ঢাবি প্রতিনিধি
রাজধানীর ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ১২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ৬০ জনকে আসামি করে নিউমার্কেট থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। ঢাকা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষ ও দক্ষিণায়ন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাসির উদ্দিন (২২) বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
মামলায় আসামিরা হলেন শাহরিয়া হাসনাত জিয়ন (২৫), রফিকুল ইসলাম বাবু (২৫), হেলাল (২৪), মাসুম (২৮), জনি হাসান (৩১), তানিম (২৭), শফিক (২৮), ইকরাম (২৮), দ্বীন মুহাম্মদ (২২), মমিন আদনান সূর্য (২৮), তিতাস (৩০), আতিকুজ্জামান রানা (২৯)। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ৬০ জনকে।
নিউমার্কেট থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) হালদার অর্পিত ঠাকুর মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহারে নাসির উল্লেখ করেন, গত ১ সেপ্টেম্বর দুপরে ঢাকা কলেজের ক্যাফেটেরিয়াতে খাবার খাচ্ছিলাম। তখন শাহরিয়া হাসনাত জিলানের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ টাকা না দিয়ে ক্যাফেটেরিয়ায় বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি করে এবং ক্যাফেটেরিয়ায় তালা দিয়ে চলে যায়। তাৎক্ষণিক আমিসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করলে জিলান আমাকে যেখানে পাবে সেখানে দেখে নিবে বলে হুমকি প্রদান করে। একই দিন রাত ১১টার সময়ে ঢাকা কলেজের বাংলা বিভাগের ইমদাদ হোসেন (২২) এবং হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শফিকুর রহমান (২২) ও আমি (নাসির) মুরগি পট্টির দক্ষিণ পাশের দোকানে চা পান করতে যাই। চা পান করার সময় জিলানসহ ১৫-২০ জন এসে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই পূর্বের ঘটনার জের ধরে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার কপালের বাম পাশে চোখের ওপর রামদা এবং কাঠের স্টাম্প দিয়ে বাম পায়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে। আমার সঙ্গে থাকা ইমদাদ হোসেনের মাথার পেছনের বাম পাশে আঘাত করে এবং শফিকুর রহমানকে মাথার সামনের বাম দিকে আঘাত করার চেষ্টা করলে সে সরে যায়। এ ছাড়া উল্লিখিত আসামিরা স্টাম্প দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে ভবিষ্যতে আরও মারধর করার হুমকি প্রদান করে চলে যায়। তাদের আঘাতে আমরা তিনজন গুরুতর অসুস্থ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করি।
