নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা মামলায় নেতা-কর্মীদের আবারও হেনস্তা শুরু করেছে জানিয়ে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ঢাকা দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেছেন, রাজনৈতিক মামলা রাজপথেই মোকাবিলা করা হবে। আজ শনিবার সিপিবির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে এক সভায় এ কথা বলেন তিনি।
জলি তালুকদার বলেন, ‘সিপিবি ও প্রগতিশীল গণসংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে ঢাকা দক্ষিণ এলাকার বিভিন্ন থানায় ডজনের ঊর্ধ্বে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা চলমান। কখনোই খবর শোনা যায়নি—এমন অনেক পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হচ্ছে। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিরোধী মত ও আন্দোলন দমনের উদ্দেশ্যেই নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে এসব হয়রানি চলছে। মিথ্যা মামলা ও হুলিয়া দিয়ে গণ-আন্দোলন থামানো যাবে না। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা রাজনৈতিক পথেই মোকাবিলা করা হবে।’
জলি তালুকদার আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা মামলার একজন ভুক্তভোগী হিসেবে আমার অত্যন্ত খারাপ অভিজ্ঞতা রয়েছে। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যে মামলায় আমাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছিল, এজাহারে উল্লেখকৃত সেই ঘটনার দিন আমি নেত্রকোনায় নিজ নির্বাচনী এলাকায় ছিলাম। যার সংবাদ সে সময় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।’
সিপিবি ঢাকা দক্ষিণ জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জামসেদ আনোয়ার তপন বলেন, শাসকগোষ্ঠী গণমানুষের দাবিদাওয়া ও সংগ্রামকে বাধাগ্রস্ত করতে সব সময় হামলা-মামলা-হুলিয়াকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে এসেছে।
আইনজীবী আইনুন্নাহার সিদ্দীকা বলেন, দেশের সংবিধান নাগরিকদের যে অধিকার দিয়েছে তা লঙ্ঘন করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আইন বিভাগ ও প্রশাসনকে ব্যবহার করা হচ্ছে। ভুক্তভোগী রাজনৈতিক কর্মীরা সীমাহীন নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
সভা থেকে অবিলম্বে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, হয়রানি বন্ধের দাবি জানান বক্তারা।
সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলায় ভুক্তভোগী নেতাদের মধ্যে বক্তব্য দেন শ্রমিকনেতা আব্দুল কুদ্দুস, আল-আমিন, হোসেন আলী; হকারনেতা শাহিনা আক্তার; উদীচী ঢাকা মহানগর সংসদের সাধারণ সম্পাদক আরিফ নূর; সাবেক ছাত্রনেতা লিটন নন্দী ও অনিক রায়; ছাত্রনেতা দীপক শীল, শিমুল কুম্ভকার, জাওয়াদুল ইসলাম, নাজিফা জান্নাত, তানজিমুর রহমান রাফি, শান্তা ইসলাম প্রমুখ।
নির্বাচনকে সামনে রেখে সরকার উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা মামলায় নেতা-কর্মীদের আবারও হেনস্তা শুরু করেছে জানিয়ে বাংলাদেশের কমিউনিস্ট পার্টি (সিপিবি) ঢাকা দক্ষিণ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক জলি তালুকদার বলেছেন, রাজনৈতিক মামলা রাজপথেই মোকাবিলা করা হবে। আজ শনিবার সিপিবির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে দলের ঢাকা মহানগর দক্ষিণের উদ্যোগে এক সভায় এ কথা বলেন তিনি।
জলি তালুকদার বলেন, ‘সিপিবি ও প্রগতিশীল গণসংগঠনসমূহের নেতৃবৃন্দের বিরুদ্ধে ঢাকা দক্ষিণ এলাকার বিভিন্ন থানায় ডজনের ঊর্ধ্বে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা চলমান। কখনোই খবর শোনা যায়নি—এমন অনেক পুরোনো মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হচ্ছে। বর্তমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে বিরোধী মত ও আন্দোলন দমনের উদ্দেশ্যেই নেতা-কর্মীদের বিরুদ্ধে এসব হয়রানি চলছে। মিথ্যা মামলা ও হুলিয়া দিয়ে গণ-আন্দোলন থামানো যাবে না। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা রাজনৈতিক পথেই মোকাবিলা করা হবে।’
জলি তালুকদার আরও বলেন, ‘রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মিথ্যা মামলার একজন ভুক্তভোগী হিসেবে আমার অত্যন্ত খারাপ অভিজ্ঞতা রয়েছে। ভাঙচুর, অগ্নিসংযোগ, হত্যাচেষ্টার অভিযোগে যে মামলায় আমাকে কারাগারে প্রেরণ করা হয়েছিল, এজাহারে উল্লেখকৃত সেই ঘটনার দিন আমি নেত্রকোনায় নিজ নির্বাচনী এলাকায় ছিলাম। যার সংবাদ সে সময় পত্রিকায় প্রকাশিত হয়েছিল।’
সিপিবি ঢাকা দক্ষিণ জেলা কমিটির ভারপ্রাপ্ত সভাপতি জামসেদ আনোয়ার তপন বলেন, শাসকগোষ্ঠী গণমানুষের দাবিদাওয়া ও সংগ্রামকে বাধাগ্রস্ত করতে সব সময় হামলা-মামলা-হুলিয়াকে হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করে এসেছে।
আইনজীবী আইনুন্নাহার সিদ্দীকা বলেন, দেশের সংবিধান নাগরিকদের যে অধিকার দিয়েছে তা লঙ্ঘন করে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে আইন বিভাগ ও প্রশাসনকে ব্যবহার করা হচ্ছে। ভুক্তভোগী রাজনৈতিক কর্মীরা সীমাহীন নির্যাতন ও হয়রানির শিকার হচ্ছেন।
সভা থেকে অবিলম্বে রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত মামলা, গ্রেপ্তারি পরোয়ানা, হয়রানি বন্ধের দাবি জানান বক্তারা।
সভায় বিভিন্ন রাজনৈতিক মামলায় ভুক্তভোগী নেতাদের মধ্যে বক্তব্য দেন শ্রমিকনেতা আব্দুল কুদ্দুস, আল-আমিন, হোসেন আলী; হকারনেতা শাহিনা আক্তার; উদীচী ঢাকা মহানগর সংসদের সাধারণ সম্পাদক আরিফ নূর; সাবেক ছাত্রনেতা লিটন নন্দী ও অনিক রায়; ছাত্রনেতা দীপক শীল, শিমুল কুম্ভকার, জাওয়াদুল ইসলাম, নাজিফা জান্নাত, তানজিমুর রহমান রাফি, শান্তা ইসলাম প্রমুখ।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৭ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
১০ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
১৩ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৭ ঘণ্টা আগে