নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয় লাভ করেছে। এ বিজয়ে অনেকেই অভিভূত হয়েছেন। এ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে ইনশা আল্লাহ।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘যাঁরা আমাদের পছন্দ করেন, ভালোবাসেন এবং আমরা যাদের পছন্দ করি, ভালোবাসি তাদের নিয়েই আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার আশা করি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নেতৃবৃন্দ আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের নানা ধরনের জেল-জুলুম, নির্যাতন ধৈর্যের সঙ্গে সহ্য করেছেন। অনেকেই জীবন দিয়েছেন। তাঁদের সেই ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে আজ আমরা মুক্ত স্বাধীন পরিবেশে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। আমাদের কাজ হলো দায়িত্ব পালন করা। ফল দেওয়ার মালিক আল্লাহ তাআলা। আমাদের আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে হবে। অতি উৎসাহিত হয়ে কৃতিত্ব জাহির করা যাবে না। বিনয়ী হতে হবে। জনগণের সেবক হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অনেক আন্দোলন, ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। ’২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে অনেকে জীবন দিয়েছেন। অনেকে হাত, পা ও চক্ষু হারিয়েছেন। আমাদের সকলের ত্যাগ ও কোরবানির বিনিময়ে আল্লাহ আমাদের এক মহান বিজয় দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে দুনিয়া ও আখিরাতে সেই কোরবানির উপযুক্ত প্রতিদান দান করুন—এ দোয়াই করছি।’
কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকার সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ শীর্ষক’— এই অধিবেশনে বক্তব্য দেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল, সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরআন পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম। অধিবেশনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মা’ছুম।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয় লাভ করেছে। এ বিজয়ে অনেকেই অভিভূত হয়েছেন। এ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে ইনশা আল্লাহ।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘যাঁরা আমাদের পছন্দ করেন, ভালোবাসেন এবং আমরা যাদের পছন্দ করি, ভালোবাসি তাদের নিয়েই আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার আশা করি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নেতৃবৃন্দ আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের নানা ধরনের জেল-জুলুম, নির্যাতন ধৈর্যের সঙ্গে সহ্য করেছেন। অনেকেই জীবন দিয়েছেন। তাঁদের সেই ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে আজ আমরা মুক্ত স্বাধীন পরিবেশে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। আমাদের কাজ হলো দায়িত্ব পালন করা। ফল দেওয়ার মালিক আল্লাহ তাআলা। আমাদের আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে হবে। অতি উৎসাহিত হয়ে কৃতিত্ব জাহির করা যাবে না। বিনয়ী হতে হবে। জনগণের সেবক হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অনেক আন্দোলন, ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। ’২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে অনেকে জীবন দিয়েছেন। অনেকে হাত, পা ও চক্ষু হারিয়েছেন। আমাদের সকলের ত্যাগ ও কোরবানির বিনিময়ে আল্লাহ আমাদের এক মহান বিজয় দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে দুনিয়া ও আখিরাতে সেই কোরবানির উপযুক্ত প্রতিদান দান করুন—এ দোয়াই করছি।’
কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকার সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ শীর্ষক’— এই অধিবেশনে বক্তব্য দেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল, সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরআন পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম। অধিবেশনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মা’ছুম।
নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয় লাভ করেছে। এ বিজয়ে অনেকেই অভিভূত হয়েছেন। এ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে ইনশা আল্লাহ।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘যাঁরা আমাদের পছন্দ করেন, ভালোবাসেন এবং আমরা যাদের পছন্দ করি, ভালোবাসি তাদের নিয়েই আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার আশা করি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নেতৃবৃন্দ আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের নানা ধরনের জেল-জুলুম, নির্যাতন ধৈর্যের সঙ্গে সহ্য করেছেন। অনেকেই জীবন দিয়েছেন। তাঁদের সেই ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে আজ আমরা মুক্ত স্বাধীন পরিবেশে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। আমাদের কাজ হলো দায়িত্ব পালন করা। ফল দেওয়ার মালিক আল্লাহ তাআলা। আমাদের আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে হবে। অতি উৎসাহিত হয়ে কৃতিত্ব জাহির করা যাবে না। বিনয়ী হতে হবে। জনগণের সেবক হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অনেক আন্দোলন, ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। ’২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে অনেকে জীবন দিয়েছেন। অনেকে হাত, পা ও চক্ষু হারিয়েছেন। আমাদের সকলের ত্যাগ ও কোরবানির বিনিময়ে আল্লাহ আমাদের এক মহান বিজয় দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে দুনিয়া ও আখিরাতে সেই কোরবানির উপযুক্ত প্রতিদান দান করুন—এ দোয়াই করছি।’
কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকার সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ শীর্ষক’— এই অধিবেশনে বক্তব্য দেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল, সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরআন পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম। অধিবেশনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মা’ছুম।

