নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করোনা পরবর্তী জটিলতা থেকে মুক্তি মিললেও হার্ট ও কিডনির সমস্যা বেশ ভোগাচ্ছে তাঁকে। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন রয়েছেন চিকিৎসকেরা। এ অবস্থায় তাঁর উন্নত চিকিৎসা দরকার বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য বিষয়ে মেডিকেল বোর্ডের বরাত দিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ম্যাডামের মিনিমাম যে প্যারামিটারগুলো আছে, পোস্ট কোভিডের জটিলতাগুলো, সেগুলোর উন্নতি হয়েছে। কিছু ফান্ডামেন্টাল প্রবলেম আছে, যে প্রবলেমগুলো উদ্বেগজনক। হার্টের প্রবলেমটা অ্যাকটিভ আছে, কিডনির সমস্যাটিও অ্যাকটিভ আছে। চিকিৎসকেরা এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন রয়েছেন। তাঁরা বলছেন, বাংলাদেশে যে চিকিৎসাকেন্দ্রগুলো আছে, তাঁর অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টের জন্য তা যথেষ্ট নয়। তাঁর ট্রিটমেন্টের জন্য অ্যাডভান্স সেন্টারে যাওয়া খুব জরুরি।
করোনার চিকিৎসা নিতে ২৭ এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। করোনামুক্ত হওয়ার পরে করোনা পরবর্তী কিছু জটিলতা দেখা দেয় তাঁর। একই সঙ্গে বার্ধক্যজনিত কিছু সমস্যাও কাবু করে ফেলে তাঁকে। বর্তমানে বিশেষ কেবিনে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
এভারকেয়ারে আসার ছয় দিনের মাথায় শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে (করোনারি কেয়ার ইউনিট) আনা হয়। এক মাস পর ৩ জুন তাঁকে বিশেষ কেবিনে নেওয়া হয়। মাঝে তাঁর জ্বর হয়।
সিসিইউতে নেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে পাঠানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এ বিষয়ে অনুমোদনের জন্য সরকারের কাছে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। কিন্তু আইনি জটিলতায় সে আবেদন নাকচ হয়।
খালেদা জিয়ার জামিন বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে আদালতে যাওয়ার পরিকল্পনা আছে কি–না জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আগেও বলেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হয়েছে আদালতে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করেছে আদালত। ম্যাডাম খালেদা জিয়ার প্রতি যদি কেউ চরম অন্যায় করে থাকে, তাহলে সেটা আদালত করেছে। কোনো আইনেই, কোনোভাবেই তার এ সাজা হতে পারে না। ওই জায়গায় আস্থাটা আমাদের এত কম যে, আমরা আদালতে যাব না।’
ঢাকা: বিএনপি চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার করোনা পরবর্তী জটিলতা থেকে মুক্তি মিললেও হার্ট ও কিডনির সমস্যা বেশ ভোগাচ্ছে তাঁকে। এ নিয়ে উদ্বিগ্ন রয়েছেন চিকিৎসকেরা। এ অবস্থায় তাঁর উন্নত চিকিৎসা দরকার বলেও জানিয়েছেন তাঁরা।
আজ শুক্রবার সকালে গুলশানে দলের চেয়ারপারসনের কার্যালয়ে এক সংবাদ সম্মেলনে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এ কথা জানান।
