নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ নাসিমের কাছ থেকে এখনকার রাজনীতিবিদদের অনেক কিছু শেখার আছে বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। প্রবীণ এই নেতার মৃত্যু শুধু আওয়ামী লীগের জন্য নয়, পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর ২০২০ সালের ১৩ জুন মারা যান মোহাম্মদ নাসিম। তাঁর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন হাছান মাহমুদ।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মোহাম্মদ নাসিমের মত একজন নেতার হঠাৎ চলে যাওয়া আমাদের দলের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁর কাছ থেকে আজকের রাজনীতিবিদদের অনেক কিছু শেখার আছে। নাসিম ভাইয়ের চলে যাওয়া শুধু আমাদের দলের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি নয়, পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।
হাছান মাহমুদ বলেন, মোহাম্মদ নাসিম আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন। তিনি সব সময় সবার সঙ্গে সহানুভূতিশীল আচরণ করতেন। সবাইকে সম্মান করে কথা বলতেন। সব নেতা কর্মীদের আপন করে নিতেন, এই গুণ সব নেতার মধ্যে থাকে না।
‘তিনি মন্ত্রী ছিলেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। তিনি চার জাতীয় নেতার একজন ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর ছেলে। তাঁর আচার-আচরণে কেউ কখনও বলতে পারবেন না তিনি এত বড় নেতার ছেলে এবং নিজে একজন বড় নেতা। সবাইকে আপন করে নেওয়ার গুণ তাঁর ছিল। সবাইকে তিনি আপনি করে বলতেন। সবার খোঁজ-খবর নিতেন, কর্মীদের দেখভাল করতেন, এই কাজটি অনেকেই করেন না।’
নাসিমের বিভিন্ন কাজের স্মৃতিচারণ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি ১৪ দলের সমন্বয়ক হিসেবে ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন এবং জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতে ১৪ দলকে আওয়ামী লীগের পাশে রাখার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন। বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনকে আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড় করাতে তাঁর অবদান ছিল। তিনি মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে মারা গেছেন। করোনার সময় ১৪ দলের বৈঠক করেছেন, এলাকায় গেছেন, ত্রাণ বিতরণ করতে গিয়ে অসুস্থ হয়েছেন। মোহাম্মদ নাসিম সব সময় জনগণের পাশে ছিলেন।
অন্য দলের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার গুণ মোহাম্মদ নাসিমের ছিল জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, বিরোধীদের সঙ্গেও তিনি সুসম্পর্ক রাখতে জানতেন কিন্তু প্রতিবাদ করতে কখনও দ্বিধা করতেন না। আমি মনে করি রাজনৈতিক মতদ্বৈততা, মতপার্থক্য থাকবে, রাজনৈতিক বিতর্ক থাকবে, তাই বলে এক দলের সঙ্গে আরেক দলের সম্পর্ক থাকবে না, সেটি হওয়া উচিত নয়।
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, নাসিমের ছেলে সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম সভায় বক্তব্য রাখেন।
ঢাকা: প্রয়াত আওয়ামী লীগ নেতা মোহাম্মদ নাসিমের কাছ থেকে এখনকার রাজনীতিবিদদের অনেক কিছু শেখার আছে বলে মনে করেন তথ্য ও সম্প্রচার মন্ত্রী হাছান মাহমুদ। প্রবীণ এই নেতার মৃত্যু শুধু আওয়ামী লীগের জন্য নয়, পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি বলেও মন্তব্য করেছেন তিনি।
করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর ২০২০ সালের ১৩ জুন মারা যান মোহাম্মদ নাসিম। তাঁর প্রথম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মঙ্গলবার জাতীয় প্রেসক্লাবে বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের আলোচনা সভায় বক্তব্য দেন হাছান মাহমুদ।
