নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
‘দেশে গৃহযুদ্ধের আশঙ্কাই নেই। সংখ্যায় যদি ১ আর ৯৯ হয়, তাহলে কি গৃহযুদ্ধ লাগে? গৃহযুদ্ধ লাগে ৫০-৫০ হলে। গৃহযুদ্ধ লাগার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এ কথা বলেন।
এই মুহূর্তে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হলে দেশে তো গৃহযুদ্ধ বেধে যাবে—বিএনপির পক্ষ থেকে এমনটা বলা হয়েছে। এ বিষয়ে একজন সাংবাদিক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি ‘গৃহযুদ্ধ লাগার আশঙ্কা নেই’ বলে মন্তব্য করেন।
সন্ধ্যায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তফসিলের পরপরই সারা দেশে লাগাতার হরতাল দেওয়া হবে। এ বিষয়ে আপনারা কী করবেন—এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি একটি রাজনৈতিক দল। তারা ’১৪, ’১৫-তে অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। জঙ্গির উত্থান ঘটিয়েছিল। একুশে আগস্ট গ্রেনেড দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। অনেক কর্মকাণ্ড এখানে হয়েছে। সিরিজ বোমা হামলা হয়েছিল।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশের জনগণ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। কাজেই তারা নির্বাচনে ভরাডুবি খাবে। নির্বাচনে এ দেশের জনগণ তাদের ভোট দেবে না। সেটা জেনেই তারা এই ধরনের কাজ করছে। মানে জনগণকে জিম্মি করে কখনো পোড়াচ্ছে, কখনো ভাঙচুর করছে। আবার কখনো পুলিশ হত্যা করছে। কখনো আবার আনসার হত্যা করছে। কখনো বা তারা প্রধান বিচারপতির বাসায় ঢুকে ভাঙচুর করছে। এসব করছে, কারণ তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। নির্বাচন আসলে নিশ্চয়ই তো তারা জিততে পারবে না। সে জন্যই তাদের এ ধরনের অবস্থানে তারা যাচ্ছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নিরাপত্তা বাহিনী যথেষ্ট প্রস্তুত রয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী তাদের কাজটি করছে। নিরাপত্তা বাহিনী অনেক পেশাদার। গত ২৮ অক্টোবর পিটিয়ে পিটিয়ে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আনসারকে মারল, পুলিশকে মারল, পুলিশ চরম ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করেছে। দেশের নিরাপত্তা বাহিনী অত্যন্ত দক্ষ। তারা যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়ে গেলে পুলিশ বাহিনী নির্বাচন কমিশনের অধীনে গিয়ে একটা সুন্দর নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবে।’
‘দেশে গৃহযুদ্ধের আশঙ্কাই নেই। সংখ্যায় যদি ১ আর ৯৯ হয়, তাহলে কি গৃহযুদ্ধ লাগে? গৃহযুদ্ধ লাগে ৫০-৫০ হলে। গৃহযুদ্ধ লাগার কোনো সম্ভাবনা নেই।’
আজ বুধবার সন্ধ্যায় সচিবালয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে তাবলিগ জামাতের সঙ্গে বৈঠক শেষে সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী আসাদুজ্জামান খান এ কথা বলেন।
এই মুহূর্তে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা করা হলে দেশে তো গৃহযুদ্ধ বেধে যাবে—বিএনপির পক্ষ থেকে এমনটা বলা হয়েছে। এ বিষয়ে একজন সাংবাদিক স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর দৃষ্টি আকর্ষণ করলে তিনি ‘গৃহযুদ্ধ লাগার আশঙ্কা নেই’ বলে মন্তব্য করেন।
