অনলাইন ডেস্ক
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ বলেছেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় কারা জড়িত, সেই বিষয়ে মানুষ সত্যটা জানে না। আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ের সামনে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। সেই হামলায় বেশ কয়েকজন নিহত হন এবং আহত হন আরও অনেকে। সম্প্রতি এই মামলার চার্জশিট অবৈধ ঘোষণা করে আসামিদের খালাস দিয়েছেন আদালত।
এই রায়ের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ বলেন, ‘তাহলে এই জঘন্য আক্রমণ এবং হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী কে?’ একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সাধারণ মানুষ দিশেহারা বা অসহায়—জানে না কোনটা সত্য আর কোনটা বানোয়াট।’
সোহেল তাজ তাঁর পোস্টে বলেন, ‘হতভাগা একটা দেশ বাংলাদেশ—যেই দেশে বিচারব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা থাকে না, সেই দেশ কোনো দিন উন্নতি করতে পারবে না। কারণ, একটি সমৃদ্ধ দেশ গড়তে লাগে সুশাসন।’
সোহেল তাজ আরও লেখেন, ‘সুশাসন কায়েমের পূর্বশর্ত হচ্ছে ন্যায়বিচার এবং আইনের শাসন। কিন্তু যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের রাজনীতির কালচার সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। একেক দল/গোষ্ঠী একেকবার ক্ষমতায় আসে, আর তাদের মতো করে বিচারব্যবস্থাকে ম্যানিপুলেট করে। সাধারণ মানুষ দিশেহারা/অসহায়—জানে না কোনটা সত্য আর কোনটা বানোয়াট।’
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার জন্য দায়ী কে সে প্রশ্ন তুলে সোহেল তাজ লেখেন, ‘কে দায়ী? বিএনপি সরকারের সময় জজ মিয়া কাহিনী। আবার ১/১১ সরকারের সময় শাইখ আব্দুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তারেক রহমান।’
সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী ও বাংলাদেশের সাবেক প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদের ছেলে সোহেল তাজ বলেছেন, ২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলায় কারা জড়িত, সেই বিষয়ে মানুষ সত্যটা জানে না। আজ সোমবার নিজের ভেরিফায়েড ফেসবুক অ্যাকাউন্ট থেকে শেয়ার করা এক পোস্টে তিনি এ কথা বলেন।
২০০৪ সালের ২১ আগস্ট আওয়ামী লীগের প্রধান কার্যালয়ের সামনে বঙ্গবন্ধু অ্যাভিনিউয়ে শেখ হাসিনার সমাবেশে গ্রেনেড হামলার ঘটনা ঘটে। সেই হামলায় বেশ কয়েকজন নিহত হন এবং আহত হন আরও অনেকে। সম্প্রতি এই মামলার চার্জশিট অবৈধ ঘোষণা করে আসামিদের খালাস দিয়েছেন আদালত।
এই রায়ের বিষয়ে প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করে সাবেক স্বরাষ্ট্র প্রতিমন্ত্রী তানজিম আহমেদ সোহেল তাজ বলেন, ‘তাহলে এই জঘন্য আক্রমণ এবং হত্যাকাণ্ডের জন্য দায়ী কে?’ একই সঙ্গে তিনি বলেছেন, ‘সাধারণ মানুষ দিশেহারা বা অসহায়—জানে না কোনটা সত্য আর কোনটা বানোয়াট।’
সোহেল তাজ তাঁর পোস্টে বলেন, ‘হতভাগা একটা দেশ বাংলাদেশ—যেই দেশে বিচারব্যবস্থার ওপর জনগণের আস্থা থাকে না, সেই দেশ কোনো দিন উন্নতি করতে পারবে না। কারণ, একটি সমৃদ্ধ দেশ গড়তে লাগে সুশাসন।’
সোহেল তাজ আরও লেখেন, ‘সুশাসন কায়েমের পূর্বশর্ত হচ্ছে ন্যায়বিচার এবং আইনের শাসন। কিন্তু যুগ যুগ ধরে বাংলাদেশের রাজনীতির কালচার সবকিছু ধ্বংস করে দিয়েছে। একেক দল/গোষ্ঠী একেকবার ক্ষমতায় আসে, আর তাদের মতো করে বিচারব্যবস্থাকে ম্যানিপুলেট করে। সাধারণ মানুষ দিশেহারা/অসহায়—জানে না কোনটা সত্য আর কোনটা বানোয়াট।’
২১ আগস্ট গ্রেনেড হামলার জন্য দায়ী কে সে প্রশ্ন তুলে সোহেল তাজ লেখেন, ‘কে দায়ী? বিএনপি সরকারের সময় জজ মিয়া কাহিনী। আবার ১/১১ সরকারের সময় শাইখ আব্দুর রহমান এবং আওয়ামী লীগ সরকারের সময় তারেক রহমান।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
৪ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
৪ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
৬ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
৮ ঘণ্টা আগে