নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের ওপর ভারতের পানি আগ্রাসন বন্ধসহ ১৫ দফা দাবি না মানলে ঈদুল আজহার পর কর্মসূচিভিত্তিক কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম (চরমোনাই)। আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সংগঠনটির জাতীয় মহাসমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রেজাউল করিম বলেন, ‘দেশে উন্নয়নের জোয়ার দেখিয়েছেন, কিন্তু মানুষের অন্তরের ভেতরে স্থান করতে পারেননি। উৎসব, বেহায়াপনা করে পদ্মা সেতু উদ্বোধনে শত কোটি টাকা খরচ করেছেন। আর বন্যার্তদের জন্য ৬০ লাখ টাকা বাজেট? কানের তুলো খোলেন, নয়তো ঈদের পর কর্মসূচিভিত্তিক কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হব ইনশাআল্লাহ।’
একটা স্বাধীন দেশ হিসেবে সব দেশের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে হবে এটাই ভদ্রতা উল্লেখ করে রেজাউল করিম বলেন, ‘কিন্তু সম্পর্ক রাখতে গিয়ে আমাকে জবাই হতে হবে, তা হতে পারে না। আন্তর্জাতিক নদী আইন লঙ্ঘন করে ভারত নদীগুলোর দখল নিয়েছে। যখন আমাদের পানি প্রয়োজন তখন দেয় না, আর যখন প্রয়োজন নাই তখন বন্যায় ডুবিয়ে মারে। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো থাকবে, কিন্তু আগে আমাদের নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার হবে তারপর।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘আমরা যতই দাবি করি, সরকার তাতে কর্ণপাত করে না। যতই বলছি শিক্ষা সিলেবাসে ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে, কিন্তু তা হয় না। আমাদের প্রধানমন্ত্রী ভারতে পাঠালেন আম, আর ভারত আমাদের দিল পানি। তারা আমাদের পানিতে চুবিয়ে মারতে চায়। পররাষ্ট্রমন্ত্রীও এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারেননি।’
দলটির মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনূস আহমদ বলেন, ‘শুধু পানি আগ্রাসন না, সাংস্কৃতিক আগ্রাসনও শুরু হয়েছে। তারা চায় না বাংলাদেশে কোনো মুসলমান থাকুক। এক ফোঁটা রক্ত থাকতে এই দেশকে হিন্দুদের রাষ্ট্র, নাস্তিকদের রাষ্ট্র বানানো যাবে না। সরকার মহাসংকটে আছে। দেশের মানুষকে খুশি করতে গেলে বিদেশিরা অখুশি হয়। এই সরকার ইসলাম, মুসল্লিদের অপমান করেছে। এই সরকারের পতনও হবে চরম অপমানজনক।’
সিনিয়র নায়েবে আমীর ফয়জুল করীম বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব পাশ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের সংসদে এটা পাস হয়নি। বাংলাদেশের সরকার এত নতজানু, নির্লজ্জ কীভাবে হয়?’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মাওলানা সৈয়দ মুসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীসহ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে গণমিছিল হয়।
বাংলাদেশের ওপর ভারতের পানি আগ্রাসন বন্ধসহ ১৫ দফা দাবি না মানলে ঈদুল আজহার পর কর্মসূচিভিত্তিক কঠোর আন্দোলনের হুঁশিয়ারি দিয়েছেন ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের নায়েবে আমীর মুফতি সৈয়দ রেজাউল করিম (চরমোনাই)। আজ শনিবার বিকেলে জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমে সংগঠনটির জাতীয় মহাসমাবেশে তিনি এই হুঁশিয়ারি দেন।
প্রধানমন্ত্রীকে উদ্দেশ্য করে রেজাউল করিম বলেন, ‘দেশে উন্নয়নের জোয়ার দেখিয়েছেন, কিন্তু মানুষের অন্তরের ভেতরে স্থান করতে পারেননি। উৎসব, বেহায়াপনা করে পদ্মা সেতু উদ্বোধনে শত কোটি টাকা খরচ করেছেন। আর বন্যার্তদের জন্য ৬০ লাখ টাকা বাজেট? কানের তুলো খোলেন, নয়তো ঈদের পর কর্মসূচিভিত্তিক কঠোর কর্মসূচি নিতে বাধ্য হব ইনশাআল্লাহ।’
একটা স্বাধীন দেশ হিসেবে সব দেশের সঙ্গে সম্পর্ক রাখতে হবে এটাই ভদ্রতা উল্লেখ করে রেজাউল করিম বলেন, ‘কিন্তু সম্পর্ক রাখতে গিয়ে আমাকে জবাই হতে হবে, তা হতে পারে না। আন্তর্জাতিক নদী আইন লঙ্ঘন করে ভারত নদীগুলোর দখল নিয়েছে। যখন আমাদের পানি প্রয়োজন তখন দেয় না, আর যখন প্রয়োজন নাই তখন বন্যায় ডুবিয়ে মারে। ভারতের সঙ্গে আমাদের সম্পর্ক ভালো থাকবে, কিন্তু আগে আমাদের নিজেদের স্বার্থ উদ্ধার হবে তারপর।’
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের সহকারী মহাসচিব মাওলানা শেখ ফজলে বারী মাসউদ বলেন, ‘আমরা যতই দাবি করি, সরকার তাতে কর্ণপাত করে না। যতই বলছি শিক্ষা সিলেবাসে ধর্মীয় শিক্ষাকে বাধ্যতামূলক করতে হবে, কিন্তু তা হয় না। আমাদের প্রধানমন্ত্রী ভারতে পাঠালেন আম, আর ভারত আমাদের দিল পানি। তারা আমাদের পানিতে চুবিয়ে মারতে চায়। পররাষ্ট্রমন্ত্রীও এ ব্যাপারে কিছু বলতে পারেননি।’
দলটির মহাসচিব হাফেজ মাওলানা ইউনূস আহমদ বলেন, ‘শুধু পানি আগ্রাসন না, সাংস্কৃতিক আগ্রাসনও শুরু হয়েছে। তারা চায় না বাংলাদেশে কোনো মুসলমান থাকুক। এক ফোঁটা রক্ত থাকতে এই দেশকে হিন্দুদের রাষ্ট্র, নাস্তিকদের রাষ্ট্র বানানো যাবে না। সরকার মহাসংকটে আছে। দেশের মানুষকে খুশি করতে গেলে বিদেশিরা অখুশি হয়। এই সরকার ইসলাম, মুসল্লিদের অপমান করেছে। এই সরকারের পতনও হবে চরম অপমানজনক।’
সিনিয়র নায়েবে আমীর ফয়জুল করীম বলেন, ‘পশ্চিমবঙ্গের বিধানসভায় নূপুর শর্মার বিরুদ্ধে নিন্দা প্রস্তাব পাশ করা হয়েছে। কিন্তু আমাদের সংসদে এটা পাস হয়নি। বাংলাদেশের সরকার এত নতজানু, নির্লজ্জ কীভাবে হয়?’
সমাবেশে আরও বক্তব্য দেন দলটির যুগ্ম মহাসচিব মাওলানা গাজী আতাউর রহমান, প্রেসিডিয়াম সদস্য অধ্যাপক মাহবুবুর রহমান, মাওলানা সৈয়দ মুসাদ্দেক বিল্লাহ আল মাদানীসহ প্রমুখ। সমাবেশ শেষে গণমিছিল হয়।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৮ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে