নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার পথে শেখ হাসিনাই একমাত্র বাধা। তাই শেখ হাসিনার পতনের পরই খালেদা জিয়ার চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা তো জোর করে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে পারব না, তবে জোর করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে নামাতে পারব। বিএনপি এখন এ পথেই এগোবে।’
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলন আয়োজিত খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে প্রতিবাদ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উপদেষ্টা সাইদ আহমেদ আসলামের সভাপতিত্ব এবং সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ২০-দলীয় জোটের অন্তর্ভুক্ত দলসমূহের নেতারা।
গয়েশ্বর বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে তো বিচারের জন্য আদালতে পাঠিয়েছেন কিন্তু আপনাদের বেলায় আদালত পর্যন্ত পাঠানো হবে, নাকি জনগণই বিচার করে ফেলে তা বলা যায় না।’
বিজয়ের মাসের শুভেচ্ছা জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘এ দেশ কারও কোনো ভাষণে স্বাধীন হয় নাই, দেশ স্বাধীন করতে আমাদের একটা যুদ্ধ করতে হয়েছিল। সে যুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন মেজর জিয়া। আর তাঁর ঘোষণায় জাতি–ধর্ম–বর্ণ নির্বিশেষে সবাই যুদ্ধে এসেছিল। কিন্তু আজ আমাদের সে স্বাধীনতা রক্তাক্ত আর গণতন্ত্র নির্বাসিত।’
গয়েশ্বর বলেন, বর্তমানে দেশে আইনের শাসন না থাকলেও একজন ব্যক্তির শাসন আছে। এখন বিচার বিভাগও শেখ হাসিনার কথায় চলে। বাংলাদেশে খুন, গুম যা হচ্ছে সব শেখ হাসিনার জানা, মুদ্রা পাচার যারা করে তারাও শেখ হাসিনার জানাশোনা এবং আশপাশের লোক।
ডা. মুরাদের দেশত্যাগ প্রসঙ্গে গয়েশ্বর বলেন, ‘অশালীনতা আর অসভ্যতায় মুরাদ শেখ হাসিনার তুলনায় শিশু। শেখ হাসিনার ইশারাতেই সে এসব কথা বলেছে। এখন এ জন্যই তিনি তাঁকে নিরাপদে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন।’
‘খালেদা জিয়ার সুচিকিৎসার পথে শেখ হাসিনাই একমাত্র বাধা। তাই শেখ হাসিনার পতনের পরই খালেদা জিয়ার চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে হবে’ বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, ‘আমরা তো জোর করে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠাতে পারব না, তবে জোর করে শেখ হাসিনাকে ক্ষমতা থেকে নামাতে পারব। বিএনপি এখন এ পথেই এগোবে।’
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির সাগর-রুনি মিলনায়তনে বাংলাদেশ নাগরিক অধিকার আন্দোলন আয়োজিত খালেদা জিয়ার মুক্তি ও বিদেশে সুচিকিৎসার দাবিতে প্রতিবাদ সভায় তিনি এসব কথা বলেন।
নাগরিক অধিকার আন্দোলনের উপদেষ্টা সাইদ আহমেদ আসলামের সভাপতিত্ব এবং সাধারণ সম্পাদক এম জাহাঙ্গীর আলমের সঞ্চালনায় বিশেষ অতিথি ছিলেন ২০-দলীয় জোটের অন্তর্ভুক্ত দলসমূহের নেতারা।
গয়েশ্বর বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে তো বিচারের জন্য আদালতে পাঠিয়েছেন কিন্তু আপনাদের বেলায় আদালত পর্যন্ত পাঠানো হবে, নাকি জনগণই বিচার করে ফেলে তা বলা যায় না।’
বিজয়ের মাসের শুভেচ্ছা জানিয়ে গয়েশ্বর বলেন, ‘এ দেশ কারও কোনো ভাষণে স্বাধীন হয় নাই, দেশ স্বাধীন করতে আমাদের একটা যুদ্ধ করতে হয়েছিল। সে যুদ্ধের ঘোষণা দিয়েছিলেন মেজর জিয়া। আর তাঁর ঘোষণায় জাতি–ধর্ম–বর্ণ নির্বিশেষে সবাই যুদ্ধে এসেছিল। কিন্তু আজ আমাদের সে স্বাধীনতা রক্তাক্ত আর গণতন্ত্র নির্বাসিত।’
গয়েশ্বর বলেন, বর্তমানে দেশে আইনের শাসন না থাকলেও একজন ব্যক্তির শাসন আছে। এখন বিচার বিভাগও শেখ হাসিনার কথায় চলে। বাংলাদেশে খুন, গুম যা হচ্ছে সব শেখ হাসিনার জানা, মুদ্রা পাচার যারা করে তারাও শেখ হাসিনার জানাশোনা এবং আশপাশের লোক।
ডা. মুরাদের দেশত্যাগ প্রসঙ্গে গয়েশ্বর বলেন, ‘অশালীনতা আর অসভ্যতায় মুরাদ শেখ হাসিনার তুলনায় শিশু। শেখ হাসিনার ইশারাতেই সে এসব কথা বলেছে। এখন এ জন্যই তিনি তাঁকে নিরাপদে বিদেশে পাঠানোর ব্যবস্থা করেছেন।’
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৩ ঘণ্টা আগে