এজাহারে আরও উল্লেখ কর হয়, ৩ সেপ্টেম্বর সাড়ে আটটার সময় আমার অন্য সহপাঠী আল আমিনকে (২২) ২ নম্বর গেট দিয়ে কলেজের ভেতরে প্রবেশ করার সময় রিডিং রুমের সামনে রাস্তার ওপর আগে থেকেই অবস্থান করা জনি হাসান ও তানিমের নেতৃত্বে অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১৫ জন মিলে হাতে থাকা লোহার রড, স্টিলের পাইপ, হাতুড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে শরীরের বিভিন্ন জখম করে এবং তার ব্যবহৃত হুয়াওয়ে স্মার্ট মোবাইল ফোন যার আনুমানিক মূল্য ২৭ হাজার টাকা এবং মানিব্যাগে থাকা আড়াই হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে নেয়। একই দিনে ৯টার সময়ে কলেজ দক্ষিণ গেটের পাশে চায়ের দোকানের সামনে হেলাল, জনি হাসান, ইকরাম, তিতাস ও অজ্ঞাতনামা ২০ থেকে ২৫ জন মিলে হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত আক্রমণ করে মাহবুব ইসলাম (২৪), অন্তু মজুমদার (২০), শাকিল আহমেদ (২৩) এবং হাবিবুল্লাহকে (২২) গুরুতর মারধর করে আহত করে। তাঁদের চোখ ও শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখম রয়েছে বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে নিউমার্কেট থানা-পুলিশের ওই কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা কলেজের সংঘর্ষের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আমরা বিষয়টি আমলে নিয়েছি। আইন অনুযায়ী যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
রাজধানীর ঢাকা কলেজে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের ঘটনায় ১২ জনের নাম উল্লেখ ও অজ্ঞাতনামা ৬০ জনকে আসামি করে নিউমার্কেট থানায় একটি মামলা করা হয়েছে। ঢাকা কলেজের রাষ্ট্রবিজ্ঞান বিভাগের তৃতীয় বর্ষ ও দক্ষিণায়ন হলের আবাসিক শিক্ষার্থী নাসির উদ্দিন (২২) বাদী হয়ে এই মামলা করেন।
মামলায় আসামিরা হলেন শাহরিয়া হাসনাত জিয়ন (২৫), রফিকুল ইসলাম বাবু (২৫), হেলাল (২৪), মাসুম (২৮), জনি হাসান (৩১), তানিম (২৭), শফিক (২৮), ইকরাম (২৮), দ্বীন মুহাম্মদ (২২), মমিন আদনান সূর্য (২৮), তিতাস (৩০), আতিকুজ্জামান রানা (২৯)। এ ছাড়া মামলায় অজ্ঞাতনামা আসামি করা হয়েছে ৬০ জনকে।
নিউমার্কেট থানার পুলিশ পরিদর্শক (অপারেশন) হালদার অর্পিত ঠাকুর মামলার তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
মামলার এজাহারে নাসির উল্লেখ করেন, গত ১ সেপ্টেম্বর দুপরে ঢাকা কলেজের ক্যাফেটেরিয়াতে খাবার খাচ্ছিলাম। তখন শাহরিয়া হাসনাত জিলানের নেতৃত্বে একটি গ্রুপ টাকা না দিয়ে ক্যাফেটেরিয়ায় বিশৃঙ্খল পরিবেশ তৈরি করে এবং ক্যাফেটেরিয়ায় তালা দিয়ে চলে যায়। তাৎক্ষণিক আমিসহ সাধারণ শিক্ষার্থীরা প্রতিবাদ করলে জিলান আমাকে যেখানে পাবে সেখানে দেখে নিবে বলে হুমকি প্রদান করে। একই দিন রাত ১১টার সময়ে ঢাকা কলেজের বাংলা বিভাগের ইমদাদ হোসেন (২২) এবং হিসাববিজ্ঞান বিভাগের শফিকুর রহমান (২২) ও আমি (নাসির) মুরগি পট্টির দক্ষিণ পাশের দোকানে চা পান করতে যাই। চা পান করার সময় জিলানসহ ১৫-২০ জন এসে কোনো কিছু বুঝে ওঠার আগেই পূর্বের ঘটনার জের ধরে হত্যার উদ্দেশ্যে আমার কপালের বাম পাশে চোখের ওপর রামদা এবং কাঠের স্টাম্প দিয়ে বাম পায়ে এলোপাতাড়ি মারধর করে। আমার সঙ্গে থাকা ইমদাদ হোসেনের মাথার পেছনের বাম পাশে আঘাত করে এবং শফিকুর রহমানকে মাথার সামনের বাম দিকে আঘাত করার চেষ্টা করলে সে সরে যায়। এ ছাড়া উল্লিখিত আসামিরা স্টাম্প দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে ভবিষ্যতে আরও মারধর করার হুমকি প্রদান করে চলে যায়। তাদের আঘাতে আমরা তিনজন গুরুতর অসুস্থ হয়ে ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে গিয়ে প্রাথমিক চিকিৎসা গ্রহণ করি।