সন্ধ্যায় নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা। বিএনপির পক্ষ থেকে বলা হচ্ছে, তফসিলের পরপরই সারা দেশে লাগাতার হরতাল দেওয়া হবে। এ বিষয়ে আপনারা কী করবেন—এই প্রশ্নের জবাবে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘বিএনপি একটি রাজনৈতিক দল। তারা ’১৪, ’১৫-তে অগ্নিসন্ত্রাস করেছে। জঙ্গির উত্থান ঘটিয়েছিল। একুশে আগস্ট গ্রেনেড দিয়ে প্রধানমন্ত্রীকে হত্যার চেষ্টা করেছিল। অনেক কর্মকাণ্ড এখানে হয়েছে। সিরিজ বোমা হামলা হয়েছিল।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘এ দেশের জনগণ তাদের থেকে মুখ ফিরিয়ে নিয়েছে। কাজেই তারা নির্বাচনে ভরাডুবি খাবে। নির্বাচনে এ দেশের জনগণ তাদের ভোট দেবে না। সেটা জেনেই তারা এই ধরনের কাজ করছে। মানে জনগণকে জিম্মি করে কখনো পোড়াচ্ছে, কখনো ভাঙচুর করছে। আবার কখনো পুলিশ হত্যা করছে। কখনো আবার আনসার হত্যা করছে। কখনো বা তারা প্রধান বিচারপতির বাসায় ঢুকে ভাঙচুর করছে। এসব করছে, কারণ তারা জনবিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। নির্বাচন আসলে নিশ্চয়ই তো তারা জিততে পারবে না। সে জন্যই তাদের এ ধরনের অবস্থানে তারা যাচ্ছে।’
মন্ত্রী বলেন, ‘আইনশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে নিরাপত্তা বাহিনী যথেষ্ট প্রস্তুত রয়েছে। নিরাপত্তা বাহিনী তাদের কাজটি করছে। নিরাপত্তা বাহিনী অনেক পেশাদার। গত ২৮ অক্টোবর পিটিয়ে পিটিয়ে চাপাতি দিয়ে কুপিয়ে আনসারকে মারল, পুলিশকে মারল, পুলিশ চরম ধৈর্যের সঙ্গে মোকাবিলা করেছে। দেশের নিরাপত্তা বাহিনী অত্যন্ত দক্ষ। তারা যেকোনো চ্যালেঞ্জ মোকাবিলা করতে পারে।’
স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী বলেন, ‘নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা হয়ে গেলে পুলিশ বাহিনী নির্বাচন কমিশনের অধীনে গিয়ে একটা সুন্দর নির্বাচন জাতিকে উপহার দেবে।’
ভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে দেখা করে রাষ্ট্র সংস্কার, আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনসহ বিভিন্ন বিষয়ে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) অবস্থান তুলে ধরেছেন দলটির নেতারা। আজ সোমবার রাজধানীর গুলশানে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে বিকেল ৫টা থেকে এক ঘণ্টার বৈঠক হয়...
১০ ঘণ্টা আগেভারপ্রাপ্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত ট্রেসি অ্যান জ্যাকবসনের সঙ্গে বৈঠক করেছেন জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) নেতারা। আজ সোমবার (১১ আগস্ট) বিকেলে গুলশান-২ নম্বরে রাষ্ট্রদূতের বাসভবনে যান আহ্বায়ক নাহিদ ইসলামসহ দলটির কেন্দ্রীয় চার নেতা। এনসিপির যুগ্ম সদস্যসচিব মুশফিক উস সালেহীন বৈঠকের বিষয়টি নিশ্চিত...
১০ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের ইতিহাসে আগামী নির্বাচন সবচেয়ে কঠিন হবে বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান। তিনি বলেছেন, অনেকে ভাবছে, একটি প্রতিপক্ষ তো আর মাঠে নেই, তাই আগামী নির্বাচন কী আর কঠিন হবে। তবে আগামী নির্বাচন বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে কঠিন হবে।
১২ ঘণ্টা আগেগত বছরের অক্টোবরের তুলনায় বর্তমানে দেশের বড় দল বিএনপির জনপ্রিয়তা কমলেও বাড়ছে তরুণদের নেতৃত্বে গঠিত জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) জনপ্রিয়তা। সম্প্রতি এক জরিপে দেখা যায়, ২০২৪ সালের অক্টোবরে বিএনপির জনপ্রিয়তা ছিল ১৬ দশমিক ৩ শতাংশ, গত জুলাইয়ে তা ১২ শতাংশে নেমেছে..
১৪ ঘণ্টা আগে