নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত র চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার আবেদন পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গতকাল বুধবার রাতে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দারসহ পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে দেখা করার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা জানান।
এর আগে সন্ধ্যায় শামীম ইস্কান্দারসহ খালেদার পরিবারের কয়েকজন সদস্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় যান। এ সময় তারা আসাদুজ্জামান খান কামালের হাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার আবেদন তুলে দেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, খালেদার বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন হলে সরকার ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের পরিবারের আবেদনটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, খালেদা জিয়ার পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে বিদেশ যাওয়ার সব প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হয়েছে।
এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বর্তমানে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রয়েছেন। গত সোমবার শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। এ হাসপাতালে গত ২৭ এপ্রিল ভর্তি হন খালেদা। এর আগে গত ১১ এপ্রিল করোনা পজিটিভ হন তিনি। দ্বিতীয়বারের পরীক্ষাতেও পজিটিভ হন।
এখনো পরীক্ষায় নেগেটিভ না এলেও তাঁর চিকিৎসকেরা বলছেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী আক্রান্তের দুই সপ্তাহ পর যদি কোনো উপসর্গ না থাকে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দ্বারা করোনা সংক্রমণের কোনো আশঙ্কা থাকে না। চিকিৎসকেরা খালেদা জিয়াকে নন-কোভিড রোগী হিসেবেই চিকিৎসা দিচ্ছেন বলে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপি নেতা এ জেড এম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন এ সম্পর্কিত এক ভার্চ্যুয়াল ব্রিফিংয়ে বলেছেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর অনুমতি দেওয়া সরকারের নৈতিক ও মানবিক দায়িত্ব। এখানে আদালতের কোনো ভূমিকা নেই। এটা সম্পূর্ণ প্রশাসনিক আদেশ।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা দুটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাদণ্ড পাওয়ার পর থেকে কারাবন্দী ছিলেন। পরে নির্বাহী আদেশে মুক্ত হন।
শারীরিক অসুস্থতার প্রেক্ষাপটে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে দল ও তাঁর পরিবার থেকে কথা উঠলে দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিতে হলে আদালতের অনুমতি লাগবে।
সালতামামির অন্যান্য আয়োজন:
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত র চিকিৎসার জন্য বিদেশে যাওয়ার আবেদন পাঠানো হবে আইন মন্ত্রণালয়ে। স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান কামাল গতকাল বুধবার রাতে সাংবাদিকদের এ তথ্য জানিয়েছেন।
বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার ভাই শামীম ইস্কান্দারসহ পরিবারের বেশ কয়েকজন সদস্যের সঙ্গে দেখা করার পর স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এ কথা জানান।
এর আগে সন্ধ্যায় শামীম ইস্কান্দারসহ খালেদার পরিবারের কয়েকজন সদস্য স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর বাসায় যান। এ সময় তারা আসাদুজ্জামান খান কামালের হাতে বিএনপি চেয়ারপারসনের বিদেশে চিকিৎসার আবেদন তুলে দেন।
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, খালেদার বিদেশে চিকিৎসার প্রয়োজন হলে সরকার ইতিবাচক দৃষ্টিতে দেখবে। বিএনপি চেয়ারপারসনের পরিবারের আবেদনটি আইন মন্ত্রণালয়ে পাঠানো হবে।
এ বিষয়ে বিএনপি চেয়ারপারসনের প্রেস উইংয়ের সদস্য শামসুদ্দিন দিদার আজকের পত্রিকাকে বলেন, খালেদা জিয়ার পরিবার ও দলের পক্ষ থেকে বিদেশ যাওয়ার সব প্রস্তুতি নিয়ে রাখা হয়েছে।
এভারকেয়ার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন বিএনপি চেয়ারপারসন বর্তমানে করোনারি কেয়ার ইউনিটে (সিসিইউ) রয়েছেন। গত সোমবার শ্বাসকষ্ট বেড়ে যাওয়ায় তাঁকে সিসিইউতে নেওয়া হয়। এ হাসপাতালে গত ২৭ এপ্রিল ভর্তি হন খালেদা। এর আগে গত ১১ এপ্রিল করোনা পজিটিভ হন তিনি। দ্বিতীয়বারের পরীক্ষাতেও পজিটিভ হন।
এখনো পরীক্ষায় নেগেটিভ না এলেও তাঁর চিকিৎসকেরা বলছেন, বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার গাইডলাইন অনুযায়ী আক্রান্তের দুই সপ্তাহ পর যদি কোনো উপসর্গ না থাকে, তাহলে সংশ্লিষ্ট ব্যক্তির দ্বারা করোনা সংক্রমণের কোনো আশঙ্কা থাকে না। চিকিৎসকেরা খালেদা জিয়াকে নন-কোভিড রোগী হিসেবেই চিকিৎসা দিচ্ছেন বলে তাঁর ব্যক্তিগত চিকিৎসক ও বিএনপি নেতা এ জেড এম জাহিদ হোসেন সাংবাদিকদের জানিয়েছেন।
এদিকে বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার আইনজীবী খন্দকার মাহবুব হোসেন এ সম্পর্কিত এক ভার্চ্যুয়াল ব্রিফিংয়ে বলেছেন, উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর অনুমতি দেওয়া সরকারের নৈতিক ও মানবিক দায়িত্ব। এখানে আদালতের কোনো ভূমিকা নেই। এটা সম্পূর্ণ প্রশাসনিক আদেশ।
উল্লেখ্য, খালেদা জিয়া দুর্নীতি দমন কমিশনের (দুদক) করা দুটি মামলায় সাজাপ্রাপ্ত হয়ে ২০১৮ সালের ৮ ফেব্রুয়ারি কারাদণ্ড পাওয়ার পর থেকে কারাবন্দী ছিলেন। পরে নির্বাহী আদেশে মুক্ত হন।
শারীরিক অসুস্থতার প্রেক্ষাপটে খালেদা জিয়াকে বিদেশে পাঠানোর বিষয়ে দল ও তাঁর পরিবার থেকে কথা উঠলে দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান সাংবাদিকদের বলেন, খালেদা জিয়াকে বিদেশে নিতে হলে আদালতের অনুমতি লাগবে।
সালতামামির অন্যান্য আয়োজন:
নৈতিক স্খলনের অভিযোগে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারকে দুই মাস সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখার পর পুনরায় দলে ফেরানো হয়েছে। তাঁকে দেওয়া শোকজ (কারণ দর্শানো) নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানায় এনসিপি।
৭ ঘণ্টা আগেঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা। এ বৈঠকে তারা ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু অমীমাংসিত বিরোধ সমাধানের বিষয়ে কথা বলেছেন বলে জানান। গতকাল শনিবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে পাকিস্তানের হাইকমিশনের আমন্ত্রণে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত...
৮ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও নতুন সংবিধানের দাবি আবার জানাল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলেছে, তাদের এসব দাবি আদায় না হলে সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
১৮ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ শহীদদের রক্তস্নাত। ছাত্র-জনতা দেশের মৌলিক সংস্কারের জন্য জীবন দিয়েছে। এ কারণে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করা এবং একে আইনগত ভিত্তি দেওয়া দরকার। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আজ শনিবার বিকেলে ‘জুলাই সনদ: আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবায়ন’ বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
১৮ ঘণ্টা আগে