সম্প্রতি অনুষ্ঠিত ছাত্র সংসদ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান।
আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনে ইসলামী ছাত্রশিবির বিজয় লাভ করেছে। এ বিজয়ে অনেকেই অভিভূত হয়েছেন। এ নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে ইনশা আল্লাহ।’
জামায়াতের আমির বলেন, ‘যাঁরা আমাদের পছন্দ করেন, ভালোবাসেন এবং আমরা যাদের পছন্দ করি, ভালোবাসি তাদের নিয়েই আমরা আগামী নির্বাচনে ৩০০ আসনে নির্বাচন করার আশা করি।’
ডা. শফিকুর রহমান বলেন, ‘আমাদের নেতৃবৃন্দ আওয়ামী ফ্যাসিবাদী সরকারের নানা ধরনের জেল-জুলুম, নির্যাতন ধৈর্যের সঙ্গে সহ্য করেছেন। অনেকেই জীবন দিয়েছেন। তাঁদের সেই ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে আজ আমরা মুক্ত স্বাধীন পরিবেশে কাজ করার সুযোগ পেয়েছি। আমাদের কাজ হলো দায়িত্ব পালন করা। ফল দেওয়ার মালিক আল্লাহ তাআলা। আমাদের আল্লাহর শুকরিয়া আদায় করতে হবে। অতি উৎসাহিত হয়ে কৃতিত্ব জাহির করা যাবে না। বিনয়ী হতে হবে। জনগণের সেবক হতে হবে।’
তিনি আরও বলেন, ‘অনেক আন্দোলন, ত্যাগ-কোরবানির বিনিময়ে ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট আমরা একটি নতুন বাংলাদেশ পেয়েছি। ’২৪ সালের জুলাই-আগস্টের আন্দোলনে অনেকে জীবন দিয়েছেন। অনেকে হাত, পা ও চক্ষু হারিয়েছেন। আমাদের সকলের ত্যাগ ও কোরবানির বিনিময়ে আল্লাহ আমাদের এক মহান বিজয় দিয়েছেন। আল্লাহ আমাদের সবাইকে দুনিয়া ও আখিরাতে সেই কোরবানির উপযুক্ত প্রতিদান দান করুন—এ দোয়াই করছি।’
কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় সেক্রেটারি নূরুন্নিসা সিদ্দীকার সভাপতিত্বে দিনব্যাপী অধিবেশন অনুষ্ঠিত হয়। ‘রাজনৈতিক পরিস্থিতি ও জাতীয় নির্বাচন ২০২৬ শীর্ষক’— এই অধিবেশনে বক্তব্য দেন সংগঠনের সেক্রেটারি জেনারেল, সাবেক এমপি অধ্যাপক মিয়া গোলাম পরওয়ার। দারসুল কোরআন পেশ করেন সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা আবদুল হালিম। অধিবেশনে আরও উপস্থিত ছিলেন সংগঠনের সহকারী সেক্রেটারি জেনারেল মাওলানা এ টি এম মা’ছুম।

জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৩৮ মিনিট আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৫ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির এই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। এদিন দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, 'বিএনপি দৃঢ়ভাবে মনে করে যে, দীর্ঘ আলোচনায় উপনীত ঐকমত্য কে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকল রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ থাকবে এবং কোনমতেই নিত্য নতুন প্রশ্ন উত্থাপন কিম্বা সংকট সৃষ্ট করে গণতন্ত্র পুণঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আয়োজিতব্য নির্বচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে না।'
বিবৃতিতে আরও বলা হয, 'জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘ ও বিস্তারিত আলোচনা শেষে কতিপয় বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ যে সকল বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে স্বাক্ষরিত হয়েছে, আমরা তার অংশীদার হিসাবে সনদে বর্ণিত সকল বিষয়কে ধারণ করি এবং দেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ। সর্বসম্মতভাবে গৃহিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে নতুন প্রশ্ন কিম্বা সংকট সৃষ্টির সকল অপপ্রয়াসের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী জনগণের শক্তিকে ধারন করে বিএনপি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ ১৬ বছরের অবিরাম লড়াই ও ২০২৪ সালের জুলাই-আগষ্টের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের সীমাহীন ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।'

জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
বৃহস্পতিবার রাতে অনুষ্ঠিত দলের স্থায়ী কমিটির এই সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী এই আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। এদিন দিবাগত রাতে গণমাধ্যমে পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানানো হয়।
বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরের সই করা ওই বিবৃতিতে বলা হয়, 'বিএনপি দৃঢ়ভাবে মনে করে যে, দীর্ঘ আলোচনায় উপনীত ঐকমত্য কে বাস্তবায়নে সংশ্লিষ্ট সকল রাজনৈতিক দল ঐক্যবদ্ধ থাকবে এবং কোনমতেই নিত্য নতুন প্রশ্ন উত্থাপন কিম্বা সংকট সৃষ্ট করে গণতন্ত্র পুণঃপ্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে আয়োজিতব্য নির্বচন অনুষ্ঠানে বাধা সৃষ্টি করবে না।'
বিবৃতিতে আরও বলা হয, 'জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে দীর্ঘ ও বিস্তারিত আলোচনা শেষে কতিপয় বিষয়ে নোট অব ডিসেন্টসহ যে সকল বিষয়ে জাতীয় ঐকমত্য প্রতিষ্ঠিত হয়েছে এবং গত ১৭ অক্টোবর জাতীয় সংসদের দক্ষিণ প্লাজায় ঐতিহাসিক আনুষ্ঠানিকতার মাধ্যমে স্বাক্ষরিত হয়েছে, আমরা তার অংশীদার হিসাবে সনদে বর্ণিত সকল বিষয়কে ধারণ করি এবং দেশের সংবিধান ও প্রচলিত আইন অনুযায়ী তা বাস্তবায়নে অঙ্গীকারাবদ্ধ। সর্বসম্মতভাবে গৃহিত জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়নে নতুন প্রশ্ন কিম্বা সংকট সৃষ্টির সকল অপপ্রয়াসের বিরুদ্ধে গণতন্ত্রকামী জনগণের শক্তিকে ধারন করে বিএনপি গণতন্ত্র পুনঃপ্রতিষ্ঠায় দীর্ঘ ১৬ বছরের অবিরাম লড়াই ও ২০২৪ সালের জুলাই-আগষ্টের গণঅভ্যুত্থানে শহীদ ও আহতদের সীমাহীন ত্যাগের প্রতি শ্রদ্ধা জানাবে।'

ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৫ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
আজ সন্ধ্যায় ফোন করার বিষয়টি আজকের পত্রিকাকে নিশ্চিত করেন জামায়াত নেতা তাহের।
সৈয়দ তাহের বলেন, ‘আমিই বিএনপির মহাসচিবকে ফোন করেছিলাম। ওনাকে বলেছিলাম, আমরা একটু আলোচনায় বসি।’ জবাবে উনি বলেছেন জানাবেন।
গত সোমবার উপদেষ্টা পরিষদের বৈঠকে জুলাই সনদ বাস্তবায়নের বিষয়ে দলগুলোকে সাত দিনের মধ্যে একমত হয়ে সরকারকে জানাতে অনুরোধ করা হয়। তারই ধারাবাহিকতায় জামায়াতের পক্ষ থেকে বিএনপিকে আলোচনার জন্য আহ্বান করা হয় এবং আজ ফোনকল করা হয়।

ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৩৮ মিনিট আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৫ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৫ ঘণ্টা আগেমুন্সিগঞ্জ প্রতিনিধি

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় মুন্সিগঞ্জ শহরের পুরোনো কাচারি এলাকার ডিসি পার্ক-সংলগ্ন প্রধান সড়কে ইসলামী আন্দোলনের জেলা শাখার গণসমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তব্যে ফয়জুল করীম এসব কথা বলেন। আগামী জাতীয় নির্বাচনে জুলাই সনদের ভিত্তিতে উভয় কক্ষে পিআর পদ্ধতিতে নির্বাচনসহ ৫ দফা দাবিতে এ সমাবেশ হয়।
ফয়জুল করীম আরও বলেন, ‘দেশের মানুষ অতীতে বিএনপি ও আওয়ামী লীগ—দুই দলকেই ক্ষমতায় এনেছে। একাধিকবার তারা পরীক্ষায় ফেল করেছে। দেশের মানুষ তাদের কর্মকাণ্ড দেখেছে। তাদের কাছে সমাধান নেই।’
ইসলামী আন্দোলনের এই নেতা বলেন, ‘জিয়াউর রহমান সাহেব ভালো মানুষ ছিলেন, এই গুণকীর্তনের কারণে দেশের মানুষ ১৯৯১ ও ২০০১ সালে খালেদা জিয়াকে ক্ষমতায় এনেছিল; থাকতে পারেননি। আবার শেখ মুজিবুর রহমান সাহেবের গুণকীর্তনের কারণে ১৯৯৬ সালে শেখ হাসিনা ক্ষমতায় এসেছিলেন। কী উপহার দিয়েছেন, তা দেশবাসী জানে।’
ফয়জুল করীম বলেন, ‘দুই দল মিলে দেশকে পাঁচবার দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন করেছে। শুধু ১৯৯১ থেকে ১৯৯৫ সাল পর্যন্ত পাঁচ বছরে বিএনপি তিনবার বিশ্বে দুর্নীতিতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছে। সব দলকে পরীক্ষা করা হয়েছে, শুধু ইসলামকে পরীক্ষা করা হয়নি। ইসলামী আন্দোলনকে একবার পরীক্ষা করে দেখুন।’
গণসমাবেশে ইসলামী আন্দোলনের মুন্সিগঞ্জ জেলা শাখার সভাপতি মুফতি শাহাদাত হোসেনের সভাপতিত্বে কেন্দ্রীয় ও স্থানীয় নেতারা উপস্থিত ছিলেন।

ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৩৮ মিনিট আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
১৫ ঘণ্টা আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

আটটি দল নিয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনার কথা জানিয়েছেন দলটির মুখ্য সমন্বয়ক নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী।
আজ বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর বাংলামোটরে এনসিপির অস্থায়ী কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে নির্বাচন পরিচালনা কমিটির সংবাদ সম্মেলনে তিনি এ কথা জানান।
যে দলগুলোর সঙ্গে এনসিপি জোটবদ্ধ হতে চাইছে, সেগুলো হচ্ছে—গণতন্ত্র মঞ্চে থাকা ছয়টি দল জেএসডি, নাগরিক ঐক্য, বিপ্লবী ওয়ার্কার্স পার্টি, গণসংহতি আন্দোলন, ভাসানী জনশক্তি পার্টি ও বাংলাদেশ রাষ্ট্র সংস্কার আন্দোলন এবং আমার বাংলাদেশ (এবি) পার্টি ও গণঅধিকার পরিষদ।
নাসীরুদ্দীন পাটওয়ারী বলেন, ‘এই আট দলের সঙ্গে আমাদের একটা পলিটিক্যাল জোট হওয়ার সম্ভাবনা আছে। অর্থাৎ গণতন্ত্র মঞ্চ প্লাস যে দুই দল রয়েছে, তাদের নিয়ে রাজনৈতিক জোট হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে।’
আগামী জাতীয় নির্বাচনে বিএনপি বা জামায়াতের সঙ্গে জোট হচ্ছে কি না—সাংবাদিকদের এ প্রশ্নের জবাবে নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘যেহেতু দেশ সংকটকালীন মুহূর্তে আছে, বিএনপি ও জামায়াতে ইসলামী যদি সংস্কার বাস্তবায়ন নিয়ে এক জায়গায় আসে এবং তারা যদি সংস্কারগুলো ভবিষ্যতে বাস্তবায়ন করবে—এমন প্রতিশ্রুতি দেয়, তাহলে বিএনপি এবং জামায়াত যে কারও সাথেই আমাদের জোট হতে পারে।’
নাসীরুদ্দীন বলেন, ‘আমাদের প্রাথমিক শর্ত—বিচার এবং সংস্কার। এই বিষয়ে যদি সমাধান না হয়, তাহলে কারও সাথেই জোটে যাব না।’

ডাকসু ও জাকসু নির্বাচনের প্রভাব আগামী জাতীয় নির্বাচনেও পড়বে বলে মন্তব্য করেছেন বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর আমির ডা. শফিকুর রহমান। আজ শনিবার (২০ সেপ্টেম্বর) জামায়াতের কেন্দ্রীয় কার্যালয়ের আল ফালাহ মিলনায়তনে আয়োজিত দলটির কেন্দ্রীয় মহিলা বিভাগীয় মজলিশে শুরার অধিবেশনে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা
২০ সেপ্টেম্বর ২০২৫
জুলাই জাতীয় সনদের ঐকমত্য হওয়া বিষয়গুলোর আইনানুগ বাস্তবায়ন এবং যথাসময়ে জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানে কার্যকর ব্যবস্থা নিতে অন্তর্বর্তী সরকারকে আহ্বান জানিয়েছে বিএনপি। একইসঙ্গে নির্বাচন অনুষ্ঠানে কোনরকম বাধা সৃষ্টি না করতে রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতিও আহ্বান জানিয়েছে দলটি।
৩৮ মিনিট আগে
জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের বিষয়ে সমঝোতার জন্য আলোচনায় বসতে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীরকে ফোন করেছেন জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজকে বৃহস্পতিবার (৬ নভেম্বর) বিএনপির এই নেতাকে ফোন করেন তিনি।
১৪ ঘণ্টা আগে
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের জ্যেষ্ঠ নায়েবে আমির মুফতি সৈয়দ মুহাম্মদ ফয়জুল করীম বলেছেন, বিএনপি ক্ষমতায় যাওয়ার আগেই খুনাখুনি শুরু করেছে। নিজেদের মধ্যে নিজেরাই খুনাখুনি করছে। যাঁরা নিজেদের লোককে নিজেরা হত্যা করেন, সেই দল যদি ক্ষমতায় আসে, তাহলে এই দেশের মানুষ নিরাপদে থাকতে পারবে না।
১৫ ঘণ্টা আগে