নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নতুন মন্ত্রিসভায় যোগ্য ও পোড় খাওয়া নেতারা জায়গা পেয়েছেন বলে মনে করেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন, ‘এটা রিলে রেসের মতো। রিলে রেসের কাঠির হাতবদল হলো মাত্র।’ আজ বৃহস্পতিবার সকালে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ কথা জানান।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘সুন্দর মন্ত্রিসভা হয়েছে। যাঁদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকেই যোগ্য, দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত এবং পোড় খাওয়া নেতা।’
টানা চারবারের সংসদ সদস্য নূরুল ইসলাম সুজন। ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রথম অংশগ্রহণ করেন সুজন। সে সময় পঞ্চগড়-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী মোজাহার হোসেনের কাছে পরাজিত হন তিনি।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নূরুল ইসলাম সুজন। এরপর ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাসদের প্রার্থী এমরান আল আমিনকে পরাজিত করে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হন।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সে সময় সরকারের রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছিলেন তিনি। তবে এবারের মন্ত্রিসভায় তিনি থাকছেন না।
নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘মন্ত্রী না হলেও আমি চারবারের এমপি। জনগণের জন্য আগে যেভাবে কাজ করতাম। এখনো সেভাবেই কাজ করব। এ ছাড়া আমি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। মন্ত্রী হওয়ার কারণে এত দিন আমি ওকালতি পেশায় সময় দিতে পারিনি। এখন আবার পুরোনো পেশায় ফেরত যাব।’
রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যিনি আসবেন, তার প্রতি কী পরামর্শ থাকবে—এমন প্রশ্নের জবাবে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাদের সবাইকে পরিচালনা করেন। নতুন যিনি আসবেন, তিনিও সেভাবেই কাজ করবেন। এটা রিলে রেসের মতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় রেলপথ এবং নৌপথকে গুরুত্ব দিয়েছেন। আমরা সেভাবেই কাজ করেছি। এখনো সেভাবেই কাজ হবে। রিলে রেসের কাঠির হাত বদল হলো মাত্র।’
নূরুল ইসলাম সুজনের পৈতৃক বাড়ি পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার ময়দানদীঘিতে। তিনি আইনের ছাত্র ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ডাকসুর বিজ্ঞান মিলনায়তনবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আইনবিষয়ক সম্পাদক ও আইনবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। নূরুল ইসলাম সুজন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সহসম্পাদক ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলারও একজন আইনজীবী ছিলেন।
নতুন মন্ত্রিসভায় যোগ্য ও পোড় খাওয়া নেতারা জায়গা পেয়েছেন বলে মনে করেন রেলমন্ত্রী নূরুল ইসলাম সুজন। তিনি বলেন, ‘এটা রিলে রেসের মতো। রিলে রেসের কাঠির হাতবদল হলো মাত্র।’ আজ বৃহস্পতিবার সকালে আজকের পত্রিকাকে তিনি এ কথা জানান।
রেলমন্ত্রী বলেন, ‘সুন্দর মন্ত্রিসভা হয়েছে। যাঁদের নাম ঘোষণা করা হয়েছে, তাঁরা প্রত্যেকেই যোগ্য, দীর্ঘদিনের পরীক্ষিত এবং পোড় খাওয়া নেতা।’
টানা চারবারের সংসদ সদস্য নূরুল ইসলাম সুজন। ২০০১ সালে অষ্টম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে আওয়ামী লীগের প্রার্থী হিসেবে প্রথম অংশগ্রহণ করেন সুজন। সে সময় পঞ্চগড়-২ আসনে বিএনপির প্রার্থী মোজাহার হোসেনের কাছে পরাজিত হন তিনি।
