অনলাইন ডেস্ক
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের আপিল শুনানির অনুমতি দিয়েছেন আদালত। আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদনের শুনানি শেষে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৫ বিচারপতির আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে এই আদেশ দেন।
আপিল শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ২২ এপ্রিল। সেই সঙ্গে দুই সপ্তাহের মধ্যে আপিলের সার সংক্ষেপ জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ টি এম আজহারুল ইসলামের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিক। সঙ্গে ছিলেন- আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
আদেশের পর এহসান এ সিদ্দিক বলেন, ৪টি গ্রাউন্ডে রিভিউ অ্যালাউ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—আপিল বিভাগ যে রায় দিয়েছিলেন সেখানে আন্তর্জাতিক আইন মানা হয়নি, আন্তর্জাতিক আইন বাদ দেওয়া হয়েছিল অসৎ উদ্দেশ্যে। সাক্ষী বলছে- তাঁকে ৫ কিলোমিটার দূর থেকে দেখে চিহ্নিত করেছে, যা সম্ভব না এবং কিছু ডকুমেন্ট আদালত কনসিডার করেনি। সেখানে সাক্ষী বলেছে- এটিএম আজহারুল তাঁর ক্লাসমেট। আসলে ওই সাক্ষী এটিএম আজহারুলের ক্লাসমেট ছিল না। তিনি বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলায় রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই প্রথম লিভ মঞ্জুর হলো।
এর আগে মঙ্গলবার আংশিক শুনানি শেষে আজ বুধবার পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করে ছিলেন আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগে শুনানিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন আজহারের পক্ষে দেওয়া যুক্তির বিরোধিতা করেননি।
মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। এরপর ওই রায় রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এ দিকে এই জামায়াত নেতার দ্রুত মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে দলটির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অন্যায়ভাবে এ টি এম আজহারকে গত ১৩ বছর ধরে কারাগারে রেখেছে আওয়ামী লীগ সরকার। তাই আওয়ামী লীগের পতনের পর ছয় মাস পার হলেও তাঁর মুক্তি না মেলায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন। সেই সঙ্গে তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
মুক্তিযুদ্ধের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত জামায়াত নেতা এ টি এম আজহারুল ইসলামের আপিল শুনানির অনুমতি দিয়েছেন আদালত। আপিল বিভাগের রায় পুনর্বিবেচনার (রিভিউ) আবেদনের শুনানি শেষে আজ বুধবার প্রধান বিচারপতি সৈয়দ রেফাত আহমেদের নেতৃত্বাধীন ৫ বিচারপতির আপিল বিভাগ লিভ টু আপিল (আপিলের অনুমতি) মঞ্জুর করে এই আদেশ দেন।
আপিল শুনানির তারিখ ধার্য করা হয়েছে আগামী ২২ এপ্রিল। সেই সঙ্গে দুই সপ্তাহের মধ্যে আপিলের সার সংক্ষেপ জমা দিতে বলা হয়েছে।
এ টি এম আজহারুল ইসলামের পক্ষে শুনানি করেন ব্যারিস্টার এহসান এ সিদ্দিক। সঙ্গে ছিলেন- আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির।
আদেশের পর এহসান এ সিদ্দিক বলেন, ৪টি গ্রাউন্ডে রিভিউ অ্যালাউ হয়েছে। এর মধ্যে রয়েছে—আপিল বিভাগ যে রায় দিয়েছিলেন সেখানে আন্তর্জাতিক আইন মানা হয়নি, আন্তর্জাতিক আইন বাদ দেওয়া হয়েছিল অসৎ উদ্দেশ্যে। সাক্ষী বলছে- তাঁকে ৫ কিলোমিটার দূর থেকে দেখে চিহ্নিত করেছে, যা সম্ভব না এবং কিছু ডকুমেন্ট আদালত কনসিডার করেনি। সেখানে সাক্ষী বলেছে- এটিএম আজহারুল তাঁর ক্লাসমেট। আসলে ওই সাক্ষী এটিএম আজহারুলের ক্লাসমেট ছিল না। তিনি বলেন, মানবতাবিরোধী অপরাধের কোনো মামলায় রিভিউ আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে এই প্রথম লিভ মঞ্জুর হলো।
এর আগে মঙ্গলবার আংশিক শুনানি শেষে আজ বুধবার পরবর্তী শুনানির জন্য দিন ধার্য করে ছিলেন আপিল বিভাগ। আপিল বিভাগে শুনানিতে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের প্রসিকিউশন আজহারের পক্ষে দেওয়া যুক্তির বিরোধিতা করেননি।
মানবতাবিরোধী অপরাধে জড়িত থাকার মামলায় ২০১৪ সালের ৩০ ডিসেম্বর এ টি এম আজহারুল ইসলামকে মৃত্যুদণ্ডাদেশ দেন আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল। এর বিরুদ্ধে আপিল করলে ২০১৯ সালের ৩১ অক্টোবর মৃত্যুদণ্ড বহাল রাখেন আপিল বিভাগ। এরপর ওই রায় রিভিউ চেয়ে ২০২০ সালের ১৯ জুলাই আপিল বিভাগে আবেদন করা হয়।
এ দিকে এই জামায়াত নেতার দ্রুত মুক্তির দাবিতে ১৮ ফেব্রুয়ারি সারা দেশে বিক্ষোভ মিছিল ও সমাবেশ করেছে দলটির নেতা-কর্মীরা। তাঁদের দাবি, অন্যায়ভাবে এ টি এম আজহারকে গত ১৩ বছর ধরে কারাগারে রেখেছে আওয়ামী লীগ সরকার। তাই আওয়ামী লীগের পতনের পর ছয় মাস পার হলেও তাঁর মুক্তি না মেলায় তাঁরা বাধ্য হয়ে রাজপথে নেমেছেন। সেই সঙ্গে তাঁর মুক্তি না হওয়া পর্যন্ত রাজপথে থাকারও ঘোষণা দিয়েছেন জামায়াতের নেতা-কর্মীরা।
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
৪ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
৫ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
৬ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
৬ ঘণ্টা আগে