তথ্যমন্ত্রী বলেন, মোহাম্মদ নাসিমের মত একজন নেতার হঠাৎ চলে যাওয়া আমাদের দলের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি। তাঁর কাছ থেকে আজকের রাজনীতিবিদদের অনেক কিছু শেখার আছে। নাসিম ভাইয়ের চলে যাওয়া শুধু আমাদের দলের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি নয়, পুরো রাজনৈতিক অঙ্গনের জন্য অপূরণীয় ক্ষতি।
হাছান মাহমুদ বলেন, মোহাম্মদ নাসিম আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলীর সদস্য ছিলেন। তিনি সব সময় সবার সঙ্গে সহানুভূতিশীল আচরণ করতেন। সবাইকে সম্মান করে কথা বলতেন। সব নেতা কর্মীদের আপন করে নিতেন, এই গুণ সব নেতার মধ্যে থাকে না।
‘তিনি মন্ত্রী ছিলেন, আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য ছিলেন। তিনি চার জাতীয় নেতার একজন ক্যাপ্টেন মনসুর আলীর ছেলে। তাঁর আচার-আচরণে কেউ কখনও বলতে পারবেন না তিনি এত বড় নেতার ছেলে এবং নিজে একজন বড় নেতা। সবাইকে আপন করে নেওয়ার গুণ তাঁর ছিল। সবাইকে তিনি আপনি করে বলতেন। সবার খোঁজ-খবর নিতেন, কর্মীদের দেখভাল করতেন, এই কাজটি অনেকেই করেন না।’
নাসিমের বিভিন্ন কাজের স্মৃতিচারণ করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, তিনি ১৪ দলের সমন্বয়ক হিসেবে ১৪ দলকে ঐক্যবদ্ধ রেখেছেন এবং জাতীয় বিভিন্ন ইস্যুতে ১৪ দলকে আওয়ামী লীগের পাশে রাখার ক্ষেত্রে অবদান রেখেছেন। বিভিন্ন পেশাজীবী সংগঠনকে আওয়ামী লীগের পাশে দাঁড় করাতে তাঁর অবদান ছিল। তিনি মানুষের জন্য কাজ করতে গিয়ে মারা গেছেন। করোনার সময় ১৪ দলের বৈঠক করেছেন, এলাকায় গেছেন, ত্রাণ বিতরণ করতে গিয়ে অসুস্থ হয়েছেন। মোহাম্মদ নাসিম সব সময় জনগণের পাশে ছিলেন।
অন্য দলের সঙ্গে সুসম্পর্ক রাখার গুণ মোহাম্মদ নাসিমের ছিল জানিয়ে হাছান মাহমুদ বলেন, বিরোধীদের সঙ্গেও তিনি সুসম্পর্ক রাখতে জানতেন কিন্তু প্রতিবাদ করতে কখনও দ্বিধা করতেন না। আমি মনে করি রাজনৈতিক মতদ্বৈততা, মতপার্থক্য থাকবে, রাজনৈতিক বিতর্ক থাকবে, তাই বলে এক দলের সঙ্গে আরেক দলের সম্পর্ক থাকবে না, সেটি হওয়া উচিত নয়।
তথ্য ও সম্প্রচার প্রতিমন্ত্রী মুরাদ হাসান, প্রধানমন্ত্রীর বিশেষ সহকারী ও আওয়ামী লীগের দপ্তর সম্পাদক বিপ্লব বড়ুয়া, নাসিমের ছেলে সংসদ সদস্য তানভীর শাকিল জয়, ঢাকা মহানগর দক্ষিণ আওয়ামী লীগের সাবেক সাধারণ সম্পাদক শাহে আলম মুরাদ, বঙ্গবন্ধু সাংস্কৃতিক জোটের জ্যেষ্ঠ সহসভাপতি ও কণ্ঠশিল্পী রফিকুল আলম সভায় বক্তব্য রাখেন।
নাহিদ ইসলাম বলেন, ‘শেখ মুজিবুর রহমান জাতির পিতা নন। স্বাধীনতা অর্জনে তাঁর ভূমিকা ও ত্যাগ আমরা স্বীকার করি। তবে তাঁর শাসনামলে ঘটে যাওয়া জাতীয় ট্র্যাজেডির কথাও আমরা স্মরণ করি। শেখ মুজিবের নেতৃত্বে বাংলাদেশ ভারতের একটি শাখা রাজ্যে পরিণত হয়। ১৯৭২ সালের জনবিরোধী সংবিধান চাপিয়ে দেওয়া হয়।
৩ ঘণ্টা আগেহারুনুর রশীদ বলেন, ‘আজকে দেশে বিনিয়োগ নাই। কর্মসংস্থান নাই। জনপ্রতিনিধি নাই। স্বাভাবিকভাবেই দেশের মানুষ নানা সংকটে আছে। যে শক্তিগুলো বিভিন্ন রকমের অছিলা করে নির্বাচনকে বানচাল ও শর্ত দিয়ে বিলম্ব করতে চায়, আমি মনে করি তারা দেশের শত্রু, গণতন্ত্রের শত্রু। দীর্ঘ ১৬ বছর ধরে আমরা লড়াই করেছি।
৫ ঘণ্টা আগেনির্বাচন ঘিরে ষড়যন্ত্র চলছে মন্তব্য করে দলের নেতা-কর্মীদের সতর্ক থাকার আহ্বান জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেছেন, ‘এখনো গণতন্ত্র নাগালের বাইরে। আমরা চাই বিশ্বাস করতে যে নির্বাচন হবে, তবে ভোট গণনার আগে পর্যন্ত তা নিয়ে শঙ্কা থেকে যায়।’
৮ ঘণ্টা আগেচিকিৎসার জন্য লন্ডন গেছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য খন্দকার মোশাররফ হোসেন। আজ শুক্রবার সকাল ৭টার দিকে বাংলাদেশ বিমানের একটি ফ্লাইটে হয়রত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর ত্যাগ করেন তিনি। তাঁর সঙ্গে আছেন স্ত্রী বিলকিস আখতার হোসেন ও ছোট ছেলে খন্দকার মারুফ হোসেন।
৯ ঘণ্টা আগে