২০০৮ সালে নবম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে প্রথমবারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন নূরুল ইসলাম সুজন। এরপর ২০১৪ সালে দশম জাতীয় সংসদ নির্বাচনে জাসদের প্রার্থী এমরান আল আমিনকে পরাজিত করে দ্বিতীয়বার নির্বাচিত হন।
২০১৮ সালের একাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি তৃতীয়বারের মতো সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। সে সময় সরকারের রেলপথ মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব পেয়েছিলেন তিনি। তবে এবারের মন্ত্রিসভায় তিনি থাকছেন না।
নিজের ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘মন্ত্রী না হলেও আমি চারবারের এমপি। জনগণের জন্য আগে যেভাবে কাজ করতাম। এখনো সেভাবেই কাজ করব। এ ছাড়া আমি সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী। মন্ত্রী হওয়ার কারণে এত দিন আমি ওকালতি পেশায় সময় দিতে পারিনি। এখন আবার পুরোনো পেশায় ফেরত যাব।’
রেল মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে যিনি আসবেন, তার প্রতি কী পরামর্শ থাকবে—এমন প্রশ্নের জবাবে নূরুল ইসলাম সুজন বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী আমাদের সবাইকে পরিচালনা করেন। নতুন যিনি আসবেন, তিনিও সেভাবেই কাজ করবেন। এটা রিলে রেসের মতো। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা সব সময় রেলপথ এবং নৌপথকে গুরুত্ব দিয়েছেন। আমরা সেভাবেই কাজ করেছি। এখনো সেভাবেই কাজ হবে। রিলে রেসের কাঠির হাত বদল হলো মাত্র।’
নূরুল ইসলাম সুজনের পৈতৃক বাড়ি পঞ্চগড় জেলার বোদা উপজেলার ময়দানদীঘিতে। তিনি আইনের ছাত্র ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ার সময় ডাকসুর বিজ্ঞান মিলনায়তনবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সিনেট সদস্য ছিলেন। এ ছাড়া তিনি ছাত্রলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির আন্তর্জাতিক বিষয়ক সম্পাদক, যুবলীগ কেন্দ্রীয় কমিটির সহ-আইনবিষয়ক সম্পাদক ও আইনবিষয়ক সম্পাদক ছিলেন। নূরুল ইসলাম সুজন সুপ্রিম কোর্ট আইনজীবী সমিতির সহসম্পাদক ও সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। বঙ্গবন্ধু হত্যা মামলারও একজন আইনজীবী ছিলেন।
ক্ষমতাসীন কমিউনিস্ট পার্টির আমন্ত্রণে চীন সফরে গেছে বিএনপির একটি প্রতিনিধিদল। ৯ সদস্যের এই প্রতিনিধিদলের নেতৃত্ব দিচ্ছেন বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। রোববার রাত ১০টা ১০ মিনিটে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে চায়না এয়ারলাইনসের একটি ফ্লাইটে চীনের উদ্দেশে যাত্রা করেছে
৩৩ মিনিট আগেলন্ডনে প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠকের পর দেশ একটি নির্বাচনী টানেলে প্রবেশ করেছে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে গণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে এক বৈঠকে এ কথা বলেন তিনি।
৩ ঘণ্টা আগেএনসিপির আহ্বায়ক নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘এনসিপির পক্ষ থেকে নিবন্ধন শর্তের চেয়েও বেশি কাগজপত্রসহ আবেদন জমা দেওয়া হয়েছে। সব শর্ত পূরণ করে আমরা আবেদন জমা দিয়েছি। ২৫টি জেলা, ১০৫টি উপজেলা কমিটি ও প্রতিটি উপজেলায় ২০০ জন সমর্থক, অফিস চুক্তিসহ গঠনতন্ত্র জমা দিয়েছি। দ্রুত সময়ের মধ্যে নিবন্ধন পাওয়ার বিষয়ে আমরা আশাব
৪ ঘণ্টা আগেগণতন্ত্র মঞ্চের সঙ্গে বৈঠক করেছে বিএনপি। আজ রোববার (২২ জুন) রাতে গুলশানে বিএনপির চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
৪ ঘণ্টা আগে