খালেদা জিয়ার স্বাস্থ্য বিষয়ে মেডিকেল বোর্ডের বরাত দিয়ে বিএনপি মহাসচিব বলেন, ম্যাডামের মিনিমাম যে প্যারামিটারগুলো আছে, পোস্ট কোভিডের জটিলতাগুলো, সেগুলোর উন্নতি হয়েছে। কিছু ফান্ডামেন্টাল প্রবলেম আছে, যে প্রবলেমগুলো উদ্বেগজনক। হার্টের প্রবলেমটা অ্যাকটিভ আছে, কিডনির সমস্যাটিও অ্যাকটিভ আছে। চিকিৎসকেরা এটা নিয়ে উদ্বিগ্ন রয়েছেন। তাঁরা বলছেন, বাংলাদেশে যে চিকিৎসাকেন্দ্রগুলো আছে, তাঁর অ্যাডভান্স ট্রিটমেন্টের জন্য তা যথেষ্ট নয়। তাঁর ট্রিটমেন্টের জন্য অ্যাডভান্স সেন্টারে যাওয়া খুব জরুরি।
করোনার চিকিৎসা নিতে ২৭ এপ্রিল রাজধানীর এভারকেয়ার হাসপাতালে ভর্তি হন খালেদা জিয়া। করোনামুক্ত হওয়ার পরে করোনা পরবর্তী কিছু জটিলতা দেখা দেয় তাঁর। একই সঙ্গে বার্ধক্যজনিত কিছু সমস্যাও কাবু করে ফেলে তাঁকে। বর্তমানে বিশেষ কেবিনে তাঁর চিকিৎসা চলছে।
এভারকেয়ারে আসার ছয় দিনের মাথায় শ্বাসকষ্ট অনুভব করলে খালেদা জিয়াকে সিসিইউতে (করোনারি কেয়ার ইউনিট) আনা হয়। এক মাস পর ৩ জুন তাঁকে বিশেষ কেবিনে নেওয়া হয়। মাঝে তাঁর জ্বর হয়।
সিসিইউতে নেওয়ার পর উন্নত চিকিৎসার জন্য খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে পাঠানোর পরামর্শ দেন চিকিৎসকেরা। এ বিষয়ে অনুমোদনের জন্য সরকারের কাছে তাঁর পরিবারের পক্ষ থেকে আবেদন করা হয়। কিন্তু আইনি জটিলতায় সে আবেদন নাকচ হয়।
খালেদা জিয়ার জামিন বিষয়ে বিএনপির পক্ষ থেকে আদালতে যাওয়ার পরিকল্পনা আছে কি–না জানতে চাইলে মির্জা ফখরুল বলেন, ‘আমরা আগেও বলেছি। দুর্ভাগ্যজনকভাবে আমাদের সবচেয়ে বড় ক্ষতিটা হয়েছে আদালতে। তত্ত্বাবধায়ক সরকারের বিধান বাতিল করেছে আদালত। ম্যাডাম খালেদা জিয়ার প্রতি যদি কেউ চরম অন্যায় করে থাকে, তাহলে সেটা আদালত করেছে। কোনো আইনেই, কোনোভাবেই তার এ সাজা হতে পারে না। ওই জায়গায় আস্থাটা আমাদের এত কম যে, আমরা আদালতে যাব না।’
নৈতিক স্খলনের অভিযোগে এনসিপির যুগ্ম আহ্বায়ক সারোয়ার তুষারকে দুই মাস সাংগঠনিক কার্যক্রম থেকে বিরত রাখার পর পুনরায় দলে ফেরানো হয়েছে। তাঁকে দেওয়া শোকজ (কারণ দর্শানো) নোটিশটি প্রত্যাহার করা হয়েছে। গতকাল শনিবার রাত সাড়ে ১১টার দিকে সংবাদ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে এ সিদ্ধান্ত জানায় এনসিপি।
২ ঘণ্টা আগেঢাকা সফররত পাকিস্তানের উপপ্রধানমন্ত্রী ও পররাষ্ট্রমন্ত্রী ইসহাক দারের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির নেতারা। এ বৈঠকে তারা ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা যুদ্ধের কিছু অমীমাংসিত বিরোধ সমাধানের বিষয়ে কথা বলেছেন বলে জানান। গতকাল শনিবার (২৩ আগস্ট) বিকেলে পাকিস্তানের হাইকমিশনের আমন্ত্রণে এই বৈঠক অনুষ্ঠিত...
৩ ঘণ্টা আগেআগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন ও নতুন সংবিধানের দাবি আবার জানাল জাতীয় নাগরিক পার্টি (এনসিপি)। দলটি বলেছে, তাদের এসব দাবি আদায় না হলে সে নির্বাচনে এনসিপি অংশ নেবে কি না, তা নিয়ে সংশয় রয়েছে।
১৩ ঘণ্টা আগেজুলাই জাতীয় সনদ শহীদদের রক্তস্নাত। ছাত্র-জনতা দেশের মৌলিক সংস্কারের জন্য জীবন দিয়েছে। এ কারণে জুলাই জাতীয় সনদ বাস্তবায়ন করা এবং একে আইনগত ভিত্তি দেওয়া দরকার। রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আজ শনিবার বিকেলে ‘জুলাই সনদ: আকাঙ্ক্ষা ও বাস্তবায়ন’ বিষয়ক এক গোলটেবিল বৈঠকে বক্তারা
১৩ ঘণ্টা আগে