নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বিএনপির ১০ দফা সংবিধান, আইন, আদালতের কবর দিয়ে অসাংবিধানিক অস্বাভাবিক সরকারকে ক্ষমতায় আনা এবং সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক যুদ্ধাপরাধ, জঙ্গিবাদী সন্ত্রাস, দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের পক্ষাবলম্বনের ‘কালো দলিল’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদের) সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার। আজ রোববার জাসদ কেন্দ্রীয়
কমিটির দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন প্রেরিত এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা জানান তাঁরা।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘১০ দফা দিয়ে বিএনপি আবারও প্রমাণ করল যে তাঁরা দেশকে সংবিধানের বাইরে ঠেলে ফেলে দিয়ে অসাংবিধানিক অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রের রাজনীতির পথই আঁকড়ে ধরে আছে। তাঁদের আসল উদ্দেশ্য যুদ্ধাপরাধ, জঙ্গিবাদী সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিচার বন্ধ করা এবং তাঁদের মুক্ত করা। বিএনপি সংবিধান, আইন, আদালত কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করে না।’
জাসদ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পুরোনো ধাঁচের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, আরপিও বাতিল করার দাবি তুলে বিএনপি সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে সংঘাত-সংঘর্ষের মাধ্যমে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করে জলঘোলা করার পথে যাওয়ারই ইঙ্গিত দিয়েছে।’
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ‘বিএনপির ক্ষমতা পুনর্দখলের আন্দোলনের ১০ দফায় চলমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করে জাতীয় অর্থনীতি সচল রাখা, মানুষের আয় ও জীবিকা রক্ষাসহ জনজীবনে স্বস্তি বজায় রাখার কোনো প্রস্তাব নাই।’
দেশের ব্যাংকিং ও আর্থিক খাত বিএনপির চালু করা দুষ্ট চক্রের অশুভ প্রভাব থেকে এখনো মুক্ত হতে পারছে না জানিয়ে জাসদের শীর্ষ দুই নেতা বলেন, ‘বিএনপি যতবার ক্ষমতায় ছিল ততবারই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে ইনডেমনিটি দিয়েছে। বিএনপির আমলে বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীগুলোকে হাওয়া ভবনের অধীনস্থ করা হয়েছিল। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নিজেদের তোলা দাবি ভুলে যায় তাঁর প্রমাণ হলো জিয়া, খালেদা জিয়া, ইয়াজউদ্দিন সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন বাতিল করেনি।’
জাসদের পক্ষ থেকে বিএনপি-জামাত ও তাঁদের রাজনৈতিক অংশীজনদের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি সম্পর্কে সজাগ থাকতে এবং বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের রাজনীতি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে দেশপ্রেমিক, গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল, শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সকল ব্যক্তি, মহল, গোষ্ঠী ও শক্তির প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
বিএনপির ১০ দফা সংবিধান, আইন, আদালতের কবর দিয়ে অসাংবিধানিক অস্বাভাবিক সরকারকে ক্ষমতায় আনা এবং সর্বোচ্চ আদালত কর্তৃক যুদ্ধাপরাধ, জঙ্গিবাদী সন্ত্রাস, দুর্নীতিসহ বিভিন্ন অপরাধে সাজাপ্রাপ্তদের পক্ষাবলম্বনের ‘কালো দলিল’ বলে মন্তব্য করেছেন জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দলের (জাসদের) সভাপতি হাসানুল হক ইনু ও সাধারণ সম্পাদক শিরীন আখতার। আজ রোববার জাসদ কেন্দ্রীয়
