্যাতন করেছে। এ ধরনের কার্যকলাপে জনগণের আস্থা নষ্ট হয়েছে এবং রাজনৈতিক অস্থিরতা বৃদ্ধি পেয়েছে। গণঅধিকার পরিষদ দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করে যে, দেশে ভোট ডাকাতির নির্বাচন বন্ধ করতে এবং একটি সত্যিকারের অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন নিশ্চিত করতে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা অত্যন্ত জরুরি।
শাকিল উজ্জামান তাঁর বক্তব্যে এই ব্যবস্থার প্রয়োজনীয়তা তুলে ধরে বলেন, এর মাধ্যমেই কেবল জনগণের ভোটাধিকার সুরক্ষিত হতে পারে এবং একটি গণতান্ত্রিক ও জবাবদিহিমূলক সরকার প্রতিষ্ঠা সম্ভব।
গণঅধিকার পরিষদ আশা করে, জাতীয় ঐকমত্য কমিশন এই দাবির গুরুত্ব অনুধাবন করবে এবং একটি টেকসই সমাধানের জন্য কার্যকর পদক্ষেপ নেবে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থার পুনর্বহাল ছাড়া বাংলাদেশে একটি গ্রহণযোগ্য নির্বাচন অনুষ্ঠান সম্ভব নয়, যা দেশের ভবিষ্যৎ গণতন্ত্রের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ।
চরমোনাই পীর বলেন, ‘বিগত ৫৩ বছরে যাঁরা দেশ পরিচালনা করেছেন, তাঁরা ইসলামি দলগুলোকে নানা সময় বোকা বানিয়ে নিজেদের ক্ষমতার সিঁড়ি হিসেবে ব্যবহার করেছেন। এঁদের শাসনামলে বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়নের তালিকায় উঠে আসে। গুম, খুন, নিপীড়নের সংস্কৃতি চালু হয়। দেশ চলে যায় দেউলিয়াত্বের পথে।
২৭ মিনিট আগেবিচার বিভাগের বিকেন্দ্রীকরণ ও রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের বিদ্যমান আইনে পরিবর্তন আনার দাবি জানিয়েছে গণঅধিকার পরিষদ। আজ বৃহস্পতিবার (৩ জুলাই) ফরেন সার্ভিস একাডেমিতে জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের সঙ্গে দ্বিতীয় ধাপের নবম দিনের সংলাপ শেষে এ কথা বলেন দলটির উচ্চতর পরিষদ সদস্য ও কেন্দ্রীয় দপ্তর সম্পাদক শাকিল...
৪০ মিনিট আগেবিচার বিভাগের স্বাধীনতার সুফল জনগণ ভোগ করতে হলে আগে উচ্চ ও নিম্ন আদালতকে ফ্যাসিস্ট মুক্ত করার কথা বলেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাউদ্দিন আহমদ। তিনি বলেছেন, উচ্চ এবং নিম্ন আদালতে ফ্যাসিস্টদের (বিচারপতি) বহাল রেখে যতই আমরা স্বাধীন বিচারব্যবস্থা করি না কেন, এর সুবিধাভোগী এরা (ফ্যাসিস্টরাই) হবে।
১ ঘণ্টা আগেরাজনৈতিক দল হিসেবে বাংলাদেশ সমঅধিকার পার্টিকে (বিএসপি) নিবন্ধন দিতে নির্দেশ দিয়েছেন হাইকোর্ট। এই সংক্রান্ত রুল নিষ্পত্তি করে আজ বৃহস্পতিবার বিচারপতি শশাঙ্ক শেখর সরকার ও বিচারপতি কে এম জাহিদ সারওয়ারের বেঞ্চ এ রায় দেন।
২ ঘণ্টা আগে