এজাহারে আরও উল্লেখ কর হয়, ৩ সেপ্টেম্বর সাড়ে আটটার সময় আমার অন্য সহপাঠী আল আমিনকে (২২) ২ নম্বর গেট দিয়ে কলেজের ভেতরে প্রবেশ করার সময় রিডিং রুমের সামনে রাস্তার ওপর আগে থেকেই অবস্থান করা জনি হাসান ও তানিমের নেতৃত্বে অজ্ঞাতনামা ১০ থেকে ১৫ জন মিলে হাতে থাকা লোহার রড, স্টিলের পাইপ, হাতুড়ি দিয়ে এলোপাতাড়ি মারপিট করে শরীরের বিভিন্ন জখম করে এবং তার ব্যবহৃত হুয়াওয়ে স্মার্ট মোবাইল ফোন যার আনুমানিক মূল্য ২৭ হাজার টাকা এবং মানিব্যাগে থাকা আড়াই হাজার টাকা চুরি করে নিয়ে নেয়। একই দিনে ৯টার সময়ে কলেজ দক্ষিণ গেটের পাশে চায়ের দোকানের সামনে হেলাল, জনি হাসান, ইকরাম, তিতাস ও অজ্ঞাতনামা ২০ থেকে ২৫ জন মিলে হত্যার উদ্দেশ্যে অতর্কিত আক্রমণ করে মাহবুব ইসলাম (২৪), অন্তু মজুমদার (২০), শাকিল আহমেদ (২৩) এবং হাবিবুল্লাহকে (২২) গুরুতর মারধর করে আহত করে। তাঁদের চোখ ও শরীরে বিভিন্ন স্থানে জখম রয়েছে বলেও এজাহারে উল্লেখ করা হয়।
মামলার বিষয়ে জানতে চাইলে নিউমার্কেট থানা-পুলিশের ওই কর্মকর্তা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘ঢাকা কলেজের সংঘর্ষের ঘটনায় একটি মামলা দায়ের হয়েছে। আমরা বিষয়টি আমলে নিয়েছি। আইন অনুযায়ী যথাযথ পদক্ষেপ গ্রহণ করা হবে।’
জাতীয় পার্টির চেয়ারম্যান গোলাম মোহাম্মদ কাদের বলেছেন, ‘আওয়ামী লীগ যখন জামায়াতে ইসলামীকে রাজনীতিতে নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছে, আমি তার প্রতিবাদ করেছি। একইভাবে এখন বলছি, আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে নির্বাচন করলে তা গ্রহণযোগ্য হবে না।’
৩ ঘণ্টা আগেস্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় এবং যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা পদে ইস্তফা দেওয়ার পর রাজনীতিতে যুক্ত হয়ে জাতীয় নির্বাচনে প্রার্থী হবেন কি না, তা অবশ্য টক শোতে স্পষ্ট করেননি গণ-অভ্যুত্থানে নেতৃত্ব দেওয়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সাবেক সমন্বয়ক আসিফ মাহমুদ। একই সঙ্গে গণ-অভ্যুত্থানের ছাত্রনেতাদের নিয়
৪ ঘণ্টা আগেজুলাই সনদের আইনগত ভিত্তি দেওয়া ছাড়া বিদেশিদের দ্বারা কোনো পাতানো নির্বাচনে বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামী অংশ নেবে না বলে মন্তব্য করেছেন দলটির কেন্দ্রীয় নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) বিকেলে রাজধানীর বিজয়নগর সড়কে এক সমাবেশে প্রধান অতিথির বক্তেব্য তিনি এ কথা বলেন।
৫ ঘণ্টা আগেকমরেড হারুন চৌধুরী নিজেকে বাংলাদেশের সাম্যবাদী দলের (এমএল) সভাপতি দাবি করে বলেছেন, ‘দিলীপ বড়ুয়া দলের সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। তবে তিনি এখন কোথায় আছেন, সেই বিষয়ে আমি কিছুই জানি না। আমি দলের সভাপতি।’
৬ ঘণ্টা আগে