কমিটির দপ্তর সম্পাদক সাজ্জাদ হোসেন প্রেরিত এক যৌথ বিবৃতিতে এ কথা জানান তাঁরা।
নেতৃবৃন্দ বলেন, ‘১০ দফা দিয়ে বিএনপি আবারও প্রমাণ করল যে তাঁরা দেশকে সংবিধানের বাইরে ঠেলে ফেলে দিয়ে অসাংবিধানিক অস্বাভাবিক সরকার প্রতিষ্ঠার ষড়যন্ত্রের রাজনীতির পথই আঁকড়ে ধরে আছে। তাঁদের আসল উদ্দেশ্য যুদ্ধাপরাধ, জঙ্গিবাদী সন্ত্রাস ও দুর্নীতির বিচার বন্ধ করা এবং তাঁদের মুক্ত করা। বিএনপি সংবিধান, আইন, আদালত কোনো কিছুরই তোয়াক্কা করে না।’
জাসদ সভাপতি ও সাধারণ সম্পাদক বলেন, ‘পুরোনো ধাঁচের তত্ত্বাবধায়ক সরকার ব্যবস্থা ফিরিয়ে আনা, আরপিও বাতিল করার দাবি তুলে বিএনপি সংবিধান অনুযায়ী যথাসময়ে অনুষ্ঠিতব্য জাতীয় সংসদ নির্বাচন বানচাল করতে সংঘাত-সংঘর্ষের মাধ্যমে অস্বাভাবিক পরিস্থিতি তৈরি করে জলঘোলা করার পথে যাওয়ারই ইঙ্গিত দিয়েছে।’
নেতৃবৃন্দ আরও বলেন, ‘বিএনপির ক্ষমতা পুনর্দখলের আন্দোলনের ১০ দফায় চলমান বৈশ্বিক সংকট মোকাবিলা করে জাতীয় অর্থনীতি সচল রাখা, মানুষের আয় ও জীবিকা রক্ষাসহ জনজীবনে স্বস্তি বজায় রাখার কোনো প্রস্তাব নাই।’
দেশের ব্যাংকিং ও আর্থিক খাত বিএনপির চালু করা দুষ্ট চক্রের অশুভ প্রভাব থেকে এখনো মুক্ত হতে পারছে না জানিয়ে জাসদের শীর্ষ দুই নেতা বলেন, ‘বিএনপি যতবার ক্ষমতায় ছিল ততবারই বিচারবহির্ভূত হত্যাকাণ্ডকে ইনডেমনিটি দিয়েছে। বিএনপির আমলে বিচার বিভাগ, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাবাহিনীগুলোকে হাওয়া ভবনের অধীনস্থ করা হয়েছিল। বিএনপি ক্ষমতায় গেলে নিজেদের তোলা দাবি ভুলে যায় তাঁর প্রমাণ হলো জিয়া, খালেদা জিয়া, ইয়াজউদ্দিন সরকার ক্ষমতায় থাকাকালে ১৯৭৪ সালের বিশেষ ক্ষমতা আইন বাতিল করেনি।’
জাসদের পক্ষ থেকে বিএনপি-জামাত ও তাঁদের রাজনৈতিক অংশীজনদের ষড়যন্ত্রের রাজনীতি সম্পর্কে সজাগ থাকতে এবং বাংলাদেশ বিরোধী ষড়যন্ত্রের রাজনীতি মোকাবিলায় ঐক্যবদ্ধ থাকতে দেশপ্রেমিক, গণতান্ত্রিক, অসাম্প্রদায়িক, প্রগতিশীল, শুভবুদ্ধিসম্পন্ন সকল ব্যক্তি, মহল, গোষ্ঠী ও শক্তির প্রতি আহ্বান জানানো হয়েছে।
জাতীয় সংসদ নির্বাচন হলে ক্ষমতার খরা কাটানোর আশাবাদী বিএনপি আগামী ডিসেম্বরে নির্বাচন দাবি করছে। দাবি আদায়ে মাঠের কর্মসূচি শুরু করেছে। করণীয় নিয়ে বিভিন্ন দলের সঙ্গে বৈঠক করছে। তবে ভোটের জন্য অপেক্ষা দীর্ঘ হলেও অন্তর্বর্তী সরকারকে বেকায়দায় ফেলার মতো কোনো কর্মসূচি দেবে না দলটি। কোনো সংঘাতেও জড়াবে না।
৩ ঘণ্টা আগেবর্তমানে দেশে শ্রমিকসমাজ বিভিন্নভাবে অত্যাচারিত-নিপীড়িত ও নিষ্পেষিত উল্লেখ করে জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, অন্তর্বর্তী সরকারের সময় অল্প কিছুদিনের ব্যবধানে লক্ষাধিক শ্রমিক চাকরিচ্যুত হয়েছেন। বুধবার (৩০ এপ্রিল) বিকেলে জাতীয় পার্টি চেয়ারম্যানের প্রেস সেক্রেটারি খন্দকার..
৬ ঘণ্টা আগেআওয়ামী লীগের বিচার ও রাষ্ট্রের মৌলিক সংস্কার প্রশ্নে ঐকমত্য জানিয়েছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) ও গণসংহতি আন্দোলনের নেতারা। একই সঙ্গে সুষ্ঠু নির্বাচনের পরিবেশ এবং নির্বাচনের আগে সংস্কার কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়, তা নিয়েও আলোচনা করেছেন তাঁরা।
৯ ঘণ্টা আগেদেশের হিন্দু সম্প্রদায়ের সদস্যদের উদ্দেশে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘আপনারা কারও চেয়ে কম নন। আপনারা বাংলাদেশের নাগরিক। এ দেশ আপনাদের জন্মভূমি। রাজনৈতিক মত আলাদা হতে পারে, দল ভিন্ন হতে পারে, তবে অধিকার সবারই সমান। সেই অধিকার রক্ষা করতে আমরা জীবন দিতেও প্রস্তুত।’
১৩ ঘণ্টা আগে